somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সামু ব্লগের লেখা চোর এবং লেখা চোরের সমর্থকেরা.......

০৯ ই জুন, ২০২১ বিকাল ৪:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

একটা সময় ছিল যখন অনলাইনের প্রায় সকল কপি পেস্ট লেখকদের, পেইজ এডমিনদের উৎস কিংবা স্টোর হাউজ ছিল এই সামহোয়্যারইণ ব্লগ । অর্থ্যাৎ অন্য ব্লগ, ফেসবুক থেকে কপি পেস্টাররা সামুতে আসতো লেখা চুরির উদ্দেশ্যে । এমন বেশ কয়েকবার হয়েছে সামুতে লেখা ফিচার লেখকের অনুমুতি না দিয়েই কেউ পত্রিকাতে পর্যন্ত ছাপিয়ে দিয়েছে । তাও আবার যেন যেন পত্রিকা না, দেশের শীর্ষ স্থানীয় পত্রিকা । কিন্তু এখন সময় বদলেছে । এখন সামু থেকে লেখা কম চুরি হয় । কিন্তু সামুতে এখন বেশ কিছু কপি পেস্ট লেখা কিংবা কোন বই পত্রিকা থেকে হুবাহু লেখা পোস্ট হয় নিয়মিত । কাট কপিপেস্ট রেফারেন্স বিহীন এই লেখা গুলো প্রতিনিয়ত পোস্ট হচ্ছে । এবং এই লেখা গুলো কিন্তু কোন নতুন ব্লগার পোস্ট করছেন না । যারা সামুতে দীর্ঘদিন ধরে আছেন এমন ব্লগাররা করছেন । গতকালকে রাত আটটা পর্যন্ত আলোচিত পোস্টে থাকা থাকা দুইটা পোস্ট ফেসবুক থেকে একেবারে হুবাহু কপি করে বসিয়ে দেওয়া হয়েছে । ফেসবুক থেকে বললাম কারণ আমি পোস্ট দুটো আগে ফেসবুকেই পড়েছি। যারা সেগুলো পোস্ট করেছেব তারা অন্য কোথাও থেকে কপি পেস্ট করতে পারেন কিন্তু মূল ব্যাপার হচ্ছে লেখা গুলো তাদের নয় এবং তারা লেখা পোস্ট করেছেন কোন প্রকার রেফারেন্স ছাড়াই । এটাকে আপনারা যদি চুরি না বলেন তারা কাকে বলবেন কে জানে ! অবশ্য লেখা চুরি সম্পর্কে যদি আপনাদের ধারণা না থাকে তাহলে ব্যাপারটা আলাদা ।

এই পোস্ট টা আসলে লেখা চোরকে ধরিয়ে দেওয়ার জন্য নয় । কে লেখা চুরি করে কে কাট কপি পেস্ট করে সেটা মানুষজন পরিস্কার ভাবেই জানে । আর যার লজ্জা আছে কিংবা যে ভুল ধরিয়ে দিলে নিজেকে শুদ্ধ করে নেয় তাকে সঠিক পথে আনার চেষ্টা করা যায়। যে নিজের কাজে কোন দোষই দেখে না কিংবা চুরি করতে কোন প্রকার লজ্জাই পায় না তার চুরির ধরিয়ে দিয়ে আর লাভ কি ! আগে যখন সামুতে কোন লেখা চোর ধরা পরতো, তখন সে নিজেই লজ্জিত হয়ে পোস্ট সরিয়ে নিত কিংবা রেফারেসন্স যুক্ত করে দিতো কিন্তু এখন খেয়াল করে দেখলাম কেউ যদি অনয়ের লেখা চুরি করে পোস্ট করে এবং সেটা অন্য কেউ ধরে তাহলে সেই চোর লজ্জিত তো হয়ই না বরং সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে সেই ধরিয়ে দেওয়া ব্লগারের উপরের হামলা করে । গতকালকের একটা পোস্ট এবং সেই পোস্টের থেকে আরও একটা পোস্টের সন্ধ্যান পেলাম । সেখানে গিয়ে রীতিমত অবাক হতে হল । একজন লেখা চোর ধরা পড়েছে এবং এই সামুরই কতিপয় ব্লগার সেই লেখা চুরিকে কোন প্রকার অপরাধ হিসাবে দেখছেন না বরং যে ব্যাপারটা সামনে নিয়ে এসেছেন তাকে দোষারোপ করছেন । ব্যাপারটা দেখে কেবল এটাই মনে হল যে উক্ত ব্লগারদের আসলে লেখা চুরি সম্পর্কে কোন ধারণা নেই । এটা ভয়ানক ব্যাপার মনে হল । মনে করুক একজন চুরি করছে । আপনি সেই চুরি দেখেও কিছু বলছেন না । কিন্তু আপনি জানেন যে চুরি ব্যাপারটা খারাপ অন্যায় । কিন্তু যদি আপনি মনে করেন যে এই চুরি করাটা কোন অন্যায়ই না তাহলে আপনি বুঝতেই পারছেন না যে লোকটা অন্যায় করছে । এই আপনার নৈতিকতায় একটা ডিফেক্ট রয়েছে এটা ঠিক হওয়া জরুরী । অন্তত সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ হওয়ার জন্য এটা খুব বেশি জরুরী ।

