সৌদি কিং মুসলমানগো মা-বাপ। মুমীনগো আম্মাও লাগে আব্বাও। এই জাহানের বাদশা মাঝে মাঝে ফকির খাওয়ান। আমরা যেমন পবিত্র কোনো উপলক্ষ্যে ফকির খাওয়াই, দুইটা ভালো ব্যাঞ্জন দিয়া মাঝে মাঝে কাপড়চোপড় দিয়া তেমনি। উনি ইমার্জিং মুসলিম দেশগুলার ফকির নেতাগো অতিথি বানান। বাদশার পয়সায় হজ্ব-উমরাহ করেন তারা। তার আতিথ্য নেন প্রাসাদে। ইচ্ছামতো দিন থাকেন। প্রচুর উপঢৌকন নিয়া দেশে ফিরেন। হাসিনা-খালেদা কেউই এর বাইরে না। তয় জামাতি নেতাগো মতো এতটা ফায়দা আর কেউ তুলে নাই। আবুলে আলা মৌদুদী কন আর গোলামে আযম। এখনো বেশ কয়েকজন নেতা সৌদি প্রাসাদে চিকিতসার নামে আতিথ্য নিয়া আশ্রয়ে আছেন। দাওয়াত পায়, মাগার যায় না। মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রপতি যায় না, ইন্দোনেশিয়ার যায় না, যায় না ইরানের প্রেসিডেন্ট ও।
এই ইরানরেই আবার মডেল মানে জামাত। ওয়াহাবি কাদিয়ানী বিরোধী আন্দোলন কইরা শিয়া প্রধান একটা দেশের বিপ্লবের রোল মডেল। এবং এক্সট্রিমিস্টগো লগে তাগো এই খানেই বড় ফারাক। ইসলামে ব্যসন বিলাসের কথা বলা হয় নাই, ত্যাগের কথা বলা হইছে। খোদ রসুল ছিলেন তাই। তালেবান- আল কায়েদাগো মূল মন্ত্রো তাই। তারা সৌদি আরবের কর্তৃত্ব স্বীকার করে না। বাদশারে পুছে না। (চলবে)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


