somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নবপ্রজন্মের আলোকিত প্রতিনিধিরাঃ আসুন পরিচয় করিয়ে দিই বাংলার কিছু কৃতি সন্তানদের সাথে, গর্বে আপনার বুক ভেসে যাবে নিশ্চিত :)

২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৫৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

→← জাহিদ →←

গুগল প্লাসের অন্যতম কারিগর বাংলাদেশের তরুণ প্রকৌশলী জাহিদ । সামাজিক যোগাযোগে শীর্ষে থাকা ফেসবুককে শক্ত চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে জুন মাসে আত্মপ্রকাশ করেছে গুগল প্লাস তথা জিপ্লাস। সাফল্যের বিচারে সার্চ জায়ান্ট গুগলের নতুন এই সেবা আগের সব রেকর্ড ভেঙেছে। পরীক্ষামূলক এবং ‘ইনভাইট অনলি’ হলেও সেবাটি চালুর মাত্র ৩ সপ্তাহের মাথায় ২ কোটি ব্যবহারকারী টানতে সক্ষম হয়েছে বলে জানিয়েছে ইন্টারনেট ট্রাফিক বিশ্লেষণকারী প্রতিষ্ঠান কমস্কোর। আর ফেসবুক’র সামনে এমন শক্ত চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয়ার মিশনে রয়েছেন বাংলাদেশী এক তরুণ প্রকৌশলী জাহিদ নূর সবুর।এ প্রকল্পের অন্যতম টিম লিডার তিনি। ২০০৭ সাল থেকে প্রায় ৪ বছর ধরে মাইক্রসফট ইন করপোরেশনের গুগল প্রকল্পের সাথে কাজ করছেন জাহিদ নূর সবুর।

গুগল প্লাস প্রজেক্টে কাজ করছে গুগলের বেশকিছু টিম। এমনই একটি টিমের ‘টিম লিডার’ হচ্ছেন জাহিদ নূর সবুর। একজন বাংলাদেশী হিসেবে গুগলের মতো প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে পেরে নিজের পরিতৃপ্তির কথা জানিয়ে তিনি আরো বলেন,“গুগল এবং গুগল প্লাস’র এ বিপুল জনপ্রিয়তার একজন নেপথ্য কারিগর হিসেবে নিজেকে সম্মানিত এবং গর্ববোধ করছি।গুগলের সব ক’টি প্রকল্পে কাজ করেই অনেক আনন্দ পেয়েছি। নতুন অনেক কিছুই শেখার সুযোগ হচ্ছে এখান থেকে।গুগলে আমি বাংলাদেশেরই প্রতিনিধিত্ব করছি। এটা ভেবেই আমি সবচেয়ে বেশি আনন্দিত।”

→← সাইমান →←


বাঙালি তরুণ সাইমানের নকশায় তৈরি হবে আসছে লন্ডন অলিম্পিকের স্মারক মুদ্রা। লন্ডনে ২০১২ সালের অলিম্পিককে সামনে রেখে রয়েল মিন্ট ৫ পাউন্ডের দুটি স্মারক মুদ্রা বাজারে ছাড়ার জন্য মুদ্রা দুটির নকশা আহ্বান করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে বার্মিংহাম মুইজলি এলাকার বাসিন্দা, বার্মিংহাম স্কুল অব আর্কিটেকচারের মাস্টার্সের ছাত্র বাঙালি তরুণ সাইমান মিয়ার নকশাটি অলিম্পিক স্মারক মুদ্রার জন্য বিজয়ী হয়। অপর স্মারক মুদ্রাটির নকশা বিজয়ী হন ওর্চেস্টাশায়ারের হারফোর্ড কলেজের আর্ট গ্যাজুয়েট পিপার সান্ডারল্যান্ড।
বাঙালি তরুণ সাইমান মিয়া তার নকশায় তুলে এনেছেন লন্ডনের স্কাইলাইন ও অলিম্পিকের নানা ইভেন্টের প্রতীক আর পিপার নকশায় স্থান পেয়েছে প্যারাঅলিম্পিক, স্টপওয়াচ ও চাকা।

এ খবরে উচ্ছ্বসিত সাইমান মিয়া বলেন, ‘আমি রীতিমত রোমাঞ্চিত। নকশাটি অলিম্পিকের স্মারক মুদ্রা হিসেবে সারা জীবন মানুষের সংগ্রহে থাকবে, এটা ভেবে আমি বিশেষ আনন্দিত।’

