somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

তবুও ভালোবাসি তাকে ( পর্ব ০১)

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমি জানতাম ইরা আবার আসবে । সকাল বেলাতেই একবার নাকি এসেছিল । ম্যানেজার সাহেব বলল । আমার ডিউটি বিকালে থাকে তাই দেখা হয় নি । কালকে যখন ও আমাকে দেখল ওর আচরন অন্য রকম হয়ে গিয়েছিল । কাল ইরা আর কিছু বন্ধুরা মিলে এখানে এসেছিল বিকেল বেলা । আর আমার ডিউটিও ছিল বিকেল বেলাই । ওকে আমিই প্রথম দেখি । নিজেকে আড়াল করতে চাই । আল্লাহর কাছে দোয়া করি যেন ও আমাকে না দেখে । কিন্তু এই রেস্টুরেন্টের ক্যাস কাউন্টারে আমি বসি আমি । চাইলেই আড়াল হওয়া যায় না । বিল দিতে ও নিজেই এল । মনে হল যেন আমাকে দেখে খানিকটা শক খেল । দেখছিলাম টাকা দেওয়ার সময় ওর হাত কাপছিল । কোন মতে ও কাউন্টার ছেড়ে চলে গেল ।
আমি জানতাম ও আবার আসবে । ওকে আসতেই হবে । আমার সাথে ও যা করেছে সেই অপরাধ বোধই ওকে নিয়ে আসবে । আজ ওর কারনেই আমার জীবনটা এমন । আজ ওর কারনেই আমি সবার কাছ থেকে দুরে । আমার ফ্যামিলির কাছ থেকে দুরে । আমার বাবার কাছ থেকে দুরে ।
সন্ধ্যার কিছু আগে ও রেস্টুরেন্টে ঢুকল । খানিকটা অবাক হলাম ওর পোষাক দেখে । আমি সাদা রংয়ের সেলোয়ার কামিজ পছন্দ করি । ও জানতো আমার পছন্দের কথাটা । এমন কি আমি নিজেও নিজেও ওকে একবার গিফট করেছিল । আমার মনে খানিকটা সন্দেহ ছিল আজ ও তাই পড়ে আসবে । সত্যি তাই । আগে যখন ও এরকম ড্রেস আপ করতো আমার খুব ভাল লাগতো । আমার ভাল লাগার কথা ওকে বললে ও নিজেও খুব খুশি হত । আজকেও এই এতো দিন পর আমাকে খুশি করা চেষ্টা দেখে খানিকটা অবাক না হয়ে পারলাম না ।
সরাসরি ও কাউন্টারের দিকে ই এগিয়ে এল । ওর চোখদুটো গাঢ় কিছু বলতে চায় । কিন্তু আমি শুনতে চাই না ।
আমাকে কিছু বলার আগেই আমি বলি “বলুন ম্যাম কি খাবেন ?”
ইরা আমার কাছ থেকে এটা আশা করে নি নিশ্চই । এতো দিন পর দেখা ।
ও হয়তো ভেবেছিল আমি হয়তো সবকিছু ভুলে যাবো ।
কিভাবে ভুলে যাবো ?
প্রথমে ও ভেবে পেল না কি বলবে । নিজেকে সামলে নিয়ে বলল “আমি কি তোমার সাথে কিছুক্ষন কথা বলতে পারি ?”
“ জি ম্যাম অবশ্যই পারেন । আমি এখানে আছি আপনার কথা শোনার জন্য ।“
ওকে যেন একটু আহত মনে হল ।
“তুমি আমার সাথে এমন করে কথা বলছ কেন?”
“ ম্যাম আমি কি আপনার সাথে কোন খারাপ ব্যবহার করলাম ? দেখুন ম্যাম আপনার সাথে খারাপ ব্যবহার করলে আমার চাকরি থাকবে না ।“
“ অপু তুমি এমন কেন করছো আমার সাথে ? একটু স্বাভাবিক ভাবে কথা বল প্লিজ ।“
“ সরি ম্যাম আমি এখন ডিউটিতে আছি । ডিউটিতে পারসোনাল আলাপ করা নিষেধ ।“
“ আচ্ছা আমি তাহলে ওয়েট করি?”
“ সেটা আপনার ইচ্ছা ।“
“ তোমার ডিউটি শেষ কথন ?”
“ রাত সাড়ে এগারটায় ।“
ওকে একটু হতাশ হতে দেখলাম ।
“কালকে তোমার সময় হবে না ।“
“ জি না । আমার সময় নাই ।“
“ পরশু ?”
“ না ।“
“ তারপর দিন ? মাত্র অল্প একটু সময় !”
আমার খানিকটা মেজাজ খারাপ হল । “আমার সাথে তোমার কি কথা ? বল কি কথা ? আমি তোমার কোন কথা শুনতে চাই না । কোন কথা না । তোমার মত মেয়ের সাথে আমার কোন কথা থাকতে পারে না ।। বুঝছো তুমি ?”
এতো ক্ষন ও চোখের পানি আটকে রেখেছিল । আর পারল না ।
