কাহিনী হইল এই বেডারে আমার কখনোই ভালো লাগে নাই।
সেইদিন লাগছে। গতকালের কথা। সাকুরায় যেই টেবিলটায় বসি। সামনে একটা টিভি আসে। সাইফুল ওই জায়গায় খাড়াইয়া নিবিষ্ট মনে খবর দেখে। বিভিন্ন চ্যানেলের খবর। আমি বিরক্ত হই, কিন্তু ওর উদ্দীপনায় ব্যাঘাত ঘটাইনা। সেইদিন পর্দার দিকে তাকাইয়া দেখি না আবার দেখি। হঠাৎ আজিজ শুইনা তাকাইলাম। উনার বসার স্টাইল আমার জোশ লাগল। উনি কোটের বাটন খুইলা একপাশে ঠাস কইরা সরাইলেন। গান ফাইটের আগে যেমনে গানবেলট উম্মুক্ত করত স্লিংগাররা! জটিল লাগছে উনার ভাব।
তারপর বালছাল কী বলছে শুনি নাই তেমন। হেলাল মিয়ারে দেইখা আবার আকৃষ্ট হইলাম। উনারে ছোট বেলা থাইকা মামা ডাকি। ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক। হাবিবুল্লাহ বাহারের সাবেক ভিপি, দুর্দান্ত ব্যাডমিন্টন প্লেয়ার। উনি বললেন আজিজের নিত্য ব্যবহার্য জিনিসপত্র সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হবে
। আজিজ পুজিবাদি কন্ডম থেকে টিসু পেপার কিসুই পাবেন না!
উনার বউরে নাকি কনভিনস করা হইতেছে যাতে জামাইরে রাজি করাইতে পারেন। আমার হাসির চোদনে সবাই তাকাইল। হাসলাম কেন? শুক্রবার মসজিদে মসজিদে জুমার নামাজে নাকি স্পেশাল দোয়ার ব্যবস্থা হইছে। আজিজের দিলে যেন রহমত পয়দা হয়
জটিল বলতে জটিল!(ক্লোজআপহাসি)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



