আমি নিয়মিত প্রথম আলো পত্রিকা পড়ি এবং এইটা বিগত চার বছর যাবত চলছে......
পহেলা বৈশাখের আগেও এই পত্রিকা সম্মন্ধে আমার চিন্তা ভাবনা ছিল ধনাত্বকসূচক......
তারপর আবদুল হাইয়ের লেখাটা ছাপা হল...নাটকের শেষ দৃশ্যে ক্ষমা চাওয়া হল...
প্রথম হাই থেকে লো হয়ে গেলো আমার চোখে......
ধর্ম কর্ম সমাজতন্ত্র......আমরা মুক্তচিন্তা করি...আমরা জামাতি লেখা ছাপাই......শাহবাগের পক্ষে লিখি......তারপর বুদ্ধিবেশ্যাদের কলামে তাদের পুটু মারি......চাই ব্লগাররা মুক্তি পাক......আবার আসিফ নজরুল বা সোহরাব হোসেনরে দিয়া ব্লগাররে শাস্তির বিধান দেই.........
সজীব বিশ্বাস বকুল একজন ভোদাই।সে বোঝেনা কোনো বালছাল।খালি বড় বড় কথাবার্তা লিখে ...বলে বেড়ায়......একটা মালাউনের বাচ্চা......ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধের কথা বলে...
শাহবাগে গেছে......
জানি আমি সারাজীবন চেস্টা করেও আমার গায়ের এই মালাউন তকমাটা মুছতে পারবো না...পারবে না শুব্রত শুভ...!!এই চুতিয়ার দেশে আমাগো কোন স্থান নাই এই যেমন পরিষ্কার তেমন আমরা বাপের ব্যাটারা সবসময় বাংলাকে নিজের দেশ মনে করি করব...দেশের জন্য কথা বলতে থাকবো...
প্রগতির আড়ালে এই ভন্ডামি আর কতদিন চল্বে...মাহমুদুর রহমানকে সাপোর্ট দ্যায় মানবাধিকার সংগঠনগুলো কিন্তু চার ব্লগারের পক্ষে কথা বলার কেউ নাই...
আমি ছোট্ট মানুষ সাফ বুঝি...ভেতরে যা বাইরে তা......আর কত সেফ জোনে খেলবে এই দেশের তথাকথিত বুদ্ধিজীবী...নির্ধারকগণ !!!!!!!!!!!!
নাকি আমার প্রশ্ন কেবল প্রশ্নই থেকে যায়.........

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