ধরুন একটা গরু রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে । রাস্তার ঠিক পাশেই ধান ক্ষেত । ধান ক্ষেত অরক্ষতিত । স্বাভাবিক ভাবেই গরু ধান ক্ষেতে মুখ দিবে । এটা হচ্ছে গরুর প্রবিত্তি । ধান দেখলে, ঘাস দেখলে সে খেতে চাইবে । এখানে গরুর আসলে কোন দোষ নেই । এইটা ঠেকাতে হয় গরুর মুখে বন্ধনী দিতে হবে নয়তো রাস্তার পাশে বেড়া দিতে হবে । অন্য দিকে পাকা ধান দেখে কোন লোক যদি কাচি হাতে নিয়ে ধান কেটে নিয়ে যায় তখন সেটা পরিস্কার চুরি হবে । কারণ মানুষের বুদ্ধি বিবেচনা রয়েছে । সে জানে কোন টা সঠিক আর কোন টা বেঠিক। সে গরু না । সে জানে যে এই ধান তার নয়, সে কষ্ট করে এই ধান ফলায় নি তাই তার এভাবে পেয়েছি বলেই নিয়েছি, এই ধারণা ঠিক না। এখন এই ধানকে মনে করুন ইন্টারনেটে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কপিযোগ্য লেখা । ইন্টারনেট হচ্ছে অরক্ষিত ক্ষেত । এখন সিদ্ধান্ত আপনার নিতে হবে যে আপনি এই গরু হবেন নাকি মানুষ হবেন ।

আপনাদের সহজে বুঝানোর জন্য আরও সহজ ভাষাতে বলি । পোস্ট লেখার জন্য ইন্টারনেট থেকে যখন কোন তথ্য উপাত্ত আপনি সংগ্রহ করবেন, তখন তখন সেই তথ্যের রেফারেন্স আপনাকে অবশ্যই দিতে হবে । যদি না দেন তাহলে সেটা চুরি হবে ।
এটা নিয়ে কোন আর আলোচনা নেই । যদি এটা না মানতে পারেন তাহলে সেটা আপনার মানসিক সমস্যা ।

পোস্ট লেখার বেলাতে কোন ভাবেই হুবাহু কোন কিছু কপি করা ঠিক না । যদি আপনার লেখার ভেতরে অন্য কারো লেখা থেকে হুবাহু কপি করা কোন লাইন থাকে তাহলে সেই অন্য লেখার রেফারেন্স আপনাকে দিতে হবে । এমন কী ১০০টা লাইনের ভেতরে যদি মাত্র লাইনও এমন থাকে যেটা আপনি হুবাহু কপি করেছেন তখনও আপনাকে রেফারেন্স দিতে হবে । কারণ সেটা আপনার লেখা না ।

