somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ধর্ষণ !!! একটি মেয়েও হতে পারে আরেকটি মেয়ের সর্বনাশের কারণ !!!

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :





এইটা এমনই একটা টপিক যে এইটা ঘটলেও যেমন খারাপ তেমনি এইটা নিয়ে কথা বললেও তেমনি খারাপ ভাবেই পরিচিতি পায় । তাই হয়তো কেউ বলে না । কিন্তু আড়ালে এইটা নিয়েই তারা সবথেকে বেশী উৎসাহ নিয়ে পড়ে । প্রতিটি পত্রিকায় নিত্যদিনের খবর থাকে ধর্ষণের আর তাতে ঘটনার বিস্তারিত উল্লেখ করাতাই যেন বাহুল্য হয়ে গেছে । হেডলাইন টাও থাকে আকর্ষণিয় ।

যাইহোক ধর্ষণ কথাটির সাথে সব সময় পুরুষ জাতিদের দোষ দিয়া হয় । সেইটা মানতে যেমন কারো কোন সমস্যা নেই তেমনি এর সাথেও অনেকক্ষত্রে জড়িয়ে থাকে কিছু বিকৃত শ্রেণীর নারী । এই বছরের শুরুর দিকে অনেক ঘটনাই বের হয়ে এসেছে কিন্তু যেইগুলা ঘটেছিলো তাঁর থেকে প্রায় কয়েক মাস আগে । কিন্তু ঘটনা গুলো প্রায়ই ঘটে থাকে কিন্তু আমাদের সাধারণ মানুষের সামনে তা আসে না । কিছু আসে তাই নিয়েই আমরা লাফাই কিছুদিন তারপর আবার চুপ হয়ে যাই । আবার যখন ঘটে আবার চিল্লাই তারপর আবার চুপ ।

আমি বলবো মাত্র ৩ টি সারাজাগানো ঘটনার কথা যেখানে রয়েছিলো বান্ধবীর হাত ।



ঘটনা ১ :
টাঙ্গাইলের মধুপুরের একটি স্কুল ছাত্রীর বান্ধবী ইভা । ইভা পেশায় একটি "সুপ্তি কম্পিউটারস" নামক একটি ভিডিও দোকানের মডেল । এরপর মিথ্যা কথা বলে নিয়তি নামের একটি নাটক তৈরি করার জন্য ওই ছাত্রীকে মধুপুরে নিয়ে যায় ইভা। প্রথম দিন মধুপুর বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনে (বিএডিসিতে) নাটকের শুটিং করা হয়। নাটকের একটি গানে স্কুলছাত্রীটিকে দিয়ে অভিনয় করানো হয়। রাতে তাকে মধুপুরের আউশনারার ইদিলপুর বোকারবাইদ গ্রামে এস এম নুরুজ্জামানের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। এ বাড়িতেই তাকে চার দিন আটকে রেখে ধর্ষণ করা হয়। পরে ইভা তাকে কালিহাতীর পৌলী রেললাইনের পাশে ফেলে রেখে যায়। সেখান থেকে পরিবারের সদস্যরা তাকে উদ্ধার করে। যথারীতি পরিবার তা আড়ালের চেস্টা করে কিন্তু মেয়েটি ২ দিনের পর আর সহ্য করতে না পেরে শারীরিক ভাবে অসুস্থ হবার কারণে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় । অবশেষে ব্যাপারটি সবার সামনে আসে ।



