somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জিয়া হত্যা পরবর্তী প্রতিক্রিয়াঃ বিশ্ব গণমাধ্যমের দৃষ্টিকোণ

৩১ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

জিয়াউর রহমান, যাঁর ইতিহাসের সূচনা হয়েছে স্রোতের বিপরীতে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে, হ্যাঁ, ৭১ এর কথা বলছি। শেখ মুজিবর রহমানের দিক-নির্দেশনা দেয়া ছাড়াই আত্মসমর্পণ আর নারকীয় হত্যার রাজ্যে যখন বাংলার মানুষ দিশেহারা ঠিক তখনি একটি প্রতিষ্ঠানের একটি সরকারের চাকরিভুক্ত কর্মকর্তা হয়েও ঘোষণা করলেন স্বাধীনতার অমিয় বাণী। থাক, আজ সেই আলাপ নয়। আজকের প্রসঙ্গ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যু এবং এর প্রতিক্রিয়ায় বিশ্ব মিডিয়ার বক্তব্য।
-----------------------------------------------------
৩১ মে, ১৯৮১ তে The Pittsburgh Press "Bangladesh Poor Lose A 'Champion' " শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ করে; আর তাতে জিয়ার মৃত্যুর ঘটনাপ্রবাহ তুলে ধরা হয়। সেই সাথে জিয়াউর রহমানের শাসনামলের ভূয়সী প্রশংসা করা হয়। দেশকে এগিয়ে নিতে জিয়াউর রহমানের আত্ম-নিয়োগ করার মনোভাব বারবার উল্লেখ করা হয় সংবাদটিতে। বলা হয়েছেঃ
"বাংলাদেশ এমন একজন নেতাকে হারিয়েছে যিনি ই সর্বপ্রথম বাংলাদেশকে স্থিতিশীল এবং উন্নয়নমূলক রাজনীতি দিতে সক্ষম হয়েছেন।"
তাঁর ব্যাপক জনপ্রিয়তা সম্পর্কে উচ্ছ্বসিত ভঙ্গিমায় উল্লেখ করা হয়েছেঃ “তিনি বহুলমাত্রায় জনপ্রিয় ছিলেন, বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে। আর এখানকার মানুষদের অবস্থার পরিবর্তনের জন্য সকল চেষ্টায় তিনি নিজেকে নিয়োজিত করেছিলেন।"

গ্রামের মানুষের জিয়ার প্রতি এতো ভালোবাসার কারণও ঠিক পরের লাইনে জিয়ার উদ্যোগগুলোকে ফুটিয়ে তোলার মাধ্যমে স্পষ্ট করা হয়েছেঃ " বাংলাদেশে কৃষি বিপ্লব ঘটানোর দিকেই জিয়া দৃষ্টি নিবন্ধন করেছিলেন আর এর জন্য সার, কীটনাশক, উন্নতমানের বীজ ব্যবহারের মাত্রা বৃদ্ধির উদ্যোগ নিয়েছিলেন তিনি। বিশেষ করে সেচ প্রকল্পের জন্য তিনি সারাদেশব্যাপী খাল খনন কর্মসূচী চালু করেছিলেন। "



২ জুন, ১৯৮১ তে The Palm Beach Post পত্রিকাটি Setback for Bangladesh শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ করে যাতে বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশে জিয়াউর রহমানের মৃত্যু কত বিশাল অপূরণীয় ক্ষতি তা তুলে ধরা হয়। শুরুতেই বলা হয়ঃ
“বিশ্বের কাছে ব্যাপক সমাদৃত জিয়া গত পাঁচ বছরে নানা রকম সমস্যায় জর্জরিত বাংলাদেশকে স্থিতিশীলতার আর গণতন্ত্রের নতুন মাত্রা এনে দিয়েছিলেন, তাঁর হত্যা নির্দ্বিধায় বাংলাদেশের জন্য এক নিষ্ঠুর অবনতি এবং দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন করে অশান্ত পরিস্থিতি তৈরি করবে বটে। ”
সেই সাথে জিয়ার বৈদেশিক নীতি সম্পর্কেও দৃষ্টিপাত করে পত্রিকাটি। উল্লেখ করা হয়ঃ "যদিও ভারতের সাথে সবসময় সুসম্পর্ক বজায় ছিল না তথাপি যেই গুণের বলে জিয়াকে তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোতে নিজেকে সম্মানিত এবং প্রভাবশালী হিসেবে উপস্থাপন করেছিলেন সেই গুণের বলেই জিয়া ভারত এবং পাকিস্তানের সাথে শান্তিপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে পেরেছিলেন।”