এবার আসুন ইন্টারনেট থেকে কপি করেন কিন্তু কোন বই কিংবা কোন আর্টিকেল থেকে কিছু কপি করেছেন, অর্থ্যাৎ নিজে টাইপ করেছেন তাহলেও সেটা আসলে কপিই হবে । অনেক বইতে এই কথা লেখাও থাকে যে এই বইয়ের কোন অংশ অনুমুতি ব্যতীত ফটোকপি, যে কোন অংশ মুদ্রন করা আইনত দন্ডনীয় অপরাধ। আপনি একজনের লেখা দেখে নিজে একই জিনিস লিখলেই সেটা আপনার হয়ে যায় না । সেটা অন্যেরই থাকে । সেই ক্ষেত্রেও আপনার অবশ্যই সেই বইয়ের নাম আর্কিকেল লেখকের নাম উল্লেখ করতে হবে ।
নিচে উইকি পিডিয়া থেকে একটা স্ক্রিনশট সংযুক্ত করছি ।


এটা তো কেবল একটা স্ক্রিনশট দিলাম উদাহরনের জন্য । আপনি যে কোন আর্টিকেলের বেলাতে দেখবেন নিচে ঠিক একই ভাবে রেফারেন্স উল্লেখ থাকে । এতো দুরে না গিয়ে আমাদের ব্লগের গুণী ব্লগার জাফরুল মবীন ভাইয়ের পোস্ট গুলো খেয়াল করতে পারেন । এই যে একটা পোস্টের লিংক দিলাম । পোস্টটা যদি পড়েন তাহলে দেখবেন এটা তিনি নিজেই লিখেছেন, কিন্তু নিচে দেখুন কত গুলো রেফারেন্স দিয়েছেন। তিনি বিভিন্ন স্থান থেকে তথ্য নিয়েছেন বিভিন্ন আর্টিকেল পড়ে পোস্ট লিখেছেন সেটার তথ্য উল্লেখ করেছেন । অথচ হুবাহু কাট কপি পেস্ট করেও কিছু মানুষ নিচে রেফারেন্স দেয় না ।

এমন অনেক দরকার খবর, তথ্য থাকে যা মানুষকে জানানো জরূরী । অনেক সময় অনেক মজার গল্প থাকে কৌতুক থাকে সেসব শেয়ার করাই যায় কিন্তু সেই সব যদি আপনার নিজের লেখা না হয়, তাহলে লেখার শেষে অবশ্যই সুত্র উল্লেখ করা জরুরী । যে লিংক থেকে কপি করেছেন সেটা দেওয়া দরকার । যদি আসল লেখক কিংবা লিংক নাই জানা থাকে তাহলে অন্তত কালেক্টেড লেখা দরকার । যদি না লেখেন তাহলে পরিস্কার ভাবে আপনি সেটা চুরি করেছেন । আপনার নিজের কাছে সেটা নাও মনে হতে পারে তবে করেছেন চুরি । মনে রাখবেন আপনার এই ব্লগ পাতায় যা কিছু লেখা সেটার মালিক আপনি, সে সবের দায়ভার আপনার । এই সব আপনার নামের ব্যানারে প্রকাশিত হচ্ছে ।

এইবার আসি নিজের মত করে লেখার ব্যাপারে । যদি আপনি বই পড়ে কিংবা আর্টিকেল পড়ে কোন কিছু নিজের ভাষায়, নিজের মত করে লেখেন তখনও আপনার সেই আর্টিকেল কিংবা বইয়ের নাম আপনাকে রেফারেন্সে উল্লেখ করতে হবে । এটা হচ্ছে কৃতজ্ঞতা স্বীকার । কারণ যাই লিখেছেন তা একক ভাবে আপনার নিজের মেধার ফল নয় । সেখানে অন্য লেখকের অবদান রয়েছে । এই অবদান স্বীকার করা হচ্ছে মানুষের পরিচয়। যদি বই পড়ার অভ্যাস থাকে তাহলে এই ব্যাপারটা খেয়াল করার কথা । প্রবন্ধ ননফিকশন বইগুলোর পেছনের কয়েক পাতা থাকে এই রেফারেন্সে ভরা । কোন কোন লেখক আবার নির্দিষ্ট পাতার নিচেই রেফারেন্স দিয়ে দেন । এমন কি কিছু ফিকশন বইতেও যদি এরকম কোন তথ্য চলে আসে সেখানেও লেখক রেফারেন্স দিয়ে দেন ।

