জিয়াদ নামক যে অবুঝ এক আদম কে নিয়ে টানা ২২/২৩ ঘন্টা বিভিন্ন জনের বিভিন্ন এক্সপেরিয়েন্স চলল তাতে কার কি লাভ হলো জানি না তবে একটি প্রান কে বাঁচাতে গিয়ে উদ্ধারকারীদের কর্মে মনে হয়েছে যে তাঁরা ওখানে উদ্ধার প্রক্রিয়া সম্পর্কে অনুশীলন করতে গিয়েছে। এমন কোন প্রক্রিয়া নাই যা কি না উনারা বাদ রেখেছেন কিন্তু তারপরেও ফলাফল শুন্য।
অভিজ্ঞতা বা জ্ঞানার্জন এক জিনিস আর তাতে আগে থেকে দক্ষ হয়ে কর্মে পরিণত করা সম্পূর্ন ভিন্ন জিনিস।
এই সম্পূর্ণ উদ্ধার প্রক্রিয়া নিয়ে অযথা ধুম্রজাল সৃষ্টি না করে, নিজেদের পরিচিতির কথা না ভেবে এটা ভাবা উচিৎ ছিলো যে একজন আদম সন্তান কে রক্ষা করতে হবে।
এ দেশের ইতিহাস লক্ষ্য করলে দেখা যাবে যে, ক্ষমতা নামক জিনিস কে কেন্দ্র করে জানমালের নিরাপত্তায় সামরিক বাহিনীর অবদান ভুলিবার নয়। তিন বাহিনির সমন্বয়ে তাঁদের যে প্রকৌশল বিভাগ রয়েছে তা অন্যান্য যে কোন সংস্থার চেয়ে আলাদা।
এই শিশুটির উদ্ধার প্রক্রিয়ায় যদি সেনাবাহিনী বা নৌ বাহিনীর জরুরি উদ্ধার টিম কে সম্পৃক্ত করা যেতো তবে হয়তো নিরাশ হতে হতো না আমাদের।
সংকট কালীন সময়ে যদি তাঁদের কাজে নাই লাগানো হয় তবে হালুয়া রুটি লইয়া দেশজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করলে তাঁদের কুন আইনে উহা প্রশমন করিবার লাগি বাহিরে টানিয়া আনা হয়। যুদ্ধও তো কারো লগে কুনদিন হইবে বলিয়া মুনে হয় না; তাইলে এঁদের এতো আদর যত্ন করিয়া কেন লালন পালন করা হইতেছে?

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




