একটি রাষ্ট্র ধর্মনিরপেক্ষ এবং অসাম্প্রদায়িক হলে
তো প্রত্যেকটি নাগরিক স্বতন্ত্র
স্বাধিনতা পেতে পারে।
অর্থাৎ প্রতিটি ধর্মের অনুসারী তার
নিজ নিজ ধর্ম ও তার অনুশাসন স্বাধিন
ভাবে পালন করতে পারবে।
*কিন্তু এ কেমন ধর্ম নিরপেক্ষতা.......!!!!!
যেখানে স্বাধিন ভাবে ধর্ম পালনে
বাধা দেয়, স্কুল কলেজ, ও ভার্সিটি
থেকে ধর্মীয় পোশাক নিষিদ্ধ করে
এবং নামাজ ঘরে তালা লাগিয়ে
দেয়!!!
*কিন্তু এ কেমন ধর্ম নিরপেক্ষতা.....!!!
জঙ্গীবাদের অজুহাত দেখিয়ে দাড়ি
টুপি ছাড়তে বলে, এবং ইসলামীক
সাহিত্য জ্ঞান থেকে দুরে সরিয়ে
রাখে!!!
*কিন্তু এ কেমন ধর্মনিরপেক্ষতা......!!!
রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার বলে অন্যধর্মের
বিরুদ্ধে কথা বলে"!!
আসলে এই ধর্মনিরপেক্ষতার স্লোগান
মুলত, ধর্ম ও ধর্মীয় অনুসারীদের
স্বাধীনতার নাম নয়।
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার প্রধান মন্ত্রীর
এই মহামুল্যবান বানীর বাস্তবতাও
প্রধানমন্ত্রী তোয়াক্কা করেন না। এ
সমস্ত দাবী এবং স্লোগানের উদ্দ্যেশ্য
একটাই আর তা হচ্ছে কারো স্বাধিনতা
খর্ব করা এবং কাউকে মাত্রাতিরিক্ত
স্বাধিনতা দেয়া।
এক সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুশাসন কে
পায়ের তলায় পিষ্ট করা, আরেক
সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুশাসন কে নতুন করে
ঢেলে সাজানো।
এক সম্প্রদায়ের ধর্মীয় সংস্কৃতিকে অন্য
সম্প্রদায়ের বস্তাপচা আজগুবি সংস্কৃতি
দিয়ে ঢেকে ফেলানো।
জানিনা কোন অপশক্তির জোরে
বাংলাদেশের ভূ-খন্ড থেকে ইসলাম
ধর্ম,ধর্মীয় সংস্কৃতি এবং তার অনুশাসন
মুছে ফেলার ষড়যন্ত্র চলেছে!!
সবচেয়ে বেশি আশ্চর্য ও ব্যথিত হই তখন
যখন দেখি হারামজাদা সুরঞ্জিত এর মত
আকাড়া ইসলাম ও মসজিদ মাদ্রাসার
বিরুদ্ধে কথা বলে কিন্তু আমাদের
প্রধানমন্ত্রী নাম সেখ হাসিনা হওয়া
স্বত্তেও নিরব থাকে!!!
এ দেশ আমাদের এ দেশ ধর্ম নিরপেক্ষ হবে কেন ?