লেখা চোরের পক্ষে কতিপয় ব্লগার । কমেন্ট গুলো আমি পড়ছিলাম আর ভাবছিলাম এই মানুষ গুলো কিভাবে একটা সোজাসুজি চুরির পক্ষে সাফাই গাইছে ! এক হতে পারে তারা উক্ত ব্লগারকে খুব পছন্দ করে নয়তো তারা আসলেই জানেই না যে কপি করা একটা অন্যায় । পছন্দের মানুষ হলে মানুষ অনেক নীতিহীন কাজ করতে পারে । এদের আসলে কিছু বলে লাভ নেই । এরা ঠিক হবে না। কিন্তু যদি অন্যায় ব্যাপারটা জানাই না থাকে তাহলে পরামর্শ থাকবে যে একটু পরাশুনা করতে এই ব্যাপারে।

একজন লিখেছে যে উনি (যার নামে অভিযোগ) অনেক স্থান থেকে নিয়ে লিখে থাকেন, তিনি এসব নিয়ে মাথা ঘামান না । সে উক্ত ব্লগারের লেখা পড়ে আরাম পান। এরপর উনি বললেন যে কপির অভিযোগ করে যে পোস্ট দেওয়া হয়েছে সেটার নাকি অন্য উদ্দেশ্য আছে ।
এরপর আরেকজন লিখলেন, মৌলিক লেখা কপি করলে চুরি হয় কিন্তু বিখ্যাত ব্যক্তি, জায়গা, ঐতিহাসিক ঘটনা অনলাইনের বিভিন্ন উৎস থেকে কালেক্ট করে সুন্দর করে গুছিয়ে লিখলে চুরি হয় না ।
এটা নিয়ে উপরেই বলেছি। আপনি যখন অন্য স্থান থেকে তথ্য নিয়ে লিখবেন তখন সেই লেখা গুলোর সুত্র উল্লেখ করতে হবে ।

আরও একজন লিখেছে, আগে মানুষ বই হতে নিত এখন অনলাইন হতে নেয়। ঐটুকো লেখার তালিকা প্রকাশের কোন মানে হয় না।
কী হাস্যকর এদের মনভাব । মানে এরা ঠিক জানেই না এই ব্যাপারটা ।

গতকালও একই অভিযোগে একটা পোস্ট এসেছে । সেখানে একজন উল্লেখযোগ্য জন কমেন্ট করেছে । সেখানে সে উক্ত অভিযোগের ব্যাপারে কিছু না বলে অভিযোগ কারী কয়টা পোস্ট করেছেন সেটা নিয়ে খুব চিন্তা দেখাতে শুরু করেন ।
আরেকজন বলেছেন ধরলাম সে চুরি করেছে যার লেখা চুরি করেছে সে এসে বলুক আপনি কেন বলছেন !!

কিছু কিছু মানুষের কপি রাইট সম্পর্কে কোন ধারণাই নেই । এসব আসলে নৈতিক শিক্ষার অভাব । ছোট বেলা থেকে যদি তারা শিখতো যে যে জিনিস তোমার নয়, যে জিনিসের জন্য তুমি পরিশ্রম কর নি সেটা তুমি নিতে পারো না তাহলে হয়তো অন্যের লেখা কপি করার আগে কিংবা কপি করাটা সমর্থন করার আগে একটু ভাবতো । এরা চিন্তা করতো কাজটা অন্যায় হচ্ছে ।

