এতে সদস্য হওয়ার ঠিকানা:https://www.facebook.com/groups/304183119755619/
কৃষি ও মৎস্য
১. আমার জেলায় বর্ষার শুরুতে বৃষ্টির পানি জমার কারণে মরিচের গাছ মরে যায় এর ফলে মরিচের দাম অনেক বেড়ে যায় ও কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আমার বিভাগে চাষের গলদা চিংড়িতে রোগের/ভাইরাসের কারণে কৃষক পূঁজি হারিয়ে ফেলে। এগুলার বৈজ্ঞানিক সমাধান প্রয়োজন।
২. কোন ফসলের মোট চাহিদার বেশি/কম(ধান,আলু,,আদা ,হলুদ ও পাট,লবণ...) উৎপাদন ও গুদামজাত নিয়ন্ত্রন করার জন্য ওয়েব এপ্লিকেশন চালু করা।এই এপ্লিকেশন থেকে কৃষক সারাদেশে কোন ফসল মোট কি পরিমান চাষ হয়েছে/গুদামে আছে, তার তাৎক্ষণিক তথ্য পাবে এবং ঐ মুহূর্তে কোন ফসল চাষ করলে সর্বাধিক লাভ হবে তার ও একটা ধারণা পাবে। উৎপাদন খরচ বাজার দরের চেয়ে কম হলে এপ্লিকেশনে তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ করতে সহযোগীতা করা কৃষকদের কাছ থেকে সরকার উপযুক্ত দামে পণ্য কিনে নেবে।
৩. খাদ্য হিসেবে আলুর ব্যাবহার আর ও বাড়ানোর জন্য MBA পাস করা লোকজনকে কাজে লাগানো ।
স্বাস্থ্য
১. নাগরিকদের সারাজীবনের চিকিৎসা সংক্রান্ত তথ্য সংরক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যভান্ডার তৈরি করা।এতে ব্যাক্তির রোগের ও ঔষোধ ব্যাবহারের ইতিহাস জেনে ডাক্তাররা ব্যাবস্থা পত্র দিতে পারবেন। এর ফলে জাতীয় ও ব্যাক্তির চিকিৎসা ব্যায় কমে আসবে। সরকারীভাবে চিকিৎসা বিমা চালু করা যায় কিনা ভেবে দেখতে হবে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের রোগ সারার সফলতা(প্রচুর পরিমাণে মধ্য-নিম্ন বৃত্তকেও চিকিৎসার জন্য বিদেশে ছুটতে হচ্ছে) পরিমাপ করার জন্য জরিপ পরিচালনা করা।
২.সরকার ইন্টার্ণ করা চিকিৎসকদের অন্যান্য ক্যাডারের তুলনায় ২ বছরের জৈষ্ঠ্যতা দিয়ে নিয়োগ দিবে। চিকিৎসকদের ফ্রিলানস্যারদের মত রেটিং -এ নিয়ে আসতে হবে। প্রাইভেট হাসপাতালে একজন ডাক্তার প্রতি ঘন্টায়/দিনে সর্বোচ্চ কত জন রোগী দেখতে পারবে সেটা নির্দিষ্ট করে দেওয়া। বিভাগীয় শহর/পুরনো জেলা শহর বাদে অন্য সব শহরের ডাক্তারদের আয়কর মওকুফ করা।
৩.সরকারী মেডিকেল কলেজ দ্বারা ভর্তি পরীক্ষায় যোগ্য বিবেচিত শিক্ষার্থীদের বাইরের কোন শিক্ষার্থীকে প্রাইভেট মেডিকেল কলেজ ভর্তি করতে পারবে না। সামান্য পরিমাণ হলে ও প্রতিটি প্রাইভেট হাসপাতালে সরকারের মালিকানা রাখা।
