somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ভুল নং-১৫: ফজর ছালাতের সঠিক সময়ঃতাগলিস বিল ফাজর

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
লেখক এরপর ফজর ছালাতের সঠিক
সময় শিরোনাম দিয়ে লিখেছেন,
রাসূল (ছাঃ) কোন্ সময়ে ফজরের
ছালাত আদায় করতেন , তা নিমেণর
হাদীছগুলোতে বর্ণিত হয়েছে।



যে
সকল হাদীস এরপর তিনি উল্লেখ
করেছেন সেগুলো বাহ্যত প্রমাণ
করে যে, তাগলীস বিল ফাজর তথা
অন্ধকারে ফজরের সালাত শুরু করা
এবং অন্ধকার থাকতেই সালাত শেষ
করা মুস্তাহাব। কিন্তু লেখক স্পষ্ট
করেননি যে, তিনিও এইরূপ মত
পোষণ করেন ও তদনুযায়ী আমল
করেন, না তিনি ইমাম তাহাবী ও শায়খ
আলবানী রাহ. যা বলেছেন সেইরূপ
মত পোষণ করেন ও তদনুযায়ী
আমল করেন। ইসফার বিল ফাজর-
এর প্রবক্তাগণের ব্যাখ্যা যে
অপব্যাখ্যা তা প্রমাণ করতে তিনি
তো তাহাবী ও আলবানী
(রাহিমাহুমাল্লাহ) -এর ব্যাখ্যাকেই
পেশ করেছেন। বোঝা যায় যে, তাঁদের
ব্যাখ্যাটি তাঁর নিকট গ্রহণযোগ্য।
কাজেই লেখকের আমলও ঐরূপ
হওয়া উচিত। কিন্তু তিনি ‘ফজর
ছালাতের সঠিক সময়’ শিরোনামের
অধীনে যেসব হাদীসের উদ্ধৃতি
দিয়েছেন সেগুলোর সবই যেহেতু
তাগলীস বিল ফাজরের প্রবক্তাগণ
তাঁদের মতের সপক্ষে দলীল হিসাবে
উপস্থাপন করে থাকেন সেহেতু
আমরা ধরে নিতে পারি যে, তিনি শায়খ
আলবানীর তাকলীদ না করে
এক্ষেত্রে এই মতই পোষণ করেন
যে, ফজরের সালাত অন্ধকারে শুরু
করে অন্ধকারেই শেষ করা মুস্তাহাব।
এর পক্ষে তিনি প্রথম যে হাদীসটি
এনেছেন তা হযরত আয়েশা রা.
কর্তৃক বর্ণিত। হাদীসটি এই-
ﻋَﻦْ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔَ ، ﻗَﺎﻟَﺖْ : ﺇِﻥْ
ﻛَﺎﻥَ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ
ﻭﺳﻠﻢ ﻟَﻴُﺼَﻠِّﻲ ﺍﻟﺼُّﺒْﺢَ
ﻓَﻴَﻨْﺼَﺮِﻑُ ﺍﻟﻨِّﺴَﺎﺀُ
ﻣُﺘَﻠَﻔِّﻌَﺎﺕٍ ﺑِﻤُﺮُﻭﻃِﻬِﻦَّ
ﻣَﺎ ﻳُﻌْﺮَﻓْﻦَ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻐَﻠَﺲِ
আয়েশা রা. বলেন, রাসূল (ছাঃ)
ফজরের সালাত আদায় করতেন।
অতঃপর মহিলারা চাদর মুড়ি দিয়ে
ঘরে ফিরত। কিন্তু অন্ধকারের
কারণে তাদেরকে চেনা যেত না।
আয়েশা রা. -এর এই একটি
হাদীসকেই লেখক তিনবার এনেছেন
তিনটি নম্বর লাগিয়ে। এটা একটা বড়
বিপদ। প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে
একাধিক কিতাবে বর্ণিত কিংবা
একাধিক সনদে বর্ণিত একই
হাদীসকে স্বতন্ত্র হাদীস হিসাবে
উল্লেখ করে দেখানো যে, আমাদের
পক্ষে এত এত হাদীস রয়েছে। অথচ
হাদীস মাত্র একটিই।

