ইসরাইল ফিলিস্তিনী সমস্যাকে মোড়ক বানিয়ে একটি বিশেষ ধর্মের বিদ্বেষীদের সম্মিলিত কার্টুন নৃত্য শুরু হয়েছে। যে নৃত্য করছে সে মনে করছে না জানি কি অনন্যসাধারন ধ্রুপদি কিছু একটা সে করে ফেলেছে। কিন্তু দিন শেষে তা তো ঐ কার্টুন নৃত্যই। যেমন খুশি তেমন সাজার মতো কেউ ভেক ধরেছে ধর্ম বিদ্বেষীর আর কেউবা প্রভু্ ইসরায়েলের একনিষ্ট মুরিদ হিসেবে।
সে নিজেকে মুক্ত চিন্তক বলে দাবি করে অথচ নিজে মুক্তভাবে সব ধর্মকে আক্রমন করে কথা বলে না। Carefully careless....এই আর কি।
কেবল মাত্র ঐ বিশেষ ধর্মকেই বিদ্বেষের লক্ষবস্তুতে পরিনত করাকে তারা মনে করে ব্যাপক প্রগতিশীলতা (আসলে ধান্দাবাজী), বিশাল একটা সামাজিক দায়বদ্ধতা, প্রভৃতি।
ডাক্তারের নিজ ভুলের কারনে কোন রোগী মৃত্যু বরন করলে ধর্ম বিদ্বেষীরা তখন বলবে সব দোষ ডাক্তারি বিদ্যার, ডাক্তারের নয়। গনতন্ত্র মানুষ না মানলে দোষ তারা মানুষকে দেবে না, বলবে গনতন্ত্রের মতো খারাপ আর কিছু নেই। জাসদ কর্মী পাটের গুদামে আগুন আর থানা লুট করলে দোষ মানুষের না, দোষ সমাজতন্ত্রের। সোজা কথা যত আকামই মানুষ করুক না কেন মানুষের কোনই দায়বদ্ধতা নেই, দায় সব ঐ বিশেষ ধর্মের, কেষ্টা ব্যাটাই চোর। এই লজিকেই ধর্ম বিদ্বেষীদের মাথা কাজ করে। অহরহ বলে বেড়ায় ঐ বিশেষ ধর্ম সংস্কার করা উচিত। কিন্তু সে নিজে উদ্যোগী হয়ে কোন ভার্শন বের করবে না। অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে ফুটাবে। কি খায়েশ........
যাই হোক কয়েক শব্দের সমাহারে আমরা সমাজে এদের যে নামে চিনি তা হলোঃ
বিজ্ঞানমনস্ক সাহিত্যিক। এই সকল পরজীবিদের কল্যানে না বিজ্ঞানের কোন লাভ হয় না সাহিত্য সমৃদ্ধ হয় অথচ বিশেষ একটি ধর্মকে আক্রমন করে ভাব দেখায় যে গোটা সমাজ সে কতই না এগিয়ে নিয়ে গেল।
কার্টুন একটা.......