somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ধোঁকা (Repost)

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আকাশ ফেটে বৃষ্টি পড়ছে। ফোটায় ফোটায় বৃষ্টি পড়ছে গাছের ডালে, টিনের চালে, সবুজ ঘাসে, ধুলিমাখা পথে। ভেসে যাচ্ছে খানা-খন্দ, নর্দমা। কালো পিচের রাস্তায় উঠে এসেছে ময়লা-আবর্জনা, নোংরা পানি। সেই পানি শরীরে লাগিয়ে হেটে যাচ্ছে একদল মানুষ। কই তাদের গায়ে তো পাপ লাগছে না, দাগ লাগছে না। জীবন চালোনার তাগিদে চালাতে হচ্ছে জীবিকা। তারা যদি পারে আমরা কেন পারব না! আমি কেন পারব না! আমাদেরও তো জীবন চালাতে হবে, আমারও চালাতে হবে। বুকের মধ্যে এক আদম্য ইচ্ছে কে, বাসনা কে, কামনা কে, নিয়ে আর কত দিন এভাবে নিপীড়ন সহ্য করা যায়। শরীর যা চায় তা তাকে দিতে হবে। যেমন পেটের ক্ষুধা মেটাতে হয় তেমন শরীরের ক্ষুধা, মনের ক্ষুধাও মেটাতে হবে। ক্ষুধা তো ক্ষুধাই, হোক সে কামনার-বাসনার। মনের ভেতর যে হিংস্র বাঘ থাবা বসেছে তাকে শান্ত করা দরকার। শরীর জুড়ে যে চর জেগেছে তা ভেজানো দরকার। না হয় কামানোর কালো জল লাগলো শরীরে তাতে তো আর দাগ বসে যাবে না। হ্যা পাপ হয়তো হবে যদি পাপ-পূণ্য বলে কিছু থাকে, তাহলে মাথা পেতে নেব সে পাপের সাঁজা। কিন্তু মনের ভেতরের এই তীব্র ক্ষুধা আর সহ্য করতে পারছি না। ইবলিস আদমের কাছে মাথা নত করেনি যদিও সে জানত তাকে অন্তহীন আগুনে পুড়তে হবে। না হয় আমিও পুড়বো। তবুও ক্ষুধা মেটাতে হবে আমাকে। এই অন্তহীন ক্ষুধার আগুন আর সহ্য হচ্ছে না। তাই সেই ক্ষুধা মেটাতেই কামানার কালো জলে ভেসে যাচ্ছি আমরা, আমি। লাগলে লাগুক দাগ হোক পাপ। কিন্তু এই মুহূর্তের এই পরম তৃপ্তি এই স্বাদে ভুলে থাকতে চাইছে আমাদের দেহ মন। তাই নিখুঁত কারিগরের মত গড়ে চলেছি একটি মধ্য বয়সী নারীর শরীর।

আমি যেভাবে চাইছি সেই সাছেই গড়ে উঠছে। আমি চাইলেই গলে যাচ্ছে আবার আমি চাইলেই শক্ত হচ্ছে। আমিই ভেঙ্গেচুরে দিচ্ছি আমিই গড়ছি। আমার প্রতিটি স্পর্শে সে পুলকিত হচ্ছে। আমিই করে দিচ্ছি অশান্ত আবার আমিই করছি শান্ত। আমিই তাকে দিচ্ছি স্বর্গের সুখ, নরকের যন্ত্রণা। আমি দেবতা। আমার ইচ্ছায় সে বেকিয়ে ওঠে, বিদ্রহ করে আবার আমার ইচ্ছায় সে নেতিয়ে পড়ে। কত বয়স হবে এই রমণীর ৩০/৩৫। যার একজন স্বামী আছে, সন্তান আছে। অনেকের মতে মধ্য বয়স্কা কিন্তু আমার কাছে রমণী, ২৫/২৮ বছরের রমণী কিংবা তারও কম। যারা শরীরে ভাঁজে ভাঁজে মধু, সংগ্রহ করে চলেছি দক্ষ আরোহীর মত। মুখ ঢেকে, প্রকন্ড ধোঁয়ার কুণ্ডলী পাকিয়ে। ধোকা দিচ্ছি মৌমাছিদের। আকণ্ঠ পান করে চলেছি সেই সুরা। আমিই তাকে এঁকে চলেছি। আমি শিল্পী, আমি স্রষ্ঠা। আমার কাছেই তাঁর করুণ আকুতি- আমাকে মেরে ফেল, আমাকে ভেঙ্গেচুরে দাও, আমি মরে যাচ্চি আমাকে বাঁচাও। আমি তাকে এঁকে চলেছি উপর থেকে নিচে, নিচ থেকে উপড়ে। একেবেকে নদীর মত- না, লাতার মত- না, সবুজ ধানের ক্ষেতে ঢেউ খালানো বাতাসের মত। আমার নিশ্বাসের ছোয়ায় সে কিলবিল করে উঠছে সাপের মত। আমি তাকে বের করে আনছি আবার হারিয়ে যেতে দিচ্ছি দূরে। যার কোন শেষ নেই।

