somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আনোয়ার আল আওলাকিঃ প্রথম মার্কিন নাগরিক যাকে বিনা বিচারে মার্কিন সরকার হত্যা করেছিলো

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন তামাম দুনিয়ার মানুষ বিনা বিচারে মেরে ফেললেও নিজের দেশের নাগরিকের ব্যাপারে এমনটা তারা কখনই করে না। অফিশিয়াল ভাবে কোন মার্কিন নাগরিককে কখনই বিনা বিচারে মেরে ফেলা হয় না। যুক্তিরাষ্ট্রের সাংবিধান অধিকার আইন হচ্ছে যদি একজন মার্কিন নাগরিক হয় তাহলে সে যত ঘৃণ্য অপরাধই করুক না কেন, সে ট্রায়ালের সুযোগ পাবে । বিনা বিচারে তাকে মেরে ফেলা হবে না । কিন্তু এমন একজন মার্কিন নাগরিক ছিল যাকে বিনা বিচারে হত্যা করার জন্য স্বয়ং প্রেসিডেন্ট ওবামা অনুমূতি পত্রে সাক্ষর করেছিলেন । তার নাম আনোয়ার আল আওলাকি । আওলাকি প্রথম মার্কিন নাগরিক যাকে ড্রোক স্ট্রাইকের মাধ্যমে মার্কিন সরকার হত্যা করে ২০১১ সালে।

আনোয়ার আল আওলাকির জন্ম ১৯৭১ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ম্যাক্সিকো স্টেটে । তার বাবা নাসের আল আওলাকি পড়াশোনার জন্য ১৯৫৭ সাল হতে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করে আসছিলো । জন্মযুত্রে আনোয়ার আল আওলাকির বাবা মা দুজনেই ইয়েমেনের অধিবাসী । জন্মের পর প্রথম সাত বছর সে আমেরিকাতেই বড় হয় । তারপর ১৯৭৮ সালে পুরো পরিবার ইয়েমেন ফিরে আসে । সেখানে ১১ বছর থাকার পরে আনোয়ার আল আওলাকি ১৯৯১ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফিরে আসে । ১০৯৪ সালে সে সিলিভ ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে কলোরডো স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে । ১৯৯৩ সালে কিছু দিনের জন্য সে আফগানিস্তানে ভ্রমন করে। সেখানে তখন মুজাহিদরা সোভিয়েতদের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত। সেখানকার মানুষের দুঃখ কষ্ট আর দারিদ্র আওলাকিকে শোকাহত করে । ফিরে এসে সে ধর্মের প্রতি একটা আগ্রহবোধ করা শুরু করে। আনোয়ার পরে দি জর্জ ওয়াশিংটন ইউনিভার্সিটিতে পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হলেও সেটা শেষ করতে পারেন নি ।

শুরুর দিকে আওলাকি উগ্রপন্থার বিরোধী ছিলেন। আনোয়ার আল আওলাকি আমেরিকায় জন্ম নেওয়া একজন মানুষ । সে গনতন্ত্রে বিশ্বাসী ছিলেন । তার বিশ্বাস ছিল মুসলমানদের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে গনতান্ত্রিক পন্থার বিকল্প নেই । পড়াশোনা এবং চাকরির পাশাপাশি আওলাকি মসজিদে ইমামতি করতো । তার আশে পাশে মুলসমানদের উপর প্রভাব বেশ ভাল ছিল । বিশেষ করে তার ইংরেজি উচ্চারাণ আধুনিক এবং তরুন মসলমানদের মাঝে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে শুরু করে । নাইন ইলেভেনের হামলার পরে আনোয়ার আওলাকি প্রথম মার্কিনিদের নজরে আসেন । তিনি ছিলেন একই সাথে আদর্শ মুসলিম নেতা এবং সেই সাথে উগ্র সন্ত্রাসবাদের বিরোধী। তিনি মসজিদে খুদবায় এই হামলার বিরোধিতা এবং সমালোচনা করতো সব সময় । তার বক্তব্য ছিল যে কোন মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সন্ত্রাসী কার্জক্রম সত্ত্বেও আমেরিকায় কোন নিরীহ মার্কিনীকে হত্যা করার কোন অধিকার কোন মুসলমানের নেই ।

