বাংলাদেশে সব ব্যবসায় সমতি বা এসোসিয়েশন আছে কিন্তু আমার জানা মতে একমাত্র ব্যবসা শেয়ার বাজারে ৩৩ ল বিনিয়োগকারদের কোন সংগঠন নেই। এবং নেই কোন সমিতি নেই কোন অফিস বা ইউনিটি, কিন্তু কেন? যেমন পরিবহন সক্টেরে মালিক সমতি আছে তেমনি শ্রমিক সংগঠন আছে, বড় বড় সব মার্কেটে মালিক সমতি আছে। তেমনি কর্মচারী সমতি বা সংগঠন আছে। সরকারী ও আধাসরকারী ও স্বায়ত্ব-শাসিত প্রতিষ্টানে সিবিএ আছে। শেয়ার ব্যবসায় মার্চেন্ড ব্যাংকিং এসোসিয়ান আছে, তেমনি আবার ব্রোকার হাউস সমিতি রয়েছে । এমন অংখ্য সমিতি বা সংগঠন আছে আমাদের দেশে।
কিন্তু দুঃখের বিষয় ুদ্র বিনিয়োগকারী বা বড় বিনিয়োগকারী এবং মাঝারী নিনিয়োগকারী যাই বলেন না কেন শেয়ার বাজারে তাদের কোন সংগঠন নেই। আমার মতে তাদরেও একটা সংগঠন ও সংগঠন পরিচালনার জন্য অফিস থাকা প্রয়োজন। এই সংগঠনের নির্বাচিত কমিটি থাকবে এবং তারা প্রয়োজনের সময় বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দিবে। এবং বিনিয়োগকারীদের পে সরকার এবং ডিএসি, এইসিসি এবং মার্চেন্ড ব্রোকার হাউস এর কাছে নির্বাচিত কমিটিরা বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা নিয়ে বিনিয়োগকারীদের পে কথা বলতে পারবে।
যেহেতু বিনিয়োগকারী বেশি সেহেতু একাদিক সংগঠন হতে পারে যেমনঃ বড় বিনিয়োগকারী একটি সংগঠন সেইখানে আলাদা অফিস থাকবে। যারা মার্চেন্ড ব্যাংকি লোন এ ব্যবসা করেন তাহাদের আলাদা একটি সংগঠন থাকা প্রয়োজন । এর পরে যারা ব্রোকার হাউসে ব্যবসা করেন তাহাদের একটি আলাদা সংগঠন থাকা প্রয়োজন। এবং এই সংগঠন গুলির মধ্যে সু-সম্পর্ক থাকবে। পুজি বিনিয়োগকারীদের একাদিক সংগঠন থাকলে আজকে হয়তো বিনিয়োগকারীরা এত তিগ্রস্থ হত না।
যেমন একটা সময় ছিলো ব্যবসায়ীরা যখন জাহাজে মালামাল এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যেত তখন তাদের মাল প্রাকৃতিক দুযোর্গে কবলে পড়ে মাল নষ্ট হয়ে যেত এবং জাহাজ ডুবে যেত ব্যাবসারী নিস্ব হয়ে যেত। নিস্ব হতে হতে তাহাদের মাথায় একদিন বুদ্ধি এল সবাই মিলে একটি সংগঠন করলো যার মাল তি হবে সবাই মিলে তিপূরণ দিবে। এই সংগঠন থেকেই পরে আস্থে আস্থে এসে বীমা কোং সৃষ্টি হল। এর পরে ব্যবসায়ী সমতি সংগঠন এসোসিয়েশন হয়েছে।
তেমনি পুজিবিনিয়োগকারী ভাইও বোনদের কে বলছি এখন সময় এসে গেছে আসুন সবাই মিলে আমরা সংগঠন তৈরি করি পরে আস্তে আস্তে এটি একটি এসোসিয়েশন এ পরিনত হবে।