somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

দ্য বিলিয়ন ডলার স্পাইঃ রাশিয়াতে সিআইএর সব থেকে দামী স্পাইয়ের গল্প

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



স্নায়ু যুদ্ধের সময়কার কথা । সেই সময়ে রাশিয়াতে আমেরিকান গোয়েন্দাগিরি বেশ কঠিন একটা সময় পার করছেন । কেজিবির কড়া নজড়দারীতে আমেরিকা কিছুতেই সুবিধা করে উঠতে পারছিলো না । ১৯৭৭ সালের জানুয়ারি মাসের কথা । সিআইএর মস্কো স্টেশন চীপ রবার্ট ফুলটন একটি ফুয়েল স্টেশনে গাড়িতে তেল ভরছিলেন । তেল ভরা শেষ হলে যখন ফুলটন চলে যাওয়ার জন্য পা বাড়াতে যাচ্ছে তখনই একজন রাশান তার সামনে এসে তার সাথে কয়েকটা কথা বলতে চাইলো । ফুলটনের তখন কিছু শোনার সময় ছিল না । এই কথা রাশান লোকটিকে বলতেই সে আর কোন কথা না বলে গাড়ির সিটের উপরে একটি খাম রেখে চলে গেল ।

কনস্যুলে ফিরে এসে ফুলটন খামটি খুলে দেখলেন । সেখানে লেখা রয়েছে যে লোকটি আমেরিকার কর্তপক্ষের সাথে গোপন বিষয় নিয়ে আলাপ করতে চান । পরে কিভাবে তার সাথে দেখা করতে হবে সেই ব্যাপারে নির্দেশনা দেওয়া ছিল খামে । মস্কো চিফের মনে আশার আলো দেখা দিল । এই জনই সম্ভবত সিআইএর পরবর্তি স্পাই হতে চলেছে এমন একটা সম্ভবনা দেখা দিল । কিন্তু তখনও ফুলটনের ধারণা ছিল না যে এই লোকই হতে চলেছে সিআইএর সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ একজন স্পাই যাকে মানুষ পরবর্তীতে দ্য বিলিয়ন ডলার স্পাই হিসাবেই চিনবে ।

আগেই বলেছি সেই স্নায়ু যুদ্ধের সময়ে আমেরিকা বেশ কঠিন পরিস্থির সম্মুখিন হচ্ছিলো রাশিয়াতে । পুরো পঞ্চাশ এবং ষাটের দশকে সিআইএ মাত্র দুইজন স্পাই সেট করতে পেরেছিলো । কিন্তু সেটাও সম্ভব হয়েছিলো ঐদুজন নিজ থেকে সিআইএর সাথে যোগাযোগ করেছিলো বলে । কিন্তু তারা পরবর্তিতে তারা ধরা পড়ে যাওয়ার পরে সিআইএ পরবর্তিতে বিপাকেই পড়ে । একজন স্পাইকে ফাঁসিতে ঝোলানো হয় অন্যজন স্রেফ গায়েব হয়ে যায় ।

ফুলটন যদিও প্রথমবারেই রাশান লোকটির সাথে যোগাযোগ করে নি । কারণ এটা কেজিবির পাতানো একটা ফাঁদ হতে পারে । যদিও সে নিজের আমেরিকান হেড অফিসে ব্যাপারটি ঠিকই অবহিত করেছিলো । তারাও বলেছিলো যে অপেক্ষা করতে । এরপর লোকটি আরও কয়েকবার যোগাযোগ করে । প্রথম কয়েকবার নিজের পরিচয় লুকিয়ে রাখলেও একটা সময় নিজের আসল পরিচয় সিআইএর কাছে তুলে ধরে । ফুলটন নিজেও খোজ খবর নিয়ে এক সময়ে নিশ্চিত হয় যে এই লোকটি কেজিবির কোন লোক নয় । লোকটির নাম এডলফ তোলকাচভ । স্পাই জগতে সে সি কে স্ফিয়ার নামে পরিচিত ।