আচ্ছা, এই যে সে কিলবিল করে উঠছে, তাঁর স্বামীর সাথেও কি বিছানাতে এমন করে করে বেকিয়ে ওঠে, এমন করে ঢেউ খেলে যায় তাঁর সবুজ ধানক্ষেতে। নিশ্চয় না। তা-নাহলে আমার হাতে ধরে দিবে কেন। মধ্য বয়স্কা রমণী স্বামী-সন্তান নিয়ে সুখেই তো ছিল। সন্তানের যত্নে আর স্বামীর অহেতুক আবদার পূরণ করে সুখেই তো ছিল। আমার ধোঁয়ার কুণ্ডলীতে ভুলবে কেন? ভদ্র মহিলার স্বামীটি বেশ। স্বাথ্য ভাল, একটু মেদও আছে। মেদটাতে তাকে মানিয়েছে। চেহেরায় বেস সুখি সুখি ভাব ফুটে উঠেছে। ফুটে উঠেছে কেন আসলেই সে সুখি। এমন বউ কয়জনের ভাগ্যে জোটে। স্বামী যার অন্তপ্রাণ। স্বামীর কথার বিন্দু মাত্র প্রতিবাদ কখনও তাঁর মুখে শুনিনি। স্বামী যদি বলে এখন দিন তাহলে দিন, যদি বলে এখন রাত তবে সে বিছানায় নিজেকে মেলে ধরবে শুভ্র ফুলের মত স্বামীর পূজার জন্য। ভদ্র লোককে আমার ঈর্ষা হত প্রচন্ড, রাগ হত। এই একবিংশ শতাব্দীর বুকে যখন চারিদিকে নারী জাগরনের মন্ত্র, যখন সমঅধিকার আদায়ের লড়াই, যখন কানের তালা ভেঙ্গে দেয় পাষান্ড পুরুষের নিপীড়নে প্রতিবাদ করে ওঠা নারীর তিব্র ঝাঝালো কণ্ঠ স্বর সেখানে কিভাবে একজন নারীকে করে রেখেছে দাসী। কেরে নিয়েছে তাঁর সমস্ত ক্ষমতা। অক্ষম ফেলে রেখেছে ঘরের কোণে কেবল ক্ষুধার স্বাদ মিটাবার জন্য।

এক বিকেলে যখন সূর্য আত্মহত্যা করছে সমুদ্রের বুকে, ব্যাথাতুর আঁকাস লাল হয়ে গেছে। ঘন আঁধার ধেয়ে আসছে শহরটাকে গিলে খেতে ঠিক তখন আমি বুনো শুয়োরের মত সমস্ত বাঁধ ভেঙ্গে ঢুকে পড়েছিলাম এই মধ্য বয়স্কা রমণীর বুকের ভেতরে, হৃদয়ের গহীনে। যেখানে আর কেউ কখনও যেতে পারেনি। সেই অন্ধকার হৃদয়ে আমিই জ্বেলে দিয়েছিলাম আলো, বলে দিয়েছিলাম সঠিক সত্য পথ। জানিয়ে দিয়েছিলাম কিভাবে একজন পুরুষ তাকে শোষণ করে চলছে দিনের পর দিন। জানিয়ে দিয়েছিলেম কিভাবে কেবল সঙ্গমের জন্য তাকে পুষে রেখেছে যেমন করে দুধের আশায়- মাংসের আশায় মানুষ ছাগল পোষে, গুরু পোষে। শুনিয়ে দিয়েছিলাম নারী বাদির তির্যক সেই শব্দ গুলো। বুঝিয়ে দিয়েছিলাম কেন সে একজন পুরুষের স্বত্বা হয়ে থাকবে, তাঁর নিজের আলাদা স্বত্বা আছে। সে একজন মানুষ। স্ত্রী, বউ, প্রিয়তমা শব্দগুলো নারীর মুক্তিতে বাঁধার বেরিকেড হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। শাড়ি, পেটিকোট, ব্লাউজ, চুরি, ফিতা গরুর গলার দড়ির মত ঘরের খুটির সাথে বেঁধে রেখেছে। আমার শানিত শব্দ শুনে মধ্য বয়স্ক রমণীর বুকের ভেতর হৃদয়টা ফালা-ফালা হয়েছিল। তাঁর চোখে ভেসে উঠেছিল রাগ, ক্ষোভ, ঘৃণা। আর আমার মনের ভেতর বেজে ছিল সুখের মত ব্যথা (রবীন্দ্রনাথের লাইন চুরি করে বসে দিলাম, এ চুরি সবার চোখেই পড়বে- তাতে কি, সব কবি-সাহিত্যিকই চোর। অন্যের লাইন না হোক মনের ভাব তো চুরি করে।)