সেই সাথে প্রশংশা করা হয় জিয়ার কার্যনীতিরঃ “জিয়া পশ্চিমা ধাঁচের গণতন্ত্র অনুসরণ না করলেও তিনি মোটেই দমনমূলক ছিলেন না। ১৯৭৭ সালে নিজেকে প্রেসিডেন্ট ঘোষণার পর তিনি দুই দুইবার ব্যাপক জনসমর্থনের মাধ্যমে পদে বহাল থাকেন। তাঁর সৎ প্রশাসন আমেরিকা সহ অন্যান্য পশ্চিমা দেশগুলোকে উদার অর্থনৈতিক সহায়তা দিতে আরো উদ্বুদ্ধ করে।”



Blow in Fourth World শিরোনামে Pittsburgh Post-Gazette ২ জুন,১৯৮১ তে একটি সংবাদ প্রকাশ করে আর তাতে জিয়ার উদার রাষ্ট্রনীতি এবং শাসননীতি সম্পর্কে সংক্ষেপে চমকপ্রদ দিক তুলে ধরা হয়।
“মুসলিম প্রধান দেশটিতে জনজীবন উন্নয়নের স্পষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি-ই জিয়াকে অন্যান্যদের থেকে আলাদা করে তোলে। 'জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আমদের সর্বপ্রথম গুরুত্ব' এবং 'বাংলাদেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে হবে এবং বৈদেশিক নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে'; বিশ্বের অষ্টম জনবহুল দেশে এইরকম কথার ভার অনন্যা।”

সেই সাথে সংবাদটিতে গ্রামবাসীদের জন্য নেয়া জিয়ার চার দফা ‘শান্তিপূর্ণ বিপ্লব’ তুলে ধরা হয়ঃ
১) পাঁচ বছরে খাদ্য উৎপাদন দ্বিগুণ করা
২) গণ শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা
৩) পরিবার পরিকল্পনা এবং জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ
৪) পুলিশের কাজ এবং উন্নয়নমূলক কাজের জন্য স্বেচ্ছাসেবী প্রতিরক্ষা বাহিনী গঠন



Zia murder paves way for more Bangladesh bloodshed শিরোনামে The Montreal Gazette পত্রিকাটি ৪ জুন,১৯৮১ তে আরেকটি বিস্তারিত বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয় যার শুরুতেই জিয়ার মৃত্যু বাংলাদেশের জন্য কত বড় ধাক্কা তা উল্লেখ করা হয় এভাবেঃ