ফুলটন হেড অফিসের সবুজ সংকেত পেয়েই এডলফ তোলকাচভের সাথে যোগাযোগ করে । অনেক লুকোচুরির পরে প্রায় দুই বছর পরে সরাসরি এডলফ তোলকাচভের সাথে সিআইএর সরাসরি মিটিং হয় । প্রথম মিটিংয়েই সিআইএ বুঝতে পারে যে তাদের হাতে এক রত্ন লেগেছে । প্রথম দিনেই এডলফ তোলকাচভ এতো এতো তথ্য সিআইএর হাতে তুলে দেয় যে সিআইএ এটা মোটেও আশা করে নি । তাদের ভাষ্যমতে প্রশিক্ষণ দিয়েই যদি তারা কোন স্পাইকে রাশিয়াতে সেট করতো তাহলেও এতো তথ্য যোগার করা সম্ভব হত না । এরপর এডলফ তোলকাচভের সাথে সিআইএর নিয়মিত যোগাযোহ হতে থাকে এবং সব চেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে এই মিটিং গুলো হতে থাকে কেবিজির নাকের ডগাতেই। পরের ছয় বছর ধরে এডলফ তোলকাচভ আর সিআইএর ভেতরে তথ্য আদান প্রদান চলতে থাকে। যদিও অর্থ দিয়ে এই তথ্যের পরিমাপ করা সম্ভব হয় না তারপরেও এক হিসাব মতে দেখা গেছে এই ছয় বছরে এডলফ তোলকাচভ যে তথ্য আমেরিকার হাতে তুলে দিয়েছিলো তার আর্থিক মূল প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার । প্রথম দুই বছরে তোলকাচভ যে তথ্য দিয়েছিলো সেটা পরিমান ছিল প্রায় দুই বিলিয়ন ডলার ।

এখন প্রশ্ন আসতে পারে যে এডলফ তোলকাচভ আসলে কেন এমন করেছিলো? কেন নিজেদের দেশের সাথে সে বিট্রে করলো? কী ছিল সেই কারণ? টাকা একটা কারণ হতে পারে কিন্তু রাশিয়াতে সে যেখানে কাজ করতো এবং যে পেশায় সে নিয়জিত ছিল তাতে সে বেশ ভাল এবং সুখের জীবন যাপনই করতো । নিশ্চিত জীবন সরকার ফ্ল্যাট চাকরি সবই ছিল । তারপরেও সে সিআইএর সাথে হাত মিলিয়ে নিজ দেশের বিরুদ্ধে কাজ করে ।

এডলফ তোলকাচভ ইউক্রেন থেকে ইঞ্জিনিয়ার পাশ করেন। পড়াশোনা শেষ করে তিনি মস্কোতে সায়েন্টিফিক রিসার্চ ইনস্টিটিউট ফর রেডিও ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে যোগদান করেন । এটি ছিল সোভিয়েত ইউনিউনের প্রথম রাডার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান । ধীরে ধীরে এডলফ তোলকাচভ নিজের দক্ষতা এবং কাজ দিয়ে এই প্রতিষ্ঠানের উপরের পদ গুলতে উঠতে শুরু করেন এবং এক সময়ে শীর্ষপদে অধিষ্ঠিত হন। এখানেই তার দেখা হয় নাতাশা কাজমিনের সাথে । এবং নাতাশার সাথে এক সময়ে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন তোলকাচভ । এবং বলা যায় এটাই ছিল নিজ দেশের প্রতি বিট্রে করার প্রথম পদক্ষেপ ।

নাতাশার মা ততকালীন স্ট্যালিন সরকারের অধিনে কাজ করতেন । ১৯৩৭ সালে সোভিয়েট সিক্রেট পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেন । তার অপরাধ ছিল যে সে ডেনমার্কে গিয়ে তার ব্যবসায়ি বাবার সাথে দেখা করেছিলেন । নাতাশার বাবাকে নাতাশার মায়ের সাথে বিরুদ্ধে সাক্ষী দিতে বলা হয় কিন্তু সেটাতে তিনি রাজি না হওয়ায় তাকে ১০ বছরের জন্য জেলে পাঠিয়ে দেওয়া হয় আর নাতাশার মাকে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে গুলি করে মারা হয় । সেই সোভিয়েত আমলে পুজিবাজী যে কোন রাষ্ট্রের মানুষের সাথে যোগাযোগ রাখাই ভয়ংকর অপরাধ হিসাবে দেখা হত । সেই সময়ে নাতাশার বয়স ছিল মাত্র দুই বছর । ছোট বেলা থেকে তার জীবন কাটে এতিমখানাতে ।