যাকগে সে কথা। আসল কথায় আসি।

আয়েশা রা. -এর হাদীসটি সম্পর্কে
ইসফার বিল ফাজরের প্রবক্তাগণের
বক্তব্য হল, হযরত আয়েশা রাঃ -এর
বক্তব্য আসলে ﻣﺎﻳﻌﺮﻓﻦ পর্যন্ত।
অর্থাৎ হযরত আয়েশা রা. বলেছেন,
‘অতঃপর মহিলারা চাদর মুড়ি দিয়ে
ঘরে ফিরে যেত, তাদেরকে চেনা যেত
না।’ তাঁদের দাবি হল, হযরত আয়েশা
রা. বলতে চাচ্ছেন যে, মহিলারা
ফজরের সালাতে যখন আসত তখনও
তারা পর্দার প্রতি কঠোর যত্নবান
থাকত ফলে তারা যখন ফিরে যেত
তখন তাদেরকে চাদর মুড়ি দেওয়া
অবস্থায় থাকার কারণে চেনা যেত না।
অর্থাৎ তাদেরকে না চেনার কারণ
ছিল চাদর মুড়ি দেওয়া। অন্ধকার নয়।
কিন্তু তাঁদের বিরূদ্ধে তখন প্রশ্ন
দাঁড়ায় যে, হাদীসে তো স্পষ্ট বলা
হয়েছে, ﻣﻦ ﺍﻟﻐﻠﺲ বা অন্ধকারের
কারণে। তাঁরা বলেন যে, ﻣﻦ ﺍﻟﻐﻠﺲ বা
‘অন্ধকারের কারণে’ কথাটি হযরত
আয়েশার নয়। বরং তা কোনো রাবীর
সংযোজন, হাদীস শাস্ত্রের
পরিভাষায় যাকে বলা হয় ইদরাজ
এবং সংযোজিত অংশকে বলা হয়
ﻣُﺪﺭَﺝٌ ﻣِﻦَ ﺍﻟﺮَّﺍﻭِﻯْ
(মুদরাজ মিনার রাবী)। তাঁদের এই
দাবির পÿÿ হাদীস থেকেই শক্তিশালী
প্রমাণ খুঁজে পাওয়া যায়। কারণ,
সুনানে ইব্ন মাজায় হাদীসটি বর্ণিত
হয়েছে এইভাবে।
ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﺃَﺑُﻮ ﺑَﻜْﺮِ ﺑْﻦُ
ﺃَﺑِﻲ ﺷَﻴْﺒَﺔَ ، ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ
ﺳُﻔْﻴَﺎﻥُ ﺑْﻦُ ﻋُﻴَﻴْﻨَﺔَ ،
ﻋَﻦِ ﺍﻟﺰُّﻫْﺮِﻱِّ ، ﻋَﻦْ
ﻋُﺮْﻭَﺓَ ، ﻋَﻦْ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔَ ،
ﻗَﺎﻟَﺖْ : ﻛُﻦَّ ﻧِﺴَﺎﺀُ
ﺍﻟْﻤُﺆْﻣِﻨَﺎﺕِ ، ﻳُﺼَﻠِّﻴﻦَ ﻣَﻊَ
ﺍﻟﻨَّﺒِﻲِّ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋَﻠﻴْﻪِ
ﻭﺳَﻠَّﻢَ ﺻَﻼَﺓَ ﺍﻟﺼُّﺒْﺢِ ،
ﺛُﻢَّ ﻳَﺮْﺟِﻌْﻦَ ﺇِﻟَﻰ
ﺃَﻫْﻠِﻬِﻦَّ ، ﻓَﻼَ
ﻳَﻌْﺮِﻓُﻬُﻦَّ ﺃَﺣَﺪٌ ، ﺗَﻌْﻨِﻲ
ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻐَﻠَﺲِ.
অর্থ: হযরত আয়েশা বলেন, মুমিন
নারীগণ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সংগে
ফজরের সালাত আদায় করত
অতঃপর তারা তাদের ঘরে ফিরে যেত,
তাদেরকে কেউ চিনত না। তিনি
(হযরত আয়েশা রা.) বোঝাতে
চাচ্ছেন, অন্ধকারের কারণে।
হাদীসটির সনদ অত্যন্ত
শক্তিশালী। হাদীসটিতে ﺗﻌﻨﻰ শব্দটি
আমাদেরকে জানান দিচ্ছে যে, ﻣﻦ
ﺍﻟﻐﻠﺲ শব্দটি হযরত আয়েশার নয়।
কারণ, ﺗﻌﻨﻰ বা ‘তিনি বোঝাতে
চাচ্ছেন’ কথাটি হযরত আয়েশার হতে
পারে না। হযরত আয়েশার হলে
শব্দটি হত ﺃﻋﻨﻰ অর্থাৎ আমি
বোঝাতে চাচ্ছি, অথবা এই জাতীয়
কোনো শব্দই থাকত না। আসলে
হযরত আয়েশা রা. এতটুকু পর্যন্ত
বলেছেন, ﻣَﺎ ﻳُﻌْﺮَﻓْﻦَ বা ﻓَﻠَﺎ
ﻳَﻌْﺮِﻓُﻬُﻦَّ ﺃَﺣَﺪٌ (তাদেরকে
চেনা যেত না বা তাদেরকে কেউ চিনত
না)। পরবর্তী কোন রাবী মনে
করেছেন যে, না চেনার কারণ হল,
অন্ধকার। তাই তিনি ব্যাখ্যা করে
বলে দিয়েছেন, হযরত আয়েশা
বোঝাতে চাচ্ছেন, অন্ধকারের
কারণে। এরপর আরও পরের কোন
রাবী ﺗﻌﻨﻰ (তিনি বোঝাতে চাচ্ছেন)
শব্দটিকে বাদ দিয়ে ﻣﻦ ﺍﻟﻐﻠﺲ
শব্দটিকে রেখে হাদীস বর্ণনা
করেছেন। ফলে হয়ে গিয়েছে ﻣﺎ
ﻳﻌﺮﻓﻦ ﻣﻦ ﺍﻟﻐﻠﺲ


