somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কলেজের দিনগুলো

২১ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমার বেড়ে ওঠা আর পড়াশোনার অনেকটাই কেটেছে চট্টগ্রামে। উচ্চ মাধ্যমিক পড়েছিলাম চট্টগ্রাম কলেজে। চিটাগাং কলেজ নামেই বেশী চেনা। সে এক অন্যরকম প্রতিষ্ঠান। আয়তনে, ডিপার্টমেন্ট-শিক্ষক-ছাত্র সংখ্যায় বিশাল। আর রেজাল্ট? তখনও চট্টগ্রাম আর সিলেটে আলাদা শিক্ষাবোর্ড হয়নি, জিপিএ কী জিনিস জানতাম না। কুমিল্লা বোর্ডের অধীনে বাঘা বাঘা সব কলেজের সঙ্গে কমপিট করেও মেধা তালিকায় ওপর-নীচ-মাঝে সবখানেই চিটাগাং কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা অনায়াসে অবস্থান নিত। ওই কলেজের টুল-বেঞ্চও স্টার পায়, এটা চট্টগ্রামের নিজস্ব প্রবাদ। আসলেই, একেকবার এইচএসসির রেজাল্টের পর কোন্ দু'তিনজন স্টারমার্কস মিস করল, এটাই আলাপের বিষয় থাকত কলেজের করিডোরে।

তাই বলে মনে করবেন না পড়াশোনা ছাড়া অন্য কিছুর চর্চা ওখানে নেই। মজার ব্যাপার হল, ওখানে পড়াশোনাটাই সবচেয়ে কম করতাম আমরা।অ্যাডমিশন টেস্টের রেজাল্টের পর ভর্তি হতে গিয়ে দেখি সবাই কিউতে পিছনে দাঁড়াতে চাইছে। কারণটা না বুঝে বীরদর্পে এগিয়ে প্রথমদিকে ভর্তি হয়ে রোল নাম্বার "ফোর" পেলাম। কী ব্যাপার, ছেলেগুলো হাসছে কেন? মজা বুঝলাম ক্লাস করতে গিয়ে। ডিগ্রী-অনার্স-মাস্টার্সের ক্লাস হয় তাদের নিজ নিজ ডিপার্টমেন্টে। আর একাদশ-দ্বাদশের পোলাপানরা থাকে দৌড়ের উপরে। প্রথম ঘন্টায় ইংরেজি তো পরের ঘন্টায় ফিজিক্স। মেইন বিল্ডিঙের তিনতলার গ্যালারি থেকে বেরিয়ে একতলায় নামো, টিলার গায়ে ভাঙাচোরা প্যাঁচানো সিঁড়ি বেয়ে নেমে লাইব্রেরীর সামনে যাও, তারপর আবার আধা কিলোমিটার হেঁটে ফিজিক্সের গ্যালারি। এর পরের ঘন্টায় বায়োলজিঅলারা বোটানি ভবনের তিনতলায়। আমরা পরিসংখ্যানঅলারা অন্য কোথাও। সায়েন্সের তিন সেকশনের প্রত্যেকটায় একশ বিশ জন করে ছাত্র। তার মধ্যে জনা পনেরো মেয়ে। ছেলেরা অনায়াসে দৌড়ে আগে চলে যেত; সংখ্যায় অনেক বেশী বলে "প্রক্সি"ও দিত অনায়াসে। আর আমরা মেয়েরা সবার পরে ক্লাসে ঢুকে দেখতাম রোলকল প্রায় শেষ। হায়, কেন আগেভাগে ভর্তি হয়ে গোড়ার রোল নম্বর পেলাম!