→← ডা. আমজাদ →←

বাংলাদেশের চিকিত্সক আ স ম আমজাদ হোসেন গেটস ভ্যাক্সিন ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছেন। এ বছরই প্রথম বিল অ্যান্ড মেলিন্দা গেটস ফাউন্ডেশন এই পুরষ্কার প্রবর্তন করল। ফাউন্ডেশন বলছে, শিশুদের জীবনরক্ষাকারী টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি অভিনব ও অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।
বিল গেটস তাঁর বাত্সরিক চিঠিতে লিখেছেন ‘ড. হোসেন দুটি গুরুত্বপূর্ণ জেলায় নিজের উদ্ভাবিত পদ্ধতিতে টিকাদান কর্মসূচী সম্প্রসারণের চেষ্টা করে সফল হয়েছেন। গর্ভবতী মায়েদের তথ্য সংগ্রহ করা, টিকার তারিখগুলো সংগ্রহ করা ও এলাকাবাসীকে জানানো ইত্যাদি কাজ তিনি করেছেন। আপাতদৃষ্টে মনে হতে পারে, এ কাজগুলো তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। কিন্তু পুরনো সমস্যাগুলোকে নতুন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখায় পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে।’
জেলা পর্যায়ে টিকা কর্মসূচী পরিচালনার দায়িত্বে থাকা চিকিত্সা কর্মকর্তা আমজাদ হোসেন প্রত্যন্ত ও পিছিয়ে পড়া অঞ্চলে কাজ করেছেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জে প্রায় দেড় লাখ শিশুকে টিকা দেওয়ার দায়িত্ব ছিল তাঁর। তিনি ওই দুটি এলাকায় টিকা দেওয়ার হার ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বাড়াতে পেরেছেন।
আ স ম আমজাদ হোসেন গেটস ভ্যাক্সিন ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড হিসেবে পাচ্ছেন আড়াই লাখ মার্কিন ডলার। এর বড় অংশ তিনি তাঁর পছন্দমত খাতে দান করতে পারবেন।