♣উপরিউক্ত দাবি সম্পর্কে কিছু
প্রাসঙ্গিক কথা



এই ইদরাজ তথা হাদীসের মধ্যে রাবী
কর্তৃক হাদীসের কোনো অংশের
ব্যাখ্যা বা মন্তব্য অন্তর্ভুক্তির
ঘটনা কিছু হলেও ঘটেছে। আল্লামা
ইবন হাজার আসকালানী রাহ. আবূ
হাতেমের সনদে ইমাম আহমাদ ইবন
হাম্বলের একটি উক্তি উদ্ধৃত
করেছেন যে, ইমাম আহমাদ ইবন
হাম্বাল বলেন,
ﻛﺎﻥ ﻭﻛﻴﻊ ﻳﻘﻮﻝ ﻓﻰ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ _ ﻳﻌﻨﻰ ﻛﺬﺍ
ﻭﻛﺬﺍ _ ﻭﺭﺑﻤﺎ ﺣﺬﻑ "ﻳﻌﻨﻰ" ﻭﺫﻛﺮ
ﺍﻟﺘﻔﺴﻴﺮ ﻓﻰ ﺍﻟﺤﺪﻳﺚ
অর্থাৎ ওয়াকী‘ (বিখ্যাত মুহাদ্দিস)
হাদীস বর্ণনা করতে গিয়ে বলতেন -
অর্থাৎ এইরূপ এইরূপ- এবং অনেক
সময় তিনি ‘অর্থাৎ’ কথাটিকে
অনুচ্চারিত রেখেছেন এবং হাদীসের
মাঝে স্বীয় ব্যাখ্যা উল্লেখ করে
দিয়েছেন। আল্লামা ইবন হাজার
আসকালানী বলেন,
ﻭﻛﺬﺍ ﻛﺎﻥ ﺍﻟﺰﻫﺮﻯ ﻳﻔﺴﺮ ﺍﻷﺣﺎﺩﻳﺚ ﻛﺜﻴﺮﺍ
ﻭﺭﺑﻤﺎ ﺃﺳﻘﻂ ﺃﺩﺍﺓ ﺍﻟﺘﻔﺴﻴﺮ ﻓﻜﺎﻥ ﺑﻌﺾ
ﺃﻗﺮﺍﻧﻪ ﺭﺑﻤﺎ ﻳﻘﻮﻝ ﻟﻪ: ﺍﻓﺼﻞ ﻛﻼﻣﻚ ﻣﻦ
ﻛﻼﻡ ﺍﻟﻨﺒﻰ – ﺻﻠﻰ ﺍﻟﻠﻪ ﻋﻠﻴﻪ ﻭﺳﻠﻢ-
অর্থাৎ, তদ্রূপ যুহরী অনেক সময়
হাদীসের ব্যাখ্যা করতেন এবং
ব্যাখ্যা নির্দেশক অব্যয়কে ছেড়ে
দিতেন। এই কারণে তাঁর সঙ্গীদের
কেউ একজন তাঁকে বলতেন, নবী
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-
এর কথা হতে আপনার কথাকে পৃথক
রাখুন। দ্রষ্টব্য: ﺍﻟﻨﻜﺖ ﻋﻠﻰ ﻛﺘﺎﺏ ﺍﺑﻦ
ﺍﻟﺼﻼﺡ , বিশ নম্বর অধ্যায়, মুদরাজ
সংক্রান্ত আলোচনা পৃষ্ঠা ৩৪৯।
তবে মুহাদ্দিসগণ বিভিন্ন
নিদর্শনাবলী দ্বারা এইসব
ইদরাজকে চিwহ্নতও করেছেন।
উসূলে হাদীস ও মুহাদ্দিসগণের
পরিভাষা সংক্রান্ত শাস্ত্রে
এতদসম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা
পাওয়া যায়।
মূল আলোচনায় প্রত্যাবর্তণ
তো ইবন মাজার হাদীসে ﺗﻌﻨﻰ
শব্দটি প্রমাণ করে যে, ﻣﻦ ﺍﻟﻐﻠﺲ
বা অন্ধকারের কারণে কথাটি
কোনো রাবী কর্তৃক সংযোজিত,
হযরত আয়েশার কথা নয়। ‘শরহু
মাআনিল আছারে’ ইমাম তাহাবী রাহ.