৪. হাসপাতালে কোন ব্যাক্তি মারা গেলে সে বা তার আত্তীয়-স্বজন সব ধরনের বিল মওকুফের সুবিধা পাবে।
৫.মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের, প্রথম বর্ষ থেকে বড় হাতের আলাদা-আলাদা অক্ষরে প্রেসক্রিপসন লেখার অভ্যাস গড়ে তোলা।
যোগাযোগ
১. ভারতের মাথাপিছু আয় আমাদের প্রায় দ্বিগুণ হওয়া সত্বেও ঐ দেশে বাসের/ট্রেনের ভাড়া আমাদের দেশের চেয়ে কম। এর কার কারণ খুজে কার্যকর সমাধান করা।গাড়ির চালক এবং মালিকদের আইন না মানা ঠেকানোর জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার(মোবাইল ব্যাবহার করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় আবেদন করার মত, যাতে মানুষ সার্ভারে গাড়ির নম্বর পাঠাতে পারে প্রবণতা বিশ্লেষণ করার জন্য ) তৈরি করা।
২. গণপরিবহন আমদানীতে সব রনের শুল্ক/কর প্রত্যাহার করা। গণপরিবহনের ফিটনেস থাকা এবং ট্রাফিক আইন ভঈের রেকর্ড না থাকা স্বাপেক্ষে বার্ষিক কর মওকুফ করা। ঢাকা এবং চট্রগ্রাম শহরে দশ বছরের বেশি পুরনো গাড়ি চলাচল বন্ধ করা।
৩.পাবলিক পরিবহনে কাজ করা প্রত্যেক ব্যাক্তির জীবন ,স্বাস্থ্য এবং ঝুকি বিমা থাকা বাধ্যতামূলক করা ।এর ব্যায়ভার বহন করবে পরিবহনের মালিক। সম্পদের অপচয় ঠেকানোর জন্য- পুলিশের আটককৃত সব গাড়ী সরকারী কাজে ব্যাবহার করার বিধি তৈরি করা।এগুলোর বিচার দ্রুত নিষ্পত্তি করার জন্য বিচারক নিয়োগ দেওয়া।
বিবিধ
১. ঢাকাকে দিল্লী ও মস্কোর মত প্রশাসনিক একক হিসেবে গড়ে তোলা।
২. ঢাকা এয়ারপোর্টের মতো বেনাপোল,কমলাপুর রেলষ্টেশন,পাটুরিয়া ও মাওয়া ঘাটের মতো জায়গায়; যে সময় মানুষ চলাচল বেশি থাকে (সকাল ৬/৭ টা থেকে রাত ১০/১১টা পর্যন্ত) ম্যাজিষ্ট্রেট নিয়োগ(সপ্তাহে অন্তত একদিন) দেওয়া।
৩. ভূমির মালিকানা নিয়ে প্রায় প্রতিমাসে/সপ্তাহে খুনোখুনির খবর আসে পত্রিকায়। এটার বড় কারণ শক্ত ভূমি নীতিমালার অভাব,ক্ষুদ্র-ক্ষুদ্র পরিমান জমির অনিয়ন্ত্রিত কেনাবেচা,জমি-জমার বিরোধের মামলার রায় পেতে ৫/১০/ ১৫/২০ বছর ও লেগে যাওয়া। এসব বিষয়ে পশ্চিম ইউরোপের (ফ্রাস্ন,জার্মানী,...) ইত্যাদির ভূমিনীতি বিবেচনা করে দেখা যেতে পারে।
৪.প্রত্যেক জেলার একই রুটের লোকাল বাসে অতিরিক্ত ভিড় এড়াতে ঐ রুটের স্কুল/কলেজ/অফিস যাতে ভিন্ন-ভিন্ন সময় শুরু(৯.00,৯.১৫,৯.৩০,৯.৪৫,১০.00) হয় এবং শেষ(৪.00,৪.১৫,৪.৩০,৪.৪৫,৫.০০) সেটা বিবেচনা করা।