“হেনরি কিসিঞ্জারের ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ খ্যাত বাংলাদেশ এখন আশ্চর্যজনকভাবে স্ব-অঙ্গহানীতেও পারদর্শী ! এইবার তারা নিজেরাই নিজেদের গলা কাটতে সক্ষম হলো !”
এই প্রতিবেদনে দুর্ভিক্ষ রোধে জিয়ার উদ্যোগের সফলতা বর্ণনা করা হয় এভাবেঃ “জিয়ার নেতৃত্বে বাংলাদেশ দুর্ভিক্ষের সীমার কাছাকাছি থাকলেও সর্বদা নিরাপত্তার সীমা ঠিকই বজায় রাখতে সমর্থ হয়েছে আর সেই সাথে ছয় বছর ধরে জিয়া শান্তি ও বজায় রেখেছিলেন দেশটিতে।”
পুরো প্রতিবেদনটিতে পরিবার পরিকল্পনা এবং জিয়ার অর্থনৈতিক উদ্যোগগুলোকে আলোকিত করা হয়েছে এবং সেই সাথে জনবহুল দেশে অর্থনীতিবিদদের ধারণা অনুযায়ী কিভাবে দুর্ভিক্ষ গ্রাস করতে পারে সেই ধারণা তুলে ধরার পাশাপাশি জিয়া সেই ধারণাকে কিভাবে অতিক্রম করেছেন তাও তুলে ধরা হয়েছে।
প্রতিবেদনের শেষের দিকে এসে করা হয়েছে চরম হতাশার উক্তিঃ
“ এমন একজন শাসক হত্যার স্বীকার হয়েছেন যাঁর সামর্থ্য ছিল আতঙ্কিত এই দেশে সুশাসন আনার এবং কিছু হলেও উন্নয়ন অর্জন করার। বাংলাদেশ যদি এই গুরুতর পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ করতেও পারে যেটা জিয়া ১৯৭৫ সালে পেরেছিলেন তবুও এটা নিশ্চিত যে জলদি কিংবা দেরিতে বাংলাদেশের ললাটে ভয়াবহ দুর্যোগ অপরিহার্য।”



Democracy, Economy Appear In Danger After Bangladesh President’s Death Analysis শিরোনামে Sarasota Herald-Tribune পত্রিকাটি ৭ জুন,১৯৮১ তে
একটি বিশ্লেষণ প্রকাশ করে। এই বিশ্লেষণে জিয়ার মৃত্যু যে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পটভূমিতে অপূরণীয় ক্ষতি এবং শূন্যস্থানের তৈরি করেছে তা সম্পর্কে ধারণা দেয়া হয়।
এই প্রতিবেদনে পশ্চিমা কূটনৈতিকের বরাত দিয়ে উল্লেখ করা হয়ঃ “যদিও এদেশে বেশ ক’জন যোগ্য লোক রয়েছেন কিন্তু তাদের কারোরই জিয়ার মত দূরদর্শী সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং ক্যারিশমাটিক নেতৃত্ব দেবার ক্ষমতা নেই। জিয়া জনগণের কাছে ‘উন্নয়ন’ শব্দটাকে ‘গৃহস্থালি’ উপকরণ হিসেবেই পরিচিত করেছিলেন।”



৭ জুন,১৯৮১ তে The New York Times পত্রিকার উইলিয়াম বর্ডারস প্রখর বিশ্লেষণী প্রতিবেদন লিখেন “Without Zia, Less Chance for the ‘Peaceful Revolution” শিরোনামে।

বিশ্লেষণের সারমর্মটি এরূপঃ “ক্ষমতা গ্রহনের পর তিনি হয়ে উঠেছিলেন এশিয়ার অন্যতম দূরদর্শী নেতা। তাঁর দেশ উন্নতির দিকে এগুচ্ছিল যদিও এর কৃতিত্বভার তাঁর একক টেনে নেয়ার দৃঢ়তার-ই এবং তার চেয়েও বেশি ছিল প্রথাগত রাজনৈতিক ধারণাকে চূর্ণ করে দিয়ে জনমানুষের সাথে তাঁর মিশে যাওয়ার প্রবণতা।