এই সময়ে তিনি মার্কিনী এবং মুসলমান সম্ভাব্য যোগসুত্র হিসাবেই কাজ করতে শুরু করে । তিনি সেই সময়ে মুসলমানদের অধিকার নিয়ে সোচ্চার ছিল । এমন কি আওলাকিকে সেই সময়ে মুসলাম এবং যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরকার সম্পর্ক উন্নয়নের আলোচনার জন্য একবার পেন্টগনে ডাকও দেওয়া হয় । তবে ধীরে ধীরে মার্কিনীদের মুসলিম বিদ্বেশের কারণে আওলাকির এই গনতান্ত্রানিক মনভাব পরিবর্তিত হতে শুরু করে । এফবিআই আওলাকি বেশ কয়েকবার তুলে নিয়ে যায়, বিভিন্ন কারণে । বিশেষ করে তাকে তার মসজিদে আসা মুসলমানদের উপর স্পাইগিরি করতে চাপ দিতে থাকে বারবার।

আওলাকি এই কাজ করতে অস্বীকার করলে তাকে গ্রেফতারের ভয় দেখাতে শুরু করে । তাকে নানান সুতোই গ্রেফতার করতে চেষ্টা চালায় মার্কিন সরকার । এক সময়ে আওলাকি বুঝতে পারে যে আমেরিকা তার জন্য আর নিরাপদ নয় । সে আমেরিকা ছেড়ে ইংল্যান্ড পাড়ি জমায় ২০০২ সালে । ২০০৩ সালে আমেরিকা যখন ইরাকে হামলা চালায় তখন আওলাকি আমেরিকাকে মুলসমানদের প্রধান শত্রু হিসাবে ঘোষণা করে । এই সময় তার লেকচার গুলোতে আমেরিকার ব্যাপারে মনভাব ব্যাপক ভাবে পরিবর্তিত হয় এবং আওলাকি আমেরিকার কট্টর সমালোচনা করতে শুরু করে । এই সময়ে সকল ধরনের মুসলমানদের ভেতরে আওলাকির লেকচার খুব বেশি জনপ্রিয়তা অর্জন করা শুরু করে ।

২০০৪ সালে আওলাকি ইংল্যান্ড থেকে ইয়েমেন গিয়ে হাজির হয় । সানার ইমান ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতা শুরু করেন । এই সময়ে সে আমেরিকার সমালোচনা করে লেকচার দিতে শুরু করে এবং ইন্টারনেটের কল্যানে এই লেকচার গুলো পুরো বিশ্বের কাছে পৌছে যেতে শুরু করে । এবং এটাই আমেরিকার মাথা ব্যাথার প্রধান কারণ করে দাড়ায় কারণ এই লেকচার গুলোতে আমেরিকার বিরুদ্ধে পুরো মুসলমান গোষ্ঠিকে ক্ষেপিয়ে তোলা হচ্ছিলো ধীরে ধীরে । বিশেষ করে ২০০৫ সালে লন্ডন হামলাকারীদের কাছ থেকে আওলাকির সিডি পাওয়া যাওয়ার পরে মার্কিন সরকার আরও নড়েচড়ে বসে । ২০০৬ সালে ইয়েমেনে আওলাকিকে গ্রেফতার করা হয় । মূলত আমেরিকার চাপের কারণেই ইয়েমেন সরকার এমনটা করতে বাধ্য হয় । এবং কোন প্রকার বিচারের সম্মুখীন না করেই তাকে আটক রাখা হয় । ইয়েমেন সরকারের কাছে মার্কিন সরকারের দাবী ছিল যাতে আওলাকিকে অন্তত ৪/৫ বছর জেলে আটকে রাখা হয় যাতে বিশ্ব তার কথা ভুলে যায় । কিন্তু আওলাকির গোত্র প্রধানের চাপের মুখে ১৮ মাস পরে তাকে মুক্তি দেওয়া হয় ।
মুক্তির পরে আওলাকী নিজের নামে একটা ওয়েবসাইট খোলে এবং সরাসরি তার বক্তব্য প্রচার করতে শুরু করে । তবে সে ঠিকই বুঝতে পারছিল যে তাকে আবারও গ্রেফতার করা হবে । তাকে সর্বক্ষণিক নজরদারীর ভেতরে রাখা হয়েছিলো । ২০০৯ সালে আওলাকী পুরো আত্মগোপনে চলে যায় ।

