somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অভিন্ন মত, একই পথ, হাটে কেবল ভিন্ন জন

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

অবশেষে যাত্রাবাড়ীর গাড়ীতে পেট্রোল বোমার আগুনে অগ্নিদদ্ধ একজনের মৃত্যু হল। এ নিয়ে অগ্নিদগ্ধ মৃতের সংখ্যা আরেক ধাপ বাড়ল। গাড়ি পুড়ছে, মানুষ মরছে, স্বজনদের আহাজারী, এ সব কিছু নিয়েই দেশ এগিয়ে চলছে। আসলেই কি এগিয়েছে? এগিয়ে যাওয়ার বদলে পিছিয়েছে হাজার গুণ। কোটি কোটি টাকার ক্ষতি গুণছে দেশ, জনগণ। নিশ্চয়ই এতে কিছু যায় আসে না প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর। তারা ক্ষমতার মোহে বুদ হয়ে আছে। ক্ষমতাসীনরা কিভাবে ক্ষমতা টিকে থাকা যায়, আর বিরোধীরা কিভাবে ক্ষমতায় আসা যায় তাই নিয়ে চিন্তিত। দেশ বা জনগণের চিন্তা কারও নেই। যদিও তাদের প্রধান বুলি হল দেশ ও জনগণের সেবা। অবরোধের এতগুলো দিনে দেশে ও মানুষের যে যথেষ্ট সেবা হয়েছে তা স্পষ্টই বোঝা যাচ্ছে।
যেহেতু অবরোধের ডাক বিএনপি, জামায়াত দিয়েছে সেহেতু স্বাভাবিকভাবেই পুরো ক্ষতির দায়ভার তাদের উপরই বর্তায়। আর এ দায় কোনভাবেই এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। মূলত কিসের জন্য এই অবরোধ, কিসের জন্য এই আন্দোলন! বিএনপির দাবী হিসাবে এই সরকার অবৈধ, স্বৈরাচার, জালিম। কিন্তু সাংবিধানিকভাবে গত নির্বাচন সম্পূর্ণ বৈধ এবং এই সরকার বৈধ সরকার। যদিও গত নির্বাচন বেশ কিছু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে, কিন্তু সেটা ভিন্ন বিষয়। কিন্তু বিএনপি কোন দাবীর ভিত্তিতে নির্বচনে অংশগ্রহণ করেননি? তত্ত্বাবধায়কের যে দাবী তারা তুলেছিল, সেই একই দাবী তাদের আমলে ক্ষমতাসীনরা তুলেছিল। অদ্ভুদ মানসিকতা রাজনৈতিক দলগুলোর। নিজের বেলায় সবই সহীহ হয়ে যায়। মূলত এটা এক চক্র। চক্রাকারে তার ঘুরেফিরে আসছে। বিএনপি যা করেছিল তারই পুরণাবৃত্তি করছে আওয়ামী লীগ। তবে ফাঁক ফোকড় বন্ধ করে। যে ভুল বিএনপি করেছিল সে ভুল আওয়ামী লীগ এড়িয়ে চলছে। একজনের দেখানো পথে আরেকজন হাটছে। দক্ষ ভাবেই হাটছে।
দেশের মানুষের কথা কে ভাবে? দশটা গাড়ি বেশি পুড়লে, বিশটা মানুষ বেশি মরলে আন্দোলন জমে ভাল, এটা একটা পুরোনো রাজনৈতিক রেওয়াজ। যদিও স্পষ্ট করে বলার জো নেই কারা এই গাড়ি পুড়ছে, মানুষ মারছে। দুস্কৃতকারীরা এই কাজগুলো করছে। সে যেকোন দলেরই হতে পারে। বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছে, ক্ষমতাসীন দলের লোকেরা কয়েক জায়গায় এই জাতীয় অপকর্ম করার গিয়ে গ্রেফতার হয়েছে। কিন্তু স্পষ্ট করে বলার মত নয়। আন্দোলনের ডাক যিনি দিয়েছেন, তিনি হুকুমের আসামী। এ নিয়ে মামলাও হয়েছে। এর বিপরীতে বিএনপি, জাময়াত তিন দিনের হরতালের ডাক দিয়েছে। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয় উড়িয়ে দেয়া ও তাকে গ্রেফতারের হুমকি, পুলিশকে যেকোন ব্যবস্থা নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ দেয়াসহ ১৮টি বিষয়ের প্রতিবাদে এই হরতালের ডাক। এছাড়া অবরোধ চলাকালে ২১ নেতাকর্মীকে হত্যা, বিএনপির সিনিয়র কয়েক নেতার বাড়ি গাড়িতে হামলা, সারাদেশে ১৫ হাজারের বেশি জোটের নেতাকর্মী গ্রেফতার, নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে দেড় লাখের বেশি মিথ্যা মামলা এবং সরকারি এজেন্ট দিয়ে পেট্রলবোমা মেরে সাধারণ মানুষকে পুড়িয়ে হত্যার প্রতিবাদে এ হরতাল ডাকা হয়।
