যোগ্যতার পরীক্ষা না নিয়েই কেউ যদি তোমাকে হিংসা বা সন্দেহপ্রবন হয়ে অযোগ্য বলে,তাহলে নিজের বিশ্বাসকে আরো শক্ত ভাবে বিশ্বাস করো,তুমিই যোগ্য লোক।কারণ যদি কারো আত্মবিশ্বাস না থাকে তবে সে তোমাকে অযোগ্য আর অবিশ্বাসী বলে নিজের দুর্বলতা ঢাকবে।তোমাকে সুযোগ
না দিয়েই কেউ যদি তোমাকে অযোগ্য আর অবিশ্বাসী বলে তাহলে সেটা পরীক্ষা না দিয়ে ফেল করার মতো বিষয়।তবে আমার কথা,কেউ সুযোগ দিলে অবশ্যই নিজেকে যোগ্য হিসেবে উপস্থাপন করে নিও সেই অযোগ্য লোকের কাছে।কারন পৃথিবীতে কিছু মানুষ আছে যাদের কাছে সবাই অযোগ্য।কিন্তু তারা জানে না,যোগ্য খুজতে খুজতে তারাই কবে অযোগ্য হয়ে পড়েছে।
যোগ্য মানুষকে অবশ্যই সম্মান দেখানো উচিৎ।তবে সম্মান অসম্মানটা আমার কাছে একটু অন্যরকম।যেমন,সাতপাকে ঘুরে বা কবুল বলে বিয়েটা কমপ্লিট করার আগে সেই মেয়েটার দিকে তাকানো মানে তাকে অসম্মান করা।আর খানিক বাদে তাকে ক্ষত বিক্ষত করে অসম্মান করাই মূলত তার প্রতি চুরান্ত সম্মান দেখানো।সুতরাং সম্মান অসম্মান একেক জায়গায় একেক রকম।কখনও সম্মানটা অসম্মানের।আবার কখনও বা অসম্মানটাই সম্মানের।
প্রত্যেক মানুষের জীবনেই এমন কিছু কথা থাকে,যে কথা সে কারো কাছে বলতে পারে না।কিন্তু বলার জন্য মানুষ খোঁজে।কারন সেই না বলা কথাটাই হয়তো তার না পাওয়ার অতৃপ্তি।অথবা বলতে না পারার কষ্টে দম বন্ধ হয়ে মরে যাওয়ার হাত থেকে বাঁচার আকুঁতি।সেই অতৃপ্তি বা আকুঁতিকে যদি কেউ অবিশ্বাস বা অযোগ্যতা বলে,তবে সে কতটুকু যোগ্য?