৫. ইয়াহিয়া , ভুট্রো, নিয়াজী ও টিক্কা খানের র মূর্তি তৈরি করা ,যাতে প্রতি ১৬ই ডিসেম্বর তাদের মূর্তিতে জুতার মালা পরানো যায়।
৬.ব্যাংক একাউন্ট খোলার ফরমের মতো সরকারী সব সেবার(যেমন থানায় জি.ডি) ক্ষেত্রে ফরম ব্যাবস্থা চালু করা। সরকারী অফিসে রশীদ ছাড়া সবধরনের লেনদেন বন্ধ করা।
৭. একাধিক বউ রাখা বা দুই এর অধিক সন্তান থাকা ব্যাক্তিদের বয়স্ক ভাতা বা সরকারী ভর্তূকী না দেওয়া।যেসব পরিবারে কর্মক্ষম ব্যাক্তি আছে কিন্তু ঐ ব্যাক্তি সপ্তাহে ৪০ ঘন্টার কম শ্রমদেয় ঐসব পরিবারকে সরকারী ভর্তূকী না দেওয়া। বিয়েতে পুরো দেনমহর নগদে পরিশোধ করা বাধ্যতামূলক করা।
ঢাকায় কেমন মেয়র ও কমিশনার চাই
১.যারা-প্রতিমাসে কমপক্ষে ৫ দিন লোকাল গাড়িতে(মাঝে-মাঝে সস্ত্রীক) করে মেয়র অফিসে যাতায়াত করবে।
২.যারা-ঢাকা শহরের ভিতরে প্রতি শ্রম ঘন্টার মুল্য কমপক্ষে ৫০ টাকা নিধারণ করবে এবং বাস্তবায়ন করবে।
৩.যারা-প্রধান সড়কগুলোর ফুটপাত থেকে হকার উচেছদ করবে(কৃষিতে শ্রমিক সংকট ফুটপাতে হকারের অভাব নেই) এবং এসব ফুটপাতে দোকান বসালে শাস্তি হিসেবে এদের কে দিয়ে সারাদিন ফুটপাত পরিষকার করাবে। এদের পুর্নবাসন করতে হলে নিজ-নিজ জেলার খাস জমিতে করতে হবে। এদের বিরুদ্ধে ভাড়ায় নেওয়া দোকানিদের সংগঠিত করবে।প্রধান সড়ক গুলোতে অস্হায়ীভাবে ময়লা ফেলা বন্ধ করবে।প্রতিমাসে কমপক্ষে একবার প্রধান সড়কগুলোয় ম্যাজিষ্ট্রেট অভিযান পরিচালনা করবে। প্রত্যেক মাসের শেষ শুক্রবার 10 থেকে 60 বছর বয়সী সব নাগরিককে কমপক্ষে ১ ঘন্টার জন্য শহর পরিষ্কার করতে হবে ।প্রধান সড়ক-ফুটপাত মাসে অন্তত একবার পানি দিয়ে ধোয়ার চেষ্টা করবে।
৪.যারা-প্রধান সড়কগুলো থেকে রিক্সা তুলে দেবে, প্রধান সড়কের দুইপাশে ১০ মিটারের মধ্যে কোন রিক্সা দাড়াতে পারবে না এবং লোকাল যাএীদের জন্য রিক্সার পরিবতে পুলিশ-সেনাবাহিনীর ট্রাকের(বড় লেগুনা,টেম্পো) মত যথেষ্ট খোলা জায়গা আছে এমন ভালো মানের গাড়ি নামাবে। ঢাকা শহরে সকাল ৮-১১টা এবং বিকাল ৫-৮টার মধ্যে চালানোর জন্য BRTC এর রিজার্ভ গাড়ি রাখা বা সেনাবাহিনীর ট্রাক চালানো।কমলাপুর থেকে গাজীপুর পর্যন্ত রেল লাইনে প্রতি ৫বা ১০ মিনিট অন্তর লোকাল ট্রেন চালানো।
