কিন্তু ওতো আর জানে না তার সহপাঠির বাবা সরকারী স্কুলের শিক্ষক। যিনি বেশিটাকা রোজগার করতে পারেন (ইতোমধ্যে তাদের জন্য আবার রাজদরবার থেকে ঘোষনা এলো তৃতীয় শ্রেণি থেকে দ্বিতীয় শ্রেনির কর্মকর্তা হিসেবে পদমরযাদা উন্নতীকরণের) আর তার বাবা মাসে একই পরিশ্রম করে বেতন পান ৩/৪ হাজার টাকা কিন্তু কি হয় এই সামান্য বেতনে? ২/৩ সন্তান সহ ৫/৭ জনের সংসারে নুন আনতে তো পান্তা ফুরানোর কথা…….. আজ যেখানে ডিমের হালি ৩৬ টাকা (!)সেখানে আমিষের/ পুষ্টির কথা কে আর দেখবে? কিভাবে মিটাবে তার সন্তানদের শিক্ষা খরচ কিংবা একটু ভাল পোষাকের চাহিদা ? তাই হাজারও শিক্ষকের মতো চাকুরি জাতীয়করণের দাবি নিয়ে এসে ছিল ঢাকাতে রাজ অধিকর্তাদের কাছে । রাজদরবারে(গণভবন)অভিমুখে তো যেতেই দিলেন না বরং থামালেন হিংস্র পেটুয়া পুলিশ বাহিনী দিয়ে গরম পানি আর অমানবিক ভাবে লাঠিপেটা করে।
শেষ বয়সে এসে অমানবিক পুলিশী Action এ জামালপুরের একটি বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বীরমুক্তিযোদ্ধা আজিজুর রহমান(৬০)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