এবার সামুর কথায় আসি । এমন অনেক পোস্ট রয়েছে যা একার মডারেটরের পক্ষে দেখা সম্ভব হয় না । চোখ এড়িয়ে যায় । কিন্তু উক্ত অভিযোগের পোস্ট মডারেটর সাহেব চোখে দেখেছেন । সেখানে তার কমেন্টই সেটা প্রমান করে । অথচ সেটা দেখার পরেও সে কোন প্রকার ব্যবস্থা গ্রহন করেন নি । ব্যাপারটা যদি প্রথমবার হত তাহলেও হত । দিনের পর দিন এমন ঘটনা ঘটেই চলেছে। এবং সেটা এখন সামুতে স্বাভাবিক হয়ে গেছে । কিন্তু একটা ব্যাপার আমার কাছে মনে হচ্ছে যে ব্যাপারটা ঠিক হচ্ছে না । সামুর নীতিমালার ৩ঝ তে বলা আছে যে, যেসকল কারণে আমরা পোস্ট কিংবা ছবি মুছে দিতে পারি: যদি কোন পোস্টে প্রকাশিত রেফারেন্স এবং কপিরাইট সম্বলিত তথ্য অনুমতি ছাড়া দেয়া হয়।

এখানে অবশ্য মুছে দিতে পারি লেখা । মুছে দেওয়া হবেই এটা অবশ্য লেখা নেই । তারমানে চাইলে নাও মুছতে পারে। আমার কেবল জানতে চাওয়া যে এভাবে দিনের পর দিন কোন প্রকার রেফারেন্স সুত্র উল্লেখ করা ছাড়াই কাট কপি করে হুবাহু কিংবা অধিকাংশ লেখা পেস্ট করা যাবে কিনা ! এবং গেলে সামু কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা নেবেন কিনা । আমার অনুরোধ থাকবে যে দিনের পর দিন রেফারেন্স বিহিন কপি পেস্ট লেখা সামুতে প্রকাশিত হচ্ছে এবং তা টিকেও আছে, তাই এই ৩ঝ নিয়মটা বাতিল করা হোক । যে নিয়মের কোন প্রয়োগ নাই সেই নিয়ম থেকে কি লাভ !

আমি জানি এই পোস্ট লিখে কোন কিছুই হবে না । এটা কেবল সামুর এই অবস্থা দেখে লেখা । সামুতে অনেক দিন চিনি । এই রকম কাজ কর্ম সামুতে হতে দেখলে খারাপ লাগে ।

এই পোস্ট টা লেখার পেছনে আরেকটা কারণ আছে । ফেসবুকে আমার একটা পেইজ আছে । সেখানে আমার অনেক গল্প প্রকাশিত হয় । সেখানে একটা সময়ে ইনবক্সে প্রায়ই এই রকম গল্প চুরির লিংক আসতো । কত মানুষ আমার লেখা নিজের নামে পোস্ট করে দিচ্ছে । গ্রুপে পোস্ট হলে, এডমিনদের অভিযোগ করলে তারা সেই গল্প সরিয়ে দিতো, কিন্তু নিজেস্ব আইডিতে পোস্ট হলে আমাকেই ব্লক করে দিতো । এই কারণে এই কপি পেস্টার/ যারা সুত্র/ ক্রেডিট না দিয়ে অন্যের লেখা পোস্ট করে তাদের আমি দুই চোক্ষে দেখতে পারি না । এরা হচ্ছে সব চেয়ে নিকৃষ্ট ধরনের চোর ।


যে সব পোস্টে আপনারা যেতে পারেন ।
post 01
post 02
Copyright infringement
Intellectual property
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জুন, ২০২১ রাত ১১:২১
২৪টি মন্তব্য ২৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মেঘ ভাসে - বৃষ্টি নামে

লিখেছেন লাইলী আরজুমান খানম লায়লা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১

সেই ছোট বেলার কথা। চৈত্রের দাবানলে আমাদের বিরাট পুকুর প্রায় শুকিয়ে যায় যায় অবস্থা। আশেপাশের জমিজমা শুকিয়ে ফেটে চৌচির। গরমে আমাদের শীতল কুয়া হঠাৎই অশীতল হয়ে উঠলো। আম, জাম, কাঁঠাল,... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×