তিনি তখন একুশে টিভির সাংবাদিক। অবৈধ উপায়ে সম্প্রচারের দায়ে একুশে টিভির লাইসেন্স তখন স্থগিত অবস্থায় আছে। একুশে টিভি বন্ধ। প্রায় সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীকেই ছাঁটাই করে দেয়া হয়েছে। হাতে গোণা কয়েকজন কর্মকর্তাকে রাখা হয়েছে শুধুমাত্র। তাদের মধ্যে ছিলেন তিনি একজন। চ্যানেলের অফিসে লোকজন নেই। সুনসান অফিস রুম। এরকম এক দিনেই আরেক মহিলা সহকর্মীর সাথে যৌন ক্রিয়ারত অবস্থায় তাকে হাতেনাতে ধরা হয় একুশে টিভির সেই অফিস থেকে। মিডিয়া অঙ্গনে ব্যাপক তোলপাড় তোলা সেই জঘন্য সেক্স স্ক্যান্ডালের দায়ে একুশে টিভি থেকে তাকে চাকরি ছাড়তে বাধ্য করা হয়। অন্য কোন চ্যানেলেও তার চাকরি এরপর হচ্ছিলো না। তখন তিনি যোগ দেন বাংলাদেশের স্বীকৃত বেশ্যা ব্যবসায়ী,পরবর্তীতে সাগর-রুনির খুনি, নিজের বউকে দিয়ে পর্ন ব্যবসা করানো মাহফুজুর রহমানের চ্যানেল এটিএন বাংলায়। জ্বি হ্যা, তিনি আর কেউ নন। তিনি আমাদের জ ই মামুন। মাত্র কিছুদিন আগেও সাগর-রুনির খুনির বিচারের দাবিতে সাংবাদিকদের আয়োজন করা মানববন্ধনে প্রকাশ্যে হামলা চালায় এই জ ই মামুন। বাংলাদেশের বেশ্যাবাজ সাংবাদিক সমাজের উজ্জ্বল নক্ষত্র এই মামুন।
জনাব মামুন, তারেক রহমানের বক্তব্যের যদি বিরোধিতা করতেই চান তাহলে যুক্তি দিয়ে, তথ্য দিয়ে তারেক রহমানকে মিথ্যা প্রমাণ করুন। দেখি আপনি পারেন কিনা। পারলে তারেক রহমানের উপস্থাপন করা ডকুমেন্টস গুলোর বিরুদ্ধে পালটা ডকুমেন্টস দেখান। আপনার মাগীবাজির সামান্য কিছু মাত্র ছবি অনলাইনে ঘুরছে। আবালচোদামি যদি বেশি করেন তাহলে আমাদের হাত আরো একটু লম্বা হয়ে আপনাকে 'বুদ্ধিবেশ্যা" কাকে বলে তা হাতে-কলমে শিখিয়ে দেবে। সাগর -রুনির খুনের দায়ে ফাঁসির দড়িটা যে আপনার গলাতে ঝুলবে না তার নিশ্চয়তা কি? এই আওয়ামীলিগ চিরদিন ক্ষমতায় থাকবে না। ভারতীয় হাইকমিশন থেকে নিরাপত্তা দেবে এমন কোন চ্যাটের বাল ও আপনে হয়ে যান নাই। অতএব খুব হিসাব করে, ঠিকাছে?

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




