somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নিকিতা আর ছেলেটি..........

২৩ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:২৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

নিকিতা মোবাইলটা হাতে নিয়ে আবার রেখে দিল । নিজের কাছে ঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না । একবার মনে হচ্ছে ফোন করি আর একবার মনে হচ্ছে কেন ফোন করবে ?
আর ছেলেটা যদি ওর সাথে ফান করে ?
দেখা গেল নিজের নাম করে অন্য কারো কার্ড ধরিয়ে দিল । আর নিকিতা ঐ নম্বরে ফোন করে ধরা খেল ।
নিকিতা ফোন না করার সিদ্ধান্ত নিল ।
কোথাকার কোন পিচ্চি এক ছোড়া সে নাকি আবার ডিবিবিএলের এসিস্টেন্ট ব্রাঞ্চ ম্যানেজার ! হতেই পারে না !
ঐ টুকু একটা ছেলে কোন দিন এসিস্টেন্ট ব্রাঞ্চ ম্যানেজার হতেই পারে না । খুব বেশি হলে কলেজ পাশ করে ইউনিভার্সিটিতে ঢুকেছে , চাকরী তাও আবার এসিস্টেন্ট ব্রাঞ্চ ম্যানেজার !
হতেই পারে না !
কিন্তু ছেলেটা যেরকম আত্মবিশ্বাসের সাথে নিজের কার্ডটা দিল তাতে তো মনে হচ্ছে সত্যিই ছেলেটা ডিবিবিএলের এসিস্টেন্ট ব্রাঞ্চ ম্যানেজার ।
নিকিতা আরো একবার ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ভিজিটিং কার্ডটা দেখল ।

আবীর আহমেদ ।
এসিস্টেন্ট ব্রাঞ্চ ম্যানেজার
ডাস বাংলা ব্যাংক লিমিটেড ।
পান্থপথ শাখা ।
তারপর বেশ কিছু ফোন নম্বর দেওয়া

নিকিতা কেন জানি মনে ভিতর শান্তি পাচ্ছে না কিছুতেই । আর ঐ দিনকার ঘটনাও ভুলতে পারছে না । পারছে না ছেলেটাকে একটুও ভুলতে ।
গত শক্রবারের কথা । নিকিতা ওর কয়েকটা বান্ধবীর সাথে বসে আড্ডা মারছিল বসুন্ধরার লেভেল এইট এ । আড্ডা মারার এক পর্যায়ে নিকিতার এক বন্ধু রুহী ওদের থেকে কয়েক টেবিল দুরে বসা ছেলেটাকে দেখালো । বলল
-তুই যদি ঐ ছেলেটার কাছ থেকে একটা হ্যাম বার্গার খেতে পারিস তাহলে তোকে পাঁচশ টাকা দেবো । পারবি ?
নিকিতা খানিকটা ভাবল । তারপর বলল
-পারবো !
রুহী আবার বলল
-আমার মনে হয় পারবি না ! খামোখা যাস না !
-পারলেই তো হল ?
-যদি না পরিস?
-না পরলে আমি দেব টাকা । ঠি আছে ?
নিকিতা নিজের ব্যাপারে বেশ । এদের মধ্যে প্রায়ই এমন বাজি ধরা হয় ।

