যে যায় লংকায় সে হয় রাবন
ক্ষমতাহীনরা করে শোষন বরণ!
ক্ষমতা পেলে হয় দানব।চালায় তার তান্ডব লীলা। Don’t care ভাবে থাকে!
আর বিরধী দল হয় সাধু।শাকাহারি অন্ন্য ভোজী!দেশের অনৈতিক কাজ গুলো তখন চোখে পড়ে।লাফা লাফি করে ক্ষমতায় যেয়ে এই সব সম্যসা সমাধানের জন্য।ক্ষমতায় যেয়ে আবার রূপ ধরে দানবের।আবার সুরু হয় নতুন সাধুর জন্ম।এইটা পর্যায়ক্রমিক ভাবে চলে আসছে।
গনতান্ত্রিক শাষণ ব্যাস্থায় জন সেবা করতে হলে যেতে হবে ক্ষমতায়।আর ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য অক্টোপাসের মত রূপ বদল দেখে আসছি।
নিজেদের স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য সাধারন মানুষ গুলোর মৌলিক অধিকার(মৌলিক অধিকার এখন খাদ্দ্য) থেকে বঞ্ছিত করছেন।
এই অসহায় মানুস গুলোর কাছে ভালভাবে বেঁচে থাকা সুধুই কল্পনা।তারা সুধু খেয়ে পরে বাঁচতে চায়। হরতাল দিয়ে তাদের কি ক্ষতি করছেন তারা কখনো বুঝতেও পারবে না। কেনোনা তাদের নুন্যতম বোধ শক্তি টুকুও নেই!
আর কিছু শিয়াল সম্প্রদায় সুযোগ সন্ধানী মানুষ গুলো আবার খুশি হয় এই হরতাল,জালাও পোড়াও করে!
তাদের মুখে মধু আর অন্তরে বিষ!
আগে জানতাম রাত ফুরোলেয় দিন আসে।
এখন দেখছি রাত এবং দিন দুটোই পিশাচ সিদ্ধ পৈশাচিক আত্মা।
বিপদ যখন আসে তখন নাকি চারিদিক দিয়ে আসে।এই প্রলয় যদি গ্রাস করে আপামর জনতাকে,জেনে রেখো নিস্তার পাবেনা তোমরাও।কেননা তোমরাও এই ভুখন্ডের অংশ।