somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ওসামার মৃত্যু আর ওবামার জাস্টিস...

০৮ ই মে, ২০১১ রাত ১২:৩৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




ওসামা বিন লাদেন মারা গেছেন, আমেরিকার শহরগুলোর রাস্তায় রাস্তায় নেমে এসেছে তীর্থযাত্রার পুণ্যার্থীদের মতো সারিবদ্ধ মানুষের ঢল। একটু আগে টেলিভিশন বক্তৃতায় প্রেসিডেন্ট ওবামা ঘোষনা করেছেন- এক বিশেষ মার্কিন অভিযানে বিন লাদেন মারা গেছেন, পাকিস্তানের এক শহর এ্যাবাটাবাদে... ন্যুয়র্কের লোয়ার ম্যানহাটানে রোববারের সেই রাত মনে করিয়ে দিচ্ছিল যে কোন বছরের থার্টি ফার্ষ্ট এর বুনো উল্লাস আর ফুর্তিময় রাতের কথা। কেউ এসেছে কুইন্স, কিংবা ব্রুকলিন কিংবা হারলেম থেকে... বিন লাদেনের মৃত্যুর সংবাদে গ্রাউন্ড জিরোতে জমায়েত হতে থাকা হাজার হাজার উতসবমুখর আমেরিকান। চারদিকে উতফুল্ল নরনারী, হাতে তাদের রঙীন প্লাকার্ড, শরীরে মোড়ানো জাতীয় পতাকা। থেকে থেকে উঠছে মুহুমুর্হু চিতকার... ইউএসএ... ইউএসএ ... ইয়েস উই ক্যান... ইয়েস উই ক্যান... চিতকার করে তারা গান গাইছে, জাতীয় সংগীত... হাতের পতাকা বা প্লাকার্ড উড়ছে বাতাসে... চোখে মুখে তাদের পরিতৃপ্তির হাসি।ইয়েস... উই গট হিম ফাইনালি...

প্রাণের খুশি জানানোর উতসবে সামিল হতে একজোট হয়ে রাজপথে নেমেছে মার্কিন জনগন।

সংবাদ বুলেটিনে দেখছিলাম ন্যুয়র্কের গ্রাউন্ড জিরোর এই সব দৃশ্য, টেলিভিশনের পর্দায় চোখ আটকে গেল চুলে হেয়ার ব্যান্ড, ফ্রক পরা এক বাচ্চা মেয়ের দিকে। সেও এসেছে তার বাবার হাত ধরে এই উতসবে সামিল হতে। মেয়েটির হাতে একটা ছোট্ট প্লাকার্ড, হাত উঁচু করে অন্য সবার সাথে সেও নাড়ছে... সেটি। এত লোকের ভীড়ে চোখে মুখে তার স্পষ্টতই বিস্ময়ের ছাপ। আমি ভাবছিলাম- সে কি জানে, কেন আজকের এই উতসব...? চারদিকে কিসের এত উল্লাস... কি সেই উদযাপনের কারন? সে হয়তো শুনেছে বিন লাদেনের নাম... নিশ্চয়ই জানে এই নামের কেউ একজন মারা গেছেন, শত শত আমেরিকানদের মৃত্যুর জন্য সেই ছিল দায়ী। হয়তো ভেবে নিয়েছে- আমেরিকা হলো স্পাইডার ম্যান আর বিন লাদেন হলো গ্রীন গবলিন...?

আজকের যা গ্রাউন্ড জিরো কয়েক বছর আগে এখানেই মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে ছিল টুইন টাওয়ার। সেপ্টেম্বর মাসের এক আলো ঝলমলে দিনে হাইজ্যাক করা দুই বিমান এসে আছড়ে পড়ে নিউইয়র্কের এই টাওয়ারে। নৃশংস ভাবে মারা যায় কয়েক হাজার নিরাপরাধ সাধারন মানুষ। অনুমান করা হয় এই নারকীয় বিভতস ঘটনাটি ঘটানো হয় আল কায়েদার নেতা ওসামা বিন লাদেনের নির্দেশে। এটা ছিল ঘটনার একদিক। আর এরই প্রায় দশ বছরের মাথায় গত ২৯শে এপ্রিল কোন ধরনের লিগ্যাল সিস্টেমের তোয়াক্কা না করে বিন লাদেনের মৃত্যুদন্ডের পরোয়ানায় সিলমোহর দিয়ে দেন প্রেসিডেন্ট ওবামা। তার এই নির্দেশ পালন করতে কয়েকজন পেশাদার সৈন্য ভিনদেশে গিয়ে নির্মম ভাবে হত্যা করে বিন লাদেনকে। তার মৃতদেহ নিজদের হেফাজতে নেয়, এবং তা অজানা সাগরের কোন এক গন্তব্যে ভাসিয়ে দেওয়া হয়। বলা হল এভাবেই নাকি জাস্টিস হ্যাজ বিন ডান...

