somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দুই দুইটা গার্লফ্রেন্ড লইয়া পড়ছি আমি ফান্দে !!!

২৬ শে মে, ২০১২ রাত ১১:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-হ্যালো !
-কি কর ?
-আমি ? এইতো যমুনা সেতুর উপর দাড়িয়ে আছি । এখনই লাফ দিবো ।
নূপুর কিছুক্ষন চুপ করে থাকলো । বোঝার চেষ্টা করছে আমি ঠাট্টা করছি কিনা ?
-অপু কি বলছ এসব ?
-আশ্চর্য তুমি যেমন প্রশ্ন করবে তেমন করে উত্তর দিবো না ? এই সাত সকালে মানুষ কি করে ? নিশ্চই ঘুমাবে ! তাই না ?
নুপুর খানিকটা অভিমানের সুরে বলল
-তুমি সবসময় আমার সাথে এমন কেন কর ?
-কেমন করি ? যেমন প্রশ্ন করবে তেমন উত্তর দিবো না ?
-হ্যা । আমিতো এমন কথাই বলি ? এই প্রশ্নটা যদি নিশি করতো তাহলে কি এমন করে উত্তর দিতে ?
কথাটা অবশ্য সত্য । আমি নুপুর কে বললাম
-দেখো নুপুর আমি তোমাকে আগেই বলেছি যে নিশির সাথে তুমি নিজেকে কমপেয়ার করবা না । ওর অবস্থান আর তোমার অবস্থান এক না ।
কথাটা বেশ রূঢ় ভাবেই বললাম । কিন্তু পরক্ষনেই মনটা খারাপ হয়ে গেল । মনে হল সকালবেলা করে মেয়েটার মনটা খারাপ না করালেও পারতাম ।
ফোনের ওপাশ থেকে কোন সাড়া শব্দ পাওয়া যাচ্ছে না । নূপুর নিশ্চই এখন কাঁদছে ।
আমার একটু কঠিন কথাতেই মেয়েটার চোখে জল চলে আছে । আমি কণ্ঠ খানিকটা নরম করে বললাম
-নূপুর !
কোন সাড়া শব্দ নাই । আবারও ডাক দিলাম ।
-কথা না বললে কিন্তু ফোন রেখে দিবো ? শুনতে পাচ্ছ তুমি ?
নূপুর ধরা গলায় বলল
-শুনতে পাচ্ছি ।
-কাঁদছো কেন ?
-কাঁদছি না ।
-অবশ্যই কাঁদছ ?
এবার খানিকটা কান্নার আওয়াজ শুনতে পেলাম ।
-আমি কাঁদলে তোমার কি ? আমি কি তোমার কিছু ?
একটু খারাপই লাগল নিজের কাছে । বললাম
-আচ্ছা ঠিক আছ , সরি !
-সরি বলার দরকার নাই । আমি কষ্ট পাই কি পাই না এসব নিয়েতো তোমার কোন মাথা ব্যাথা নাই । আমিতো তোমার জীবনে ইম্পর্টেন্ট কেউ নই ।
আমি বুঝলাম নূপুর বেশি অভিমান করেছে । আর খানিকটা অবাকও হচ্ছি । আগে মেয়েটা এমনতো করতো না । আর এমনটা করার কথাও তো ছিল না ।
যতই দিন যাচ্ছে নূপুরের আচরন কেমন বদলে যাচ্ছে । আর আমি দিন দিন চিন্তিত হয়ে উঠছি !
-আচ্ছা বল কি করলে তোমার মন ভাল হবে ?
এবার আরো একটু ফোঁপানোর আওয়াজ পেলাম । এই মেয়ে গুলো সবসময় এরকম করে ছেলেদের কাছ থেকে জিতে যায় । বললাম
-বল কি করলে তোমার মন ভাল হবে ??
-কিছু করতে হবে না ।
-দেখো নূপুর এমন সুযোগ কিন্তু আর আসবে না । নিশি কয়েক দিন ধরে আমার সাথে রাগ করে কথা বলছে না । সুতরাং ও দেখা করতে চাইবে না । পরে কিন্তু দেখা করতে চাইলেও পারবে না ।
নূপুর কিছুক্ষন ভাবলো । আমি খুব ভাল করে জানি ও দেখা করবেই । আমার সাথে দেখা করার সুযোগ কি ও মিস করে !
-আচ্ছা বিকাল বেলা দেখা করি ?
আচ্ছা ।
-অনেক ক্ষন থাকবো কিন্তু ।
-আচ্ছা বাবা থাকবো ।
নূপুর বাচ্ছা মেয়েদের মত হেষে উঠল ।