এবং এই সময়ের পরে আওলাকি সরাসরি আমেরিকার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে । এই সময়ে তার ভিডিওতে বন্দুক সমেত অবস্থায় বক্তব্য দিতে দেখা যায় । আমেরিকা আরও ব্যাপাক ভাবে তার খোজ শুরু করেন এবং হত্যার পরিকল্পনা করতে থাকে । ঠিক এই সময়ে তাদের কাছে একটা সুযোগ চলে আসে ।

আওলাকি দীর্ঘদিন নিজের পরিবার থেকে দুরে আত্মগোপনে ছিল । তার দুই বউ আগে থেকেই ছিল যাদেরকে সে নিরাপত্তার কারণে সাথে করে নিয়ে আসে নি । কিন্তু পুরুষ মানুষ বলে কথা । এই তথ্য জানার পরে আমি খানিকটা হেসেছিলাম । মানে হচ্ছে সিআইএ তাকে হত্যার জন্য খুজে বেড়াচ্ছে সে জীবন নিয়ে পালাচ্ছে তারপরেও এই সময়ে তার বউ লাগবেই !

আওলাকি তার এক বিশ্বাসী পুরানো বন্ধু আবু ওসামা আল ডেনমার্কির সাথে যোগাযোগ করে এবং তাকে নিজের তৃতীয় বিয়ের ইচ্ছের কথা জানায় । তবে সেই সাথে শর্ত দেয় যে এমন একজন মেয়ে দরকার যে সম্প্রতি ইসলামে কনভার্ট হয়েছে, ইউরোপীয় হতে হবে এবং চুল হতে হবে সোনালী । এমন একজন যে কিনা তার সাথে পাহাড়ে পর্বতে নিরাপত্তাহীনতার ভেতরেও থাকতে রাজি হবে । এমন একজনকে ওসামা ঠিকই খুজে বের করে । তার নাম ইরিনা হোরাক । মুসলমান ধর্মে পরিবর্তিত হয়ে তার নাম হয় আমিনা , ওসামা তাকে আওলাকির সাথে দেখা করিয়ে দেয় বিশেষ এনক্রিপ্টেড ভিডিও ম্যাসেজের মাধ্যমে ।

তবে আওলাকি কিংবা আমিনা দুজনের কেউ যা জানতো না তা যে এই আবু ওসামা মুলত সিআইএর হয়ে কাজ করছিলো । সিআইএ পরিকল্পনা করলো করে আমিনার যাওয়ার সময় তার সাথে যে ব্যাগটা দেওয়া হবে তার ভেতরে একটা বিশেষ ট্রাকিং ডিভাইস দিয়ে দেওয়া হবে এবং এই ট্রাকিংয়ের মাধ্যমেই আওলাকীর উপরে ড্রোন হামলা করা হবে ।

পরিকল্পনা মোতাবেগ সব কিছু করা হয় । আমিনাকে ট্রাকিং ডিভাইসওয়ালা স্যুটকেস দেওয়া হয় । আমিনা পৌছেও যায় আওলাকির সাথে কিন্তু তাদের এই পরিশ্রম কাজে আসে না । কারণ আমিনাকে সানার হোটেল আওলাকির কাছে নিয়ে যাওয়ার সময় তার সাথের সকল কিছু সেখানেই রেখে আসা হয় । এমন কি সে স্যুটকেজটাও । সিআইএর পরিকল্পনা ছিল স্যুটকেসে ট্রাকিং ডিভাইস সেট করে ড্রোন হামলা করে হত্যা করবে । কিন্তু তার বদলে সিআইএ নিজের ঘাটের টাকা পয়সা খরচ করে আওলাকীর জন্য তৃতীয় বউয়ের ব্যবস্থা করে দিল ।