পুরো বিষয়টি পর্যালোচনা করলে দেখা যায় সম্পূর্ণ দলীয় ব্যাপারে এই হরতাল। দেশের জনগণের জন্য নয়। ব্যক্তিগত ক্ষতির স্বীকার হওয়ার কারণে এই হরতাল। এর পূর্বেও তারা দলের সিনিয়র নেতাদের গ্রেফতারের প্রতিবাদে হরতাল দিয়েছিল। একই হরতাল আওয়ামী লীগও দিয়েছিল। যদিও তারা বলেছিল, তারা হরতাল দিবে না। কিন্তু তারাও টানা হরতাল দিয়েছিল। দেশের ক্ষতি, জনগণের ক্ষতি। তখন কেউই এটা চিন্তা করে না। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য সবাই মরিয়া হয়, তখন দেশের কথা সবাই ভুলে যায়।
সম্প্রতী আমাদের পার্শ¦বর্তী দেশ ভারত সফর করে গেলেন যুক্ষরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। তার ভারত সফর উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রীয়ভাবে ভোজসভার আয়োজন করা হয়। মজার বিষয় হল সেই ভোজ সভায় আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে ছিলেন বিরোধী দলীয় নেতা সোনিয়া গান্ধী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। হাসি ঠাট্টাও হয়েছিল, আন্তরিকতারও কমতি ছিল না। এই বিষয়টি সম্ভবত বাংলাদেশে কল্পনা করাও ভুল। সম্প্রতী সেই নজিরই স্থাপন করলেন বিএনপি। আরাফাত রহমান কোকোর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার কাছে শোক সমবেদনা জানাতে গিয়ে সাক্ষাত না পেয়ে ফেরত আসা কতটা ভদ্রোচিত ব্যবহার হয়েছে তা খোদ বিএনপির লোকেরাই প্রশ্ন তুলছে। সর্বশেষ সম্ভবত হুসাইন মোহাম্মাদ এরশাদকে হটানোর সময় এই দুই নেত্রী একই মঞ্চে এসেছিলেন। বাহ্যিকভাবে অনেক আন্তরিকতাও দেখা গিয়েছিল। বাহ্যিকভাবে বলছি এ কারণে বর্তমানে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করেছে জাতীয় পার্টিকে নিয়েই। বিএনপি গঠন করেছিল জাময়াতকে নিয়ে। একই পথ, হাটছে সবাই। ক্ষমতায় যাওয়ার পথ। সবাই একই ভাবে ব্যবহার করছে নিজেদের স্বার্থে। দেশের স্বার্থ, জনগণের স্বার্থ এখানে গৌণ।
উন্নত দেশগুলোতে এমন চিত্র কল্পনাও করা যায় না। যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, চীন, রাশিয়া থেকে শুরু করে কোথাও এমন নজির নেই। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ খোদ ভারতেও এমন নোংরা রাজনীতি নেই। নির্বাচনে হারার পর স্থুল করচুপি, সুক্ষ্ম কারচুপির অভিযোগ, নির্বাচন বর্জন, পরবর্তী সময়ে সংসদ বর্জনের কাজ ভারতেও খুব একটা দেখা যায় না। কিন্তু আমাদের দেশে সবই সম্ভব।
অবরোধের এই চিত্র তো পুরোনো নাটকের নতুন মঞ্চায়ন। শুধু অভিনেতা আর অভিনেত্রী ভিন্ন। ২০০৬-২০০৭ সালের সেই পুরোনো নাটক। নতুন করে মঞ্চায়ন করল বিএনপি। তখন আওয়ামী লীগ ছিল বিরোধী দলে, আর বিএনপি এখন বিরোধীদলে। ফলাফল শতাধিক হতাহত, গাড়ি ঘোড়া ভাংচুর, জ্বালাও পোড়াও, বোমা বিষ্ফোরন আরও কতকি। ভাবতেই অবাক লাগে, এ কোন পথে হাটছি আমরা? ট্রেন, বাসে আগুন দেয়া হল। লাভ কার হল আর ক্ষতি কার হল? কার বাসে আগুন দিলাম। বৃহৎ আকারে রাষ্ট্রীয় সম্পদ না বলে ক্ষুদ্র আকারেই বললাম, এতো নিজের টাকায় কেনা বাসে, ট্রেনে আগুন দিলাম। এতো কষ্ট করে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে অর্থ উপার্জন করলাম, বাস কিনালাম আবার নিজেই হাতেই সেই বাসে আগুন দিলাম। মানুষ কত বড় বোকা হলে এমন কাজ করে। অনেকের বোঝার স্বার্থে ভেঙ্গেই বলি, সরকার মেয়র হানিফ ফ্লাইওভার করে দিলেন। আর সেই ফ্লাইওভার তৈরীর খরচ আমরা কোন কোন সময় দিগুন ভাড়া দিয়ে পরিশোধ করছি। এতো আমার নিজের টাকায় করা