আমার সেকশনের অ্যাটেনডেন্স রেজিস্টারে প্রথম জন ছিলাম আমি; "ফার্স্টলেডি" নামটা তাই প্রথমদিনেই পেয়ে যাই। সায়েন্সে মেয়ে কম ছিল; কমবেশী সব মেয়েকেই ছেলেরা এরকম কোন না কোন খেতাব দিয়ে ফেলত। সেটা জানান দেয়ার কায়দাও ছিল মজার। চিরকুট ছুঁড়ে বা ব্ল্যাকবোর্ডে লিখে। গ্যালারিতে ক্লাস হলে মেয়েরা বসতো সামনের দুই সারিতে। মেয়েদের ঠিক পিছনেই বসতো পড়ুয়া ক'জন ছেলে, যারা মূলত শিবির করতো। আর বেশী দুষ্টু ছেলেরা বসত পিছনে ওপরের সারিতে। অধ্যাপকের নজর এড়িয়ে গ্যালারির উপর থেকে দলা পাকানো চিরকুট ছুঁড়ে মারত। নিখুঁত নিশানায়। আমরা বিরক্তি দেখিয়ে (ভিতরে ভিতরে
আসলে দারুণ খুশি হতাম) সন্তর্পণে ওগুলো খুলতাম। চিরকুটের ভেতর বড়ইর বিচি থাকত (সম্ভবত মোমেন্টামের জন্য)। যাকে উদ্দেশ্য করে লেখা তার রোল নম্বর লেখা থাকত ওপরে। সেটা পড়ে কন্টেন্ট বুঝে বান্ধবীদের পাস করা বা ছিঁড়ে ফেলা। বেশীরভাগই মজার হত। কাউকে দেয়া খেতাব, কার্টুন, প্যারোডি, কিংবা নিছক দুটো রোল নম্বরের মাঝে একটা যোগচিহ্ন। তখন আমির-সালমান রোম্যান্টিকতার জোয়ার চলছে, তারপরও, চেনাজানা থাকলেও ছেলেমেয়েরা ক্যাম্পাসে তেমন কথাবার্তা বলত না। শিবিরের মামু-দের ভয়ও ছিল। বুঝতেই পারছেন, চিরকুটগুলোর ভূমিকা তখন কত গুরুত্বপূর্ণ। আমি একবার পেলাম একটা, তাতে লেখা মাইলসের তখনকার হিট গান, তবে একটু বদলে-
চাঁদতারা সূর্য নও তুমি
নও পাহাড়ী ঝরণা
তুমি একটা সাধারণ মেয়ে
তোমার এত দেমাক কেন???
কোরবানী ঈদের ছুটির পর কলেজ খুলল। চিরকুটে কার্টুন এলো- লাস্ট কোরবানী আই গেইভ ইউ মাই কলিজা (লাস্ট ক্রিসমাসের প্যারোডি)।

শিক্ষকদের নাজেহাল করতে পটু ছিল কেউ কেউ। ইংরেজির এক লেকচারার ভীষণ নাকিস্বরে কথা বলতেন। পড়াতেন মাদার ইন ম্যানভিল। তার ক্লাসে পোলাপান নাকিসুরে "প্রেঁজেঁন্ট স্যাঁর, ইঁয়েঁস স্যাঁর" এর সিরিজে রেসপন্ড করত। বেগতিক দেখে বেচারা রোলকল বন্ধ করে দিলেন। ছেলেরা রেহাই দেবে কেন? তারপরের দিন ক্লাসে ব্ল্যাকবোর্ডে ইংরেজিতে লেখা "মাদার ইন ম্যানভিল"- উপরে অসংখ্য চন্দ্রবিন্দু।

এদের সামনে বাংলার শিক্ষকরা সবচেয়ে অসহায়। এক অধ্যাপক প্রথম ক্লাসে পরিচয় দিলেন, "আমার নাম অর্ধেন্দু বিকাশ রুদ্র। কারো কোনো প্রশ্ন?" নিরীহ মুখে একজন দাঁড়াল। "কেমিস্ট্রিতে পূর্নেন্দু, বাংলায় অর্ধেন্দু, সোয়াইন্দু- সিকিইন্দু-পৌনেইন্দুরা কোথায়, স্যার?" এই অর্ধেন্দু রুদ্র স্যার কবিতা পড়াতেন খুব আবেগ দিয়ে আবৃত্তি করে । কী একটা কবিতায় যেন "রুদ্র উলঙ্গ" কথাটা ছিল। সঙ্গে সঙ্গে পিছনের সারি হইহই করে উঠল, "ছিছি স্যার, নিজের লজ্জার কথা এভাবে বলে না...!" এক ম্যাডাম ছিলেন, যার শাড়ির রং গায়ের রঙের সঙ্গে ঠিক মানানসই হতো না। বিকট কমলা রঙের শাড়ি পরে এসেছেন একদিন। ছেলেরা যথাসময়ে ব্ল্যাকবোর্ডে লিখে রাখল, "কয়লার খনিতে আগুন লেগেছে"। আরেক অধ্যাপক দুষ্টুমির শাস্তি হিসেবে একজনকে দাঁড় করিয়ে "সমুদ্রের প্রতি রাবণ" থেকে একলাইনের অর্থ বলতে বললেন। এখানেও মেধাবী দুষ্টুমি; ছেলেটা বলল, "সূর্য সূর্যে সূর্য যেন সূর্য" (কনক উদয়াচলে দিনমণি যেন অংশুমালী)। কোন শিক্ষক হয়তো বললেন, "কী গরম পড়ল- সবার অসুখবিসুখ করছে"- সঙ্গে সঙ্গে ব্যাকবেঞ্চ থেকে গান "রোগবালাই তো আছে দুনিয়ায়, ভালো থাকার আছে যে উপায়।"
-কে গাইল? কে? (গায়ক ততক্ষণে পিছনের দরজা দিয়ে হাওয়া)
-অন্য কলেজের, স্যার, মজা করতে আসছিল...
-কোন্ কলেজ থেকে আসছে?
-গার্লস কলেজ, স্যার...
শিক্ষক ভদ্রলোক অগ্নিশর্মা হবার আগেই গ্যালারির সিঁড়ি বেয়ে মার্বেলের ঢল গড়িয়ে পড়তে শুরু করল।