মার্কিন প্রেসিডেন্ট সারা বিশ্বকে সদর্পে জানিয়েছেন Justice has been done. আমরাও প্রেসিডেন্টের ভাষ্য খেয়াল করে শুনি... যদিও বুঝে উঠতে পারি না- এখানে প্রেসিডেন্ট কোন ধরনের জাস্টিস সম্পন্ন করলেন...? কোন আইনী প্রক্রিয়ার (Legal system) মধ্য দিয়ে না গিয়েও একজন রাষ্ট্রনায়ক তাহলে ন্যায় বিচার অর্জন করতে পারেন...? কি ভাবে...? কোন চার্জশীট নাই, সাক্ষী সাবুদ শুনানী নাই... আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ নাই... কাউকে অপরাধী বলে মনে করলাম আর কোমর থেকে পিস্তল ড্র করে তাকে গুলি করে মেরে, সেই লাশ পানিতে ভাসিয়ে দিলাম...? মার্কিন প্রেসিডেন্ট আমাদের এ কোন ধরনের বিচার দেখাতে চাচ্ছেন...? যে আমলে টেক্সাসের ওয়েষ্টার্ণ শহরগুলোতে ঘোড়ায় চড়ে গরু আর ষাড়ের খামার করা প্রধান ব্যাবসা ছিল, সে আমলে এভাবেই অপরাধীর বিচার করা হতো বটে, হলিউডের মুভিতে আমরা তা বিস্তর দেখেছিও। কিন্তু সমস্যা হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট একটা আইনী সাংবিধানিক রাস্ট্রের প্রেসিডেন্ট এবং তিনি একটা আইনী কাঠামোর মধ্যে থাকেন। গ্যাংস্টার মুভির নায়কের মতো কোমরের হোলস্টারে পিস্তল ঝোলানো এবং যাকে খুশি তাকে গুলি করে মারার কোন এক্তিয়ার বা ক্ষমতা তার নাই। ফলে Justice has been done বলে ওবামা যে সাফাই দিক না কেনো, অপারেশন জেরোনিমো শেষ পর্যন্ত একটা বাখোয়াজি ছাড়া আর কিছুই না। অথচ এরপরেও জোর গলায় ওবামা বলছেন এটা জাস্টিস এবং শহরের লোকজনকে এটা নিয়ে উল্লাস করার উসকানি দিচ্ছেন। এভাবে কাউকে মেরে ফেলার পর তা কি কোন অবস্থাতেই উল্লাসের অজুহাত হতে পারে...? বিনা বিচার এবং গুলি করে মেরে ফেলার পরে কিভাবে এই মৃত্যু কখনও উতসবের বিষয় হতে পারে...? এটা কি তবে ব্যক্তিগত প্রতিহিংসা, ভেনডেট্টা...? চোখের বদলে চোখ...? খুনের বদলা খুন...? স্বজন হত্যাকারী শক্রর রক্তে হাত রাঙিয়ে তারপর তার মরদেহের বুকে পা তুলে দিয়ে বিজয়ের ঘোষনা...?

সিবিএস নিউজের ৬০ মিনিটস অনুষ্ঠানের সাক্ষাতকারে মৃত বিন লাদেন এর ছবি প্রকাশ না করার যুক্তি হিসাবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জানাচ্ছেন... You know, that's not who we are. You know, we don't trot out this stuff as trophies. You know, the fact of the matter is this was somebody who was deserving of the justice that he received. And I think-- Americans and people around the world are glad that he's gone. But we don't need to spike the football...