৫.যারা-ঢাকা শহরের ৫০কি.মি. ব্যাসার্ধের মধ্যে প্রাইভেট গাড়ির(মটর সাইকেল বাদে) বার্ষিক কর –সরকার নিধারিত দেশ ব্যাপী বার্ষিক করের কমপক্ষে ৪ গুন করবে।প্রাইভেট গাড়ির মালিকরা ভেবে দেখবেন যদি যানজটে পড়ে এ্যাম্বুলেস্নের ভেতরে আপনার স্বজন মারা যায়.........। জ্যাম না থাকলে(প্রতিটি গাড়ি জ্যাম না থাকলে বর্তমানের চেয়ে ২/৩ গুণ ট্রিপ দিতে পারবে ) বর্তমানে থাকা পাবলিক পরিবহন দিয়েই হয়তো ঢাকার যাত্রীজট দূর করা সম্ভব।
৬.যারা-(ইচছা মত গাড়ি পার্কিং/ট্রাফিক আইন ভঈ) এর বিরুদেধ কঠোর আইন প্রয়োগ করবে। প্রয়োজনে ঢাকার ভিতরে- ঐ গাড়ির চালকের উপরে - গাড়ি চালানোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে। ট্রাফিক জরিমানার টাকার উপর পুলিশের শেয়ার বাতিল করবে। এ ধরনের অভিযোগ নেওয়ার জন্য কল সেন্টার বসাবে/সার্ভার বসাবে SMS এর মাধ্যমে গাড়ির নম্বর নেওয়ার জন্য এবং প্রবণতা বিশ্লেষণ করার জন্য। এস.এস.সি পাসের নিচে ঢাকা শহরে কাউকে গাড়ি চালাতে না দেওয়া।
৭.যারা-লোকাল গাড়িতে দাঁড়িয়ে যাএী নেওয়া নিরুৎসাহিত করতে-দাঁড়ানো যাএীদের থেকে হাফ/সিকি ভাড়া নিতে বাধ্য করবে।রুট পারমিটের নামে পাবলিক গাড়িতে চাঁদাবাজি বন্ধ করবে।রুট পারমিট মেয়রের কাছে রাখবে। মেয়রের অনুমতি ছাড়া সরকারী কোন সংস্থা ঢাকা শহরের এক ইঞ্চি রাস্তা ও কাটতে পারবে না।
৮.যারা-ফুটপাত দখল করে/অল্প জায়গা নিয়ে গড়ে উঠা গাড়ি/বাইক মেরামতকারী গ্যারেজ বনধ করবে। এর জন্য সর্বনিম্ন কত বর্গফুট জায়গা থাকতে হবে সেটা নির্ধারণ করে দেওয়া।
৯.যারা-ভতুকি মুল্যের সরকারি সাহায্য/রিলিফ শুধুমাএ ঢাকা শহরে জন্ম নেওয়া বৃদ্ধ গরিব নাগরিকদের বরাদ্দ দিবে। ভীক্ষ্যুকদের জন্য আটক/আশ্রয় কেন্দ্র তৈরি করবে-নিজ জেলায় ফেরত পাঠানোর জন্য।।ভীক্ষুকদের জন্য ভীক্ষ্যা/জাকাত নেওয়ার জন্য পোষ্ট বক্সের মত বক্স বসানো যেতে পারে।
১০.যারা-তিনতলা বা ততোধিক উঁচু বাণিজ্যিক ভবনে গাড়ি পাকিং এর জায়গা রাখা এবং তা ব্যাবহারে বাধ্য করবে।
১১.যারা-ঢাকা/চট্রগ্রাম শহরের ভিতরে সরকারি জমি দখল করে বানানো অবৈধ বসবাস উচ্ছেদ করবে।এই অবৈধ বসবাসকারীদের নিজ-নিজ জেলায় খাস জমিতে পুর্ণবাসন করতে উদ্যোগ নিবে।
১২.যারা-খাবার হোটেল গুলোতে অপ্রয়োজনীয় তেল মুক্ত পরিষকার-পরিছনন খাবারের ব্যাবস্থা করবে।এ বিষয়ে ঢাকা শহরের খাবার হোটেল গুলোর বাবুচিদের প্রয়োজনীয় ট্রেনিং দিয়ে লাইসেন্স প্রদান করবে।পানযোগ্য ওয়াশার পানি দিবে।