আমার খানিকটা মায়া হল । কি করবো ? মানুষের মন বড় অদ্ভুদ জিনিস । কখন যে কি হয় ? কখন মন কি যে চায় বোঝা বড় মুশকিল । মায়া টাকে একপাশে সরিয়ে রাখলাম । আর যাই হোক এই মেয়েকে আমি কিছুতেই ক্ষমা করবো না । কিছুতেই না ।
ইরা কাঁদতে কাঁদতেই বলল “অন্তত আমাকে কিছু বলার সুযোগ দাও ।“
ম্যানেজার স্যার মনে হয় কিছু একটা আচ করেছে । আমাদের দিকে এগিয়ে এল । ইরার দিকে তাকিয়ে বলল “কোন সমস্যা?”
টিসু দিয়ে চোখ মুছতে মুছতে ইরা মাথা নাড়াল ।
ম্যানেজার স্যার এবার আমার দিকে তাকিয়ে বলল “কি ব্যপার অপু উনি কাঁদছেন কেন?”
“আমি কিভাবে বলব স্যার ? উনাকেই জিগ্জেস করুন ।“
দেখলাম ইরা আসতে আসতে হেটে বাইরে চলে গেল ।
ডিউটি শেষ হতে হতে অনেক রাত হয়ে গেল । যখন রেস্টুরেন্ট থেকে বের হলাম তখন প্রায় ১১টা বেজে গেছে ।
বেরিয়েই ইরাকে দেখলাম রাস্তার পাশে চুপচাপ বসে আছে । এটা আমি একদমই আশা করিনি ।
আমি ভাবতেই পারি নি ও এতোক্ষন অপেক্ষা করবে ! তার উপর আবার এতো রাতে ! এই টুকুন পিচ্চির মেয়ে এতো সাহস হল কিভাবে ??
আমাকে দেখে ও উঠে দাড়াল । ওর উপর যত রাগই থাক না কেন ওকে একা রেখে চলে যেতে মন চাইল না কিছুতেই ।
ও আমার সাথে যাই করুক না কেন ওকে তো ভালবাসতাম এক সময় ।
হয়তো ...! হয়তো এখনও বাসি । এবার আমি নিজেই এগিয়ে গেলাম ওর দিকে ।
“তুমি কি চাও আমার কাছে ? এতো রাত পর্যন্ত কোন মেয়ে বাইরে থাকে?”
ও কোন কথা বলল না । কেবল নিরব চোখে তাকিয়ে থাকল আমার দিকে কিছুক্ষন । তারপর টুপ করে চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ল ।
এই মেয়েটার সমস্যাটা কি ? বার বার এতো কাঁদে কেন ? স্বাভাব দেখি আগের মতই আছে । কথায় কথায় চোখের পানি ফেলা ।
“অন্তত কিছু বলার সুযোগ দাও আমাকে প্লিজ । সেদিন আমি কেন কিছু বলি নি তার কারন নিশ্চই আছে । আর যে যাই ভাবুক তুমিতো জানতে যে আমি তোমাকে ভালবাসতাম । এখনও বাসি ।“
আমি কি বলব ভেবে পেলাম না । ওকে দেখেতো এমনিতেই আমার মন দুর্বল হয়ে গিয়েছিল । ওর কথা শুনে নিজের রাগ কিছুতেই ধরে রাখতে পারছি না ।
বললাম “এখন অনেক রাত হয়ে গেছে । কাল বল । এখন তোমার বাসায় যাওয়া উচিত্ ।“
আমার কথা শুনে ও যেন শান্তি পেল মনে ।
“চল তোমাকে বাসায় দিয়ে আসি ।“
ইরা আরো একটু খুশি হল । আমি রিক্সা ডাকলাম ।
সেই ছয় বছর আগের অনুভূতিটা আবার ফিরে এল । আগে কত ওর সাথে এভাবে পাশাপাশি রিক্সায় চড়েছি । ভেবে অবাক হলাভ এতো দিনেও সেই অনুভূতিটা মরে যাই নি । তাহলে কি ...??
আগে রিক্সায় চড়ার সময় ইরা সবসময় আমার হাত ধরে থাকতো । রিক্সায় ওঠার পরও আজ ও ইতস্ততঃ করছিল । শেষ পর্যন্ত ধরেই ফেলল । বাসায় আসার আগ পর্যন্ত একটাবারও হাতটা ছাড়ল না । যেন ছেড়ে দিলেই হারিয়ে যাবে ।
রিক্সা থেকে নামার আগে ও আমার গালে মৃদু করে একটা চুমও খেল । খুব স্বাভাবিক ভাবেই খেল । বলল “তোমাকে ঠিক ছয় বছর দুমাস এগার দিন পর চুম খেলাম । আমার যে কি পরিমান ভাল লাগছে তোমাকে বলে বোঝাতে পারবো না ।“
রিক্সা থেকে নেমে বলল “কাল সকালে দেখা হবে । কেমন !!”
আমি রিক্সা ঘুরাতে বললাম । রিক্সা চলতে আরাম্ভ করলে আমি পিছন তাকালাম । ও তখনও দাড়িয়ে । হাত নাড়ল আমার দিকে । আমিও নাড়লাম । বাসায় এসে ফ্রেস হয়ে বিছানায় গেলাম ।
ইরার কথাই কেবল মনে পড়ল । ওর কথাই কেবল মনে পড়ছে ।