তবে এক সময়ে মার্কিন সরকার ঠিকই তাদের পরিকল্পনায় সফল কাম হয়ে যায় । ২০১১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর ইয়েমের উত্তর পশ্চিমে আল জাওফ প্রদশের একটি বাড়ির উপর মার্কিন ড্রোন নজর রাখছিলো । তাদের কাছে খবর ছিল যে এই বাড়িতেই লুকিয়ে আছে আওলাকী সহ আলকায়দায় আরো কয়েকজন শীর্ষনেতা । সকাল দশটার দিকে কয়েকটা জিপ গাড়ি বাড়ি থেকে বের হয়ে যায় । এই গাড়ি লক্ষ্য করেই ড্রোন হামলা করা হয় পরপর দুইটি । প্রথমটি গড়িগুলোকে ধ্বংশ করে, দ্বিতীয়টি নিশ্চিত করতে যে কেউ যাতে জীবিত না থাকে । হামলায় লাশ গুলোর অবস্থা এমন হয়েছিলো যে সেগুলোকে চেনার উপায় ছিল না । তবে একটা লাশের পাসে একটা বিশাল আকৃতির ছুরির বাট দেখা যায় । এই ছুরিটি অতি পরিচিত ছিল সবার কাছে । কারণ তার প্রতিটি ভিডিওতেই আওলাকীর সাথে এই ছুরিটিকে দেখা যেত ।

এভাবেই মার্কিন সরকার প্রথমবারের মত তাদের দেশ জন্ম নেওয়া একজন মার্কিন নাগরিককে বিনা বিচারে হত্যা করে ।



তথ্যসুত্র
Anwar al Awlaki
আনোয়ার আল-আওলাকি
বই- স্পাই স্টোরিজ (মোজাম্মেজ হোসেন ত্বোহা)



pic source
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০৪
১৪টি মন্তব্য ১৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সিরাতাম মুসতাকিমের হিদায়াত হলো ফিকাহ, কোরআন ও হাদিস হলো এর সহায়ক

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:০৮



সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাত্রলীগের লুঙ্গির নিচে ছিল শিবির, এখন শিবিরের লুঙ্গির নিচে ঘাপটি মেরে আছে গায়ে বোমা বাঁধা সশস্ত্র জঙ্গিরা

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:১৫


"তাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আদেশ: চোখে যা দেখেছো, কানে যা শুনেছো, সেগুলো সঠিক নয়, সেসব ভুলে যাও।" - জর্জ অরওয়েল

অনেকদিন ধরে একটি পরিকল্পিত অপপ্রচার চালানো হচ্ছে, বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই। এতদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

আওয়ামী-লীগের ছায়া দায়িত্ব নিয়ে তারেক জিয়া এখন দেশে

লিখেছেন অপলক , ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১:৩৬



সংবাদের টাইটেল অনেক কিছু বলে দেয়। ভেতরেটা না পড়লেও চলে। বস্তুত: এতদিন ধরে ভারতের গ্রীন সিগনাল পাচ্ছিলেন না, তাই তারেক জিয়া দেশে আসার সময় বারবার পিছাচ্ছিলেন। এখন চুক্তি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভোটের পর, আমরা পাকীদের বুটের নীচে।

লিখেছেন জেন একাত্তর, ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩২



পাকীরা অমানুষ, অপসংস্কৃতির ধারক ও বাহক; ওরা ২টি জাতিকে ঘৃণা করে, ভারতীয় ও বাংগালীদের; ওরা মনে করে যে, বাংগালীদের কারণেই পাকিরা হিন্দুদের কাছে পরাজিত হয়েছে ১৯৭১... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফুড ফর থট!!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৩৫



একটা বিশাল আলোচনাকে সংক্ষিপ্ত আকার দেয়া খুবই কঠিন, বিশেষ করে আমার জন্যে। তারপরেও বর্তমান পরিস্থিতিতে ভাবলাম কিছু কথা বলা উচিত। দেশের আভ্যন্তরীন বা আঞ্চলিক রাজনীতিতে ক্রমাগত বড় বড় ভূমিকম্প... ...বাকিটুকু পড়ুন

×