খবরটা পড়ে খুশী হব কি না বুঝতাছিনা। কদিন পরপর সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগের কথা কাগজে কলমে পড়তে-শুনতে পাই, তার কিচ্ছু সত্যি প্রশংসনীয়। কিন্তু সমস্যা এখানেই, বেশিরভাগই আলোর মুখ দেখে না! জন্ম নেয়ার আগেই মাঠে মারা যায়, যদি আলোর মুখ দেখেও তবে তা দুর্নীতির হাজারো প্রশ্নের সম্মুখীন হয়। বোয়াল-রাঘব বোয়ালের দল হাঁ করে গেলে...!
আমি একটা বিষয় বুঝি না উপজেলা পর্যায়ে অপটিক্যাল ফাইবার কেবল স্থাপন করে কার কি লাভটা হবে, যদি না ইন্টারনেটের মূল্য সহনীয় তথা সকলের নাগালের মধ্যে থাকে। বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষ মোবাইল ইন্টারনেটই ব্যবহার করেন। তাই যদি হয় মোবাইল ইন্টারনেটকে শক্তিশালী করে তুললে তো আর কোটি টাকা খরচ করে ফাইবার ক্যাবল স্থাপনের প্রয়োজন হয় না।
আমরা সবাই কমবেশি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার ভুক্তভোগী – সার্ভার প্রব্লেম, স্পিড সমস্যা, লাইন কাঁটা যাওয়া ইত্যাদি। যেটা মোবাইল ইন্টারনেটের বেলায় কম হয়। মোবাইল ইন্টারনেটের সবচেয়ে বড় বাঁধা হল, উচ্চ মূল্য আর অনেক কম স্পিড।
আমি বলি, এ ৪৯৯ কোটি টাকা দিয়ে ফাইবার অপটিক্যাল ক্যাবলের চিন্তা বাদ দিয়ে সরকারী মালিকানাধীন টেলিটকের ইন্টারনেট সেবার মান ও পরিধি বাড়ানোর কাজে লাগানো হোক এবং ইন্টারনেটের গ্রাহক পর্যায়ে মূল্য কমিয়ে সেবার মান শতভাগ নিশ্চিত করা হোক।
খবর এইখানে...