ঘটনা ২ :
গতবছরের ২৫ নভেম্বর সিংগাইর ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণীর এক ছাত্রীকে পরীক্ষার কথা বলে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায় তার অপর এক বান্ধবী লিজা ওরফে সূচি। পথে লিজা তার ফুফুর অসুস্থতার কথা বলে তাকে দেখার জন্য ওই ছাত্রীকে সঙ্গে নিয়ে সাভারের ব্যাংক কলোনি ছাপড়া মসজিদের উত্তর পাশের এমএ মান্নান ভিলার ৫ম তলার নিচতলায় ব্যাচেলর মেসে নিয়ে যায়। এরপর ছাত্রীটিকে ওই মেসের একটি কক্ষের মধ্যে ধাক্কা দিয়ে ঢুকিয়ে দিয়ে লিজা ‘আসতেছি’ বলে চলে যায়। এ সময় ওই রুমের মধ্যে ৫ থেকে ৬ যুবককে দেখতে পেয়ে ছাত্রীটি চিত্কার দিলে শাহীন নামে একজন তার মুখ চেপে ধরে মারধর করতে থাকে। একপর্যায়ে তারা রুমের মধ্যে উচ্চ শব্দে কম্পিউটারে গান বাজিয়ে ছাত্রীকে ধর্ষণ করে এবং ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে ধর্ষণের ভিডিওচিত্র ধারণ করে রাখে। এরপর জাহেদ ওরফে রাজু, শামীম ও শাহীন নামে ৩ যুবক ঘটনাটি কাউকে জানালে ডিজিটাল ক্যামেরায় ধারণ করা ধর্ষণের ভিডিওচিত্র ইন্টারনেটের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়াসহ প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে ছাত্রীকে বাসে তুলে দেয়। বিষয়টি কলেজছাত্রী তার পরিবারকে জানালে নির্যাতনকারীরা ভিডিওচিত্রটি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়ার কথা বলে আবারও হুমকি দিতে থাকে। বিষয়টি বিভিন্নভাবে প্রকাশ হতে থাকে।



ঘটনা ৩ :
জন্মদিনের কথা বলে এক কলেজ ছাত্রীকে তার ঘনিষ্ঠ বান্ধবী উর্মি সিলেটের উপশহরে এক বাসায় নিয়ে যায়। এরপর কিছু বুঝে উঠার আগেই অকস্মাৎ আগে থেকে ওত পেতে থাকা ৮ বখাটে যুবক ওই ছাত্রীর জোরপূর্বক ধর্ষণ করে ।এই সময় তারা মোবাইল ফোনে ছবি তুলে ও ভিডিও করে।ঐ কলেজ ছাত্রীর শত আর্তনাদ বখাটেদের থামাতে পারেনি। উর্মির সঙ্গে সে ইছরাব আলী উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। বর্তমানে সে মোমিনখলার স্টার লাইট কলেজে ২য় বর্ষে অধ্যয়নরত।
উর্মি একটি সিএনজি অটোরিকশাযোগে জন্মদিনের অনুষ্ঠানের কথা বলে তাকে নিয়ে যায় শাহজালাল উপশহরের একটি বাসায়। সেখানে জন্মদিনের অনুষ্ঠানের কোন আয়োজন ছিল না।বাসায় ঢোকার পর পরই আসামিরা প্রাণে মারার ভয় দেখিয়ে ওই ছাত্রীকে নগ্ন করে।এরপর তার ভিডিও চিত্র ধারণ করে মোবাইলের ক্যামেরায়। তার ওপর যৌন নির্যাতন চালায় তারা। পরে আসামিরা ভয় দেখিয়ে ছাত্রীর পিতার কাছে ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে।

অনেকাংশে একটি মেয়ের সর্বনাশের জন্য একটি মেয়েও সমভাবে দায়ী থাকে । কিন্তু কতগুলো ঘটনা আমরা চোখের সামনে দেখি । আজকাল তো মোবাইল সবারই কমন ফ্যাশন হয়ে গেছে । বান্ধবীর সাথে সায় দিয়ে বান্ধবী তাঁর বান্ধবীকে নম্বর দিয়ে পরিচয় করায় দেয় একটি অপরিচিত ছেলের সাথে । তারপর অধিকাংশের ঘটে যায় সর্বনাশ । হোক সেটা মানসিক কিংবা শারীরিক । অনেকে আবার টাইম পাস নামক একটা শব্দ উচ্চারণ করে । কিন্তু সেই টাইম পাস যখন তাঁর আবেগের কাছে পরাজিত হয় অনেক ক্ষেত্রে সেক্ষেত্রে পাস টিকেট টাও সে খুঁজে পায়না । সুতরাং একটা প্রবাদ আছে "সৎ সঙ্গে সর্গ বাস,অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ" ।