আমি বিষিয়ে দিলাম মধ্য বয়স্কা রমণীর মন। সে আর সুখে থাকবে না- রাগে ফেটে পড়বে, ক্ষোভে দগ্ধ করে দেবে স্বামীকে। যে এতদিন তাকে অন্ধকারে রেখে ব্যাবহার করেছে নিজের প্রয়োজনে। ঘৃণায় মুখ ফিরিয়ে নেবে। ভদ্র লোকটিও আর সুখে থাকবে না। আমি বিষ ছড়িয়ে দিয়েছি। আমার জিহ্বা দিয়ে। সেই বিষ মধুর ধ্বনীর মত বাজবে মধ্য বয়স্কা রমণীর কানে। কিন্তু আমার কিছু করার নেই- আমি চাই ভদ্রলোক অসুখে থাক, অসুকে থাক। তার সুখ অসহ্য লাগে আমার। ঐ মধ্য বয়স্ক নারীর শরীর, শরীরের গন্ধ আমাকে ঘুমাতে দেয় না, জেগে থাকতে দেয় না। আমি ডাঙ্গায় পড়া মাছের মত তড়পাতে থাকি, আমি আহত সাপের মত কাতরাতে থাকি। আমি শিকারি ধূর্ত শেয়ালের মত ওঁত পেতে থাকি। ধর্ষণে আমার ঘৃণা লাগে, যারা ধর্ষণ করে তাদের আমার পুরুষ মনে হয় না। তারা শুয়োরের চেয়ে জঘন্য, নেড়ি কুত্তার মত ইতর। অমন করে নরম মাটির বুক খুবলে কি আর সৃষ্টির আনন্দ পাওয়া যায়। নারী- দেবি, তাঁর বন্দনা গাইতে হয়। মন্ত্র জপে তুষ্ট করতে হয়। ভক্ত হয়ে পূজো দিতে হয়। আর সেই মন্ত্রের জোরে ভক্তের ভক্তিতে বিগলিত দেবী হাতের মুঠোয় চলে আসে।