→← জাওয়েদ করিম →←

বাংলাদেশী গবেষকের পুত্র জাওয়েদ করিম ছোটবেলা থেকে উদ্ভাবন নেশায় মত্ত। উদ্ভাবনের নেশায় বার বার বাধা আসলেও পিছু ফিরে তাকাননি। বিশ্বব্যাপি সবচেয়ে জনপ্রিয় সাইট ইউটিউবের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তার প্রতিষ্ঠিত ইউটিউব এ মাসে পা দিয়েছে ৬ষ্ঠ বছরে। ২০০৪ সাল। স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার সায়েন্সে পড়ছেন জাওয়েদ করিম। ছাত্রাবস্থায়ই যোগ দিলেন অনলাইন ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান পেপালে। চাকরিটা একবারে মন্দ ছিলনা। তবু লেখাপড়া বাদ দিয়ে করা এ চাকরিটা মেটাতে পারলনা তার উদ্ভাবনী মনের তৃষ্ণা। খুঁজছিলেন এর একটা বিকল্প পথ। কিভাবে নতুন কিছু করা যায়। পেপালে তার ঘনিষ্ট সহযোগি চাদ হার্লি এবং স্টিভ চেনের সাথেও মাঝে মাঝে শেয়ার করতেন তার মনের কথা। স্টিভও কম্পিউটার বিজ্ঞানের ছাত্র। আর চাদ হার্লি পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিজাইন বিভাগের। চাদ আর স্টিভও চাচ্ছেন নতুন কিছু করতে। ব্যাস! সবার মনেই একই ভাবনা। আর ঠেকাই কে! সবাই ভাবতে লাগলেন কি করা যায়। পারষ্পরিক যোগাযোগের অভাবে কিছুদিন আবার ভাটা পড়ে তাদের পরিকল্পনায়। বছর গড়িয়ে যায়। পরিকল্পনাকে বাস্তব রুপ দিতে নড়ে চড়ে বসেন তারা। সিদ্ধান্ত নেন একসাথে আলোচনায় বসার। আলোচনার সুবিধার্থে সান ফ্রান্সিকোতে স্টিভ চেনের বাসায় নৈশ ভোজের দাওয়াত পড়লো সবার। সেখানেই সিদ্ধান্ত হলো ইউটিউব সাইটটি তৈরী করার। অনলাইনে প্রচুর সাইট থাকলেও ভিডিও শেয়ার করার মত কোন উল্লেখযোগ্য সাইট নেই। কিন্তু ভিডিও শেয়ারিং সাইটের সম্ভাবনা যাচাই করে একটি ভিডিও শেয়ারিং সাইটই বানানোর সিদ্ধান্ত হলো। ২০০৫ সাল। ফেব্র“য়ারীর ১৪ তারিখে ইউটিউব ডটকম নামে ডোমেইন নিবন্ধন করে ফেললেন তারা। ডোমেইন নাম নিবন্ধনের পর তরুন এ তিন প্রকৌশলী হাত লাগালেন সাইটটির ডিজাইনের কাজে। কয়েকমাসের চেষ্টায় দাড় করে ফেললেন সুন্দর একটা সাইট ডিজাইন। সাইট ডোমেইন নিবন্ধন এবং ডিজাইন তো শেষ হলেও এবার মূল কাজ অনেক বাকি। একই বছরের ২৩ এপ্রিলে ‘মি এট জু’ নামক প্রথম ভিডিও টি আপলোড করেন জাওয়েদ করিম নিজে। ভিডিও তে সান দিয়েগো পার্কে হাতিশালার দাড়ানো তার নিজের একটি ভিডিও আপলোড করে শুরু করলেন ভিডিও শেয়ারিং। এই ঠিকানার ওয়েবসাইটে এখনও মিলবে ১৮ সেকেন্ডের এ ভিডিওটি। মে মাসে সাইটটির পরীক্ষামূলক সংস্করন উন্মুক্ত করলেন তারা। পরীক্ষামূলক সংস্করনে ব্যবহারকারীদের ব্যাপক সাড়া পেলেন তারা। দিন দিন বাড়তেই থাকলো ইউটিউবের ব্যবহারকারী সংখ্যা। কিন্তু ব্যবহারকারীদের জন্য সাইটটি পরীক্ষামূলক সংস্করন থেকে অফিসিয়ালী উন্মুক্ত করতে প্রয়োজন আরোও অনেক ওয়েবসাইট হোস্টিং স্পেস। দরকার প্রচুর বিনিয়োগ। ভেনচার ক্যাপিটালিষ্ট বা প্রকল্প বিনিয়োগকারীদের দারস্ত হলেন তারা। তরুন এ তিন প্রকৌশলীর পরিকল্পনার কথা শুনে ইউটিউবে বিনিয়োগে রাজি হলেন বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান স্কুইয়া ক্যাপিটালিস্ট। নভেম্বর মাসে ‘ব্রডকাস্ট ইওরসেলফ’ শ্লোগানে অফিসিয়ালী উন্মুক্ত করা হলো ইউটিউব সাইটটি। দ্রুত বাড়তে থাকলো ইউটিউব ব্যবহারকারীর সংখ্যা। ২০০৬ সালের এপ্রিল মাস পর্যন্ত ১ কোটি ১৫ লাখ ডলার বিনিয়োগ করলো স্কুইয়া ক্যাপিটাল। জুলাইয়ে প্রতিদিন সাইটটিতে ৬৫ হাজার ভিডিও আপলোড ঘোষনা দিলো প্রতিষ্ঠানটি। অক্টোবরে ১৬৫ কোটি ডলারে ইউটিউব কিনে নেওয়ার ঘোষনা দিলো সার্চ ইনজিন জায়ান্ট গুগল ইনকর্পোরেশন। ইউটিউব ক্রয় সংক্রান্ত চুক্তি চূড়ান্তভাবে সম্পাদন হলো একই বছরের নভেম্বরের ১৩ তারিখে। ইউটিউবের ৬ কোটি ৪০ লাখ ডলারের শেয়ার পেলেন জাওয়েদ। ২০০৯ সালের জানুয়ারী মাসে শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রেই ৬শ কোটি ভিডিও দেখেছেন ব্যবহারকারীরা। অ্যালেক্সা র‌্যাংকিংয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ভিজিট হওয়া ওয়েবসাইটগুলোর মধ্যে ইউটিউব রয়েছে ৪র্থ অবস্থানে। ইউটিউব ছাড়াও আরো বেশ কিছু প্রকল্পে কাজ করেছেন বাংলাদেশী বংশোদ্ভুদ এ প্রকৌশলী। জাওয়েদ পোর্টেবল ত্রিমাত্রিক গ্রাফিক্স, সলভিং ড্যাড পাজল, থ্রিডি স্প্রিং সিমুলেশন, রোবোটিক ওয়েবক্যাম, রেডিওসিটি ইনজিন, বামপাম্পিং ডেমো, রে-ট্রেসার, লাইফ থ্রিডি, কোয়াক ২ মডেল ভিউয়ার সহ বেশ কিছু প্রজেক্টের উদ্ভাবকও তিনি।