ফোন রাখার পর বাথরুমে ঢুকলাম । আর জগতের সব জটিল ভাবনা বাধরুমে ঢুকলেই আমার মনে পড়ে । আচ্ছা নূপুরের সাথে এভাবে মেশাটা কি ঠিক হচ্ছে?? অনেক বার এই প্রশ্নটা আমি নিজের কাছে করেছি । কিন্তু ভাল করে উত্তর পাইনি । একবার মনে হচ্ছে আমি যা করছি ঠিক করছি ।
নুপুরের সাথে মেলামেশাটা অন্যায় না । আরেকবার মনে হচ্ছে কাজটা মনেহয় ঠিক হচ্ছে না । নিশি যে দিন জানতে পারবে সেদিন যে কি করবে কে জানে ? কিভাবে নিবে এইটাই হল ব্যপার !!
নুপুরের ব্যাপরে আমি সব সময় কনফিউজড । মেয়েটা আসলে যে কি চা্য আমি ঠিক বুঝতে পারছি না । প্রথমে কেবলে বলেছিল যে ওর সাথে কেবল যোগাযোগ রাখলেই ও খুশি । আর কিছু ও আমার কাছ থেকে চায় না । মেয়েটার ঐদিন কার আকুতি আমিম কিছুতেই ফেলতে পারি নি ।
কিন্তু দিনদিন ওর আচরন বদলাচ্ছে ! দিনদিন ও এমন একটা ভাব শুরু করেছে যেন আমি ওর বয়ফ্রেন্ড ! অবশ্য নূপুর আমাকে নিজের বয়ফ্রেন্ডই মনে করে ।
কি অদ্ভুদ ভাবেই না নূপুরের সাথে পরিচয় হয়ে গেল । আমি অন্তত ভাবি নি কোনদিন এমনটা হতে পারে !! তারপরই ওর সাথে যোগাযোগ শুরু । বলতে গেলে কেবল ওর আগ্রহেই ওর সাথে মেলামেশা শুরু । নুপুরের সাথে পরিচয় পর্বটা এখান থেকে জানতে পারবেন
ঐ দিনের পর থেকে প্রায় প্রতিদিন অফিসের পর নূপুর আমার সাথে দেখা করতে আসতো । প্রথম প্রথম এড়িয়ে যেতে চাইতাম , কিন্তু কেন জানি নিজের কাছেই খারাপ লাগতো ।
প্রতিদিন অফিস থেকে বের হয়ে দেখতাম মেয়েটা দাড়িয়ে আছে ! সামনে দিয়ে চলে গেলেও ডাক দিত না । কেবল দাড়িয়েই থাকতো ! আর যখন ওর চোখের দিকে চোখ পড়তো কেমন টা অপরাধবোধ কাজ করতো নিজের মধ্য !! কেন কে জানে?? তাই নিজেই ওর সাথে কথা বলা শুরু করলাম । দেখতাম আমার সাথে কথা বলার সময় ওর চোখে মুখে কেমন একটা আনন্দের একটা আভা থাকতো । এটা আামর কাছে ভাল লাগতো । আমার একটু কথা বলাতে যদি কেউ আনন্দ পায় তাহলে ক্ষতি কি??
একদিন ওকে কিজ্ঞেস করলাম
-আচ্ছা তুমি প্রতি দিন যে এসে দাড়িয়ে থাকো এটা কিভাবে পারো?? ব্যাংকের চাকরি করে এতো জলদি কিভাবে বের হও অফিস থেকে
নূপুর হাসলো । বলল
-আমি চাকরি ছেড়ে দিয়েছি ।
-সেকি !! কেন ?
-আামর চাকরি করার দরকার হয় না । চাকরি করতাম কেবল সময় কাটানোর জন্য । আর এখন সময় কাটে .....
নূপুর কথাটা শেষ না করে হাসলো । আমি বললাম
-দেখো, তুমি নিশির কথা নিশ্চই জানো !!! আমি ....
আামকে শেষ করতে না দিয়ে নুপুর বলল
-আমমি সব জানি । আমাকে কিছু বলার দরকার নাই । আমি তোমার কাছে কিছু চাইবো না । কখনই কোন আবদার করবো না । কেবল আমার সাথে একটু যোগাযোগ রাখো । তোমার সাথে কথা বললেই আমি খুশি ।
-খুশি হলেই ভাল ।
কিন্তু আমি নূপুরে এমনটা করার পেছনে কোন কারন তখনও জানতাম না । মানে থিক মত ধরতেই পারছিলাম না । দুনিয়াতে এতো মানুষ থাকতে আমার সাথে কথা বলার ব্যাপারে ওর কেন এতো আগ্রহ??
কারনটা জানতে পারলাম যেদিন ওর বাসায় গেলাম । ঢাকার বেশ অভিজাত এলাকাতেই ।

