....................পীর-আওলীয়া, আলেম-ওলামা ও ইসলামী মূল্যবোধ বিশ্বাসী পূণ্য মানুষদের প্রিয় মাতৃভূমি এই বাংলাদেশ। অত্যন্ত গরীব 56 হাজার বর্গমাইলের এই ছোট্ট দেশটির শতকরা 92 জন মানুষ মুসলমান। বার আওলীয়ার পূণ্য স্মৃতি বিজড়িত এই দেশটিতে 1996 সালে আওয়ামী বাকশালীদের ধর্ম নিরপে একটি সরকার মতায় বসে। মতায় বসেই তারা ধর্ম নিরপেতার নামে ইসলাম ধ্বংসের প্রক্রিয়া শুরু করে। নেমে আসে দাঁড়ি-টুপিওয়ালাদের উপর নির্মম অত্যাচার। চাপ নেমে আসে এ দেশের সকল ইসলামী প্রতিষ্ঠানগুলোর উপর। নিশ্চয়ই আমরা ভুলে যাইনি সেই অত্যাচারের করুন গাথা ................
* মানুষ হত্যার প্রতি তাদের স্বভাবতই কেন যেন একটু পাশবিক ঝোক কাজ করে। ব্রাক্ষনবাড়ীয়ার রক্তাক্ত ইতিহাস বলে, একই দিনে দশজন হাফেজে কোরআনকে শাহাদাত বরণ করতে হয়েছে তাদের উদগ্র বাসনার কাছে ।
* তাদের লেলিয়ে দেয়া পুলিশের হাত থেকে রেহাই পায়নি মসজিদের সেজদারত মুসুল্লি। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে পুলিশের জুতা পায়ে আক্রমন এবং নামাযরত মুসুল্লিদের ওপর টিয়ারশেল নিক্ষেপ কলংকজনক ঘটনার আর এক রেকর্ড। বোধকরি সেদিনই নির্ধারিত হয়ে গিয়েছিল তাদের ভবিষ্যৎ পরাজয়।
* মৃতলোকের বদনাম করতে নেই, তার ভাল কাজগুলোই রোমন্থান করা দরকার।কিন্তু সদ্যপ্রয়াত কবি শামসুর রাহমানের লেখায় যখন দেখি, সুবহে সাদেকের পর পবিত্র ফজরের আজানকে বেশ্যার খদ্দেরের ডাকের সাথে তুলনা করেছেন তিনি .....................মনোরাজ্যে কবির আসন বড় টলোমলো হয়ে যায়।
* আল্লাহু আকবার, নামে আল্লাহ মহান। একজন মুসলমান তা দ্্বিধাহীন চিত্তে বলতেই পারে। কিন্তু তাতেও লাগাম পরাবার চেষ্টা করেছে সেই বিশেষ গোষ্ঠী। ইসলামী জনতার মুখপাত্র আলেম সমাজের সাথে তৎকালীন প্রধানম্ত্রিী শেখ হাসিনার সমাবেশে অন্য সব স্লোগানের বৈধতা থাকলেও 'আল্লাহু আকবার' একদম সার্কুলার জারি করে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল।
*এবার একটি দম্ভোক্তির সাথে পরিচিত হোন...........রমনা কালীমন্দির উদ্্বোধনকালে আওয়ামী সংসদ সদস্য (তৎকালীন) সুধাংশু শেখর হালদার বলেছিল, মাওলানা, মৌলভী, মোল্লাদের কেটে তাদের রক্ত মা কালী 'র পায়ের নীচে না দিলে মা কালী জাগবে না......।
>>চলছে চলবে>>
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই নভেম্বর, ২০০৬ ভোর ৬:০৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