→← সালমান খান →←

ওয়েবসাইট জগতে সবচেয়ে প্রভাবশালী ৫০ উদ্যোক্তার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স ও কাউট।সেখানে রয়েছেন আমাদের সালমান খান। এদিকে বিশ্বকে পরিবর্তন করে দিতে সম ৫০ প্রতিভাবান ব্যক্তির একটি তালিকা প্রকাশ করেছে লন্ডনভিত্তিক ‘উইয়ার্ড’ ম্যাগাজিন। সেই বিশ্ববিখ্যাত ব্যক্তিদের তালিকায় বরিশালের প্রবাসীর সন্তান সালমান খানও রয়েছেন।
সালমান খানের জন্ম যুক্তরাষ্ট্রের লুজিয়ানায় এবং বিশ্ববিখ্যাত এমআইটি থেকে তিনি ৩টি ডিগ্রি নিয়েছেন। ব্যাচেলর অব সায়েন্স করেন অংকে, ইলেক্টিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং কম্প্যুটার সায়েন্সে। এরপর এমএস করেছেন কম্প্যুটার সায়েন্স ও ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে। শেষে এমবিএ করেছেন আরেক বিখ্যাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি থেকে। ইয়াহু ডুডল নোটপ্যাডে তিনি তার কাজিন নাদিয়াকে ২০০৪ সালে অংক শেখাতে শেখাতে ইউটিউবে টিউটোরিংয়ের আইডিয়া উদ্ভাবন করেন। এরপর প্রতিষ্ঠা করেন খান একাডেমি। এমন চমকপ্রদ পদ্ধতিতে শিাদানের প্রতি সালমান খান এতই ব্যস্ত হয়ে উঠেন যে ২০০৯ সালে চাকরি ছেড়ে দিয়েছেন। মাইক্রোসফ্টের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বিল গেটসের ছেলে এ তথ্যটি তার বাবাকে জানালে বিল গেটস অভিভূত হন এবং ২০১০ সালে আন্তর্জাতিক একটি সম্মেলনে বক্তৃতার সময় সালমান খানের প্রসঙ্গ উল্লেখ করেন। তারপরই খান একাডেমির নাম সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। এ যাবত ২৬০০ ভিডিওর মাধ্যমে প্রায় সোয়া কোটি লেসন প্রদান করেছেন ইউটিউবে-বিনিময়ে একটি পয়সাও নেননি। বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে যে কেউ নিতে পারে এ শিক্ষা। অংক, বিজ্ঞান, ইতিহাস ও অর্থনীতি বিষয়ে এ লেসন দেয়া হচ্ছে। তার এই টিউটোরিংয়ের কনসেপ্ট বিশ্বব্যাপী ভার্চুয়্যাল কাসরুমের ধারণাকে সফল হিসেবে প্রমাণ করেছে এবং সে কারণেই তাকে এই সম্মান দেয়া হয়েছে।

→ সুমাইয়া কাজী ←

ওয়েবসাইট জগতে সবচেয়ে প্রভাবশালী ৫০ উদ্যোক্তার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স ও কাউট। আটলান্টিকের দুই পাড়ের দুটি খ্যাতিমান সংস্থার এ তালিকায় রয়েছেন বাংলাদেশী সুমাইয়া কাজী ।
বাংলাদেশের মেয়ে সুমাইয়া কাজী তার মা-বাবা-ভাই-বোনদের সাথে ক্যালিফোর্নিয়ার সানফ্রান্সিসকো বে এলাকায় থাকেন। লেখাপড়ার ফাঁকে তিনি সমাজসেবায় মনোনিবেশ করেন। এরপর সানমাইক্রোসিস্টেমে মার্কেটিং ম্যানেজারের কাজ নেন। সেখানে সপ্তাহে সময় দিতে হয় ৪০ থেকে ৫০ ঘন্টার মত। একইসাথে তিনি আরো ২০ থেকে ৪০ ঘন্টা ব্যয় করেন ‘কালচারাল কানেক্ট ডট কম’ নামক নিজ কোম্পানীতে। ২০০৫ সালে তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ‘কালচারাল কানেক্ট ডট কম’ তথা টিসিসিসি। ৩৫ বছরের কম বয়েসী কর্মোদ্দীপক যুবক-যুবতীদের আপন সংস্কৃতির অবগাহনে উজ্জীবিত করেন এ প্রতিষ্ঠানে সম্পৃক্ত করে। প্রকাশ করেন সাপ্তাহিক ৫টি ই-ম্যাগাজিন। এগুলো হচ্ছে দ্য দেশী কানেক্ট, দ্য মিডলইস্ট কানেক্ট, দ্য এশিয়াকানেক্ট, দ্য ল্যাটিন কানেক্ট ও দ্য আফ্রিকান কানেক্ট। শতাধিক দেশে এসব ম্যাগাজিনের গ্রাহক সংখ্যা ৫০ হাজারের বেশী। ৩ স্টাফ নিয়ে শুরু এসব ম্যাগাজিনে বর্তমানে অর্ধ শত স্টাফ কাজ করছেন।

এছাড়াও কয়েক মাস আগে বিশ্বের ১০০ জন উদ্যমী মানুষের একজন হিসেবে বাংলাদেশী আমেরিকান ড. রায়ান সাদীর নাম উঠে এসেছিল।

সুকান্তের একটি কবিতার কথা মনে পড়ছে,

সাবাস বাংলাদেশ; এ পৃথিবী অবাক তাকিয়ে রয়;
জ্বলে পুড়ে মরে ছারখার; তবু মাথা নোয়াবার নয়।।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:২০
৩২টি মন্তব্য ২০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×