নিজের এই কুরুচিপূর্ণ বান্ধবী হতে পারে নিজের সর্বনাশের কারণ । তবে অনেকেই যখন জেনেশুনেই এই ফোনালাপে পা দেয় অতঃপর আমি তাদেরকে এই আওতায় আনছিনা । কারণ "অপরাধ সে করে আর অপরাধ যে সহে তব ঘৃণা সমদহে " ।

কারণ বর্তমান যুগে অপরিচিত ফোনালাপ থেকেই ঘটে যায় এমন অনেক ঘটনাই যা আমাদের অনেকের অজানায় থেকে যায় । শুধু থাকে ভিকটিমের কাছে । সুতরাং নিজের এমন বান্ধবী থেকেও নিজেকে সরিয়ে রাখাই শ্রেয় ।

অনেক বিশ্ববিদ্যালয়য়ে অনেক মেয়ে আছে যারা এই কর্মের সাথে জড়িত । নামী দামী হোটেলের সাথে তাঁদের থাকে কন্ট্যাক্ট । সেই সকল মেয়েরা নিজেদের পাশাপাশী অতিরিক্ত বকশিসের জন্য তুলে দেয় আরেকটি মেয়েকে । তাই মেয়েদের বলছি অনেকক্ষেত্রে নিজের বান্ধবী হতে পারে আপনার সর্বনাশের কারণ ।

এইবার আসি অন্য প্রসঙ্গে যেহেতু ধর্ষণ নিয়েই কথা বলছিলাম ধর্ষণ নিয়ে তাই বলা বাহুল্য যে

ধর্ষণ এক জঘন্য অপরাধ। তার ওপর যে ধর্ষণের শিকার তাকে হত্যা করা আরেকটি বড় ও অমার্জনীয় অপরাধ। এ দুই অপরাধের জন্য সরকার নতুন করে সংসদে আইন পাস করে ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড- করা যায় কিনা সেটা ভেবে দেখা এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নেয়া নিতান্ত জরুরি হয়ে পড়েছে। এটা যদি করা যায় তাহলেই দুর্বৃত্তরা ভয় পাবে। এর পাশাপাশি ধর্ষণকারীর বিরুদ্ধে যে মামলা হয়, সেই মামলাগুলো সচল থাকছে কিনা সে ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আলাদা মনিটরিং সেল থাকা দরকার।

দেশে নারী ও শিশু মন্ত্রণালয় বা অধিদপ্তর রয়েছে। তাদের কাজ সম্পর্কে মানুষ অবগত নয়। মানুষের সচেতনতা সৃষ্টিতে এ মন্ত্রণালয় কাজ করলে মানুষ সচেতন ও উপকৃত হতো। এর ফলে সমাজ ও রাষ্ট্র থেকে অপরাধপ্রবণতাও কমে আসতো।



নারী জাগৃতির পথিকৃত বেগম রোকেয়া বলেছেন 'তোমাদের কন্যাগুলোকে শিক্ষা দিয়া ছাড়িয়া দাও, নিজেরাই নিজের অন্নের সংস্থান করুক।' এ কথা সত্য যে নারী শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। নারী শিক্ষিত হলে তারা তাদের ইচ্ছেমতো পেশা বেছে নিতে পারবে, হতে পারবে স্বাবলম্বী। জীবনযুদ্ধে তারা পরাজিত হবে না। কিন্তু শিক্ষা গ্রহণ করতে গিয়ে যদি তারা ধর্ষণ ও হত্যার শিকার হয় তা হলে কীভাবে বেগম রোকেয়ার স্বপ্ন পূরণ হবে? আর কীভাবেই আমাদের নারীরা নিরাপদে থাকবে?

