সারা ফেসবুকময় শিবিরের ছ্যালেরা উত্তাল পাত্তাল ভাটা মাছের মতো করতেছে তথাকথিত যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাইতে।
বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা,প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের সোনার বাংলা,মাওলানা ভাসানীর সোনার বাংলা,শেরে বাংলার সোনার বাংলা যা ছিল ঐ যুদ্ধাপরাধীদের কাছে বিষের মতো!
সেই যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে শিবিরের ছেলেরা আজ সারা ফেসবুকময় কুতকুত খেলতেছে।
শিবিরের ছেলেরা আজ ইসলামের দোহাই দিয়ে মাঠে নামছে।
হে সম্মানিত পাঠকবৃন্দ শিবিরের ছেলেরা আজ পথভ্রষ্ট।তাদের দাবী যে তারা একটি ইসলামী সংগঠন,এবং তারা ইসলামের পক্ষে কাজ করে।
হাঃ হাঃ হাঃ হেসেই মরি,হাঃ হাঃ হাঃ হেসেই মরি।
বাংলাদেশের সর্ব জেষ্ঠ আলেমগনের ভাষ্য মতে জামায়েত ইসলাম কোন ইসলামী দল নও বরংচ তারা ইসলামী বিপক্ষ শক্তি।
কোন শিবিরের ছেলে যদি থেকে থাকো তবে আমার একটি প্রশ্নের উত্তর দাও,
আচ্ছা আমাদের ইসলাম ধর্ম কি মুসলমান বা অন্যধর্মের লোকের রগকাঁটার নির্দেশ দেয়?
হে জামাতী তোমরা এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেনা কখনো কেননা তোমরা আজ পথভ্রষ্ট।
তথাকথিত জামায়েত নেতাদের নির্দেশে যে তোমরা মানুষের রগ কাঁটো,তোমরা কি একবার ও চিন্তা কর যে ঐ লোকটা যদি গরীব বা সংসারের একমাত্র মূল চাবী কাঠি হয়ে থাকে তাহলে ঐ ছেলেটার চিকিত্সা খরচ আর সংসার খরচ আসে কোথা থেকে?কে দিবে তার সংসার খরচ?
কে চালাবে তার চিকিত্সা খরচ?
তোমরা যে ককটেল আর পেট্রোল বোমা মেরে অবুঝ ছেলের মুন্ডু উড়িয়ে দাও আচ্ছা তুমি কি একবার ও চিন্তা কর ঐ ছেলেটা ভূমিষ্ট করতে মা জননী দশমাস দশদিন কত কষ্ট করেছে?
আর অনেক মহিলা আছে যাদের একটি মাত্র সন্তান হওয়ার পর আর সন্তান হয়না,আর ঐ ছেলেটাকে তোমরা ককটেল আর পেট্রোল বোমা মেরে মুন্ডু উড়িয়ে দাও তখন কি একবার ও চিন্তা কর ঐ মা জননী তো পাগল হয়ে যাবে!
তোমরা কি জাননা হরতাল হলে গরীব ছাপোষা মানুষটার কামাই রোজগার বন্ধ হয়ে যায়,আর তখন ঐ গরীব ছা পোষার সাংসারিক অবস্থাটা কেমন হয় একবার ও কি চিন্তা করেছো তা?
অধঃপতন হয়েছে তোমাদের।তোমাদের পতন হলে বাঁচবে ছাপোষার সংসার।তোমরা দেশ ছেড়ে চলে যাও তবেই বাঁচবে ১৬কোটির সংসার।
জাতী চায়না তোমাদের হরতাল আর ককটেল,পেট্রোল বোমা মেরে শিশু আর গরীব হত্যা।
আল্লাহ যদি জিজ্ঞেস করে শিশু হত্যা করেছিলি কেন?
কি জবাব দিবা আল্লাহর কাছে?
সেদিন কি বলতে পারবে যে আমাদের নেতাদের ইন্ধনে?
তোমাদের পতন হোক ,পতন হোক,পতন হোক।
তোমরা চলে যাও এদেশ থেকে।নয়ত বন্ধ কর শিশু আর শ্রমিক হত্যা।
তোমরা পথভ্রষ্ট।তোমরা অভিশপ্ত।ধিক তোমাদের ধিক।