নাতাশার বাবার সাথে যখন আবারও তার দেখা হয় তখন তার বয়স ১৬ বছর । জীবনের শেষ দিন গুলো নাতাশাকে শুনিয়েছিলো তার পরিবারের করুণ ইতিহাস । নাতাশার ভেতরে এই ক্ষোভ ছিল তীব্র । তবে তার পক্ষে আসলে কোন কিছুই করার ছিল না । কিন্তু এডলফ তোলকাচভের সাথে বিয়ের পর যখন এডলভ সব কিছু জানতে পারে তখন নাতাশার ক্ষোভ এডলফ তোলকাচভের ভেতরে সঞ্চালিত হয় । এবং এডলফ তোলকাচভের অনেক কিছুই করার ছিল । এবং এই কাজ সে করতে পারে নিজের ডেস্কে বসেই । তার কাছে সোভিয়েত সরকারের টপ সিক্রেট ক্লিয়ারেন্স ছিল । এমন সব তথ্য তার হাতের নাগালেই ছিল যা যদি দেশের শত্রুর হাতে পড়ে তাতেই অনেক কাজ হয়ে যাবে । এই চিন্তা থেকেই সে আমেরিকার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করতে শুরু করে এবং এবং সফলও হয় । সিআইএর সব থেকে ব্যয় বহুল স্পাইয়ে পরিনত হয় সে ।

এডলফ তোলকাচভের কাছে টপ ক্লিয়ারেন্স ছিল । সে প্রতিদিন অফিস থেকে দুপুরে নিজের বাসায় চলে যেতে পারতেন । এবং এই সময়ে তাকে কোন প্রকার চেকিংয়ের সম্মুখীন হতে হত না । তিনি নিজের কোর্টের ভেতরে করে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র নিয়ে যেতেন নিজের ফ্লাটে । সেখানে কাগজ পত্রের ছবি তুলে আবার অফিসে ফিরে এসে কাগজ গুলো নিজের স্থানে রেখে দিতো কারো কিছু বুঝে ওঠার আগেই । এভাবেই সে একের পর এক সুক্ষ এবং গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে দিতে শুরু করে সিআইএর হাতে ।


এই সেই এপার্টমেন্ট বিল্ডিং

এডলফ তোলকাচভ ১৯৭৯ থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত সিআইএর হয়ে কাজ করে । এই সময়ে অনেক গোপনীয় তথ্য সে তুলে দেয় সিআইএর হাতে তুলে দেয় । এসব তথ্য থেকে আমেরিকা বুঝতে পারে সোভিয়েত ইউনিয়ন তখনও বিমান ও রাডার প্রযুক্তিতে বেশ পিছিয়ে রয়েছে । সোভিয়েত রাডার গুলো তখনও নিচ থেকে ওড়া প্লেন ধরতে পারে না । এটা আমেরিকা জন্য নতুন খবর ছিল । এই তথ্য আমেরিকাতে আরও আত্মবিশ্বাসী করে তোলে।

সেই সময়ে আরব দেশ গুলো সোভিয়েত প্রযুক্তি ব্যবহার করতো । ফলে আমেরিকার মিত্র দেশ ইসরায়েল খুব সহজেই আরব দেশ গুলোর উপরে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করতে সক্ষম হয়েছিলো । কারণ তারা জানতো যে সোভিয়েত রাডার নিচু দিয়ে ওড়া প্লেন সনাক্ত করতে পারে না ।

১৯৮৩ সালের পর কেজিবির মনে সন্দেহ হতে শুরু করে যে কেউ একজন গোপনে তাদের তথ্য সিআইএর কাছে সরবারহ করছে । ডিপার্টমেন্টে তদন্ত শুরু হয় । তবে শেষ পর্যন্ত এডলফ তোলকাচভ ধরা পড়ে না । নাতাশার এর মাঝে একদিন জেনে ফেলে সব কিছু । যে ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলতো সেই ক্যামেরা নাতাশার হাতে পড়ে যায় এবং তোলকাচভকে এসব থেকে বের করে আসতে প্রতিজ্ঞা করিয়ে নেয় । নাতাশা দেশ প্রেমিক ছিল না । তবে তার নিজের পরিবারের সাথে যা হয়েছে সেই ভয়ে সে নিজের স্বামীকে এসব থেকে বেরিয়ে আসতে বলে। তোলকাচভ যদিও বলে যে বেরিয়ে আসবে তবে সে এসবের থেকে বের হতে সে পারে নি । তবে সাবধান হয়ে গিয়েছিলো বেশ । তোলকাচভের মনে একটা ভয় এসে জড় হয় । সে অনেক কাগজ পত্র পুড়িয়ে ফেলে । সিআইএর দেওয়া যন্ত্রপাতি ফেলে দেয় দুরের রাস্তার ডাস্টবিনে । এমন কি তোলকাচভ সিআইএর কাছ থেকে পটাশিয়াম সায়ানাইট আনিয়ে নেয় যাতে ধরে পরলে সময় মত তা খেয়ে ফেলতে পারে ।

