হাসান সাঈদ কে মনে আছে? রুমানার স্বামী যাকে কারাগারে হত্যা করা হয়েছিল। ইনিয়ে বিনিয়ে তথাকথিত সুশীল সমাজের ভদ্রমহোদয়গণ আর ততোধিক সুশীল মিডিয়া নারী নির্যাতন, নারী নির্যাতন বলে চিৎকার করেছিলেন। তাদের সেই চিৎকারের জন্য রুমানার স্বামী, বুয়েটের এক সময়ের মেধাবী ছাত্রটিকে ইরানী বয়ফ্রেন্ডের সাথে পরকীয়ায় আসক্ত রুমানার কুটকৌশলে, তার আর্মি বাবার প্রভাব খাটিয়ে কারাগারে হত্যা করে বিষয়টিকে ধামাচাপা দিয
...
়ে দেয়া হয়। সেই সময়ে রুমানা তার উপর নির্যাতনের বিষয়টিকে হাইলাইট করে লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা সংগ্রহ করে চিকিৎসার নামে। পুরোপুরি অন্ধ হয়ে যাবার অভিনয় করে। এমন কি বিদেশের ডাক্তার এর রেফারেন্স দিয়ে ঘোষণা করে যে তার দুই চোখই চির জীবনের জন্য নষ্ট হয়ে গিয়েছে। তিনি আর কখনোই দেখতে পারবেন না। এই সব খবর মিডিয়ায় ফলাও করে প্রকাশিত হলে পাব্লিক সেন্টিমেন্ট পুরোপুরি হাসান সাঈদের বিরুদ্ধে চলে যায়। সুশীল সমাজ রুমানার প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করে সাঈদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবী জানায়। সাঈদ প্রথম থেকেই আসল ঘটনা বারবার বললেও কেউ তার কথা বিশ্বাস করে না। এক সময় প্রকৃত ঘটনা প্রকাশ হবার ভয়ে সাঈদ কে কারাগারের ভেতরেই সারাজীবনের জন্য পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেয়া হয়।
বর্তমান খবর হলো, রুমানা এখন চোখে দেখতে পারছেন। তার আগের ইরানী বয়ফ্রেন্ডের সাথে প্রেম অব্যাহত রেখেছেন। এমন কি কানাডার নাগরিকত্ব ও হাতিয়ে নিয়েছেন। খবরে সুত্র দেখুন এইখানে
View this link
এই খবর যদি সত্যি হয়, তবে রুমানা সহ সেইসব সুশীলদের শাস্তি চাই, যারা একজন অসহায় স্বামী, সাঈদ হাসান কে নির্মম মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছেন।
বিচার চাই রুমানার, তার বাবার।
সাঈদের মা-বোনের কাছে ক্ষমা চাই আমাদের অসহায়ত্বের জন্য। একজন নারী ইচ্ছে করলে একজন পুরুষের জীবন কে কিভাবে বিভীষিকাময় করে তুলতে পারে তার অনবদ্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে রুমানা।
ঘৃনা জানাই রুমানা র মত নারীদের। ততোধিক ঘৃনা তথাকথিত সুশীল দের জন্য যারা পেছনের ঘটনা না জেনেই নারী নির্যাতনের দোহাই দিয়ে সাঈদের মত অসহায় স্বামীদের কে মৃত্যুর দিকে ধাবিত হতে বাধ্য করে।
তাদের উপর সাঈদের মা-বোনের কান্না অভিশাপ হয়ে ঝরে পড়ুক
লেখাটি ফেসবুক ও আমাদের সময়.কম থেকে নেয়া...
লিংক:View this link
View this link