বাধরুম থেকেই শুনতে পেলাম মোবাইলে ফোন এসেছে । রিংটোন শুনেই বোঝা যাচ্ছে নিশি ফোন করেছে ।
কিন্তু ওর তো ফোন করার কথা না । গত পরশুদিন নিশির সাথে বেশ ভাল রকমই ঝগড়া হয়েছে । আর ঝগড়া হলেই নিশি আমাকে ফোন দেওয়া বন্ধ করে দেয় ।
যতক্ষন না আমি অনুনয় বিনয় করে ক্ষমা চাইবো ততক্ষন তার ফোন দেওয়া বন্ধ থাকবে । সেই তুলনায় আজ ওর ফোন আসা টা একটু অন্য রকম ।
তাড়াতাড়ি বাথরুম থেকে বের হয়ে রিসিভ করলাম । ফোন রিসিভ করেও ওপার থেকে কোন সাড়া শব্দ পেলাম না ।
দুতিন বার হ্যালো বলার পরও কোন উত্তর এল না । আরে কথা যদি নাই বলবি তাহলে ফোন দেওয়ার মানে কি ?
আমি খানিকটা অধৈর্য হয়ে বললাম
-নিশি কথা না বললে কিন্তু ফোন রেখে দিবো ।
এ কথায় মনে হল কাজ হল ।
-তুমি অনেক কঠিক হয়ে গেছ !
কি রে ভাই আজ সবাই আমাকে এমন পাষান বলতেছে !
একটু আগে নূপুরও একই কথা বলল এখন নিশিও তাই বলছে ?
-আমি এমন কি বললাম ?
-আগে ঝগড়া হলে তুমি কত ফোন দিতে আর আজ দুদিন ধরে তুমি আমাকে ফোন দাও না । তুমি আর আমাকে ভালবাসো না ।
-এসব কেন বলছো ?
-তাহলে তুমি কেন ফোন দাও নি ? কেন দাও নি ?
-কাল আমি খুব বিজি ছিলাম । সত্যি বলছি । খুব বেশি বিজি ছিলাম ।
কথাটা সত্যি । আমি সত্যি কাল অনেক বিজি ছিলাম ।
-তা তুমি মিথ্যা বলছো । তুমি আর আমাকে ভালবাসো না ।
-না সোনাপাখি । প্লিজ এমন কথা বল না ।
আরো অনেক সোনাপাখি মধুসোনা বলতে হল তারপরই ও নিশি একটু শান্ত হল । তারপর বলল
-ঠিক আছে তুমি এখন বের হও । আজ সারাদিন তুমি আমার সাথে থাকবে ।
-সারাদিন ?
-কেন ? সারাদিন থাকলে কি সমস্যা ?
-না না কোন সমস্যা নাই । না মানে বিকেল বেলা আমার একটা এপোয়েন্টমেন্ট ছিল ।
-ক্যানসেল কর ।
-কিন্তু .........
-কোন কিন্তু না । ঠিক আছে ?
-আচ্ছা ।
নিশিকে না বলার উপায় নেই । কিন্তু নূপুর কে যে কথা দিয়েছিলাম । কি আর করা ?
নূপুরকে ম্যানেজ করতে হবে ।
ও শুনবে ! আর না শুনলে আমার কিছু অবশ্য করার নেই । আমার কাছে নিশি খুব বেশি ইম্পর্টেন্ট ।
আর নূপুর !!