১৩.যারা-অথের প্রয়োজনে ঢাকার প্রবেশ পথ গুলোতে আগমণী গাড়ির উপর টোল বসাবে।
১৪.যারা-ঢাকা শহরের ভিতরে প্রতি বর্গকিলোমিটারে একটি Pay&Use শৌচাগার বসাবে।ফুটপাতের দোকানদারদের এখানে নিয়োগ দিবে।
১৫.যারা-ঢাকা শহরের মাছ-শাকসবজি-ফলমূল বিক্রেতাদের তথ্য ভান্ডারের আওতায় আনবে।এর মধ্যে যদি কারো পণ্যে ফরমালিন এর মত অপদ্রব্য পাওয়া যায়, তাহলে আজীবনের জন্য ঢাকা শহরে তার ব্যাবসা বন্ধ করে দিবে।
১৬.ঢাকার বাস টার্মিনাল গুলোকে নদীর ওপারে নিয়ে যাওয়া।
AT এর গঠন তন্ত্র
১. সংগঠনটির পুরো নির্বাহী কতৃপক্ষ নিবাচিত হবে জেলায় দায়ীত্ব পালন করে আসা ব্যাক্তিদের মধ্যে থেকে Random Computer Algorithm(লটারির) এর মাধ্যমে।মেয়াদ হবে ৩ বছর। নতুন নর্বাচিত কমিটি বিদায়ী নির্বাচিত কমিটি থেকে একজন সভাপতি ও একজন সহ-সভাপতি নির্বাচন করবে।
২.কোন রাজনৈতিক দল বা তার সহযোগী সংগঠনের সদস্য এবং সরকারী চাকুরীজীবীরা AT এর সদস্য হতে পারবেনা।
৩. এই গ্রুপে, ১ লক্ষ্য সদস্য হলে আমরা রাস্তায় নামব, তাই আপনার বন্ধুকে এখানে যুক্ত করার অনুরোধ রইল। ভালো কিছুর জন্য সবাইকে কছু না কিছু করতে হবে। নাগরিক যদি যদি সে না হয় কাজের… লজ্জা কি তুমি পাবে না…………
৪.আমাদের দেশের অরাজনৈতিক ব্যাক্তিদের গণতন্ত্র রক্ষার আন্দোলন করার সাহস নেই। তাই যেসব সাহসী ও ত্যাগী মানুষ এই আন্দোলনযুক্ত থাকবে তারা ১০ থেকে ২০ লাখ টাকা ঝুকি বীমার আওতায় থাকবে। মামলায় পড়লে ছাড়িয়ে আনার প্রয়োজনীয় নিশ্চয়তা থাকতে হবে।
নতুন কি দেওয়া যায় ভাবুন...........
AT এর সমাপ্তি
যখন মাথাপিছু আয় USD ২০,০০০(নমিনাল) ছাড়াবে,Gini Index ৩০(ইনকাম অসমতা পরিমাপক) এর নিচে, মানব উন্নয়ন সূচকে ১০ টি দেশের মধ্যে, শিক্ষিতের হার ৯৫% উপরে (যার মধ্যে কমপক্ষে ১০% এর বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী থাকবে) এবং ১০ টি সবচেয়ে কম দুনিতীগ্রস্ত দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান থাকবে।এ সময় ভোটাররা পশ্চিম ইউরোপ,কানাডা বা অষ্টে্লিয়ার ভোটারদের মত জবাবদিহি ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে পারবে।
৯ তম পর্বের জন্য : Click This Link
চলবে.....
সর্বশেষ এডিট : ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:২২