#ঘটনা =১
ছাত্রলীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষের পর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শাহজালাল হল ও শাহ আমানত হলে অভিযান চালিয়ে একটি এলজি, দুটি পাইপ গানসহ শতাধিক ধারালো দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে পুলিশ। চবিতে ছাত্রলীগের সংঘর্ষে ওসিসহ আহত ৯ ।সংঘর্ষে জড়িত থাকার অভিযোগে প্রায় ৩০ শিক্ষার্থীকে আটকও করা হয়েছে। অভিযানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এবং সহকারী প্রক্টররাও উপস্থিত ছিলেন।
#ঘটনা=২
আধিপত্য বিস্তার নিয়ে ক্ষমতাসীন ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
সোমবার দুপুর দেড়টার দিকে এই ঘোষণা দেওয়া হয়।
#ঘটনা=৩
আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে চট্টগ্রামে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সদর দপ্তর এলাকায় (সিআরবি) ছাত্রলীগ ও যুবলীগের দুই সন্ত্রাসী গ্রুপের মধ্যে ফের বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়। পুলিশের সামনে অস্ত্র উঁচিয়ে উভয় গ্রুপের ক্যাডাররা সংঘর্ষে লিপ্ত হলেও পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি।
#ঘটনা=৪
খুলনা : খুলনার সরকারি ব্রজলাল (বিএল) কলেজ শাখা ছাত্রলীগের কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে দৌলতপুরে ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও সড়ক অবরোধ করেছে পদ বঞ্চিত ছাত্রলীগ কর্মীরা। তারা রোববার রাত সাড়ে ৮টা থেকে প্রায় দুই ঘণ্টা খুলনা-যশোর মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে। ফলে দুর্ভোগে পড়েন বাস যাত্রীরা।
________________________________________________________________
কি আর বলব এই সব নাকি সোনার ছেলে !! এরাই নাকি বর্তমান প্রজন্মের দেশ প্রেমিক !আর এদের দেখলে নাকি একাত্তরের মুক্তিযোদ্ধার কথা মনে পড়ে !!এরা সেই ছেলে যাদের কারনে কোন মা-বাবা তার সন্তানদের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে পাঠিয়ে নিশ্চিন্তে রাতে ঘুমাতে পারে না !! কিন্তু কেন কেন ?? এরা কি সন্ত্রাসী নয় ?? এরা কি সেই অপরাধি নয় যাদের কারনে ছাত্র-ছাত্রদের লেখা পড়া এমন কি জীবন পর্যন্ত নষ্ট হচ্ছে প্রান হারাচ্ছে অনেক মায়ের সন্তান!! এরা হচ্ছে বর্তমান প্রজন্মে্র বিষফোড়া ! এদের বের করতে হবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে !! তাহলে সুস্থ্য ধারা ফিরে আসবে শিক্ষা অঙ্গনে ।নিস্তার হবে বিশ্ব বিদ্যালয় গুলি । সন্ত্রান মুক্ত হবে ভার্সিটি কলেজ থেকে আমারা অনুরোধ করব দেশের সরকারের কাছে এদেরকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে এদের বের করে শাস্তি দিন অন্তত ছাত্র/ছাত্রীরা শান্তিতে পড়া লেখা করুক । এদের কারনে ৩৬৫ দিনের মাঝে কত দিন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকে এর কি কোন হিসাব নেই আপনাদের কাছে ? ক্ষতি কাদের হচ্ছে এসব সন্ত্রাসী ছাত্রদের কারনে ?? দয়া করে শিক্ষা অঙ্গন সন্ত্রাস মুক্ত করুণ ।
ক্ষমতা ক্ষমতা ক্ষমতা ।কোন দল বা গ্রুপ যদি অতি ক্ষমটা ধর হয়ে যায় তখন ক্ষমটার লড়াইয়ে নিজেরাই নিজেদের হত্যা করে ।তখন আর আদর্শ বলতে কোন শব্দ থাকে না ।শিক্ষালয় আর শিক্ষার উপর এদের যত রাগ আর ধ্বংসাত্মক মনোভাব অন্য কিছুতে নাই এমনকি ভিন্ন মত দমনের বেলাতেও এরা যতটা নিষ্ঠুর শিক্ষা ক্ষেত্রকে অনুর্বর করার চেষ্টা সকল নিষ্ঠুরতার উর্ধ্বে।মারামারির কৌশলের উপর ডিগ্রির নিচ্ছে সোনার ছেলেরা।
এক ছাত্রলীগের দুই পক্ষের কামরা কামড়ির জন্য আর কত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ কৱতে হবে? এদেরকে চিহ্নিত করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বের করে দেয়া উচিত তাহলে অন্য হাজাৱ হাজাৱ ছাত্ৰদেৱ জন্য উপকাৱ হবে l দেশের ও সরকারের এই ক্রান্তিকালেও তোরা মানুষ হইতে পারলিনারে l
এরা নবীনদের কাছে নিজেদের পরিচয় তুলে ধরল ,একবার ভাবুন,এরা সরকারি চাকরি বা কাজ পেলে কি হতে পারে।আমাদেরকে ভাবতেই হবে; এরা আমাদের ভবিষ্যত।এদের ধ্বংস অনিবার্য lদূষিত দলটি এ দেশ থেকে ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হচ্ছে, শীঘ্রই বিলীন হয়ে যাবে বাংলার মাটি থেকে, ইনশাল্লাহ। মিথ্যার রাজনীতি কখনো টিকেনা।আজকে দেশে যা ঘটে চলছে, তা ঐ ক্ষমতা-লিপ্সার কারণে ‘সুবিধামত ব্যাসার্ধ নিয়ে বৃত্তচাপ আঁকা’ আর তা থেকে উৎসারিত বিচারহীনতার উপসর্গ-অনুসর্গ ছাড়া আর কিছুই নয়।দেশকে ভালবাসলে এ লোভ-লালসা, হিংসা-বিদ্বেষের গোলকধাঁধাঁ থেকে বের হয়ে আসা দরকার।
সর্বশেষ এডিট : ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৪