দক্ষিণ এশিয়ার সর্বোচ্চ ২য় বৃহত্তম ও ঐতিহ্যবাহী দল হল এই আওয়ামীলীগ, শুধু দক্ষিণ এশিয়ার নয়, পুরো এশিয়া সহ বিশ্বের বড় বড় রাজনৈতিক দল গুলোর সাথে যদি সাথে আওয়ামীলীগকে যদি তুলনা করা হয়, সেই ক্ষেত্রেও আওয়ামীলীগর অবস্থান হবে বিশ্বের অন্যতম পুরানো ঐতিহ্যবাহী সর্বোচ্চ জনসমর্তিত ও জনপ্রিয় দলগুলোর মধ্যে অন্যতম। এই দলের গর্ভে জন্ম হয়েছে বাংলাদেশ নামক একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র।

আওয়ামীলীগ কতটুকু র্দুদান্ত আর শক্তিশালী জনপ্রিয় আর জনসমর্তিত দল তা গত - ১৯৯১,১৯৯৬,২০০১ ও ১০০৮ নির্বাচনের পরিসংখ্যান হিসাব করে সুস্পষ্ট প্রতিয়মান হয়, একটি কথা চিরন্তন সত্য যে এখন আওয়ামীলীগকে মোকাবেলা করার মত একক শক্তি বাংলাদেশের কোন রাজনৈতিক দলের নেই।

কিন্তু এই আওয়ামীলীগের ভুল সিদ্ভান্ত আর রাজনৈতিক অদুরদর্শিতার কারণে বার বার মাথাচাড়া দিয়ে উঠার সাহস করেছে দেশের কিছু র্ধমীয় উগ্রমৌলবাদ সন্ত্রাসী আর স্বাধীনতার বিরুদ্ধে কিছু র্ধমীয় অন্ধ জঙ্গীবাদ গোষ্টী।

বি,এন,পি এমন একটি দল , যার নিজস্ব কোন রাজনৈতিক সতীত্ব সম্মান, মান্য, সম্ভ্রম, মন্মান কোনদিনেই ছিলনা, এই বি,এন,পির জন্মই হয়েছিল একটি অবৈধ অনুচিত জারজর মত, ভাবতেই অবাক লাগে এই বি,এন,পির সাথে রাজনৈতিক বন্ধুত্ব আর সমঝোত হলো অসভ্য বর্ববর আর গর্দব পাকিস্থনী বীর্যা হতে সৃষ্টি খচ্চর ব্যভিচারী জামাত শিবিরের সাথে।

জারজ, বেশ্যার এখন কেন উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেবার জন্য দলীয় কেন্দ্রীয় কমিটি হতে ঘোষণা ও নিদের্শ দেওয়া হচ্ছে নেতা কর্মীদের।
এই নির্বাচনের কমিশন ও শেখহাসিনার অধীনে কোন নির্বাচনে অংশ নিবেনা বলে প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েছিল খচ্চর রাজাকার গোষ্টীর বেজন্মা রক্তবৎ দলটি। ---- এই চুতোয় জাতীয় নির্বাচনে নিজেরাই অংশ নেয়নি আবার অন্যদেরও সম্পূর্ণ অন্যায় বেআইনী ভাবে বাধাঁ দিয়েছে যাতে নির্বাচনে অংশ না নেয় আর যারা গত ৫ জানুয়ারী নির্বাচনে ভোট দিয়েছে তাদের উপর চালিয়েছে নিষ্টুর নির্মম নির্যাতন।


> আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়েছে শত শত গণপরিবহণ।
> কেটে ফেলা হয়েছে পরিবেশের বন্ধু গাছপালা।
> আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে নিরহ নিষ্পাপ প্রাণী।
> পুলিশের উপর নির্মম হামলা করে পুলিশ হত্যা।
> পেট্রোল বোমা মেরে জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা।
> রেল পরিবহনে ধ্বংসরে জন্য রেলে আগুন।
> রেল লাইন উপড়ে ফেলা।

কেন এই নির্মম পৈশাচিক অমানুষিক নির্যাতন আর অত্যাচার চালিয়েছে বি,এন,পি জামাত? এর উত্তর একদিন অবশ্যই দিতে।