পূর্ববাংলার ছাত্রজনতার হৃদয়ের স্পন্দন ছাত্রলীগ। আপামর জনতার আশাআকাঙ্খার কেন্দ্রবিন্দু ছাত্রলীগ। ছাত্রলীগের সাংগঠনিক নেত্রী কে জানেন? দেশরত্ন ও জননেত্রী। তার সুদক্ষ নেতৃত্বে ও সুনিপুন পরিচালনায় ছাত্রলীগ আজ এমন দুর্জয় দুর্বার। অপরাজিত, চির অপরাজেয়। স্বাধীনতা স্বার্বভৌমত্বের অতন্দ্র প্রহরী। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বলিয়ান বীর সেনানী। ভোটকেন্দ্রের লড়াকু সৈনিক। স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির মূর্তিমান আতঙ্ক।
৭০ সালে এ জাতি জয় ছিনিয়ে এনেছিল। ৩০ ডিসেম্বর স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি বিজয় ছিনিয়ে এনেছিল। ১১ মার্চের এই মহা দিনেও স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তির ভরাডুবি নিশ্চিত করা হয়েছে। পুরো জাতি আজ আনন্দিত উত্তেজিত সন্তুষ্ট পরিতৃপ্ত এবং পুলকিত।
মাদার অব হিউম্যানিটির দুর্দিনে ছাত্রলীগের বীর যোদ্ধারা রাজপথে যে সাহসী অবদান রেখেছেন, তার যথাযথ প্রতিদান পরিশোধের দিন ১১ মার্চ। মানবতার(ছাত্রলীগ) প্রয়োজনের দিনেও তিনি ও তার প্রশাসন মানবতা (ছাত্রলীগ)র পাশে দাঁড়িয়েছেন। পূর্ব বাংলার কারো ঘাড়ে দুটো মাথা নেই, যে মানবতা (ছাত্রলীগ) বিরোধী তৎপরতা চালিয়ে প্রাণ নিয়ে ফিরে যাবে।
এ মহা বিজয় ছাত্রলীগের বিজয়ই নয় শুধু। এ বিজয় মানবতার। এ বিজয় এ দেশবাসীর, বাঙালী জাতির। এ বিজয় বঙ্গবন্ধু কন্যা ও কওমী(জাতি) জননীর। তাই বিজয়ের এই শুভ লগ্নে তাকে জানাই লাল সালাম, লাল গোলাপের প্রাণ ঢেলে দেয়া সুভেচ্ছা।
পাদটিকাঃ
ঢাবির বিদেহী আত্মার প্রতি গভীর শদ্ধাঞ্জলী
শোক সন্তপ্ত সকল ঢাবিয়ানের প্রতি রইল গভীর সমবেদনা
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:০৯