১.
ইন্ডিয়ান মিডিয়াকে ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত সাংবাদিকতার ক্ষেত্র বঙ্গে গীতা/বাইবেল জ্ঞান করা হতো। ৫ আগস্টের পর এই দেশটির মিডিয়া আম্লীগ এক্টিভিস্ট সুশান্তের আমার ব্লগের চেয়ে খারাপ পর্যায়ে প্রমানিত হয়েছে—জানায়া রাখি —আমার ব্লগ আম্লীগ আমলে বন্ধ হয়ে গেছে।
২.
বঙ্গে ধর্মীয় স্বাধীনতা নেই। সংখ্যালঘু নির্যাতন হচ্ছে— ৫ আগস্টের পর শান্তি সেনা পাঠানোর পরিস্থিতি, এমনকি আগরতলায় বঙ্গীয় উপ হাইকমিশনে হিন্দুদের জঙ্গী হামলা— সবই হলো । কিন্তু অনুৎপাদনশীন মোদি কাকু কোনও রা করলেন না।
৩.
২৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের জন্মের দিন একটা খবর দিলো বিবিসি বাংলা। তাতে বলা হলো— ইউনাইটেড স্টেটস কমিশন অন ইন্টারন্যাশনাল রিলিজিয়াস ফ্রিডমের বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২৫ এ— 'র' এর মতো প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ধর্মীয় স্বাধীনতা গুরুতরভাবে লঙ্ঘনের অভিযোগে নিষেধাজ্ঞা আরোপের সুপারিশ করা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রতি।’ বিস্তারিত Click This Link
৪.
এই ঘটনার পর — বাংলাদেশ বিরোধী প্রচারণা ও সংখ্যালঘু নিপীড়ন নিয়ে প্রপাগাণ্ডা চালানো মিডিয়া একেবারেই না গাভী না বলদ— মানে গরু হয়ে গেছে। সুতরাং গরু সাংবাদিকতা নিয়ে আলাপ না করি ।
৪.
তো আমরা যারা, সংখ্যায় কম হলেও আশাবাদী মানুষ ছিলাম , মোদি কাকু না করুক , সোনিয়া গান্ধীর দল কিছু বলবে। না বলেনি । তার মানে নিপীড়ক রক্ষায় তারা এক ।
৫.
আর এদিকে বঙ্গে দেখুন, আকু পাকু মন । কখন চাটিবো পা! এইভাবে আমরা আমাদের নিজেদের তুলে দেই , ইন্ডিয়ার হাতে । আর তোতাপাখির মত কই তাদের শেখানো বুলি। দেশ থাক আর যাক— আমার ক্ষমতা, আর ইনডিয়া তোষণ লাগবেই। র বঙ্গে তাদের তখন ঠিক রাখার নতুন গরু কিনেছে— তারা জাতিকে কুরবানি করতে শান দিচ্ছে জিহ্বায়। বড়ই দুর্ভাগা প্রিয় বঙ্গ। আমাদের শেখানো হয়, আমরা পরজীবী। আমরা অন্যকে ছাড়া বাঁচি কেমনে!

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


