প্রকৃতি শ্রেষ্ঠ সৃষ্টিতে হাত দিয়েছে; ভয়ঙ্কর প্রভাব, অনাকাঙ্ক্ষিত ভবিষ্যৎ জেনেও
আনন্দের হাতছানিতে উপেক্ষা করেছে সুশৃঙ্খল নিয়ম।
নিজের সৃষ্টিতে নিজেরই চোখ আটকে যায় কামনা জাগে অন্তরালে
তৃষ্ণা জাগে বক্ষ ফেটে, সৃষ্টি কিনা ব্যর্থ হবে?
কামনার নারিই জানে।
সমাজের পরিধির কেন্দ্রে নারি এক ক্ষুদ্র ইচ্ছা
ধিরে ধিরে প্রবাহিত নদির মতন, বয়ে যায় মনের গভিরে।
স্তিতিশিল পুরুষের মনেও কামনার ঢেও তুলে
আটকে রাখে তার দেহের প্রেমের গভিরে।
নারির একমাত্র অবলম্বনই হচ্ছে তার সৃষ্টিশিল দেহ
সাথে ঈর্ষা যেন তার দেহের আবরণ পোশাকের মত,
সচেতনতা- অভিমান- ভালোবাসা- নারির গহিনে,
ফুলের পাপড়ির মত দৃঢ়ভাবে সাজানো- দেহের প্রতিটি অংশ।
নারিই পারে চিরায়ত দেবির ভূমিকা থেকে দানবির রূপ নিতে,
পারে ঈর্ষার জাল বুনে পরম আরাধ্যকে আটকে রাখত্,
কামনাকে হাতিয়ার বানিয়ে যেকোনো পুরুষকে বধ করতে অথবা
স্বর্গ ছেড়ে অনাকাঙ্ক্ষিত ভবিষ্যতে পা রাখতে, পুরুষের বাহু চেপে ।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৫