১৯৮৫ সালে এডলফ তোলকাচভ কেজিবির হাতে ধরা পড়ে । একটা ভিডিও পেলাম ইউটিউবে যেখানে সম্ভবত এই গ্রেফতার রয়েছে । যদিও শতভাগ নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না । আপনারা দেখতে পারেন ।


তোলকাচভ কিভাবে ধরা পড়েছিলো সেই ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য পাওয়া যায় না । অনেকের মতে একজন প্রাক্তন সিআইএ অফিসার এডলফ তোলকাচভের পরিচয় ফাঁস করে দিয়েছিলো । ১৯৮৬ সালে এডলফ তোলকাচভের ফাঁসি কার্যকর করা হয় । সেই সাথে সমাপ্ত হয় সিআইএর ইতিহাসের সব থেকে ব্যয়বহুল আর অন্যতম সফল স্পাইয়ের গল্প ।


একটা শেষ কথা বলে শেষ করি । আমার একটা ফেসবুক পেইজ আছে । সেখানে আমার প্রতিটা পোস্ট এই দেড় হাজার থেকে তিন হাজার রিচ হয় । এমন কি ব্লগ লিংক শেয়ার দিলেও সেটা অন্তত এক হাজার রিচ পৌছায় । গতকাল এই পোস্টের প্রথম কিছু অংশ লিখে আমি সেখানে পোস্ট দিয়েছিলাম । কত রিচ হয়েছিল জানেন? মাত্র ১৫২ । এতো কম রিচ আগে কোন দিন হয় নি । ফেসবুক নির্দিষ্ট কিছু শব্দের বিপরীতে পোস্টের রিচ একদম কমিয়ে দেয় । আগে কেবল ভাবতাম ইংরেজি শব্দের ক্ষেত্রেই বুঝি এমন হয় এখন দেখি বাংলা শব্দের ক্ষেত্রেও এমন হয় । তাহলে বুঝুন যে কিভাবে আর কত উপায়ে মানুষকে নিয়ন্ত্রন করা হয় ।




বই - স্পাই স্টোরিজ, লেখক মোজাম্মেল হোসেন ত্বোহা
CIA office
Adolf Tolkachev
True Spies: The Billion Dollar Spy

ছবি সুত্র
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৫২
১২টি মন্তব্য ১২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পাকিস্তান ও চীন কি ভারত-বাংলাদেশ যুদ্ধ বাধাতে চায়?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩১



ভারত-বাংলাদেশ যুদ্ধে পাকিস্তান ও চীনের লাভ আছে। যুদ্ধে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্থ্য হলে ভারত বিরোধীতায় তারা সহজে বাংলাদেশীদের তাদের পাশে পাবে। বাংলাদেশের নিরাপত্তার অযুহাতে এখানে তারা সামরিক ঘাটি স্থাপনের সুবিধার... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রচুর ব্লগিং করুন, কিন্তু......

লিখেছেন জটিল ভাই, ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৫৯

♦أَعُوْذُ بِاللهِ مِنَ الشِّيْطَانِ الرَّجِيْمِ (বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহ্'র নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি)
♦بِسْمِ ٱللَّٰهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ (পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহ্'র নামে)
♦ٱلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ (আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক)


(ছবি নেট হতে)

তা... ...বাকিটুকু পড়ুন

সিরাতাম মুসতাকিমের হিদায়াত হলো ফিকাহ, কোরআন ও হাদিস হলো এর সহায়ক

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:০৮



সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাত্রলীগের লুঙ্গির নিচে ছিল শিবির, এখন শিবিরের লুঙ্গির নিচে ঘাপটি মেরে আছে গায়ে বোমা বাঁধা সশস্ত্র জঙ্গিরা

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১৫


"তাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আদেশ: চোখে যা দেখেছো, কানে যা শুনেছো, সেগুলো সঠিক নয়, সেসব ভুলে যাও।" - জর্জ অরওয়েল

অনেকদিন ধরে একটি পরিকল্পিত অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই। এতদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী-লীগের ছায়া দায়িত্ব নিয়ে তারেক জিয়া এখন দেশে

লিখেছেন অপলক , ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৩৬



সংবাদের টাইটেল অনেক কিছু বলে দেয়। ভেতরেটা না পড়লেও চলে। বস্তুত: এতদিন ধরে ভারতের গ্রীন সিগনাল পাচ্ছিলেন না, তাই তারেক জিয়া দেশে আসার সময় বারবার পিছাচ্ছিলেন। এখন চুক্তি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×