ক্যাম্পাস দখলে রাখা ছাত্র নামের কতিপয় দূর্বৃত্ত, মিডিয়া দখলে রাখা সাংবাদিক নামের কিছু তথ্যাপরাধী আর কর্তৃত্ব দখলে রাখা কর্তৃপক্ষ নামের মুষ্ঠিময় দালাল চক্রকে ড. পিয়াস করিমের মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখতে প্রতিবন্ধকতা তৈরী করার সংবাদ দেখে আমার অন্তরাত্মা কাঁপেনি।
কিন্তু আমার অন্তরাত্মা ঠিকই কাঁপবে যেদিন ঐসব দালালদের কেউ মারা যাবার পর সংবাদ শিরোনাম হবে, 'ছাত্র-জনতার গণদাবীর মুখে অবশেষে প্রয়াত ড. মজনুর (রূপক অর্থে) মরদেহ শেয়াল-কুকুরের খাবার হিসেবে সিটি কর্পোরেশনের ডাম্পিং স্টেশনে উন্মুক্তভাবে ফেলে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ'।
বিদ্বেষ বিভাজনের যে নোংরা সংস্কৃতির বীজ আপনারা অঅজ রোপন করে যাচ্ছেন এর পরিণামতো এর চেয়েও ভয়াবহ হতে পারে।
পূনশ্চ:- আজ একটি তথ্যাপরাধী গণমাধ্যমের সংবাদ শিরোনামে লেখা ছিল, 'ছাত্রদের বিক্ষোভের মুখে প্রয়াত ড. পিয়াস করীমের মরদেহ শহীদ মিনারে রাখার অনুমতি দেয়নি কর্তৃপক্ষ'।
তাই সবাইকে বলি, একটু স্বার্থপর হোন, দেশের জন্য না হোক অন্তত: নিজের স্বার্থে পরবর্তী প্রজন্মকে ঘৃণার উত্তরাধিকার করবেন না। প্লিজ।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