প্রথম প্রথম আমি খুব একটা অবাক হতাম । নূপুর আমার প্রতি এমন টান কেন অনুভব করত আমি ঠিক বুঝতাম না । একদিন অফিস থেকে বের হতে হতে বেশ দেরি হয়ে গেছিল ।
একবার মনে হয়েছিল যে নূপুর হয়তো বাইরে ওয়েট করছে ! বের হয়ে দেখলাম সত্যিই তাই ।
-এতোক্ষন ওয়েট কেন করছো ? একবার ফোন দিলে হত না ?
নূপুর হাসল ।
-তুমি ব্যস্ত ছিলে । তোমাকে বিরক্ত করতে চাই নি ।
ঐ দিন বেশ রাত পর্যন্তই ছিলাম ওর সাথে । যখন বাসায় যাবার সময় হল নিজ থেকেই ওকে বাসায় পৌছেদিলাম ।
বেশ অভিজাত এলাকায় ওর ফ্লাট । ও আমাকে প্রায় জোর করেই ওর ফ্লাটে নিয়ে গেল ।
প্রথমে না না করলেও যেতেই হল । আসলে এতো ওর বাসায় যাওয়াটা কেমন শোভন মনে হচ্ছিল না । কিন্তু তবুও গেলাম ।
পুরো ফ্লাট টা ঘুরে ঘরে দেখছিলাম , ওর বেডরুমে ঢুকেই খানিক টা ধাক্কার মত খেলাম ।
বাম পাশের প্রায় পুরো দেওয়াল জুরে নূপুরের বড় একটা ছবি । নূপুরকে জড়িয়ে একটা ছেলে দাড়িয়ে আছে । দুজনকেই খুব বেশি খুশি মনে হচ্ছে ।
একে বারে পারফেক্ট কাপল ।
আমার ধাক্কা লাগার কারন হল নূপুরের পাশের ছেলেটা দেখতে মোটামুটি আমার মত ! আমার থেকে একটু ফর্সা আর একটু স্বাস্থ্য ভাল । তাছাড়া আর কোন পার্থক্য নেই ।
প্রথম চান্সে যে কেউ বলবে যে আমি যেন ছবিতে পোজ দিয়ে দাড়িয়েছি ।
আমি মোটামুতি বুঝতে পারলাম নূপুর কেন আমার প্রতি আমার প্রতি এমন অচরন করছে ।
নূপুর পাশে এসে কখন এসে দাড়িয়েছে টের পাই নি । হঠাৎ‍ ওর উপস্থিতি টের পেলাম । ও নিজ থেকেই কথা বলা শুরু করল ।
-ও আমার হাজবেন্ড ! দুবছর আগে আমাদের বিয়ে হয়ে ছিল । যদিও পারিবারিক ভাবেই হয়েছিল কিন্তু কয়েক দিনের মধ্যে সুমন আমার জীবনে এমন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠল ......
-তারপর ? কোথায় উনি ?
-নেই । মরে গেছে ?
নূপুর কেমন ভাবে কথাটা বলল যেন । আমি আর কিছু বললাম না । আমার মনে হচ্ছিল কথা গুলো ওকে কষ্ট দিচ্ছে ।
-জানো অপু ও যে নেই আমি এইটা মানতেই পারি না । তোমাকে যখন দেখি তখন মনে হয় যে আমার বিশ্বাসটা মিথ্যা না ।
বলতে বলতেই নূপুর আমাকে জড়িয়ে ধরল । কেমন ফোঁপাতে ফোঁপাতে বলল
-আমি তোমার কাছে কোন দিন কিছু চাইবো না । কেবল এই অনুভূতি টুকু কেড়ে নিও না । আমার বাঁচার অবলম্বন টুকু নিও না প্লিজ ।
ঐ দিন আমার মনটা খারাপ হয়েছিল খুব । খুব খারাপ লেগেছিল নূপুরের জন্য ।
আমার কেবল মনে হচ্ছিল আমার জন্য কেউ যদি একটু ভাল থাকে তাহলে দোষ কোথায় ?