নিকিতা আস্তে আস্তে ছেলেটার দিকে এগিয়ে গেল । ছেলেটা একমনে তখন কি যেন ভাবছে ।
-এক্সকিউজ মি !
ছেলেটা মুখ তুলে তাকাল । নিকিতা এমন একটা ভাব করল যেন খুব বিব্রত বোধ করছে !
-কয়টা কথা বলব ?
ছেলেটা খানিকটা সময় নিকিতার দিকে তাকিয়ে রইল । বলল
-বল ।
নিকিতা খানিকটা অবাক হল । ছেলেটা ওকে তুমি করে বলছে । আচ্ছা পাজি ছোকরা তো । দেখতে মনে হয় এতো টুকু একটা ছেলে আবার তুমি করে বলছে । যাহোক !
অন্য সময় হলে নিকিতা রাগ করতো কিন্তু এখন এসব কিছু করা যাবে না । তাহলে বাজির পাঁচশ টাকা মিস হয়ে যাবে । নিকিতা খানিকটা হেসে বলল
-বসে বলি ?
-বস । বসে বল ।
আবার তুমি ! নিকিতা ভাবল তুমি যখন আমাকে তুমি বলছ আমি তোমাকে তুমি করে বলব ।
-আসলে তোমাকে নিয়ে আমাদের মধ্যে খানিকটা কনফিউশন শুরু হয়ে ।
ছেলেটা এবার খানিকটা অর্থপূর্ণ দৃষ্টিতে নিকিতার দিকে তাকাল । খানিকটা হেসে বলল
-তা কি কনফিউশন ?
ছেলেটার হাসির মধ্যে কি যেন একটা ছিল । কেমন একটা বিষন্ব ভাব ! নিকিতা কিছুক্সন কোন কথা্য বলতে পারলো না ! কিছুটা সময় যেন কোথায় হারিয়ে ।
ছেলেটা বলল
-বললে না কি কনফিউশন ?
নিকিতা বাস্তবে ফিরে এল । নিকিতা যে কথা ভেবে এসেছিল তা সব ভুলে গেল । ছেলেটা বলল
-কি ভুলে গেছ ?
নিকিতা এবারও কিছু না বলে কেবল তাকিয়ে থাকল ।
-কি নাম তোমার ?
-হুম ?
-নাম ! নাম কি ?
-নিকি । নিকিতা ।
-নিকিতা । নাইস নেম । খানিকটা জাপানিজ ভাব আছে । এখন বল কি কনফিউশন ?
নিকিতা আর কিছু মনে না পড়ায় বলল
-আসলে আমাদের মধ্যে কথা হচ্ছিল যে তুমি কলেজে পড় নাকি ভার্সিটিতে ?
ছেলেটা হেসে উঠল । বেশ জোরেই হেসে উঠল ।
-তোমায় মনে হচ্ছে যে আমি কলেজে পড়ি ?
-হুম ।
ছেলেটা আবার হেসে উঠল ।
-আসল ঘটনা বল ?
-মানে ?
-বললাম সত্যি কথা বল ।
নিকিতার মনে হল ছেলেটা যেন ধরে ফেলেছে ব্যাপারটা । ছেলেটার চোখ বলছে ! কি অদ্ভুদ সেই চোখের চাওনি ! যেন মনের সব কথা বুঝে ফেলছে !
ছেলেটা বলল
-কত টাকা বাজি ধরেছ ?
নিকিতা বুঝে ফেলল যে ছেলেটা বুঝে ফেলেছে ।
-কত টাকা বাজি ধরেছ ?
-পাঁচশ !
-আর কি নিয়ে বাজি ধরেছো ?
-তোমার কাছ থেকে হ্যামবার্গার খেতে হবে । ছেলেটা খুব হাসলো ! বলল
-এখন কি হবে !
নিকি সত্যি জানে না এখন কি হবে ! টাকাটা ব্যাপার না । কিন্তু রুহীর কাছে নাক কাটা যাবে ! এর আগে যতবার বাজি ধরেছে ততবারই নিকি জিতেছে ! আজ কি হবে কে জানে?
ছেলেটা কি যেন ভাবল । তারপর বলল
-আচ্ছা আমি রাজি । আমি তোমাকে হ্যামবার্গার খাওয়াবো কিন্তু একটা শর্ত আছে ।
-কি শর্ত ? পাঁচশ টাকার অর্ধেক আমার । আর ..
-আর ? হ্যাম বার্গারের টাকা তোমার কাছ থেকে যাবে ।
-কি ?
-লাভ কিন্তু তোমারই হবে । আড়াইশ টাকা । হ্যামবার্গারের দেরশ টাকা গেলে একশ টাকা । আর বান্ধবীদেয় কাছে তোমার রেপুটেশন ! ভেবে দেখো ।
নিকিতা ভেবে দেখলো যে ছেলেটার কথা ঠিক আছে ! নিকিতা রাজি হয়ে গেল । ছেলেটা হ্যামবার্গারের অর্দার দিল ।
-তোমার টাকা কখন দিবো ?
-এখন তো আর দিতে পারবা না , তোমার বান্ধবীরা দেখে ফেলবে ।
-তাহলে ?
ছেলেটা মানিব্যাগ থেকে একটা কার্ড বের করে দিয়ে বলল এখানে পৌছে দিও । নিকিতা কার্ডটা রেখে দিল ।
-আমি যদি টাকা না নিয়ে আসি ?
ছেলেটা আবার হাসল । বলল
-তুমি আসবে । আমি জানি তুমি আসবে ।
ছেলেটা এতো জোর দিয়ে বলল কিভাবে ?

বাসায় এসে ও অনেকক্ষন ভাবল । কেবল ছেলেটার কথাই ভাবল । একবার ভাবল যে যাবে না কিন্তু শেষে যাবে বলে মনস্থির করল । করতে বাধ্য হল বলা চলে । কি একটা আকর্ষন ছেলেটার দিকে নিকিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে ! নিকিতা কিছুই বুঝতে পারছে না । সব সমস্যা শুরু হয়েছে ছেলেটার হাসি দেখার পর !