খেয়াল করুন ওবামা দাবী করছেন তিনি বিন লাদেনের মতো নন, কেমন তিনি...? উন্নত পশ্চিমা সভ্যতার একজন রাষ্ট্রনায়ক হিসাবে আরও বেশি মানবিক...? ওবামা বারবারই তার বক্তব্যে জাস্টিসের কথা আমাদের বোঝাতে চাচ্ছেন, কিন্ত হায়, জাস্টিস শব্দটা আমাদের কোথাও নজরে পড়ছে না, বরং তার বদলে আমাদের চোখের সামনে যা বারবার দগদগে ভাবে ফুটে উঠছে তা স্রেফ আমেরিকানদের ব্যক্তিগত প্রতিহিংসা। জাস্টিস শব্দটা বারবারই দৃশ্যপট থেকে হারিয়ে যাচ্ছে, আর বিপুল বিক্রমে যে শব্দটি তার জায়গা দখল করছে তা হলো 'রিভেঞ্জ'...! প্রতিনিয়ত চেষ্টা করা হচ্ছে টুইন টাওয়ারের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারবর্গের সেন্টিমেন্টকে পূঁজি করে নানা ভাবে এই ঘটনার ন্যায্যতা খোঁজা। টিভি চ্যানেলগুলো্র রিপোর্টিং যেন বিবাদমান দুই আদিম গোত্রপতির প্রতিশোধ স্পৃহার এক একটি উন্মত্ত উদাহরন...

সিবিএস নিউজের সেই একই সাক্ষাতকারে ওবামা দাবী করছেন...about bin Laden's burial at sea executed within 24 hours of his death as prescribed by Muslim law, the president said, "Frankly, we took more care on this than, obviously, bin Laden took when he killed 3,000 people. He didn't have much regard for how they were treated and desecrated. But that, again, is something that makes us different. And I think we handled it appropriately."

ওবামার বক্তব্যে লক্ষ্য করুন নিজ গোত্রের ৩০০০ লোকের হত্যার বদলা কত মহত উপায়ে নেওয়া হলো প্রতিপক্ষের গোত্রপতির বিনাশ করার মাধ্যমে...!!! কি অসাধারন মহত্ব! কি চমতকার তুলনা।ঘনঘোর মসীলিপ্ত ইউরোপের মধ্যযুগের মানসিকতার সাথে বেশ মানানসই ওবামার এই বক্তব্য... মহান আমেরিকান গনতান্ত্রিক বিপ্লবের পরে দুইশ বছরের বেশি সময় পার হয়ে গেছে, অথচ এককালে যাদের বলা হত অন্ধকারাচ্ছন্ন, সেই আফ্রিকান দাস ও আমেরিকার আদি অধিবাসীদের নরমুন্ড শিকারীদের সগর্ব পদচারনা আজ আমেরিকার বিভিন্ন শহরে। চোখ মেলে তাকালেই দেখতে পাওয়া যায়- তাদের বর্শার ডগায় গেঁথে থাকা বিন লাদেনের চ্ছিন্ন মস্তক... আর এই আমেরিকানদের নেতারা আজকাল আল কায়েদার বিরুদ্ধে কখনও ক্রুসেড লড়েন, কখনও আত্মপক্ষ সমর্থন বিহীন অবস্থায় বিচারের কোন সুযোগ না দিয়েই অপরাধী হিসাবে কারও মৃত্যু পরোয়ানায় স্বাক্ষর করেন। মুখে বলেন আমাদের লড়াই ইসলামের বিরুদ্ধে নয়, মুসলমানরা আমাদের প্রতিপক্ষ নয়।

এর পরেও ওবামা দাবি করবেন... আরও বেশি মানবিক একটা সমাজের প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি...?

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জানাচ্ছেন, তিনি খুশি- অন্ততঃ আর কোন লোক বিন লাদেনের হাতে মারা যাবেন না। যেন বিন লাদেন কোন সিরিয়াল কিলার, মানুষ খুনই তার নেশা... তার কাজের পেছনে কোন রাজনীতি নাই, কোন আদর্শ নাই, কোন সংগ্রাম নাই। জানতে পারলে সহজ হতো... বিন লাদেন আমেরিকানদের চোখে কবে থেকে মুজাহেদিন এর বদলে এমন সিরিয়াল কিলার হয়ে উঠলেন...?