ভদ্রলোক যখন বাড়িতে থাকে না- আমি ঢুকে পড়ি বয়স্কা রমণীর বুকের ভেতরে, হৃদয়ের গভীরে। যেখানে কেউ পৌছায়নি কোন কালে। শুরি করি বন্দনা, মন্ত্র জপি। দেবী গলে যায়। আমি দেখতে পাই আমার বন্দানায় বয়স্কা রমণীর চোখ মুখ চিকচিক করে, পূর্ণিমা রাতে চাঁদ যেমন স্বচ্ছ দীঘির জলে চিকচিক করে। আমি দেবীর বন্দনা করি, এমন রূপ লাবন্য সব কি মিছে! ঐ হৃদয় কি চায় না পুরুষের ভালোবাসা, চায় না কোন পুরুষ উম্মাদ প্রেম প্রলাপে জুড়িয়ে দিক তৃষ্ণাক্ত কান, শীতল করে দিক প্রাণ। কেন সে একটা ঘৃণিত, ইতর লোকের জন্য নিজের জীবন নষ্ট করে দিবে! যে তার শরীর খুচিয়ে, ডলিয়ে নেতিয়ে পড়েছে। কখনো কি সে তার কথা ভেবেছে! কখনো জানতে চেয়েছে সেকি চায়! কেন এমন লোকের জন্য সে নিজেকে কষ্ট দিচ্ছে, সেকি চায় না তার শরীর নতুন করে আবিস্কার হোক ভালোবাসার ছোয়ায়- প্রেমের স্পর্শে। ঐ শরতের চাঁদ কি ব্যর্থই পড়ে থাকবে? সেকি যেন ভাবে, হয়তো ভাবে কই এমন করে কেউ কখনো বলেনি তো আগে, এমন ভেঙ্গেচুরে ভেতরে কেউ ঢুকেনিতো আগে। আমি বলি, দুহাত প্রার্থনার মত করে গোঁড়ায় মুখ ঠেকিয়ে করুণ করে বলি এই আকুল তৃষ্ণা আমার মেটাবে না! দেবী তৃপ্ত হয়। ভক্তিতে বিগলিত হয়ে ঐ ঠোট আমার ঠোটে পড়ে। আমার গরম নিঃশ্বাসে দেহ ভাসিয়ে দেয়। আমি জড়িয়ে ধরি আলতো করে, যেন এক মুঠো চাঁদ আমার হাতে। তারপর- তারপর বহু আকাঙ্ক্ষার আমার এই আজকের দিন। আমি লাঙ্গল চালিয়ে যাই নরম মাটির শরীরে। চাষ করি, প্রেমের? ভালোবাসার? না- কামনার, বাসনার, আকাঙ্ক্ষার। বয়স্কা রমণী আমার জীবের ছোয়ায় গলে যায়, আমার কঠিন লাঙ্গলের ফলায় শক্ত হয়। আমি নরম মাটি চিরে ভেতরে ঢুকে যাই। ফেলে দেই বীজ। ভদ্র লোকের জন্য আমার মায়া হয়।

এই সেই নারী যে নারীর জন্য পুরুষ জীবন দিতে প্রস্তুত, এই সেই নারী যে নারীর কৃপা দৃষ্টি পেতে পুরুষ প্রভু ভক্ত কুকুরের মত পায়ের কাছে কুন্ডলি পাকিয়ে বসে থাকে, এই সেই নারী যে নারীর জন্য কবি সাহিত্যিক সারা জীবন বন্দনা করে, এই সেই নারী যে নারী সৃষ্টি ও শক্তির রূপ। সেই নারী আমার হাতের মুঠোয় আমার শরীরের নিচে। আমিই তাকে ভাঙ্গি আমিই তাকে গড়ি।

এই গন্ড মূর্খ নারী কি জানে? কোনদিন বুঝবে? যে- পুরুষ তাকে ঘরে বন্দী করে রেখেছিল নিজের প্রয়োজনে আবার সেই পুরুষই আয়জনে তাকে টেনে বের করে আনছে নিজেদের জন্যে। এই যেমন আমি এই মধ্য বয়স্ক নারীকে বের করে এনেছি ঘরের চৌকাঠ পেড়িয়ে পথের ধারে। সাজানো সংসার থেকে ধুলোর মাঝে। এক পুরুষের থাবা থেকে কেড়ে এনে ছেড়ে দিয়েছি লক্ষ পুরুষের থাবার নিচে।
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৭
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=এই গরমে সবুজে রাখুন চোখ=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১

০১।



চোখ তোমার জ্বলে যায় রোদের আগুনে?
তুমি চোখ রাখো সবুজে এবেলা
আমায় নিয়ে ঘুরে আসো সবুজ অরণ্যে, সবুজ মাঠে;
না বলো না আজ, ফিরিয়ো না মুখ উল্টো।
====================================
এই গরমে একটু সবুজ ছবি দেয়ার চেষ্টা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হালহকিকত

লিখেছেন স্প্যানকড, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:১২

ছবি নেট ।

মগজে বাস করে অস্পষ্ট কিছু শব্দ
কুয়াসায় ঢাকা ভোর
মাফলারে চায়ের সদ্য লেগে থাকা লালচে দাগ
দু:খ একদম কাছের
অনেকটা রক্তের সম্পর্কের আত্মীয় ।

প্রেম... ...বাকিটুকু পড়ুন

কুড়ি শব্দের গল্প

লিখেছেন করুণাধারা, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:১৭



জলে ভাসা পদ্ম আমি
কোরা বাংলায় ঘোষণা দিলাম, "বিদায় সামু" !
কিন্তু সামু সিগারেটের নেশার মতো, ছাড়া যায় না! আমি কি সত্যি যাবো? নো... নেভার!

সানমুন
চিলেকোঠার জানালায় পূর্ণিমার চাঁদ। ঘুমন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

×