somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নিশিকে কেবল প্রপোজ করতেই ঢাকা থেকে কুয়াকাটা পর্যন্ত যেতে হল....

২৬ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ফেরিতে নিশিদের সাথে দেখা হয়ে গেল । নিশির ছোট বোন ঐশী এতো জোরে একটা চিৎ‍কার দিল যে চারিপাশের মানুষ জন তাকিয়ে পরল । আমি খানিকটা লজ্জায় পরে গেলাম ।
-সুমন ভাইয়া ? আপনি ?
আমি এমন একটা ভাব করলাম যে আমিও খুব অবাক হয়েছি । বললাম
-তোমরা এখানে ? কোথায় যাচ্ছ ?
-আমরাতো কুয়াকাটায় যাচ্ছি সবাই মিলে ? আপনি কোথায় যাচ্ছেন ?
যদিও আমি জানি ওরা সবাই মিলে কুয়াকাটা যাচ্ছে , কিন্তু এমন একটা ভাব করলাম যে আমি আরো অবাক হয়েছি ।
-আরে আমিও তো কুয়াকাটায় যাচ্ছি ।
-এটা যাচ্ছেন ?
এই প্রশ্নটা করল নিশি ।
-হ্যা একাই !
-হঠাৎ‍ ...
-না মানে এমনি । বহু দিন কোথাও যাওয়া হয় না তাই ভাবলাম একটু ঘুরে আসা যাক !
নিশি আর কিছু বলল না । কেমন একটু হাসল ।
তাহলে কি নিশি বুঝে ফেলল যে কেন আমি কুয়াকাটা যাচ্ছি !
-আচ্ছা সুমন সাহেব ! থাকুন ! কুয়াকাটায় দেখা হবে !
দুবোন চলে গেল । মনটা খানিকটা খারাপই হল । নিশি আর একটু থাকতো ! আর একটু কথা বলতো ! ওকে কি করে বোঝায় যে ঢাকার সব কাজ কারবার ফেলে আমি ওদের পিছু পিছু এসেছি কেবল নিশির জন্য !
সমুদ্র পাড়ে বসে ওয় সাথে গল্প করবো । দুজন সমুদ্রের পানিতে পা ভিজিয়ে হাটবো । ওর হাতটা ধরে ....
সুমন মিয়া অফ যাও ।
নিজের মনকে বললাম । একটু বেশি বেশি ভাবতাছো ! গাছে এখনও কাঠাল পাকে নাই আর তুমি গোফে তেল দিয়া বইসা আছো ।
কিন্তু আমার দিকে যেভাবে তাকিয়ে হাসল আমি নিশ্চিত ও কিছুতো আচ করতে পেরেছে । আর মেয়েরা এসব ব্যাপারে একটু টের পেয়েই যায় ।
তাহলে এতো তাড়াতাড়ি কেন চলে গেল ?
আর একটু কথা বললে কি এমন হত !
কিছুক্ষন পর দেখলাম দুবোন আবার হাজির । এবার সাথে ওদের বাবা রয়েছে । আমি সালাম দিলাম । নিশির বাবা বললেন
-তুমিও নাকি কুয়াকাটায় যাচ্ছ ?
-জি আঙ্কেল ।
-একাই যাচ্ছ ?
জি !
-তা বাবা ঐশী জেদ ধরেছে যে তোমার সাথে যাবে । আসলে আমাদের গাড়ি একটু ছোটতো পাঁচ জন একটু চাপাচাপি হয়ে যায় । ওর একটু কষ্টই হচ্ছিল । তোমার যদি কোন ...
-না না আঙ্কেল সমস্যা কেন থাকবে ? আমিতো একাই যাচ্ছি । ঐশী সাথে গেলে ওর সাথে গল্প করতে করতে যাওয়া যাবে !
-তোমার কোন কষ্ট হবে না তো ?