সে তুলনায় বিজ্ঞানের শিক্ষকরা যথেষ্ট স্মার্ট। ফিজিক্স ক্লাসে লালটু ছেলেটা একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে বিশেষ কোনো মেয়ের দিকে, যার মনোযোগ অন্য কোন ফাঁকিবাজিতে। অধ্যাপক দুজনকেই দাঁড় করান। "ওর তরে যে সে এখন সমুদ্র সৈকতে ঘোরে, আর তোমার তরে যে সে এখন প্রাইমারী স্কুলে পড়ে। অতএব ঘাড় সোজা করে বসো বাবা।" কেমিস্ট্রির তাবলিগি স্যারও কম যান না। পড়া না পেরে বান্ধবীর দিকে তাকানো মেয়েটাকে নির্দ্বিধায় বলে দেন, "খালেদা জিয়ার মতো পাশের জনের দিকে তাকাও কেন?" (তখন খালেদা সবে প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী হয়ে মন্ত্রীপরিষদের মিটিংয়ে বড় বেকায়দায়।)

কলেজের সাতদিকে সাতটা গেইট। সবসময় খোলা। তারপরও কেউ ক্লাস মিস দিত না তেমন। কারণ ক্লাসেই আসল মজা। তাও কেউ কেউ কোন কোন বিষয়ে ননকলেজিয়েট-ডিসকলেজিয়েট হয়ে যেত। ইয়ার ফাইনালের রেজাল্টের সঙ্গে সে খবরটাও অভিভাবকের কাছে পোস্ট করা হত। বুদ্ধিমান ছেলেরা এজন্য আগে থেকেই সুবিধামত "স্থানীয় ঠিকানা" দিত। "গার্জিয়ান কল" হলে সাজানো বাপ-চাচা হাজির করত। দুএকজন আবার ধরা পড়ে অন্যদের হাসির খোরাক হতো। ইউনিফর্ম ছিল ছেলেদের জন্য সাদা শার্ট আর মেয়েদের সাদা এপ্রন। সাদা শার্টের নীচে রঙিন টিশার্ট পরে দুটো বোতাম খোলা রেখে ছেলেরা ফ্যাশনেবল
থাকার চেষ্টা করতো। একবার "চোখ ওঠা"র ধুম পড়ল সবার; ওই ছুতোয় কালো চশমা পরে থাকার সুযোগ হারাতে চাইলোনা অনেকে।

