যেহেতু উনার আমার মাঝে কয়েকজন কমন ফ্রেন্ড দেখেছিলাম সেজন্য বাট কবে যে কানিজ আলমাসকে ফেইসবুক ফ্রেন্ড রিকোয়েষ্ট করেছিলাম সেটা মনে নেই, রিসেন্টলি না এটা শিউর।
জাষ্ট শুক্রবারে বিকেলে দেখি মোবাইলে ফেসবুক থেকে মেসেজ, 'কানিজ আলমাস অ্যাকসেপ্ট ইউর ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট' ....!
ভাবা যায় উনার এতোদিন পরে সময় হলো আমার মতো কারোর ফ্রেন্ড রিকোয়েষ্ট গ্রহন করার... নাকি আসলে এখন উনার আরো অনেক ফ্রেন্ড রিকোয়েষ্ট দরকার যাতে উনি যত বেশিজনকে বলতে পারেন পারসোনার সিসি টিভিতে আপত্তিকর কিছু পাওয়া যায়নি
স্রেফ প্রথম আলোতে প্রকাশিত রিপোর্টের কিছু পাঠক প্রতিক্রিয়া তুলে দিলাম :
"" ঘটনার ৪ দিন পর প্রথম আলো নিউজ করলো পারসোনার ইস্যু নিয়ে .... কাওরান বাজার থেকে বানানী যেতে লাগলো ৪ দিন !!!!!! তারপর চারদিন পর দেখানো হল ঘটনাটি একটি ""ভূল-বোঝাবুঝি" !!! নাকি পুরো ঘটনাটি ""ভূল-বোঝাবুঝি" হওয়ার জন্য অপেক্ষা এই চারদিনের !!! খুব কষ্ট এবং মর্মাহত হয়েছি প্রথম আলোর এই রকম কাজ দেখে .. ""
প্রিয় প্রথম আলো, এই ঘটনা সম্পর্কিত আচরণ দ্বারা আপনারা নিজেদের অনেক বড় ক্ষতি করলেন।
ভিডিও যদি ধারনই না করা হয় তাহলে মহিলার স্বামী মুছলেন হলো কেন? তিনি হয় ম্যানেজ হয়েছেন নতুবা লোক লজ্জার ভয়ে চুপ থাকতে চাচ্ছেন। তিনি যেটিই করুক অপরাধী (কানিজ আলমাস) কে সহয়োগীতাই করলেন। এত বড় ঘটনা কিন্তু প্রথম আলো চুপ থাকলো কেন? আর যখন স্বরব হলো তখন কানিজকে বাচানোর জন্য!
সেবাগ্রহণকারী ওই নারী চিকিৎসকের স্বামীবলেছেননিছক ভুল-বোঝাবুঝির ফল। এটা মেনে নেয়া যায় না।নিরাপত্তার জন্য ড্রেসিং রুমে সিসি ক্যামেরা রাখা আইন এবং যুক্তি সংগত নয়।তারা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্ঠা করছেন। সেবাগ্রহণকারী ওই নারী চিকিৎসক এর স্বামী ম্যানেজ হয়েছেন।
[উনার ফ্রেন্ডলিষ্ট থেকে কিন্তু আমি আমাকে রিমুভ করেছি...]