বঙ্গদেশে এক্খান কতা আচে ,যে ভাদ্র মাসে কুকুরী গরম । উহা শরমের কতা নয় , উহা বিজ্ঞানের বাস্তবতা । ঐ মাসে কুকুরীরা গরম হয় ( এই গরমের মানে আবার ছুটু পুলাপানরা বুঝবা না , তুমরা আগে বড়ো হও ) । কুকুরী গরম হইলে যদি অত্রাঞ্চলে কুকুর না থাকে তাহা হইলে সেই কুকুরী পাগলের মতোন আচরন করে এবং যাকে তাকে কামড়াইয়া দেয় ।
কিন্তু অদ্য দেখা যাইতেছে যে ফাল্গুন মাসে খাসী গরম হইয়া গেছে । খাসী বলিয়া কোন প্রানী জন্মায় না , ছাগের যৌনক্ষমতাকে বিনষ্ট করিয়া দিলে তাহা খাসী হিসাবে পরিগনিত হয় । উহা গরম হইয়া উল্টপাল্টা আচরন করিতেছে । ছাগে উপগত হওয়া কিছু দুষ্ট চরিত্রের বালকের পিছনে উহা ম্যাৎকার করিয়া ঘুরিতেছে বহুদিন ধরিয়া । দমে দমে সেই ছাগ উপগাতকদের নাম জপিতেছে , উল্টা পাল্টা বকিতেছে এবং উহার পশ্চাৎদেশ ছাগ উপগাতকদের সামনে বারংবার মেলিয়া ধরিতেছে ।
রাম ছাগলের অভাব না পড়ায় অদ্যবধি ছাগউপগাতকরা এই খোদার খাসীতে উপগত হইবার ইচ্ছা প্রকাশ করে নাই ।
কিন্তু জীববিজ্ঞানীদেরকে তালাশ করিয়া দেখিতে অনুরোধ করি , কী কারনে ফাল্গুন মাসে একটি নধরকান্তি খোদারখাসী (যাহাকে সংক্ষেপে খোদাসী বলা হয় ) গরম হইয়া পড়িল ।
সে কেন তাহার উপর সবাইকে উপগত হইবার আহ্বান জানাইয়া চিৎকার করিয়া পাড়া সরগরম করিতেছে ?

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