কলেজ ছেড়ে এসেছি অনেক বছর হল। ওই দু'বছরেরও কম সময়ের স্মৃতিগুলো এখনও কী সজীব! এখনো হঠাৎ হঠাৎ কারো দেখা মেলে; খোঁজ পাই আরো ক'জনের। আমাকে চিরকুট লেখা অভীক, ফিল্ম ইন্সটিটিউট থেকে পাস করে এখন মুম্বাইতে কোন বাঙালী পরিচালকের সহকারী। বাংলাদেশী বিজ্ঞাপনও নাকি বানায় কলকাতায়। ঝাঁকেঝাঁকে ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার বেরিয়েছে; চিকিৎসকদের অনেকেরই নামের পরে অক্ষরের লম্বা লাইন। জলপাই-সাদা-আকাশীর উর্দি চাপিয়েছে কেউ কেউ; মেরিন ইঞ্জিনিয়ার হয়ে সাগরে ভাসছে জনাদশেক। লালটু তারেকের এখনকার বউ তখন প্রাইমারি স্কুলে পড়ত কিনা জানা হয়নি। তার সেই দৃষ্টিবন্দিনীর তরে অবশ্য সৈকতচারী কেউ অপেক্ষায় ছিলনা। ব্যাচের অন্তত চারটা মেয়েকে নিয়ে কবিতা লিখে ব্যর্থ শাওন পরে মহা ধুমধামে মিডিয়ার এক সুন্দরী তারকাকে পটিয়েছে; ওদের বিয়েও হয়েছে (অতি সম্প্রতি বিশ্বকাপ ক্রিকেটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রদর্শিত সাড়া-জাগানো ভিডিওচিত্রটির পরিকল্পক এই শাওন)। উত্তর-কৈশোরের সরল আবেগ নিয়ে গড়ে ওঠা জুটিগুলোর টিকে থাকার খবর তেমন নেই। সুদর্শন রাসেল প্লেনক্র্যাশে মারা গেছে কুড়ি পেরোতেই; জিডি পাইলট হওয়া হয়নি তার। সালমান খানের কপি মিজান, মাকে চমকে দিতে আমেরিকা থেকে গোপনে ফিরে, ঢাকা-চিটাগাং হাইওয়েতে শেষ নিঃশ্বাস ফেলে সবাইকেই চমকে দিয়েছে। বাকী সবার জীবনের সুখবরের আশায় থাকি আমরা; চট্টগ্রাম কলেজ ১৯৯২ ব্যাচের সবাই।




সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:০৯
১৪৮টি মন্তব্য ১২৪টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সবুজের মাঝে বড় হলেন, বাচ্চার জন্যে সবুজ রাখবেন না?

লিখেছেন অপলক , ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:১৮

যাদের বয়স ৩০এর বেশি, তারা যতনা সবুজ গাছপালা দেখেছে শৈশবে, তার ৫ বছরের কম বয়সী শিশুও ১০% সবুজ দেখেনা। এটা বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা।



নব্বয়ের দশকে দেশের বনভূমি ছিল ১৬... ...বাকিটুকু পড়ুন

আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে লীগ আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে জামাত

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬


বাংলাদেশে রাজনৈতিক ছদ্মবেশের প্রথম কারিগর জামাত-শিবির। নিরাপত্তার অজুহাতে উনারা এটি করে থাকেন। আইনী কোন বাঁধা নেই এতে,তবে নৈতিক ব্যাপারটা তো অবশ্যই থাকে, রাজনৈতিক সংহিতার কারণেই এটি বেশি হয়ে থাকে। বাংলাদেশে... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঙ্গালির আরব হওয়ার প্রাণান্ত চেষ্টা!

লিখেছেন কাল্পনিক সত্ত্বা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:১০



কিছুদিন আগে এক হুজুরকে বলতে শুনলাম ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নাকি তারা আমূল বদলে ফেলবেন। প্রধানমন্ত্রী হতে হলে সূরা ফাতেহার তরজমা করতে জানতে হবে,থানার ওসি হতে হলে জানতে হবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

লিখেছেন নতুন নকিব, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৪৩

সেকালের পাঠকপ্রিয় রম্য গল্প "অদ্ভূত চা খোর" প্রসঙ্গে

চা বাগানের ছবি কৃতজ্ঞতা: http://www.peakpx.com এর প্রতি।

আমাদের সময় একাডেমিক পড়াশোনার একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য ছিল। চয়নিকা বইয়ের গল্পগুলো বেশ আনন্দদায়ক ছিল। যেমন, চাষীর... ...বাকিটুকু পড়ুন

অবিশ্বাসের কি প্রমাণ আছে?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৬ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩১



এক অবিশ্বাসী বলল, বিশ্বাসের প্রমাণ নাই, বিজ্ঞানের প্রমাণ আছে।কিন্তু অবিশ্বাসের প্রমাণ আছে কি? যদি অবিশ্বাসের প্রমাণ না থাকে তাহলে বিজ্ঞানের প্রমাণ থেকে অবিশ্বাসীর লাভ কি? এক স্যার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×