-সি আঙ্কেল কষ্ট কেন হবে ? আমি আগে জানলে তো ঢাকা থেকেই ঐশীকে সাথে নিয়ে আসতাম ।
হঠাৎ‍ ঐশী বলল
-আব্বু আপুও আমাদের সাথে আসুক ।
আহা ! মনটাই খুশি হয়ে গেল ঐশীর কথা শুনে । বললাম
-হ্যা আঙ্কেল নিশিও আসুক ! আপনারা দুজন গল্প করতে করতে যান । আন্টিও নিশ্চয় খুশি হবে ।
খানিকটা ভয় হল হয়তো আঙ্কেল রাজি হবে না । কিন্তু রাজি হয়ে গেলেন ।
ছুটি কাটাতে যাচ্ছেন স্বামী স্ত্রীর একটু একা একা গল্প করতে তো মন চাইতেই পারে । যত বয়সই হোক না কেন এমন ইচ্ছা তো থাকতেই পারে ।
আর আঙ্কেল আমাকে যত ভাল জানুক তবুও একা ঐশীকে তো ছাড়তে চান না । দুবোন থাকলে তো আর কোন সমস্যা নাই ।
ফেরি যখন ঘাটে আসল আমাকে আর পায় কে ! কুয়াকাটা এখনও সাত আট ঘন্টার পথ, এই পুরোটা সময় নিশি একদম আমার পাশে থাকবে !
এটার থেকে আনন্দের আর কি হতে পারে !!
গাড়ী যখন স্টার্ট দেব দেখলাম ঐশী সামনের দরজা খুলল বসার জন্য । মনটা চাই ছিল নিশি ঐ খানটাতে বসুক । বসলে ভাল লাগতো !
আমার মনের কথাটা যেন নিশি চট করে বুঝে ফেলল । ঐশীকে বলল
-ঐশী তুই পেছনে বয় !
-কেন ?
-আমি সামনে বসব !
যদিও আমি চাচ্ছিলাম নিশি সামনে বসুক , তবে এটা বলাটা কেমন হয়ে যায় । তাই চুপ থাকলাম । নিশি বলল
-শোন বেশি কথা বলবি না । যা বলছি শোন । তুই না আরাম করে বসতে চাচ্ছিলি । পেছনে দুসিট নিয়ে আরাম করে বস ।
যাক নিশিই সামনে বসল । একেবারে আমার পাশের সিটে !
কুয়াকাটা পর্যন্ত জানিটা সত্যি অনেক চমৎ‍কার হল । আমি যা ভেবেছিলাম তার থেকেও অনেক ভাল ।
ঐশীই বেশি কথা বলছিল কিন্তু নিশিও চুপ ছিল না । তারপর রাস্তার মাঝ খানে আমরা গাড়ি থামিয়ে আমরা চা খেলাম ডাবের পানি খেলাম ! আমার মনে হচ্ছিল যেন আমি স্বর্গে আছি ।
প্রতিটা মুহুর্ত আমাকে সত্যি খুব আনন্দ দিচ্ছিল । বরিশাল পার হতেই ঐশী ঘুমিয়ে পরল ।
অনেকটা জার্নি করা হয়ে গেছে ইতিমধ্যে ! ঐশী ঘুমানোর পর কথা বার্তা একটু কমে এল কিন্তু নিশি টুকটাক কথা বলছিল ।
হঠাৎ‍ নিশি আমাকে প্রশ্ন করলো
-আপনি কুয়াকাটা কেন এলেন ?
-আমি ? এই তো ঘুরতে !
-কেবলই ঘুরতে ?
না আমি এসেছি তোমার পিছন পিছন । কেবল তোমার জন্যই এসেছি । এই কথাটা বলতে খুব ইচ্ছা করলো কিন্তু কেন জানি বলতে পারলাম না । বললাম
-হ্যা ঘুরতেই এলাম । অনেক দিন কোথাও যাওয়া হয় না তাই ভাবলাম ...
নিশি কেবল একটু হাসল । আরকিছু বলল না । হোটেলে পৌছাতে পৌছাতে একটু রাত হয়ে গেল গেল ।

পরদিন সারাদিনই বলতে গেলে ঘুমিয়ে কাটালাম । কিন্তু বিকেল বেলা বের হতে হল নিশিদের সাথে , সাগর পাড়ে গিয়ে সূর্যাস্ত দেখতে । আঙ্কেল আর আন্টি আগে আগে হাটছিল ।
আমরা পেছনে । নিশি সমুদ্রের পাড়ে রাখা সি-চেয়ার গুলো দেখে বলল
-এগুলোর উপর বসা যায় না ?
-হুম যাবে না কেন ?