পরিবার পরিকল্পনা ছিল তাঁর সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ যা জনসংখ্যা সমস্যা নিরসনে কার্যকরী পদক্ষেপ নিবে বলে আশা করা হয়েছে। জিয়া ছিলেন কঠোর, অনমনীয় এবং দৃঢ়চেতা একজন শাসক যিনি জনসংখ্যা সমস্যাকে প্রধান হিসেবে চিহ্নিত করেছিলেন। সরকারের লাল ফিতার দৌরাত্ম কমাতে তিনি সামরিক ভঙ্গিমায় দ্রুত কাজ করতেন। পরিবার পরিকল্পনা কার্যকর করতে তিনি কুসংস্কারপ্রবণ গ্রামগুলোকে বেছে নেয়ার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছিলেন। আর এটাই ছিল তাঁর ‘শান্তিপূর্ণ বিপ্লব’ এর অবিচ্ছেদ্য একটা অংশ।
অবিরামভাবে হেলিকপ্টারে ঘুরে মাসে ২০ দিনেরও বেশি ঢাকার বাইরে জনমানুষের সাথে মিশে কাটিয়েছেন, তাদের সমস্যা জেনেছেন, সমাধার উপায় খুঁজেছেন। গ্রামের কৃষকদের সাথে কথা বলে তাঁদের মনে স্থান গেঁথে নেয়া জিয়াকে তারা কখনোই ভুলতে পারবেনা। সেচ প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষকদের যেই অশেষ উপকার তিনি করেছেন এক শব্দে ‘অতুলনীয়’। রাষ্ট্রপ্রধানের মত সর্বোচ্চ পদে থেকেও জনমানুষের সাথে মিশে যাওয়ার এমন নজির বিশ্বে বড়ই দুর্লভ।”

শেষদিকে এসে কিছু প্রশ্নের মুখোমুখি করা হয়েছে বাংলাদেশের ভবিষ্যতকেঃ
“বাংলাদেশ কি পারবে জিয়ার শুরু করে দেয়া উদ্যোগগুলোকে এগিয়ে নিতে? অদূর ভবিষ্যতে ১০ কোটি মানুষের এই দেশকে কেউ কি এইভাবে আপন করে নিয়ে দেখভাল করতে পারবে? নাকি ক্ষুধা-জরা-অনিহা আর নানামুখী সমস্যায় মুখ থুবড়ে পরবে বাংলাদেশ??”



“When Rahman died, Bangladesh’s hope dies, too” শিরোনামে Los Angeles Times পত্রিকাটি ১৯ আগস্ট,১৯৮১তে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এই প্রতিবেদনের শিরোনাম-ই বলে দেয় অনেক কথা। প্রতিবেদনের এক পর্যায়ে রাষ্ট্রপরিচালনায় জিয়ার ব্যক্তিত্বের প্রশংসা করা হয় এভাবেঃ “আমরা যদি জিয়ার অসাধারণ দৃঢ়ব্যক্তিত্বের দিকে তাকাই তাহলে বুঝতে পারবো যে, জিয়ার মহাপ্রয়াণে বাংলাদেশের রাজনীতিতে কি অপূরণীয় শূন্যস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। জিয়ার দূরদৃষ্টির বোধশক্তি আর সফলতা পরিমাপে কোন জাতীয় নির্বাচন ও যথেষ্ট নয়।”
পরবর্তীতে সরাসরি আরো প্রকটভাবে এই শূন্যস্থানের কথা তুলে ধরা হয় এবং সেই সাথে এই শূন্যস্থানের কারণ নিখুতভাবে তুলে ধরা হয়ঃ