নিশি ফোন রাখতে আরো সময় নিল ।
এখন কি করবো ?
একটু আগে নূপুর কে কথা দিয়েছি যে বিকালে ওর সাথে দেখা করবো । আর নিশি একটু পরই আমার সাথে দেখা করতে । কি করবো ??
নিশিকে না বলার উপায় নেই ।
আর নূপুর ! নূপুর নিশ্চই বুঝবে !! একটু মনখারাপ করবে হ্য়তো । কিন্তু কি করা?? নূপুরকে ফোন দিলাম ।
-বল !
-একটা কথা ছিল !
নূপুর খানিকটা সময় নিল । তারপর বলল
-নিশি ফোন দিছিল ?
-হুম ।
-বিকেলে দেখা করতে চেয়েছে ?
-হুম ।
-আচ্ছা ! নূপুর চুপ করে থাকল । আমার কেন জানি মনে হল ও এখ কাঁদবে !! হয়তো এরই মধ্যে ওর চোখে পানি চলে এসেছে ।
-আই এম সরি নূপুর ।
-না না ঠিক আছে ।

আমি আর বেশি কথা বাড়ালাম না । নূপুরের জন্য খারাপ লাগছিল । কিন্তু নিশির খারাপ লাগাটা আমার কাছে বেশি জরুরী ।


যদি উপরের লিংকে কাজ না হয় তাহলে এখানে আছে আগের পর্বটা !

বুঝতাছিনা লিংকটা কাজ করছে না কেন?? আগের গল্পটা আমার প্রোফাইলে গিয়ে পড়ে আসতে হবে । আগেরটা নাম : মেয়েটা আমার পিছে লাগছে ক্যান ?? আমি তো কিছু বুঝতাছি না !!
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৩২
৩২টি মন্তব্য ৩২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পরিণতি - ৩য় পর্ব (একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস)

লিখেছেন সাখাওয়াত হোসেন বাবন, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১২:২৮



( পরিণতি ৬১ পর্বে'র একটি মনস্তাত্ত্বিক রহস্য উপন্যাস ।)

তিন


আচানক ঘুম ভেঙ্গে গেলো ।

চোখ খুলে প্রথমে বুঝতে পারলাম না কোথায় আছি । আবছা আলোয় মশারির বাহিরে চারপাশটা অপরিচিত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইফতার পার্টি মানে খাবারের বিপুল অপচয়

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৩:৫৩



গতকাল সরকারি ছুটির দিন ছিলো।
সারাদিন রাস্তাঘাট মোটামুটি ফাকাই ছিলো। ভাবলাম, আজ আরাম করে মেট্রোরেলে যাতায়াত করা যাবে। হায় কপাল! মেট্রো স্টেশনে গিয়ে দেখি গজব ভীড়! এত ভিড়... ...বাকিটুকু পড়ুন

গণতন্ত্র আর বাক-স্বাধীনতার আলাপসালাপ

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:২৩


একাত্তর সালে আওয়ামী লীগের লোকজন আর হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা ছিল পাকবাহিনীর প্রধান টার্গেট। যদিও সর্বস্তরের মানুষের ওপর নিপীড়ন অব্যাহত ছিল। গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল। মুক্তিযোদ্ধা আর তাদের পরিবারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধাদের মুমিনী চেহারা ও পোশাক দেখে শান্তি পেলাম

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৭ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮



স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে স্টেজে উঠেছেন বত্রিশ মুক্তিযোদ্ধা তাঁদের চব্বিশ জনের দাঁড়ি, টুপি ও পাজামা-পাঞ্জাবী ছিলো। এমন দৃশ্য দেখে আত্মায় খুব শান্তি পেলাম। মনে হলো আমাদের মুক্তিযোদ্ধা আমাদের মুমিনদের... ...বাকিটুকু পড়ুন

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×