আশ্চর্য ! এতো দিনে এই অনুভূতি গুলো বিন্দু মাত্র মলিন হয়নি । এতো কেবল আমার মনে হত যে আমি ইরার উপর রাগ করে আছি । কিন্তু আজ ? ওর প্রতি অনুভূতির কাছে সেই রাগ টিকতেই পারল না । তা না হলে এমন কেন হবে ??
কিন্তু ও সেদিন ওমনটা কেন করল ? নিজের ভাবনায় নিজেই ডুবে যাই । সেই ছয় বছর আগে । তখন সবে মাত্র টেনে উঠেছি । বলতে গেলে আবেগ আর ভালবাসা সবে মাত্র জীবনে দেখা দিতে শুরু করেছে । ভালবাসার ফুল ফুটবে ফুটবে করছে ঠিক তখনই ইরারা আমাদের এলাকায় এল । আর আমি প্রথম দেখাতেই ইরার প্রেমে পড়ে গেলাম । আমার এখনও মনে আছে যেদিন ওকে প্রথম দেখি ও সেদিন লাল রংয়ের একটা সেলোয়ার কামিজ পরেছিল । বাবা হাত ধরে হাটছিল ।
দুয়েক দিনের মধ্যেই নামধাম সব কিছু খোজ নিয়ে ফেল্লাম । কয়দিনের মধ্যেই আমি ভাবনায় বিভোর হয়ে গেলাম । ওকে ছাড়া আর কিছুই চোখে পড়ে না । কিছুদিনের মধ্যে মোটামুটি এলাকার সবাই এ কথা জেনে গেল । এতে একটা সুবিধা হল যে ইরাকে কেউ টিজ করার সাহস পেত না । কারন এলাকায় আমাদের একটা প্রভাব ছিল । আমার বাবা রাজনীতি করতেন । তার উপর আমার বড় ভাই ডিফেন্সে চাকরি করতো । তখন এলাকায় আমার ভাবই আলাদা ।
আমি এ জিনিসটা দেখতাম । অন্য মেয়েদের পাড়ার ছেলেরা টিজ করলেও ইরা কে কেউ টিজ করতো না । বেশ বুঝতে পারতাম ও নিজেও এ ব্যপারটা বেশ ইনজয় করছে । প্রায় প্রতিদিন ওর সাথে দেখা হত । একদিন সকালের দিকে আমি ওদের বাড়ির গলির পাশ দিয়ে যাচ্ছিলাম । এমন সময় হঠাত্ করেই ও গলি থেকে বেড়িয়ে এল । ওর চেহারায় কেমন যেন এক তাড়াহুড়া দেখতে পেলাম । আমার দিকে একটু তাকিয়ে দাড়িয়ে থাকা একটা রিক্সার দিকে এগিয়ে গেল । কিন্তু রিক্সা ওয়ালা যেতে চাইল না । ওকে একটু হতাশ দেখলাম । তাড়াতাড়ি করে ও আবার হাটা দিল । নিশ্চই কোথাও যাওয়া জলদি আছে । আমি রিক্সা আলার কাছে গেলাম । আগেই বলেছি এলাকায় বেশ প্রভাব ছিল আমাদের । রিক্সা ওয়ালা দৌড়াতে দৌড়াতে ইরা পিছনে ছুটল রিক্সা নিয়ে । ইরা প্রথমে বেশ অবাক হল রিক্সাওয়ালাকে দেখে । তারপর আমার দিকে তাকাল । কি বোঝার কি বুঝল কে জানে । রিক্সায় উঠে পড়ল ।
ঐ দিন বিকেল বেলাই ইরার সাথে আমার আবার দেখা হল । ভাল করে বললে হয় ইরা নিজেই দেখা করতে এল । আমি মাঠে বসে খেলা দেখছিলাম । এমন সময় ইরা এসে সামনে দাড়াল । আমার তখন কথা হারিয়ে গেছে । কি বলব বুঝতেই পারছিলাম না । আমি ভাবতেই পারি নি নিজে আমার সামনে আসবে !
আমার দিকে বিশটাকার একটা নোট বাড়িয় দিয়ে বলল
“নিন ।“
আমি আরো খানিকটা অবাক হলাম । কি বলে এই মেয়ে ? কোন মতে বললাম “মানে কি ? টাকা নেব কেন?”
“মানে হল সকাল বেলা আপনি যে রিক্সা ঠিক করে দিলেন না?’
“হ্যা দিয়েছি । এই জন্য টাকা নেবো কেন?”
“ আরে বাবা কথা শেষ করতে দেবেন তো ! যাকে ঠিক করে দিলেন সে আমার কাছ থেকে টাকা নেয় নি । তারমানে আপনি দিয়েছেন নিশ্চই ।“
“ না আমি টাকা দেই নি সত্যি ।“
“ আমি জানি আপনিই দিয়েছেন । টাকাটা নিন ।“
“ দেখো রিক্সাওয়ালা টাকা না নিলে আমি কি করবো বল ? তোমাকে টাকা দিতে হবে না ।“
“ দেখুন টাকাটা নিন কিন্তু । যদি আপনি এখন টাকা না নেন তাহলে কিন্তু আর কোন দিন আপনার ঠিক করা রিক্সায় উঠবো না ।“
(চলবে)
১৮টি মন্তব্য ১৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরাইল বিরোধী প্রতিবাদ বিক্ষোভ

