শুধুমাত্র আন্তরিক সদ্ব্যবহার, প্রেম-ভালবাসা ও একে-অন্যের আন্তরিক সহযোগিতাই এনে দিতে পারে একটি শান্ত/সুখী/উন্নত মানব সমাজ। যে সমাজ শোষণ নয় বরং ভোগের ক্ষেত্রে ধারণ করে সাম্যবাদী আদর্শ। এমন মানব সমাজ সৃষ্টির প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে প্রধানত অন্ধবিশ্বাস, অলসতা, মিথ্যা, লোভ, হিংসা ও অহঙ্কার। আবার সকল প্রতিবন্ধকতা দূর করতে পারে বিশ্বস্ততা, সততা, সমতা, একতা, পরিশ্রম, ত্যাগ অতঃপর স্রষ্টায় বিশ্বাস। উল্লেখ্য, এহেন চরিত্র ধারণ করতে হবে স্ব স্ব কল্যাণার্থেই। আর এ কল্যাণ/অকল্যাণগুলো চিরকালব্যাপী স্পষ্টভাবেই বর্ণিত আছে নিজ নিজ ঐশীগ্রন্থসমূহে। অতএব নিজ নিজ ধর্মের ঐশীগ্রন্থের আলোকে যদি ব্যক্তি সংশোধন হয়; তবে, সন্দেহাতীতভাবে সংশোধিত ব্যক্তিগণের মিলনে একটি অখণ্ড সংশোধিত/উন্নত মানব সমাজ তৈরি হয়। এপ্রেক্ষিতেই...
”মানব ধর্ম সংস্কার”
উল্লেখিত দিকগুলো তুলে ধরে প্রমাণ করেছে এবং সংস্কার করেছে যে...
মানব ধর্ম,
সাম্যবাদী ধর্ম,
সনাতন ধর্ম,
প্রকৃতির ধর্ম,
শান্তিবাদী ধর্ম ।
মানেই আরবী ইছলাম ধর্ম ও অন্যান্য সকল ধর্ম।
ধর্ম কখনো নুতন, বিচ্ছিন্ন, সাম্প্রদায়িক বা দল-উপদলীয় নয়, বরং মানবিক ও প্রাকৃতিক।
শান্তিবাদ/সাম্যবাদ বা মানব ধর্মে প্রচলিত মুছলমান, শিয়া, ছুন্নী, কাদিয়ানী, হিন্দু, খৃষ্টান, ইহুদি, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন যাবতিয় দল-উপদল স্বীকার/ সমর্থন বা গুরুত্ব দেয় না।বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন নতুন ওয়েবসাইটে: http://humanrelreformation.org/