somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঠিক যে কয়টা কারণে আমি বলবো নাফিস ছেলেটা নির্দোষ

১৯ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৬:৪৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমি জানি পোস্টের টাইটেলটা খুবই হাস্যকর। এবং সাক্ষ্য-প্রমাণ কোনভাবেই বাস্তবতার (আমেরিকান আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং মিডিয়ার ভাষ্যকেই যদি আমরা বাস্তবতা বলে ধরে নেই) সাথে মিলে না। তারপরও এরকম একটা হাস্যকর শিরোনামে পোস্ট প্রসব করছি নিজেদের ব্রেইনস্টর্মিং এর জন্য, আউট অফ দা বক্স চিন্তা করে নিজের মাঝে বিশ্লেষণ করার জন্য ছেলেটা আসলেই অপরাধী কি-না?

“নাফিসকে বোমা হামলা ষড়যন্ত্রের ঘটনায় ফাঁসানো হয়েছে”- এরকম চিন্তা আমার মাথায় আসার প্রথম কারণ আমি যেকোন ধরণের অফিশিয়াল বক্তব্য (বিশেষ করে সরকারী এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর) এবং দুনিয়ার যেকোন প্রান্ত থেকে আসা মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার খবরে বিন্দুমাত্র বিশ্বাস করিনা। কারণটা খুবই সিম্পল। মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার খবর কখনোই নিরপেক্ষ হয় না এবং যতই প্রেস-ফ্রিডম নিশ্চিত করা দেশ হোক না কেন, তলে তলে সব খবরই কোন না কোনভাবে ম্যানিপুলেট হয়। তাই আমার পোস্ট পড়ে আমাকে ছাগু-সিমপ্যাথেসাইজার বা হিজবুতি-সিমপ্যাথেসাইজার ভাবলে ভুল করবেন। কারণ পুরো পোস্টটাই আমি সাজাতে চাচ্ছি একজন কনস্পিরেসি-থিওরিস্টের দৃষ্টিকোণ থেকে।

পয়েন্ট ১-
প্রথমেই যেই ব্যাপারটা আমার মনে সন্দেহ জাগাচ্ছে সেইটা হল ছেলেটা আমেরিকায় গিয়ে এত কম সময়ের মধ্যে এত বিশাল পরিমাণে বিস্ফোরক যোগাড় করা থেকে শুরু করে একেবারে ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ভবনের মত সিকিউরড জায়গায় (যেখানে আমেরিকার মোট রিজার্ভের প্রায় ১/৫ জমা আছে) গাড়ি নিয়ে ঢুকে মোবাইল ট্রিগার করা পর্যন্ত এত বড় কর্মযজ্ঞ সাধন করল কিভাবে একা একা? ধরে নিলাম এফবিআই এজেন্ট তাকে নকল বোমা সাপ্লাই দিলো। কিন্তু তারপরও কি ব্যাপারটা অনেক হালকা হয়ে যাচ্ছে না? নাফিস কি আমেরিকায় ল্যান্ড করার দিন থেকেই এই প্ল্যানিং শুরু করেছে? করলেও তো এত কম সময়ের মধ্যে এতকিছু ম্যানেজ করে ফেলা সম্ভব না।

পয়েন্ট ২- লোকাল পুলিশের ভূমিকা অথবা অক্ষমতা
এফবিআই এজেন্ট তাকে পুরো ষড়যন্ত্রে সাহায্য করলেও আমেরিকান লোকাল পুলিশ ডিপার্টমেন্ট কিন্তু দুধের শিশু না যে এতবড় একটা প্লট হয়ে গেল আর তারা ঘুণাক্ষরেও কিছু টের পেল না। ১০০০পাউণ্ড বিস্ফোরক সে নিশ্চয়ই একবারে যোগাড় করেনাই। প্র্যাকটিকালি চিন্তা করলে কাজটা প্রায় অসম্ভব। খবরে পড়লাম ছেলেটা ওইখানে তার আত্মীয়ের বাসায় থাকত। সেই বাসায়ও এতগুলো জিনিস স্টোর করা ঠিক সম্ভব না। তাকে নিশ্চয়ই ভেঙ্গে ভেঙ্গে সবগুলো বিস্ফোরক আনা-নেওয়া করতে হয়েছে। এর মধ্যে একবারও লোকাল পুলিশ তাকে ইন্টারসেপ্ট করল না?

পয়েন্ট ৩- জঙ্গিবাদ
এখন পর্যন্ত আফগানিস্তান থেকে আটক একজন জঙ্গী গুয়ানতানামো বে তে আটক রাখা ছাড়া বাংলাদেশের কোন নাগরিকের বিরুদ্ধে আমেরিকায় সন্ত্রাসবাদের কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি। যেইদেশে বাংলা ভাইসহ এত এত ঘাঘু জঙ্গী জন্ম নিয়েছে এবং ‘প্রতিভা’র বিকাশ ঘটিয়েছে, সারা দেশের ৬৪টা জেলায় একসাথে বোমা ফাটানোর মত অর্কেস্ট্রেটেড ক্রাইম করে গেছে, আদালতের মত সিকিউরড জায়গায় বোমা মেরেছে এমনকি তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার জনসভায় গ্রেনেড-গুলি মারার মত দুঃসাহসিক জঙ্গী বুক ফুলিয়ে হেঁটেছে কয়বছর আগেও, সেইদেশে এত হাজার-হাজার জঙ্গী থাকতে কিনা বাজিমাত করে দিল কোথাকার কোন পুঁচকে পোলা??? এদেশে যদি আসলেই এতবর বুকের পাটাওয়ালা ডেডিকেটেড জঙ্গী পয়দা হইতো, তাইলে এই ২০১২তে না, ২০০১-২০০৬ এর মধ্যেই এরকম হামলা করতো।

পয়েন্ট ৪- “this will not affect our foreign affairs- এফেক্ট” অথবা “ইউনুস-এফেক্ট”
গ্রামীণ ব্যাঙ্ক আর ডঃ ইউনুস নিয়ে বাংলাদেশের সাথে আমেরিকার সম্পর্ক কি পরিমাণ খারাপ হয়েছে এইটা মোটামুটি সবাইই জানি, নতুন করে বলার প্রয়োজন মনে করছি না। আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয়া যতই বলুন “this will not affect our foreign affairs” আমরা ভালভাবেই জানি আমেরিকার মত দেশ কখনোই আমাদের মত তৃতীয়বিশ্বের একটা দেশের কাছে অপমানিত হয়ে চুপ করে বসে থাকার মত দেশ না। এমন কি হওয়া অসম্ভব যে বাংলাদেশের উপর শোধ তুলার একটা মার্কিন চাল এইটা? জঙ্গিবাদের ধোঁয়া তুলে বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি আমদানি আর স্টুডেন্ট-ভিসা পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়ার একটা অজুহাত এই নাফিস-কান্ড?

পয়েন্ট ৫- টাইমিং এবং একটি বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের আভাস
গত কয়েক মাসের আপাতদৃষ্টিতে বিচ্ছিন্ন কয়েকটি ঘটনা এক সুতোয় মিলানোর চেষ্টা করুন। লীগ সরকারের সাথে তাদের এককালের মিত্র আমেরিকার মনোমালিন্য, বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরম্পরায় পরের নির্বাচলে বিএনপির বিজয়ী হওয়ার ব্যাপক সম্ভাবনা এবং এর সূত্র ধরে ভারতের সাথে বিএনপির নতুন করে বন্ধুত্বের সম্পর্ক, বিএনপি আসলেই জঙ্গিবাদের প্রসারের সম্ভাবনা (এবং যা হলে ঠিক আগের বিএনপি আমলের মত এইবারও লীগ বিশ্বদরবারে তুলে ধরবে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় জঙ্গিবাদ লালন-পালন করা একটি দেশ হিসাবে), রামুতে সংখ্যালঘু নির্যাতন এবং সবশেষে নাফিস-কেলেঙ্কারী। সবগুলো যোগ করলে আমার হিসাবে যা দাঁড়ায় তা হল আগামী ৫-৬বছরের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বে অন্যতম ভয়ঙ্কর জঙ্গীরাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি পাচ্ছে। আর এরকম হলে ঘুরে-ফিরে লাভ কিন্তু আমেরিকারই, যেই দেশে জঙ্গী, সেইদেশেই মার্কিন সেনা- এইটা মোটামুটি অলিখিত একটা নিয়ম বর্তমান বিশ্বে। আর বাংলাদেশে আমেরিকা তাদের ঘাঁটি গাড়তে চায়- এই আশঙ্কাটা আমার অনেকদিনের। কারণ কোন ছুতোয় একবার এই দেশে ঘাঁটি বসাতে পারলেই ভারত আর চীনকে বেশ প্রেশারে রাখা যাবে।

