ছাত্ররা যদি সংগঠন করার নামে অপ(ছাত্র)রাজনীতি। তখন সেই অপরাজনীতির কবলে পরে ছাত্র সংগঠন তা নিজ পরিচয় যায় ভুলে, উদ্ধব হয় উঠতি বয়সের মাস্তান ছাত্রের আর না হয় প্রবীণ ছাত্র নেতার ছাত্রতই যার পেষা । এক বন্ধুর কথা বলি- সে বলে, সে রাজনীতি করে দলের কোন পোস্ট পাওয়ার জন্য এমন কি সেটা সাবেক হলেও চলবে। (তার কয়েক ঘন্টার পোস্ট হলেই হল, সবাই বলবে সাবেক নেতা এবং থাকবে কুক্ষমতা)। তাই তো আজ (অপ)ছাত্রের হাতে মার খায় , খুন হন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক , বিগ্নত হয় শিক্ষার পরিবেশ । শ্রদ্ধেয়! রাজনীতিবিদগণ খুবই আন্তরিকতার সাথে তাদের সহায়তা করছে। রাজনীতিবিদরা ছাত্রদের ব্যবহার করেছ মাস্তনি করেতে। তই ছাত্রনেতাদের নাম কখনও রগ কাটা কখনও ত্রাস কখনওবা চাঁদাবাজ। আর আমরা বরাবরের মত সিস্টেমকেই দায়ী করছি আর বলছি -এ দেশকে দিয়ে কিছুই সম্ভব না দেশ কি দিয়েছে। " দেশ তেমাকে কি দিয়েছে তা ভেবো না ভাবো তুমি দেশকে কি দিয়েছ...... " "প্রিয় দেশ তুমি কি দিয়েছো ? "- এই কথা বলতে বলতে কত প্রবীণ যে আল্লহর পেয়ারা(প্রিয়) হয়ে গেছে....! সময় আজ দেশকে দোষ দেবার নয় সময় এখন বদলানোর , বদলাতে হবে নিজেকে বদলাতে হবে দৃস্টভঙ্গি তবেই বদলাবে দেশ উন্নত হবে জাতি।:
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩৪