somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মুমতাহিনা টয়া, তোমাকে ভালবাসি!!

১৯ শে জুন, ২০১২ দুপুর ২:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

-আমি অনেক চেষ্টা করেছি তোমাকে ভুলের থাকার । কিন্তু পারি নি । ভুলে থাকতে পারছি না । আমি .... আমি তোমাকে ভালবাসি ...
টয়া সরাসরি আমার চোখের দিকে তাকিয়ে ।
কেমন গভীর চোখে তাকিয়ে আছে । চারিদিক যেন থেমে গেছে । কেউ কোন কথা বলছে না । এমন কি একটা পাখি ডাকার আওয়াজও কানে আসছে না ।
এইবার টয়ার ডায়লগ বলার পালা । কিন্তু টয়া কোন কথা বলল না ।
কেবল তাকিয়েই রইল আমার দিকে ।
-কাট !
মিজান ভাইয়ের চিৎ‍কারে বাস্তবে ফিরে এলাম । মিজান ভাই বলল
-কি ব্যাপার টয়া ডায়লগ বলছো না কেন ? মিজান ভাইয়ের কথায় ও যেন বাস্তবে ফিরে এল । টয়া খানিকটা লজ্জা পেল । বলল
-সরি মিজান ভাই । ভুলে গিয়েছিলাম । আর একবার প্লিজ !
-ওকে রিটেক ! লাইট ক্যামেরা এন্ড একশান ....

আমি জানি টয়া ডায়লগ ভুলে যায় নি । ও আমার চোখের দিকে তাকিয়েছিল সরাসরি । আমি যে সত্যি সত্যিই কথাটা বলেছি ওটা টয়া বুঝতে পেরেছে ।
অন্তত ওর চোখ দেখেতো আমার তাই মনে হয়েছে । তাই ও হেসে উঠতে পারে নি ।
স্ক্রিপ্টে ছিল আমি ওকে কথা বলার পর ও হেসে উঠবে ।
কিন্তু ও হেসে উঠতে পারে নি ।
টয়া । মুমতাহিনা টয়া । একজন নাম করা মডেল । আমার রাজ্যের সম্রাজ্ঞী ।

টয়া আমি সেই ২০১০ সাল থেকেই চিনি । ও যখন প্রথম লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টারে প্রোগ্রামে অংশ নিল ।
প্রতিটা পর্ব আমি দেখেছিলাম কেবল ওকে একটা বার দেখার জন্য । মেয়েটাকে আমার এতো ভাল লেগে গেল যে চার পাশের অন্য সবাইকে কেমন ফিকে লাগতে লাগল ।
আর আজ সেই টয়ার সাথেই আমি অভিনয় করছি ।
কি অবিশ্বাস্য !!

এটা আমার ভাগ্যই বলতে হবে । মিজান ভাইয়ের সাথে আমার অনেক আগে থেকেই পরিচয় । আমাদের এলাকারই ছেলে । পড়াশুনার ফাঁকে ফাঁকে ওনার জন্য মাঝে সাঝে গল্পটল্প লিখে দিতাম ।
সেই সুবাদে পরিচয় । যে নাটকটার সুটিং চলছে সেটার গল্পও আমারই লেখা ।
নাটক শুরুর দিন কেন জানি মিজান ভাই আমাকে স্পটে আসতে বললেন । আমি ভাবলাম স্ক্রিপ্টে হয়তো কোন কিছু পরিবর্তন করাবে ।
কিন্তু এসে পরলাম বিপদে । মিজান ভাই বললেন
-তুই তন্ময়ের রোলটা করবি !
-মানে কি ?
আমি যেন আকাশ থেকে পরলাম ।
-আমি অভিনয়ের অ ও জানি না । আর আমি করবো অভিনয় ? আপনার কি মাথা খারাপ হয়েছে ?
-শোন বেশি প্যাচাল পাড়বি না । তোর অভিনয় জানার দরকায় নাই । আমি যা করতে বলবো কেবল তাই করবি । যা এখন সামনে থেকে দুর হ !
আমি সামনে থেকে দুর হলাম । মিজান ভাই খানিকটা এক রোখা টাইপের । যা বলবেন তাই করবেন ।

প্যাকআপ হবার পর রাস্তায় দাড়িয়ে আছি শাহবাগ যাবো বলে এমন সময় দেখলাম লাল রংয়ের গাড়িটা আমার সামনে দাড়াল । আমি গাড়িটাকে চিনি ।
টয়ার গাড়ি এটা । পেছনের উইন্ড স্ক্রিনের গ্লাসটা নেমে গেল । টয়া মুখটা বের করে একটু হাসল ।
-কোথায় যাবেন সুমন ভাই ?
আমার হার্টবিট টা ততক্ষনে চরমে পৌছেছে । তবে এটা জিনিস দেখে ভাল লাগল যে টয়া চোখে আগের মত আর তাচ্ছিল্যের ভাবটা নেই । প্রথম যেদিন মিজান ভাই টয়ার সাথে আমার পরিচয় করিয়ে দিল টয়া কেমন একটা তাছিল্য ভরা দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়েছিল ।
অবশ্য তাকাবে না কেন ? সে এতো বড় একজন মডেল আর কোথাকার কে না কে ? সবাই কে পাত্তা দিতে গেলে কি আর চলে !
তবুও মনটা খানিকটা খারাপই হয়েছিল বইকি ।
নিজের পছন্দের মানুষগুলোর কাছ থেকে সামান্যতম অবহেলা বিশাল কষ্টের কারন ।
তবে আজ সত্যি টয়া চোখ দিকে তাকিয়ে খুবই ভাল লাগল । আমি খানিকটা সংকুচিত হয়ে বলল
-এই শাহবাগের দিকে যাবো ।
-আসুন আমিও ঐ দিকেই যাচ্ছি । আপনাকে নামিয়ে দেই ।

আমি গাড়িতে উঠে বসলাম । গাড়ি চলতে শুরু করলে টয়া বলল
-আপনি কি এই প্রথম অভিনয় করছেন ?
-হুম ।
-এই প্রথম ?
-তবে অভিনয় বলবেন না এটাকে ।
-কেন ?
-অভিনয় কি, কিভাবে করে আমি জানি ই না । মিজাজ ভাই যা বলে আমি তাই করি । এটাকে অভিনয় বলা যায় না ।
-কিন্তু আজকে যেটা করলেন ওটাকে কি বলবেন ?
-আজও আমি অভিনয় করিনি ।
-মানে?

আমি এই প্রশ্নটার উত্তরে কেবল টয়ার দিকে তাকালাম । আবার সেরকম হল ।
দুজন যেন কিছুক্ষনের জন্য হারিয়ে গেলাম । টয়াই আগে চোখ সরিয়ে নিল বলল
-মিজান ভাইয়ের কাছে শুনলাম আপনি নাকি খুব সুন্দর গল্প লেখেন । এই নাটকের গল্পটাও নাকি আপনার লেখা ।
-হুম । টুকটাক লিখি আর কি !

টয়া কথা খুজে পেল না আর । আমি চুপ করে গেলাম ।
কি বলব কেমন করে বলবো বুঝতেই পারছিলাম না ।
আসলে স্বপ্নের মানুষগুলো যখন স্বপ্ন থেকে বেরিয়ে সামনে চলে আসে তখন কোন কথাই আর খুজে পাওয়া যায় না বলার জন্য । হঠাৎ বললাম
-আমি এখানে নেমে যাই ।
আসলে তয়ার পাশে বসে থাকতে কেমন একটা অস্বস্তি লাগছিল । টয়া বলল
-সেকি এখনও তো শাহবাগ আসে নি ।
-না ঠিক আছে । হঠাৎ‍ আর একটা কাজ মনে পড়ে গেল ।
-কোথায় যাবেন বলুন আমি নামিয়ে দেই ।
-না আর কষ্ট করার দরকার নেই ।

গাড়ি থেকে নেমে সোজা হাটা দিল । কোথায় নামলাম খ্যালও করলাম না ।
বহু চেষ্টা করলাম যে পেছন ফিরে তাকাবো না । কিন্তু তাকিয়েই ফেললাম । এবং যা আশা করেছিলাম তাই । টয়া গাড়ি থেকে নেমে এসেছে । আমার দিকেই তাকিয়ে আছে । আমার দিকে তাকিয়ে হাত নাড়ল । ওর চোখে কেমন বিষন্ন দৃষ্টি !
টয়ার এই বিষন্নতা কি আমার জন্য?