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ০৩ রা মে, ২০২৪ সকাল ৮:০২

গাজায় হামাস উচ্ছেদ অতি সন্নিকটে হওয়ায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিউইয়র্ক ও লসএঞ্জেলসে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পরেছিল। আস্তে আস্তে নিউ ইয়র্ক ও অন্যান্ন ইউনিভার্সিটিতে বিক্ষোভকারীরা রীতিমত তাঁবু টানিয়ে সেখানে অবস্থান নিয়েছিল।


... ...বাকিটুকু পড়ুন

৫০১–এর মুক্তিতে অনেকেই আলহামদুলিল্লাহ বলছে…

লিখেছেন বিচার মানি তালগাছ আমার, ০৩ রা মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০০



১. মামুনুল হক কোন সময় ৫০১-এ ধরা পড়েছিলেন? যে সময় অনেক মাদ্রাসা ছাত্র রাজনৈতিক হত্যাকান্ডের শিকার হয়েছিল। দেশ তখন উত্তাল। ঐ সময় তার মত পরিচিত একজন লোকের কীভাবে মাথায় আসলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেহেদীর পরিবার সংক্রান্ত আপডেট

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯


মার্চ মাস থেকেই বিষয়টি নিয়ে ভাবছিলাম। ক'দিন আগেও খুলনায় যাওয়ার ইচ্ছের কথা জানিয়েও আমার বিগত লিখায় কিছু তথ্য চেয়েছিলাম। অনেক ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও মেহেদীর পরিবারকে দেখতে আমার খুলনা যাওয়া হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

×