স্বধীনতা যুদ্ধের কারণে পাকিস্তানকে সব সময়ই আমরা এড়িয়ে চলি। তবু কিছু কথা ভাবনার সৃষ্টি করে। ইমরান খানের পরাজয়ের পরবর্তীতে যে বিষয়গুলো উদ্বেগের...
★অনেকটা আমেরিকা ঘেষা পররাষ্ট্রনীতি হওয়ার সম্ভাবনা।
★ইমরান খান মুসলিম দেশের মধ্যে ঐক্য তৈরীতে চেষ্টা করেছিলো, যা কন্টিনিউ না থাকার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
★
ইমরান খান ক্ষমতায় আসার পর যা চোখে পড়ার মতো ছিলোঃ
★৭১ 'র জন্য ক্ষমা চাওয়ার বিল পাক সংসদে উত্থান।
★ ভারতের সাথে সম্পর্ক উন্নয়নের প্রচেষ্টা।
★আফগান যুদ্ধে আমেরিকার পক্ষ গ্রহণ করেনি। আবার আফগানিস্তানকেও সরাসরি সাপোর্ট করেনি।
★অর্থনৈতিক ভাবে দূর্বল পাকিস্তানের উন্নয়নের জন্য প্রতিবেশি চীনের সাথে সম্পর্ক উন্নয়ন করেছে।
এছাড়াও মুসলিম দেশ হিসেবে, তুরস্ক, ইরান, সৌদিআরব ও কাতারের সাাথে সম্পর্ক সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়েগেছে।
অন্য দিকে চ্যালেন্জিং যেটা হয়েছে, আমেরিকার সাথে সম্পর্ক কমিয়ে রাশিয়া ব্লকে ঢুকা। যা আমেরিকার মাথা ব্যাথার কারণ। ফলাফল যা হবার তাই হলো।
এর থেকে বড় যে সমস্যা মনে হচ্ছে। তা হলোঃ
★আফগান সিমান্তে বিমান হামলা, যা দু'দেশের সম্পর্কের অবনতি ঘটাতে পারে।
★ভারত পাকিস্তান সম্পর্কের অবনতি হতে পারে।
★অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতি মন্থর হতে পারে।
আর,★ আমেরিকা যেখানে ব্যর্থ হয়েছে তথা আফগানের দমনে পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও পাক ভুখন্ড ব্যবহার হতে পারে। যার ফল কখনোই সুখকর হবে না।
বিশেষত , দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতিতে পাকিস্তানের রাজনীতির প্রভাব অনেক বেশি
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে এপ্রিল, ২০২২ রাত ১১:১৬