এই আমার বাংলাদেশ! যে দেশে সম্প্রদায়ীক সম্প্রীতি সমৃদ্ধ ।
এখানে সকলেই স্ব স্ব ধর্মপালনে সাধীন, আর সাধীনতার বৃহৎ স্বার্থই ছিল এইটা।
৯০%-এর উর্ধে মুসলমান জনগোষ্ঠী এদেশে আমাদের আধিপত্য বিস্তৃত। কিন্তু সাধীনতার প্রাক্বালে ও পরবর্তীতে এপর্যন্ত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার মত কোন অপ্রীতিকর ঘটনা আজও ঘটেনি।
বিশ্ব দরবারে এব্যাপরে আমাদের যতেষ্ট সুখ্যাতি রয়েছে।
মুসলমান তারা → যার ইসলামকে সর্বাবস্থা মেনে নিয়েছে, → আর اسلام এসেছে سلم থেকে (سلم) যার অর্থ শান্তি। আমরা সর্বকালে সর্বশ্রেষ্ঠ শান্তিকামী, সুতারাং আমাদের উচিৎ নয় কোন বিশৃঙ্খলার দিকে হাত বাড়ানো।
মূর্তি ভাঙ্গার জন্য আপনি কিছুই করার দরকার নেই। কারণ এরা নিরহ নির্বাক, বহু টাকায় কর্মকার এবং চিত্রকার তাকে নির্মাণ করেছে।
সময় যখন হবে, তখন সানাতন ধর্মাবলম্বী বন্ধুরাই এত কষ্টসাধ্যের প্রতিমাকে বিসর্জন দিতে নদীতে সলিলসমাধির জন্য হাতিয়ার দিয়ে খোঁচিয়ে, গুঁতিয়ে, চূর্ণ বিচূর্ণ করে ছোবিয়ে ডুবাবে।
উচিত
আপনি মুসলিম যদি হয়ে থাকেন, তবে এই কাজে আপনাকে অগ্রসর না হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছি।
মোটকথা :
পূজানুষ্ঠানের সময় হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়ির আশ্বেপাশেও থাকবেন না।
আপনি নির্লজ্জ ; কিছু দিন পূর্বে কোরবানীর ঈদটি এত ধুমধাম করে খেয়ে দেয়ে উড়িয়ে দিলেন অথচ সম্প্রীতির হিন্দু বন্ধুটিকে বাড়ীর আঙ্গিনায়ও নিলেন না?
আবার পূজারমণ্ডপে গিয়ে নিমন্ত্রনের মিষ্টাই ভোজ করেন? পূজুর দাওয়াত খেতে যান?