নাটকের শুটিং চলল আরো কিছুদিন । দিনগুলো স্বপ্নের মত কেটে যেতে লাগল । টয়ার অভিনয় দেখতাম , ওর সাথে টুকটাক কথা বলতাম সত্যি এক স্বপ্নের মধ্যেই ছিলাম ।
কিন্তু স্বপ্ন ভাঙ্গে দেরি হল না । দেখতে দেখতে নাটকের কাজ শেষ হয়ে এল । শেষদিন যখন সবাই চলে গেছে তখনও আমি বসে বইলাম কিছুক্ষন । যেতে ইচ্ছা করছিল না ।
এখান থেকেই গেলেই তো স্বপ্নের জগত্‍ থেকে বের হয়ে বাস্তবে চলে যাবো ।
আর ওখানে তো আর মুমতাহিনা টয়া নেই । অন্ধকার হয়ে এল তবুও বসেই রইলাম ।
-ওহ ! আপনি আছেন এখনও যান নি !
-হুম ।
-ভাগ্যিস আছেন !
এই কথা বলতে বলতে টয়া আমার পাশে বসে পড়ল । হুম এখনও আছি । কেন জানি যেতে ইচ্ছা করছে না ।
-তা আপনি যান নি কেন ?
আমি জানতে চাইলাম ।
-আপনার সাথে কয়েকটা কথা বলার ছিল ।
-আমার সাথে ? আমি খানিকটা পুলকিত হলাম । বললাম
-বলুন ।
টয়া চট করেই কিছু বলল না ।
কিছুক্ষন চুপ থাকার পর বলল
-আপনার সাথে কাজ করে ভাল লাগল । সামনে আশা করি আরো কাজ করবো একসাথে ।
-নাহ । আর হবে না ।
-কেন ? আপনি অনেক ভাল অভিনয় করেন ।
আমি হাসলাম । বললাম
-আপনি কি এই কথা বলতে এসেছিলাম ?
টয়া চুপ করে রইল । আমি বললাম
-টয়া আপনি যে কথা বলতে চেয়েছিলেন ওটা না না বলাই থাক । আমি খুব সাধারন একটা ছেলে । আমার বোঝা উচিত্‍ যে আমার স্বপ্ন গুলোও সাধারন হওয়া উচিত্‍ ।
-এমন ভাবে বলেন না প্লিজ । কাউকে পছন্দ করা নিশ্চয় অন্যায় না ।
-হয়তো অন্যায় না । কিন্তু ধরা ছোয়ার বাইরে কাউকে ভালবাসা অন্যায় ! এটা কেবল নিজেকে ইচ্ছা করে কষ্ট দেওয়া হয় !

টয়া কি বলবে ভেবে পেল না ।
আমি জানি আমার জন্য ওর খারাপ লাগছে । কিংবা করুনা হচ্ছে । কিন্তু তাই ওর মত একটা নাম করা মডেলের নিশ্চই আমার প্রেমে পড়া মানায় না ।
জীবনটা বাংলা সিনেমা না নায়কের ভালবাসা দেখে নায়িকা সব কিছু ছেড়ে ছুড়ি দিয়ে চলে আসবে ।
-টয়া আপনি বেশি ভাববেন না প্লিজ । আমাকে নিয়ে এতো ভাবার কিছু নেই ।
-একটা রিকোয়েস্ট করবো ?
-করুন ।
-আর হয়তো দেখা হবে না । আমি ইচ্ছা করেই আর আপনার সামনে আসবো না । দেখা হলেই সমস্যা ।
-কি সমস্যা ?
-জীবন বাবুর কবিতা পড়েন নি ? কে হায় হৃদয় খুড়ে বেদনা জাগাতে ভালবাসে ! তবে আমার কথা মনে রাখবেন, কেমন ?