অথচ এই মার্কিনীদের গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ হতচ্ছিন্ন দরিদ্র সহায় সম্বলহীন আফগান মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে আশির দশকের শুরুতে বিমান বিধ্বংসী স্টিংগার মিশাইল এর মতো আধুনিক এবং অব্যার্থ অস্ত্র তুলে দিয়েছিল। পাকিস্তানী গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এর মাধ্যমে দেওয়া হতো ট্রেনিং আর অঢেল অর্থ। আজকের তালেবানদের সাথে আইএসআই এর সখ্যতার শুরু তো এখান থেকেই। মার্কিনীদের এই প্রত্যাক্ষ সামরিক সহযোগীতার ফলে সোভিয়েত আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আফগানদের সেদিনের লড়াইটাই আমূল বদলে গিয়েছিল। বারবাক কারমালের পুতুল সরকার ক্ষমতাচ্যুত হয়, আফগানিস্তান থেকে হাত গুটিয়ে নিতে বাধ্য হয় ততকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন। রুশ পরাশক্তির বিরুদ্ধে এই সাফল্যই যেন বিন লাদেনদের দুঃসাহসী করে তোলে... যে দুঃসাহস থেকে পরবর্তীকালে আরেক পরাশক্তি মার্কিনীদের বিরুদ্ধে তারা যুদ্ধ ঘোষনা করে। শুধু তফাত হলো মার্কিনীদের চোখে সে সময় লাদেন ছিল গনতন্ত্রের বীর যোদ্ধা আর পরবর্তীকালের লাদেন হল টেররিস্ট, জঙ্গিবাদের প্রধান নেতা, ওয়ার অন টেররের প্রধান লক্ষ্যবস্তু!!!

অথচ টেররিজম যে কি বস্তু, তার সর্বজন গ্রাহ্য কোন সংজ্ঞা আজ পর্যন্ত আমরা দেখলাম না। এ বিষয়ে এমনকি জাতিসংঘ কর্তৃক স্বীকৃত কোন গাইড লাইনও কোথাও চোখে পড়ে না। সবল পরাক্রমশালী দানবীয় কোন রাষ্ট্রের শক্তির বিরুদ্ধে সাধারন মানুষের টিকে থাকার লড়াই কোন মাত্রায় পৌছলে তা সন্ত্রাসবাদ হয়, তা আমরা কি দিয়ে মেপে দেখব? আমাদের তা জানা নাই।

তবে আমাদের অভিজ্ঞতা বলে... অন্যায় আর দানবীয় নির্যাতনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো, এই জুলুম নির্যাতন মানতে না চাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি করা... যে কোন সমাজের পাতি মধ্যবিত্ত অংশের কাছে সব সময়ই উপদ্রব বিশেষ। এতে মধ্যবিত্তের শান্তি বিঘ্নিত হয়, তার স্থিতিশীলতা বিনষ্ট হয়... ফলে বিদ্রোহ, বিপ্লব, বিশেষ করে সশস্ত্রতা তাদের সাংঘাতিক নাপছন্দের কাজ। যদিও বিপ্লবী বীরদের অকুতোভয় সাহস তাদের অনেক কে মুগ্ধ করে, রোমান্টিসিজমের তাড়নায় তারা ইতিহাস হয়ে যাওয়া বিপ্লবীদের পোস্টার নিজদের দেয়ালে ঝুলিয়ে রাখে, তার নামে গান কবিতা আওড়ায়, পোষাকে তার ছবি এঁকে রাখে। কিন্তু নিজের ঘরের পোস্টারের সাথে সমসাময়িক সক্রিয় বিদ্রোহীদের আবার মেলাতে পারে না। জীবিত বিপ্লবীদের চাইতে মৃত বিপ্লবী তাদের জন্য সব সময়ই নিরাপদ।

বিন লাদেন মারা যাওয়ার পর আমাদের দেশের এক শ্রেনীর মানুষের কাছে দেখছি বিন লাদেনকে জঙ্গি, সন্ত্রাসবাদী হিসাবে নস্যাত করে দেওয়ার এক ধরনের প্রবনতা। বিন লাদেনের রাজনীতি নিয়ে কারও সমালোচনা তো থাকতেই পারে, আমার নিজেরও আছে... বিন লাদেনের সমস্যা হলো বিশ্বের নির্যাতিত মানুষ বলতে উনি শুধু মুসলমানদেরই দেখেন, আর খ্রীশ্চানের বিরুদ্ধে মুসলমানের লড়াইকে দেখেন ক্রুসেড হিসাবে। (এক্ষেত্রে আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট বুশ আর লাদেন একই নৌকার যাত্রী, এই লড়াই তাদের দুজনের কাছেই ক্রুসেড) এটা দুনিয়ার মানুষের বিভেদমুলক একটা চিহ্নকে উস্কে দেয়া। অন্য ধর্মের কোন মানুষ নিয়ে লাদেনের কোন মাথা ব্যাথা নাই।কার
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই মে, ২০১১ রাত ৮:০৩
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×