কর্তৃক তাখরীজকৃত একটি হাদীসে
শব্দটির কোন অস্তিত্বই নাই।
হাদীসটি এই :
ﺣَﺪَّﺛَﻨَﺎ ﻳُﻮﻧُﺲُ ﻗَﺎﻝَ: ﺛﻨﺎ
ﺳُﻔْﻴَﺎﻥُ ﺑْﻦُ ﻋُﻴَﻴْﻨَﺔَ , ﻋَﻦِ
ﺍﻟﺰُّﻫْﺮِﻱِّ , ﻋَﻦْ ﻋُﺮْﻭَﺓَ ,
ﻋَﻦْ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔَ ﺭَﺿِﻲَ ﺍﻟﻠﻪُ
ﻋَﻨْﻬَﺎ , ﻗَﺎﻟَﺖْ: " ﻛُﻨَّﺎ ﻧِﺴَﺎﺀً
ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻤُﺆْﻣِﻨَﺎﺕِ ﻳُﺼَﻠِّﻴﻦَ
ﻣَﻊَ ﺭَﺳُﻮﻝِ ﺍﻟﻠﻪِ ﺻَﻠَّﻰ
ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ
ﺻَﻠَﺎﺓَ ﺍﻟﺼُّﺒْﺢِ ,
ﻣُﺘَﻠَﻔِّﻌَﺎﺕٍ ﺑِﻤُﺮُﻭﻃِﻬِﻦَّ
, ﺛُﻢَّ ﻳَﺮْﺟِﻌْﻦَ ﺇِﻟَﻰ
ﺃَﻫْﻠِﻬِﻦَّ , ﻭَﻣَﺎ
ﻳَﻌْﺮِﻓُﻬُﻦَّ ﺃَﺣَﺪٌ
হাদীসটির সনদ অত্যন্ত শক্তিশালী।
হাদীসটি ইদরাজের দাবিকে আরও
জোরালো করে। কাজেই হযরত
আয়েশার হাদীস দ্বারা তাগলীস বিল
ফাজরের পক্ষে প্রমাণ গ্রহণ
শক্তিশালী নয়, দুর্বল বলেই
প্রতীয়মান হয়।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৫
২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।

লিখেছেন মঞ্জুর চৌধুরী, ১৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:২৬

আবারও রাফসান দা ছোট ভাই প্রসঙ্গ।
প্রথমত বলে দেই, না আমি তার ভক্ত, না ফলোয়ার, না মুরিদ, না হেটার। দেশি ফুড রিভিউয়ারদের ঘোড়ার আন্ডা রিভিউ দেখতে ভাল লাগেনা। তারপরে যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

মসজিদ না কী মার্কেট!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

চলুন প্রথমেই মেশকাত শরীফের একটা হাদীস শুনি৷

আবু উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইহুদীদের একজন বুদ্ধিজীবী রাসুল দ. -কে জিজ্ঞেস করলেন, কোন জায়গা সবচেয়ে উত্তম? রাসুল দ. নীরব রইলেন। বললেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×