পয়েন্ট ৬- আমেরিকান নির্বাচন
আমেরিকান প্রেসিডেন্সিয়াল নির্বাচনের ঠিক কয়েকদিন আগেই এত বড় একটা ‘সাফল্য’ ওবামার ভোটব্যাঙ্ক নিশ্চিতভাবেই বড় করবে। এর আগেও যখন ওবামার জনপ্রিয়তা রেকর্ড পরিমাণে ধ্বসের মুখে পড়েছিল, ঠিক সেই মুহুর্তেই কিন্তু আমেরিকান সরকার ওসামা বিন লাদেনকে হত্যা করার ঘোষণা দিয়েছিল! যদিও সেই মৃতদেহের কোন প্রমাণ আমেরিকা কখনোই দেখাতে পারেনাই। আমার বিশ্বাস ওই হামলায় লাদেন মারা যায়নি, সে মারা গিয়েছে তোরা-বোরায় কার্পেট বম্বিং এ। কিন্তু হয় আমেরিকা সময়মত তা জানতে পারেনি অথবা জানলেও চেপে গিয়েছে আফগানিস্তানে তাদের অবস্থান ধরে রাখার জন্য।

আমার উপরের যুক্তিগুলো চরম পরিমাণে লেইম মনে হতে পারে আপনাদের কাছে। তারপরও লিখলাম কারণ সবাই যেইভাবে নাফিসকে দোষ দিচ্ছে ঢালাওভাবে তাতে মনে হচ্ছে আমরা ব্লগাররা সবাই ছোটবেলা থেকেই নাফিসের বন্ধু। অনেক আগে থেকেই নিজের চোখে দেখেছি নাফিস কিভাবে আস্তে আস্তে জঙ্গী হয়ে গেল। কিভাবে সে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পাওয়ার পর ঢাকা কলেজে গিয়ে তালেবান-মনস্ক পোলাপাইনের সাথে মিশে পড়ালেখা ছেড়ে দিয়ে এইচএসসিতে জিপিএ-৪ পেলো, কিভাবে নর্থ-সাউথে ঢুকে সে হিজবুতিয়াদের কথায় ব্রেইনওয়াশড হল। সারারাত ব্লগগুলো পড়ে মন খারাপ হয়ে যাচ্ছে। না, নাফিসের জন্য মন খারাপ হচ্ছে না, মন খারাপ হচ্ছে বাংলাদেশের জন্য। আমরা যেভাবে সবজান্তার মত মিডিয়ার কথা শুনে হুজুগে ভেড়ার পালের মত আগ-পাছ বিচার না করে তাকে তালেবান-আলকায়েদা বানিয়ে দিচ্ছি, তাতে কিন্তু আলটিমেটলি বাংলাদেশেরই নাম ডুবছে। বাংলাদেশ এমন একটা জাতি যারা গোয়েবলসের প্রোপাগান্ডা থিওরিকে ভুল প্রমাণ করে ছেড়েছে। গোয়েবলসের বিশ্বাস ছিল একটা মিথ্যা কথা ১০০বার/১০০জন বললে সেইটা সত্য হয়ে যায়। আর বাঙ্গালীদের ক্ষেত্রে ব্যাপারটা হল একটা মিথ্যা কথা লোকমুখে শুনলেও বাঙ্গালী সেইটা ১০০টা তথ্য-প্রমাণ-সাক্ষীসহ সত্য প্রমাণ করে ছাড়ে। ঠিক যেমনটা হচ্ছে এখন। হাজার-হাজার পোস্টে ব্লগ-ফেসবুক ভরে যাচ্ছে। আমাদের মনে আবারও ঢুকে যাচ্ছে ‘বাংলাদেশ একটা জঙ্গীরাষ্ট্র’ ঠিক যেমনটা আমরা দেখেছিলাম বাংলাভাইয়ের উত্থানের পরে। আস্তে আস্তে পুরো বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে আমরা দেশ জঙ্গিতে ভরা দেশ। ইমিগ্রেশনের লাইনে গেলে আপনার পাসপোর্তটে বিদেশী অফিসার ‘বাংলাদেশ’ নামটাই দেখবে, আপনার ব্লগে-ফেসবুকে আপনি কয় হাজারটা এন্টি-জঙ্গীবাদ পোস্ট দিয়েছেন, তা দেখবে না। আর একটা প্রতিষ্ঠিত জঙ্গীরাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবেই তখন আপনাকে ট্রিট করা হবে। ব্যাপারটা নিশ্চয়ই খুব একটা সুখকর হবে না তখন, কি বলেন?