টয়া কিছু বলতে যাবে এমন কে যেন এসে হাজির হল । গাঢ় গলায় বলল
-তুমি এখানে !
-এইতো তোমার জন্য ওয়েট করছি । শোন যার সাথে পরিচয় করিয়ে দেবার জন্য তোমাকে ডেকেছি এ সুমন আমার কো আর্টিষ্ট ? খুব ভাল অভিনয় করে আর খুব ভাল গল্প লেখে !
আমি এতোক্ষণ ছেলেটার দিকে তাকিয়ে ছিলাম । ছেলে না বলে যুবক বলাই ভাল । দেখতে খুবই সুদর্শন । টয়ার সাথে একেবারে পারফেক্ট ম্যাচ ।
এবার টয়া আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-সুমন ভাই এ শাপতাহিন ! আমার প্রিয়নসে ।
শাপতাহিন বেশ অদ্ভুদ নাম । আমার সাথে সৌজন্য সাক্ষাত শেষে ওরা রওনা দিল ।
আমি দাড়িয়েই রইলাম ।
স্বপ্নের পৃথিবী থেকে বাস্তবে ফেরার সময় এসেছে । আমি তাকিয়ে তাকিয়ে তয়ার চলে যাওয়া দেখছি । বুকের ভিতর কেমন একটা চিনচিন ব্যাথা অনুভব হচ্ছে ।

মনে হচ্ছে আমার স্বপ্নের পৃথিবীটা আমার কাছ থেকে আস্তে আস্তে দুরে চলে যাচ্ছে । ঠিক এমন সময় টয়া পিছন ফিরে তাকাল । টয়ার চোখে কেমন যেন একটা বিষাদ দেখতে পেলাম । হয়তো বিষাদটা আমার জন্য , হয়তো বা না ।
আমার বুকের ভেতরকার ব্যাথাটা যেন আরও একটু বেশি চিনচিন করে উঠল !


আমার কথাঃ এটা কেবলই একটা গল্প । তবে গল্পের চরিত্রটা বাস্তব । মুমতাহিনা টয়াকে আমি সত্যি অনেক পছন্দ করি । এখন এই গল্প পড়ে যদি মুমতাহিনা টয়া আমার নামে কেইস করে দেয় আমাকে নিশ্চিত পুলিশ ধরে নিয়ে যাবে । তাই আগে থেকে বলছি এটা কেবলই একটা গল্প । বাস্তবের সাথে এর কোন মিল নেই । আর মুমতাহিনা টয়া অনুমুতি ছাড়া তার নাম টা ব্যবহার করার জন্য আমি দুঃখিত । কিন্তু অনুমুতি চাইবো কিভাবে ? তাকে আমি পাচ্ছি কোথায়??
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা মার্চ, ২০২০ রাত ১০:৩৩
২৬টি মন্তব্য ২৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৪:৪০



'অন্যায় অত্যাচার ও অনিয়মের দেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ'।
হাহাকার ভরা কথাটা আমার নয়, একজন পথচারীর। পথচারীর দুই হাত ভরতি বাজার। কিন্ত সে ফুটপাত দিয়ে হাটতে পারছে না। মানুষের... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্য অরিজিনস অফ পলিটিক্যাল জোকস

লিখেছেন শেরজা তপন, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:১৯


রাজনৈতিক আলোচনা - এমন কিছু যা অনেকেই আন্তরিকভাবে ঘৃণা করেন বা এবং কিছু মানুষ এই ব্যাপারে একেবারেই উদাসীন। ধর্ম, যৌন, পড়াশুনা, যুদ্ধ, রোগ বালাই, বাজার দর থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×