ঈদ সমাগত। আমরা হয়তবা আনন্দের প্রস্তুতি নিচ্ছি কিন্তু অন্যদিকে সিরিয়া,ইয়েমেন আর শরণার্থী মুসলমানরা? কিছুদিন আগে ফালুযায় করুণ অবস্থা ছিল নারী ও শিশুদের। এক সন্তান ক্ষুধার জ্বালা সহ্য করতে না পেরে তার মাকে বলেছিল তাকে হত্যা করতে! সিরিয়ায় নামাজ এখন ছয় ওয়াক্ত হয়ে গিয়েছে! জর্ডান এ ত্রিশ হাজার শরণার্থী যাদের অধিকাংশই নারি ও শিশু জর্ডান সরকার তাদের পানি ও খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে।
সৌদি আরব এবং অন্যান্য দেশের কুলাঙ্গাররা এই সুযোগে শরণার্থী শিবিরগুলোতে গিয়ে সুযোগ নিয়ে অল্প বয়স্ক মেয়েদের টাকার বিনিময়ে বিয়ে করার লোভে মত্ত। আর আই.এস.এস তো অনেক আগেই মুসলমানদের রক্তকে হালাল করে নিয়েছে।
এসব কথা কেন বলা? তেমন কোন কারনে না! শুধু এজন্য যে,আমরা কিছুদিন পরেই সব জায়গায় উন্মক্ততায় আনন্দের অভিনয় করব। আমরা অসহায় মুসলমানদের আপন বলে স্বীকার করি আর নাই করি তারা কিন্তু এখনো আমাদের আপন ভাবে।আনন্দ করলেও যেন একটু লুকিয়ে টুকিয়ে করি যাতে তারা অন্তত দেখে কষ্ট না পায়।