ফ্লাইওভার। ভেঙ্গে দিলে সরকারের কি আসে যায়। কার স্বার্থে এগুলো করি। এতো প্রতিহিংসা পরায়নতা। হিংসার রাজনীতি। বিএনপি জাময়াত দ্বারা সংঘটিত বিভিন্ন জায়গায় হত্যা, অগ্নিসংযোগ, বোমা হামলা। আর এর বিপরীতে আওয়ামী লীগের একই রকম অবস্থান। কোথাও কোথাও সরকার দলীয় এমপিরা নিজ দলীয় কর্মীদের সাথে নিয়ে রামদা, ডেগার, ছুরি, লগি বৈঠা অবস্থান। আর ফলাফল কোথাও কোথাও সংঘর্ষের কারণে সরকার দলীয় কর্মীরাও নিহত। আর গতটার্মে যখন আওয়ামী লীগ বিরোধীদলে ছিল তখন লগি বৈঠা দিয়ে একজনকে এমন ভাবে পিটিয়ে মারল, এমনভাবে মানুষকে মারা যায়! মরে যাওয়ার পরেও তাকে মারতেই থাকল। অদ্ভুদ প্রতিহিংসা। কিচু দিন আগে হরতাল চলাকালে দেখলাম এক মটরসাইকেল আরোহীকে মটর সাইকেলে আরোহিত অবস্থায় আগুন ধরিয়ে দেয়া হল। ভাবা যায় এ কোন যুগে আমরা বসবাস করছি। জীবন্ত মানুষকে আগুন ধরিয়ে দেয়া। পরে লোকটি জীবন রক্ষার্থে মটর সাইকেল থেমে নেমে পড়লে পিকেটাররা খালি মটর সাইকেলটিকে ধ্বংস করে দেয়। আচ্ছা আগামীতে যখন আপনারা সরকারী দল হবেন তখন বিরোধীদল যদি আপনার পরিবার বোঝাই পুরো গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয় (জীবন্ত দগ্ধ করা নিমিত্তে) তবে কেমন হবে ভেবে দেখেছেন? এ কেমন সংঘাত। দলের জন্য নিজেরা নিজেদের ক্ষতি করছি।
রাজনৈতিক এই সংঘাতের কারণে দেশের কোটি কোটি শিক্ষার্থীর শিক্ষাজীবন বিপর্যয়ের মুখে। অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হরতাল ও সাংঘর্ষিক রাজনীতির কারনে এখন বন্ধ। এসএসসি পরীক্ষাও স্থগিত। এ কারণে পরীক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকরা রয়েছে চরম উৎকন্ঠার মধ্যে। ভাবতেই অবাক লাগে আমরা অভিভাবকরাই এই দলগুলোর সমর্থক। কিন্তু এত সমস্যার ভিতর থেকেও দলীয় ভাবে প্রত্যাশিত এই সংঘাতকেই আমরা নিরব ভাবে সমর্থন করছি। কোন কোন ক্ষেত্রে সরব ভূমিকা রাখছি। আর প্রত্যক্ষভাবে নিজের ক্ষতি নিজেই করছি।
হরতালে চরম ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরাও। হরতালে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হন এরাই। তারপরের ক্ষতিগ্রস্থদের তালিকায় দ্বিতীয় স্থান আমাদের জনগণের। অর্থনীতি ধ্বংস করে এমন হরতাল। আর এই দলগুলো যখন ক্ষমতায় যায় তখন অর্থনীতির উন্নয়নের কথা বলে। আমরাও তাদের সাথে সুর মিলাই।
শুধুমাত্র হরতাল অবরোধকে কেন্দ্র করেই এতগুলো কথা বলা নয়। কথা হল হিংসার রাজনীতি নিয়ে। আমরা তাহলে কোন পথে হাটছি। নিজের ক্ষতি করে এ কোন খেলা? এতো মাদকের চেয়েও ভয়াবহ। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় দলের প্রতিষ্ঠাতারা একটা আদর্শের উপর, একটা নীতির উপর দল প্রতিষ্ঠা করেন। অনেক সমর্থনও জুটে যায়। তারপর ধীরে ধীরে সেই আদর্শ ফ্রেমে বাধাই করে দেয়ালে টাঙ্গিয়ে রাখা হয়। আস্তে আস্তে তাতে ধুলোর আস্তরন পড়ে। একসময় তা পুরোই ঢেকে যায়। আজও অনেকের আদর্শ চে এখন হয়ে গেছে একটা ব্যবসায়িক ব্রান্ড। তারপরেও ভাল যে এ ব্রান্ড নিয়ে সংঘাত সৃষ্টি হয়নি।
আমরা কোন পথে হাটছি? এতো নীতির কথা বলি, এতো বুলি আওয়াই, এতো কষ্ট করি তারপরেও এই সংঘাতে আমরা স্বতস্ফুর্ত ভাবে অংশ নেই। মাঝখান থেকে লাভবান হয় দল। বিনিময়ে হাজারো মায়ের বুক খালি, হাজারো স্ত্রী, সন্তানের আর্তনাদ। ধুকে ধুকে মরা হাজারো পরিবার।
সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৬
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×