নিকিতা কলেজ ফাঁকি দিয়ে পরদিন ডিবিবিএলের পান্থপথ শাখায় হাজির হল । রিসিপ্টশনে গিয়ে কার্ডটা দিয়ে বলল
-আমি ইনার সাথে একটু দেখা করতে চাই ! সম্ভব হবে !
রিসিপ্টশনের মেয়েটা নিকিকে কিছুক্ষন দেখলো । বলল
-আপনার পরিচিত ?
-জি !
জি বলতে গিয়ে খানিকটা শংকিত বিধ করলো । যদি ছেলেটা মিথ্যা কার্ড দিয়ে থাকে ! অথবা অন্য কারো কার্ড ! যদি অন্য কেউ আসে !
তখন নিকি কি করবে ?
নিকি ভেবেছিল মেয়েটা আরো কিছু প্রশ্ন করবে কিন্তু করলো না । কার্ড নিয়ে চলে গেল !
ফিরে এল কিছুক্ষন পরেই ! বলল
-আমার সাথে এসো
নিকি চুপচাপ মেয়েটার পিছু নিলো । ভিতরের এক ওয়েটিং রুমে নিকিকে বসিয়ে রেখে মেয়েটা চলে গেল ।
কিছুক্ষন পর নস্তা এসে হাজির । মেয়েটা বলল
-আপনি নাস্তা করুন । স্যার একটু বিজি আছে !
-আমি কি তাহলে পরে আসবো !
-না না ! স্যার আপনাকে যেতে মানা করেছে ! আপনি আরাম করে বসুন ! কিছু দরকার হলেই আমাকে বলবেন ।
মেয়েটা একটা বেল দেখিয়ে বলল
-এই যে কলিংবেল বাজালেই লোক হাজির হবে । টিভি দেখুন ! স্যার চলে আসবে !
মেয়েটা চলে গেল ।

আচ্ছা এমন কি হতে পারে যে ছঅন্য একটা লোক এসে হাজির হল । ওকে খুব ধমক দিতে লাগলো । অচেনা একজনের নাম নিয়ে চলে আসার জন্য বকা বকি করতে লাগলো ! লোকটা নিশ্চই ব্যস্ত মানুষ । সময়ের দাম আছে ! নস্ট করলে তো রাগ করতেই পারে ।
নিকিতার খানিকটা অস্বস্তি লাগছিল কিন্তু তবুও অপেক্ষা করতেই থাকলো । কারন আজ যদি নিকিতা চলে যায় তাহলে রাতে ও কিছুতেই ঘুমাতে পারবে না শান্তি মত !

যখন নিকির মনে হল যে ছেলেটা হয়তো আর আসবে না, ঠিক তখনই আবীর ঢুকল !
নিকি প্রথমেতো চিনতেই পারে নি । সেদিন একটা জিন্স আর টিশার্ট পরেছিল কেমন একটা ছেলে মানুষী ভাব ছিল ! আর আজ ফরমাল ড্রেসে কি রকম কর্পোটেট ম্যানের মত লাগছে !
ছেলেটা তাহলে সত্যি সত্যি চাকরী করে । আর ও কি না ছেলেটাকে তুমি করে বলেছে ! কি লজ্জার ব্যাপর !!
আবীর বলল
-খুব বেশিক্ষন অপেক্ষা করিয়েছি না?
-না ঠিক আছে !
নিকিতা আসলেই বেশ সংকচ বোধ করছিল !
-এই নিন আপনার টাকা !
আবীর কিছুটা সময় চুপ করে থাকলো ! তারপর বলল
- তুমি কেবল টাকা দিতে এসেছ ?
নিকি কি বলবে ঠিক ভেবে পেল না । ও তো টাকা দিতে আসে নি ।
আবীর আবার বলল
-আর তুমি সেদিন আমাকে তুমি করে বলছিলে !
-আমি তো বুঝতে পারি নি যে আপনি চাকরী করেন ! আমি ভেবেছিলাম.....।
-কি ভেবেছিলে?
-যে আপনি আমার মতই কলেজে পড়েন ! আমি সরি !! আপনার টাকাটা নিন !
আবীর আবারও কিছুক্ষন চুপ করে থাকো । তারপর বলল তুমি কলেজ ফাকি দিয়ে এসেছ ?
-হুম !
-কেন? টাকা দেওয়াটা তো এমন কোন জরুরী কিছু ছিল না । আর আমার যতদুর মনে হচ্ছে তোমার বান্ধবীরা এখনও তোমাকে টাকা দেয় নি ।
নিকিতা চোখতুলে আবীরের দিকে তাকালো । ছেলেটা কেমন করে সব বুঝে যায় !
আবীর আবার বলল
-মানুষের মন বড় অদ্ভুদ হয় নিকি ! কখন কি হয় কখন কি করে বিঝা বড় মুসকিল !
যা হোক দেখি তোমার মোবাইলটা......।
নিকি চুপচাপ মোবাইল দিয়ে দিল ।
আবীর কিছুক্ষন মোবাইল টেপাটিপি করে বলল
-এটা আমার নাম্বার ! আজ রাতে অবশ্যই আমার কাছে ফোন দিবা ! আজ আমি খুব ব্যস্ত তা না হলে তোমাকে যেতে দিতাম না ! আর টাকাটা রেখেই দাও ! তোমার কাছে পাওনা রইল !!
আবীর ওকে গেট পর্যন্ত এগিয়ে দিটে এল । যাবার একটু আগে আবীর নিকির হাতটা একটু স্পর্শ করে বলল
-ফোন দিবা কিন্তু !