“ অধিকাংশ বাংলাদেশি তাদের ভবিষ্যত নিয়ে এজন্য চিন্তিত যে বিদ্যমান ৫০টি নথিভুক্ত রাজনৈতিক দলও একজন জিয়ার অভাব পূরণে সক্ষম নয়। জিয়া তাঁর সাড়ে পাঁচ বছরের শাসনামলে প্রচুর সেনাবিদ্রোহ স্মাওলেছেন; যা এককথায় অবিশ্বাস্য। যখন ক্ষমতায় আসেন তখন থেকেই অস্থিরতায় ভরপুর দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে গেছেন। তিনি বাস্তবিকভাবেই দেশের সমৃদ্ধি চেয়েছিলেন। দেশের অনেক প্রতিবন্ধকতার কোন একটি সমাধান না হওয়া পর্যন্ত তিনি শান্ত হতেন না। তিনি হয়ে উঠেছেন অধিক জনসংখ্যা ও খাদ্য সমস্যায় জর্জরিত দেশে পরিবার পরিকল্পনা ও অধিক খাদ্য উৎপাদনের প্রচারক। দেশের একরাশ সমস্যার বিপরীতে জিয়ার সফলতা পরিপূর্ণ না হলেও তিনি বাংলাদেশকে স্থিতিশীল করে সুন্দর ভবিষ্যতের পথ দেখিয়েছেন। যেই বুলেট জিয়াকে হত্যা করলো তা সত্যিকার অর্থে এই দেশের সুন্দর ভবিষ্যতকেও হত্যা করলো।”

এছাড়াও আরো অনেকগুলো প্রতিবেদনে একই হতাশার বাণী শোনানো হয়, জিয়ার মৃত্যুর ফলাফল বাংলাদেশের জন্য কত শোচনীয় তা তুলে ধরা হয়।

জিয়া যে কত জনপ্রিয় ছিলেন তা বুঝানোর জন্য নিচের সংবাদের এক ঝলকই যথেষ্টঃ



---------------------------------------
আজ এ পর্যন্তই।
আল্লাহ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে জান্নাতে ফেরদৌস নসীব করুন। আমিন।

বাংলাদেশ জিন্দবাদ।
১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রম্য: টিপ

লিখেছেন গিয়াস উদ্দিন লিটন, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৫




ক্লাস থ্রীয়ে পড়ার সময় জীবনের প্রথম ক্লাস টু'এর এক রমনিকে টিপ দিয়েছিলাম। সলজ্জ হেসে সেই রমনি আমার টিপ গ্রহণ করলেও পরে তার সখীগণের প্ররোচনায় টিপ দেওয়ার কথা হেড স্যারকে জানিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বৈশাখে ইলিশ

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৪০



এবার বেশ আশ্চর্য ঘটনা ঘটেছে । বৈশাখ কে সামনে রেখে ইলিশের কথা মনে রাখিনি । একদিক দিয়ে ভাল হয়েছে যে ইলিশকে কিঞ্চিত হলেও ভুলতে পেরেছি । ইলিশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রিয় কাকুর দেশে (ছবি ব্লগ) :#gt

লিখেছেন জুন, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৩



অনেক অনেক দিন পর ব্লগ লিখতে বসলাম। গতকাল আমার প্রিয় কাকুর দেশে এসে পৌছালাম। এখন আছি নিউইয়র্কে। এরপরের গন্তব্য ন্যাশভিল তারপর টরেন্টো তারপর সাস্কাচুয়ান, তারপর ইনশাআল্লাহ ঢাকা। এত লম্বা... ...বাকিটুকু পড়ুন

যেরত

লিখেছেন রাসেল রুশো, ১৫ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:০৬

এবারও তো হবে ইদ তোমাদের ছাড়া
অথচ আমার কানে বাজছে না নসিহত
কীভাবে কোন পথে গেলে নমাজ হবে পরিপাটি
কোন পায়ে বের হলে ফেরেশতা করবে সালাম
আমার নামতার খাতায় লিখে রেখেছি পুরোনো তালিম
দেখে দেখে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইসরায়েল

লিখেছেন সাইফুলসাইফসাই, ১৬ ই এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮

ইসরায়েল
সাইফুল ইসলাম সাঈফ

এ মাকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ বাবাকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
নিরীহ শিশুদের হত্যা করেছে ইসরায়েল
এই বৃ্দ্ধ-বৃদ্ধাদের হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ ভাইক হত্যা করেছে ইসরায়েল
এ বোনকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
তারা মানুষ, এরাও মানুষ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×