-বসার জন্যই তো রাখা হয়েছে ।
নিশি বসে পড়ল ।
-আপু বসলে কেন ? হাটবে না ?
-তুই হাট । আমার ভাল লাগছে না । আর এখান থেকেও সূর্যাস্ত দেখা যাবে ।
ঐশী আর কিছু বলল না ।
নিশি আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-আপনিও ইচ্ছা করলে যেতে পারেন ।
মাথা খারাপ আমি তোমাকে ছেড়ে যাবো ।
আমি বললাম
-আমিও একটু বসি । আমারও হাটতে ভাল লাগছে না । ঐশী চলে যাবার পর নিশি কেন জানি হেসে উঠল ।
-হাসলে কেন ?
-এমনি ! কেন হাসলে আমাকে ভাল দেখায় না ?
আমি কোন উত্তর দেই না । নিশির আচরন আমার কাছে খুব অদ্ভুদ মনে হয় মাঝে মাঝে ।
একবার মনে হয় আমি যে ওকে পছন্দ করি এটা ও নিজে জানে এবং ও নিজে এটা পছন্দ করছে আর একবার মনে হয় এটা ও পছন্দ করছে না । নিশি আমাকে জিজ্ঞেস করল
-আপনি কিন্তু সত্যি কথাটা বললেন না ?
-কোন কথাটা ?
-এই যে কেন এলেন এতো দুর ? আমি কিন্তু লক্ষ্য করেছি ঢাকা থেকে আসার পথে আপনার গাড়িটা সবসময় আমাদের পিছন পিছন ছিল । ইচ্ছা করলেই আপনি আগে চলে যেতে পারতেন কিন্তু যান নি । কারনটা বলবেন কি ?
-তুমি জানো না কারনটা কি ?
খানিকটা সাহস নিয়ে কথাটা বলে ফেললাম ।
নিশির আমার দিকে তীক্ষ দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইল কিছুক্ষন । বলল
-জানি । তবুও বলেন ।
-নিশি সব কথাটা কি মুখ ফুটে বলার দরকার আছে ? কিছু কথা বুঝে নিতে হয় ।
-আমি অত কিছু বুঝতে চাই না । আমি শুনতে চাই ।
নিশির কণ্ঠস্বর আর একটু দৃঢ় হল । মনে মনে বললাম এই হল সুযোগ । আজ বলতেই হবে ।
-আমি ...
-সুমন ভাইয়া আমার একটা ছবি তুলে দেন না !!
ঐশী ক্যামেরাটা আমার দিকে বাড়িয়ে দিল । নিশির দিকে তাকিয়ে দেখলাম ও অন্য দিকে তাকিয়ট আছে ।
হাহ!!!
বলা হল না । ভাল সুযোগ ছিল । রাতে খানিকটা মন খারাপ নিয়েই ঘুমাতে গেলাম ।
আজ কিছু একটা নিশ্চয় হয়ে যেত ! আজ যদি ওকে প্রোপজ করতাম ও নিশ্চয় রাজি হয়ে যেত ! অন্তত ভাব চক্করে তো তাই মনে হচ্ছিল । কিন্তু
ঐশী !
শালীর শালী আসার আর টাইম পেলি না ।
শালীর শালী !!
অবশ্য ঐশী আমার শালীই হয় সম্পর্কে ! দেখি কালকে আবার চেষ্টা নিতে হবে ।
কিন্তু কে জানে কাল আবার সুযোগ আসবে কিনা ।

-এখনও ঘুমাচ্ছ ?
-হুম ।
-উঠো জলদি ।
-কে ?
এতো রাতে আবার কে উঠতে বলে আমাকে । ঘুমের ঘোরেই বিরক্ত লাগে । ফোন কেটে দেই । কিন্তু পর মুহূর্তেই ঘুম চটে যায় ।
কে ফোন দিল ? রিভিস কল চেক করে দেখি নিশি ?
সময় দেখলাম পাঁচটার মত বাজে । অল্প অল্প আলো ফুটেছে কেবল । এতো সকালে নিশি কেন ফোন দিবে ? আর সব থেকে বড় কথা ও আমাকে তুমি করে কেন বলছে ?
বলতে বলতে আবার ফোন এসে হাজির ।
-ফোট কেটে দিলে কেন ?