**সম্পূর্ণ পোস্টটি ২০০৮সালে মুক্তি পাওয়া মুভি “THE TRAITOR” থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে লিখা। সময় পেলে মুভিটা দেখবেন। চরম থ্রিলার মুভি হিসেবে তো অসাধারণ, সেই সাথে এফবিআই-সিআইএ কিভাবে চাইলেই একটা সন্ত্রাসী হামলার ষড়যন্ত্রের ৭০% কাজ করে দিতে পারে জঙ্গিদের হয়ে সে ব্যাপারে একটা ধারণা পাবেন।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের জাতির কপালে শনি আছে

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:১১



একাত্তরে যারা স্বাধীনতার বিরোধীতা করেছে তারা বলেছে স্বাধীনতা টিকিয়ে রাখা সম্ভব না, সুতরাং ভারতের অধীন হওয়ার চেয়ে পাকিস্তানের অধীন থাকা ভালো। তারা মনে করেছে অধীকাংশ নাগরিক তাদের দলে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদি কি লড়াকু সৎ এবং নিবেদিত প্রাণ নেতা ?

লিখেছেন এ আর ১৫, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:০৬

হাদি কি লড়াকু সৎ এবং নিবেদিত প্রাণ নেতা ?

জুলাই আন্দোলনে তিনি প্রথম সারির নেতা ছিলেন না , তাকে কেউ চিনতো না কয়েক মাস আগে ও ।

জুলাই জংগীদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদি ভাই, ইনসাফ এবং একটা অসমাপ্ত বিপ্লবের গল্প

লিখেছেন গ্রু, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৮



ইদানিং একটা কথা খুব মনে পড়ে। হাদি ভাই।

মানুষটা নেই, কিন্তু তার কথাগুলো? ওগুলো যেন আগের চেয়েও বেশি করে কানে বাজে। মাঝেমধ্যে ভাবি, আমরা আসলে কীসের পেছনে ছুটছি? ক্ষমতা? গদি? নাকি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আগুন যখন প্রশ্নকে পোড়াতে আসে

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩২

আগুন যখন প্রশ্নকে পোড়াতে আসে[

স্বাধীন সাংবাদিকতার কণ্ঠরোধে রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা, মব-রাজনীতি ও এক ভয়ংকর নীরবতার ইতিহাস
চরম স্বৈরশাসন বা ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রেও সাধারণত সংবাদমাধ্যমের কার্যালয়ে আগুন দেওয়ার সাহস কেউ করে না। কারণ ক্ষমতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

ট্রাম্প ৩০ দেশের দুষ্ট আমেরিকান রাষ্ট্রদুত বদলায়ে দিচ্ছে!

লিখেছেন জেন একাত্তর, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৩



আইয়ুব পাকিস্তানকে ধ্বংস করার পর, বাংগালীদের লাথি খেয়ে সরেছে; জিয়া, কর্নেল তাহের ও জাসদের গণ বাহিনী আমাদের দেশকে নরক (১৯৭৫ সাল ) বানিয়ে নিজেরা নরকে গেছে। আমাদেরকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×