গতকাল আমি এইপোস্টে একটা মন্তব্য করেছিলাম কিন্তু কিছুক্ষন পর সেই মন্তব্য খুজে পেলাম না তার আবার বলেছিলাম আমার মন্তব্য টা কে মুছে দিয়েছে মডারেটর না লেখক ?? যদি মডারেটর মুছে দিতেন তাহলে অবশ্যই আমি নোটিশ পেতাম বাট এই পর্যন্ত কোন নোটিশ পাইনি তারপর যখন দেখলাম ২য় মন্তব্যটি নেই আরো প্রবল হল যে লেখক নিজেই তা মুছে দিয়েছেন !! আর এতে প্রমানিত হল লেখক একজন মুরুদহীন এবং বাতিল ফিরকা বিদ-আতি ্মাজার পুজারি,জিলাপি গ্রুপের লোক তা না হলে আমার গঠনমুলক দলিল নির্ভর মন্তব্যের জবাব না দিয়ে মুছে দিবেন কেন ??? আর অন্যকে পচানো জন্য পোস্ট দিয়ে নিজেই পচে গেছেন ,তাদের চক্রান্তের পরেও ইজতেমায় লাখো মুসুল্লির ঢল তোরাগ পাড়ে !!
রাজারবাগি দেওয়ান বাগী,আটরশি ,সিন্নি জিলিপী বাবা ,খাজা বাবা লেংটা বাবা তথাকতিত আহলে হাদিস লা মাঝহাবি ,ইসলামের নামে ধোয়া তুলে ইয়াহুদী ক্ষৃষ্টানদের বানানো তথাকতিত গণতন্ত্রের মাধ্যমে ইসলামি হুকুমাত কায়েমের স্বপ্নে দেখা জামাত শিবির !এরা টংগি তোরাগ পাড়ের বিশ্ব ইজতেমায় লাখো মুসুল্লির গণ বিস্ফরন আর জমায়েত দেখে রাগে হিংসায় মরে যাওয়ার উপক্রম হয়ে তাবলিগ জামাতের বিরোদ্ধে ফেসবুক ,ব্লগ ইন্টারনেটে ইউটাবে চক্রান্ত মুলক পোস্ট করে বেরাচ্ছে !! এদের আমি এতটুকু ই বলব ......
কুকুরের ঘেউ ঘেউ সূর্যের আলো ম্লান করতে পারে না
পূর্ণিমা চাঁদের স্নিগ্ধালোর সৌন্দর্যতা বুঝার ক্ষমতা কুকুরের নেই। তাই পূর্ণিমা দেখা দিলেই সে ঘেউ ঘেউ করে চলে অবিরাম। চমৎকার নান্দনিক পরিবেশকে করে তোলে ভীতিকর। নোংরা।
অমানিশি রাতের কৃষ্ণাধার দূরিভূতকারী দিগন্ত প্রসারী, আলোবন্যাধারী দীবাকর পছন্দনীয় নয় চামচিকার। সূর্য উঠতেই তাই চোখ বন্ধ করে অভিশাপ দিয়ে যায় সূর্যের বিরুদ্ধে দেদার। বাচ্চার কাছে ইটের টুকরোর মতই বে-দামী আর মূল্যহীন মনে হয় স্বর্ণের টুকরোকে। তাই বলে পূর্ণিমা চাঁদ, প্রদীপ্ত দীবাকর আর মহামূল্যবান স্বর্ণ যেমন মূল্যহীন ও সৌন্দর্যহীন বাতিল বস্তু বলে সাব্যস্ত হয় না, তেমনি আমাদের আকাবীর, আমাদের পিতৃতুল্য পূর্বসূরী বুযুর্গানে দ্বীন, যাদের নিরলস মেহনত, ইখলাসপূর্ণ প্রচেষ্টার বদৌলতে আল্লাহ তায়ালা আমাদের দ্বীনে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে আশ্রয় নেবার তৌফিক দিয়েছেন, যাদের সদাজাগ্রত মেধার পরিস্ফুটিত দ্বীনী চেতনার আলোকে পেয়েছি আল্লাহ পাওয়ার পথ তাবলিগ জামাত !! দ্বীনি দাওয়াতের প্রকৃত ব্যাখ্যা। সেই স্বর্ণপুরুষদের ইংরেজ সৃষ্ট কথিত আহলে হাদীস গোষ্ঠি ও বিদাতি ভন্ড মুর্খ আর ইসলামের নামে ধোয়া তুলা গণতন্ত্রের ছত্রছায়ায় সন্ত্রাসী তান্ডব চালানো মৌদুদির সৃষ্ট জামাত শিবির সহ্য করতে না পারলেও তাদের নাম মুছবে না আমাদের হৃদয় থেকে কিয়ামত পর্যন্ত। তাদের নাম শ্রদ্ধার সাথে, ভক্তির সাথে, জান্নাতের উঁচু মাকাম পাওয়ার দুআর সাথে করে তাদের দেখানো তাবলিগ করে যাবে মুসলমান কিয়ামত পর্যন্ত ইনশাআল্লাহ।
আমাদের আকাবীরদের বিরুদ্ধে বিষোদগার করার জন্য ওরা বেছে নিয়েছে এমন এক জঘন্য পন্থা, যা খুবই স্পর্শকাতর। যেই সকল শব্দ দুর্বোধ্য, সাধারণ মানুষের মোটা মেধার বাইরের বিষয়, সেই সকল বিষয়ের অবতারণা করে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে হাকীমুল উম্মত আশরাফ আলী থানবী রহঃ এর মত জগতবিখ্যাত বুযুর্গের বিরুদ্ধে। সন্দিহান করে তুলছে মানুষকে হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজেরে মক্কী রহঃ এর মত সুবিদিত আল্লাহর অলী সম্পর্কে। অপরাধীর কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে দিচ্ছে দাওয়াত ও তাবলীগের প্রাণ পুরুষ মাওলানা ইলিয়াস রহঃ, জগতবিখ্যাত শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ দারুল উলুম দেওবন্দের প্রতিষ্ঠাতা কাসেম নানুতবী রহঃ, কালের শ্রেষ্ঠ বুযুর্গ মাওলানা রশীদ আহমাদ গঙ্গুহী রহঃ ও শায়েখ জাকারিয়া রহঃ এর মত আল্লাহর প্রিয় বান্দাদের।
শিরক ও বিদআতের বিরুদ্ধে যাদের সংগ্রাম ছিল আমরণ। মৃত্যু পর্যন্ত যেই শিরক ও বিদআতকে উপমহাদেশ থেকে বিদূরিত করতে যারা করে গেছেন ঘামঝরা মেহনত। ছড়িয়ে গেছেন আল্লাহ ও তার রাসূলের নিরেট ও খাঁটি বাণী। সেই মহাপুরুষদের আজ ইংরেজদের জারজ সন্তান কথিত আহলে হাদীস গোষ্ঠি শিরকের দোষে দুষ্ট করছে, বিদআতের প্রবক্তা বলে চালাচ্ছে অপপ্রচার।
তাবলীগ জমাআত সম্পর্কে কিছু অবান্তর প্রশ্ন ও তার জবাব জানতে ক্লিক করুণ
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