যাইহোক বাচ্চারা আমাকে পছন্দ করুক আর নাই করুক আমি করেই যাবো। আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি বিভিন্না সময়ে তোলা কিছু লিটল এনজেল নিয়ে
১। আম্মার ছাত্রী, নীলা। মিষ্টি হাসিটা দেখলে মনে হয় মুখে সব সময় চিনি লাগানো থাকে
২। কি কিউট ভংগিতে বসে আছে।
কে বলবে এই পিচ্চিটাই যে সারাটা ক্ষন সবাইকে মাতিয়ে রাখে! নিজের গ্রামের ভাষায় কথা বললে আমরা খুব হাসি বলে ও মজা পেয়ে আরো বেশি করে বলে। বলে, আফনেরা আসুইন(হাসেন) কেরে, আসুইন্না যে । আবার তার একটা বুইন(বোন) বাবু নাই বলে কেঁদে বুক ভাসিয়ে ফেলে।
একটা গোপন কথা বলি আপনাদের, পিচ্চি নীলা নাকি নীল দর্পনের ক্ষুদে সংস্করণ। চেহারা, গঠন, কীর্তিকলাপ সব। গোপন কথাটা কাউকে বইলেন না আবার
৩। ঢাকায় আসার সময় ফেরীতে
৪। মা ভাত খাওয়াচ্ছিলেন আর আমি বসে বসে
৫। ৩/৪ লোকমা নেওয়ার পরই, আর খাবো না
৬। খাবোই-না
কলেজের পন্ঞাশ বছর পূর্তির অনুষ্ঠানের রেজিষ্ট্রেশনের সময় কলেজে প্রায়ই অনেক পিচ্চি-পাচ্চা দেখা যেতো। মা'রা তাদের গ্যাদা নিয়ে আসতেন রেজীষ্ট্রেশন করতে। তখন এরকম দুই পিচ্চিকে বন্দী করলাম মোবাইল ক্যামেরায়
প্রতিদিনের রুটিন মত ক্যান্টিনে ফ্রেন্ডরা বসেছিলাম, খুব গরম ছিলো। আমাদের টেবিলের উপর ফ্যান ছিলো বলে বাচ্চা নিয়ে দাড়ালেন এক আপু ফ্যানের নিচে
৭। উফ, মা...খুব গরম...উফফফ.....
৮। কিছুক্ষনের মাঝেই খাতির হয়ে যায়
পিচ্চিটার মা'র ফ্রেন্ডরা অন্য টেবিলে গেলেও ও আমাদের ছেড়ে যাবে না তাই ওর মা আমার কোলে দিয়ে যায়।
৯। কি যে কিউট লাগছিলো। সবচেয়ে মজার লেগেছে এইটুকু পিচ্চি নিজেই নিজের চুষনিটা মুখে দিলো
১০। এইটা কি বানাইছে আল্লাহ!
এই চরররররমমমম কিউটিটার মা'র ফ্রেন্ডরা ছবি তুলতে গেলে মুখ কুচকে ফেলে। আর আমি তুলতে গেলে আমার দিকে এগিয়ে আসে। বেশ মজা পাইসিলাম
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:০৮