আবীরের অফিসের কাজ শেষ করতে করতে প্রায় সন্ধ্যা হয়ে গেল । অফিসে খুব ব্যস্ততা থকলেও মনের ভিতর কেমন একটা আনন্দ ছিল সারাটা সময় । নিকিতা এসেছে আজ !
ওকে যেতে দিতে মন চাইছিল না কিন্তু খুব জরুরী মিটিং ছিল । মিস করার কোন উপায় ছিল না । সমস্যা নাই ! এরপর থেকে সব হবে ! ঠিক এমন সময় আবীরের ফোন বেজে উঠল !!
-হ্যালো !
-তোমার কাজ শেষ?
নিকি??
-এইতো !!মোটামুটি !
-তোমার অফিসের সামনে যে কফি হাউজটা আছে আছ না ?
-হুম !!
-তোমার জন্য অপেক্ষা করতে করতে ১১ কাপ কফি শষ করেছি ! আর খেতে ভাল লাগছে না ! তুমি কি আসবে?
-মানে??
আবীর বিশ্বাসই করতে পারছে না ! মানুষের মন আসলেই কতই না অদ্ভুদ হয় । কত পাগলামী না মানুষ করে !!
কোন মতে কোর্ট টা হাতে নিয়ে দৌড় দিল দরজার দিকে ।
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হার জিত চ্যাপ্টার ৩০

লিখেছেন স্প্যানকড, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



তোমার হুটহাট
চলে আসার অপেক্ষায় থাকি
কি যে এক ছটফটানি
তোমার ফিরে আসা
যেন প্রিয় কারো সনে
কোথাও ঘুরতে যাবার মতো আনন্দ
বারবার ঘড়ি দেখা
বারবার অস্থির হতে হতে
ঘুম ছুটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনাস্ত

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৪৪



ভোরবেলা তুমি নিশ্চুপ হয়ে গেলে একদম,
তোমার বাম হাত আমার গলায় পেঁচিয়ে নেই,
ভাবলাম,তুমি অতিনিদ্রায় আচ্ছন্ন ,
কিন্তু এমন তো কখনো হয়নি
তুমি বরফ জমা নিথর হয়ে আছ ,
আমি... ...বাকিটুকু পড়ুন

যে দেশে সকাল শুরু হয় দুর্ঘটনার খবর দেখে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:১১

প্রতি মিনিটে দুর্ঘটনার খবর দেখে অভ্যস্ত। প্রতিনিয়ত বন্যা জলোচ্ছ্বাস আসে না, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার খবর আসে। আগে খুব ভোরে হকার এসে বাসায় পত্রিকা দিয়ে যেত। বর্তমানেও প্রচলিত আছে তবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের দাদার দাদা।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৫৫

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী।

আমার দাদার জন্মসাল আনুমানিক ১৯৫৮ সাল। যদি তার জন্মতারিখ ০১-০১-১৯৫৮ সাল হয় তাহলে আজ তার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন

জেনে নিন আপনি স্বাভাবিক মানুষ নাকি সাইকো?

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ১৮ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:১৮


আপনার কি কারো ভালো সহ্য হয়না? আপনার পোস্ট কেউ পড়েনা কিন্তু আরিফ আর হুসাইন এর পোস্ট সবাই পড়ে তাই বলে আরিফ ভাইকে হিংসা হয়?কেউ একজন মানুষকে হাসাতে পারে, মানুষ তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×