-আসলে ঘুমের ঘোরে টের পাই নি ।
-তোমার ঘুম বের করছি ! পাঁচ মিনিটের মধ্যে হোটেলের সামনে হাজির হও ।
আমি আর কিছু বলি না । তাড়াতাড়ি হাতমুখ ধুয়ে হাজির হই । বাইরে হালকা শীত পরেছে তবে কুয়াশা নেই একদমই । আর চারিদিকটা এখনও অন্ধকার ।
দেখলাম সেই অন্ধকারের মধ্যেই আলো করে নিশি দাড়িয়ে আছে । পাতলা একটা চাদর জড়ানো গায়ে । আমি সামনে আসতেই বলল
-এতোক্ষন লাগে ?
-কই পাঁচ মিনিটের বেশিতো লাগে নি ।
-হয়েছে এসো ।
এই বলে নিশি হাটতে লাগল । আমার মনে কেন জানি একটু সন্দেহ হল ।
নিশি সত্যিই নিশি তো ?
অন্য কিছু না । আমি খানিকটা সংকোচ নিয়ে ডাক দিলাম
-নিশি ।
-হুম ।
-তুমি নিশিই তো ?
-মানে ? কি বলছো ?
-না এই সকাল বেলা আমার ঘুম ভাঙ্গালে , আমাকে তুমি করে বলছ , এমন বিহেব করছ যেন ...
-যেন কি ?
-না মানে ঠিক মেলাতে পারছি না ।
-শোন এতো কিছু মেলাতে হবে না । এখন জলদি চল । সূর্যোদয় দেখতে যাবো ।
হোটেলেই বাইরেই ভ্যান পেয়ে গেলাম । ভ্যানে যাওয়ার নিশি বলল
-তোমার কি মনে হচ্ছে আমি নিশি না ? কোন পেত্নী ? যে তোমাকে ...
এই কথা বলে খুব হাসতে লাগল । আমার সন্দেহ দুর হল । এই রকম সুন্দর করে কেবল নিশিই হাসতে পারে ।
যখন ভ্যান থেকে নামলাম তখন চারিদিক বেশ আলোকিত হয়ে গেছে । এখনই সূর্য উঠবে ।
পূর্ব দিগন্ত কেমন উজ্জল লালচে রং ধারন করেছে ।
নিশি ঐ দিকে তাকিয়ে আছে আর আমি অবাক হয়ে ওর মুখের দিকে তাকিয়ে আছি ।
আস্তে আস্তে সূর্য উঠছে আর চারিদিকের উজ্জলতা বাড়ছে । আর সেই আলো পরছে নিশির মুখের উপর ।
ক্ষনে ক্ষনে সেই আলো পরিবর্তন হচ্ছে । আর আমি তাকিয়েই আছি ওর মুখের দিকে মুগ্ধ হয়ে ।
কিছুক্ষন পর নিশির আমার দিকে তাকিয়ে বলল
-আমার দিকে তাকিয়ে আছো কেন ? সূর্যোদয়ের দিকে তাকাও ।
-কি হবে ?
-কি হবে মানে ? কুয়াকাটায় কেন এসেছে ?
-আমিতো তোমাকে দেখতে এসেছি !
-আমিতো পালিয়ে যাচ্চি না ।
-সূর্যোদয়ও পালিয়ে যাচ্ছে না ।
নিশি যেন একটু খুশি হল আমার কথা শুনে । এই আবার সুযোগ এসেছে ।
আমি আরো খানিকটা সাহস যুগিয়ে নিশির হাতটা ধরলাম । বললাম
-এই সূর্য যেমন পৃথিবীকে আলো দিয়ে বাচিয়ে রেখেছে, ওই ভাবে আমিও কেবল তোমার ভালবাসায় বাঁচতে চাই । আমাকে ভালবাসবে কি?
নিশি দেখলাম আমার দিকে তাকিয়ে আছে । এক ভাবে । কিছুক্ষন পর লক্ষ্য করলাম ওর চোখে জল জমতে শুরু করেছে । সকালের শুভ্র সূর্য কিরন সেই জলে প্রতিফলিত হয়ে আশ্চার্য দূত্যি ছড়াচ্ছে ...


ফেবু লিংক
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জুন, ২০১২ দুপুর ১:৫৭
৩৮টি মন্তব্য ৩৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×