আমরা এ কেমন বর্বর ও পশ্চাৎপদ সমাজে বাস করছি, যেখানে ধর্ষণকারীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হয়ে ধর্ষিতার শাস্তি হয়। ধর্ষিতাকে দোররা মেরে তার মৃত্যু ত্বরান্বিত করা হয়? কোনো সভ্য সমাজে তো এমনটা ঘটতে পারে না। আসলে আমাদের সমাজ আজো গোড়ামিতে পূর্ণ এবং আমরা এখনো মধ্যযুগ অতিক্রম করতে পারিনি।

আজ আমাদের নারী ও কন্যাশিশুরা স্বাধীন দেশেই বিপন্ন ও নিরাপত্তাহীন। সামাজিক অবক্ষয় এত ভয়াবহ রূপ নিয়েছে যে শত চেষ্টা করেও আমরা আমাদের নারী ও শিশুদের রক্ষা করতে পারছি না। প্রতিদিনই কোথাও না কোথাও নারী নির্যাতন কিংবা অবমাননার শিকার হচ্ছে। নারী কেবল নির্যাতন আর অবমাননার শিকারই হচ্ছে না, তাকে অত্যন্ত নিষ্ঠুর কায়দায় নৃশংসভাবে হত্যা করাও হচ্ছে। ধর্ষণ ও হত্যা করা হচ্ছে শিশুদেরও।
এ নিষ্ঠুরতা, অমানবিকতা ও বর্বরোচিত কর্মকান্ড - সমাজে চলমান থাকা মানেই হলো বেগম রোকেয়ার সংগ্রাম ও ত্যাগকে অমর্যাদা ও অসম্মান করা।
তাই কবির ভাষায়

জাগো নাগিনীরা জাগো, জাগো কাল বোখেরীরা
শিশু হত্যার বিক্ষোভে আজ কাঁপুক বসুন্ধরা।


নিজের বোন-বান্ধবীকে ঘটনাগুলো জানিয়ে সচেতন করার দায়িত্ব আপনার কারণ এইগুলো অহরহ ঘটে চলেছে । চাই না আর কোন মেয়ের এমন হোক
৫টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

তীব্র তাপদাহ চলছে : আমরা কি মানবিক হতে পেরেছি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৯

তীব্র তাপদাহ চলছে : আমরা কি মানবিক হতে পেরেছি ???



আমরা জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির মুখে আছি,
আমাদেরও যার যার অবস্হান থেকে করণীয় ছিল অনেক ।
বলা হয়ে থাকে গাছ না কেটে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ব্যবহারে বংশের পরিচয় নয় ব্যক্তিক পরিচয়।

লিখেছেন এম ডি মুসা, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৫

১ম ধাপঃ

দৈনন্দিন জীবনে চলার পথে কত মানুষের সাথে দেখা হয়। মানুষের প্রকৃত বৈশিষ্ট্য আসলেই লুকিয়ে রাখে। এভাবেই চলাফেরা করে। মানুষের আভিজাত্য বৈশিষ্ট্য তার বৈশিষ্ট্য। সময়ের সাথে সাথে কেউ কেউ সম্পূর্ণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মহিলা আম্পায়ার, কিছু খেলোয়ারদের নারী বিদ্বেষী মনোভাব লুকানো যায় নি

লিখেছেন হাসান কালবৈশাখী, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:০৯



গত বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল প্রাইম ব্যাংক ও মোহামেডানের ম্যাচে আম্পায়ার হিসেবে ছিলেন সাথিরা জাকির জেসি। অভিযোগ উঠেছে, লিগে দুইয়ে থাকা মোহামেডান ও পাঁচে থাকা প্রাইমের মধ্যকার ম্যাচে নারী আম্পায়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জানা আপুর আপডেট

লিখেছেন আরাফআহনাফ, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৭

জানা আপুর কোন আপডেট পাচ্ছি না অনেকদিন!
কেমন আছেন তিনি - জানলে কেউ কী জানবেন -প্লিজ?
প্রিয় আপুর জন্য অজস্র শুভ কামনা।



বি:দ্র:
নেটে খুঁজে পেলাম এই লিন্ক টা - সবার প্রোফাইল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বন্ধুর বউ কে শাড়ি উপহার দিলেন ব্যারিস্টার সুমন। বাটার প্লাই এফেক্ট এর সুন্দর উদাহারন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:০৭



এক দেশে ছিলো এক ছেলে। তিনি ছিলেন ব্যারিস্টার। তার নাম ব্যারিস্টার সুমন। তিনি একজন সম্মানিত আইনসভার সদস্য। তিনি সরকার কতৃক কিছু শাড়ি পায়, তার জনগণের মাঝে বিলি করার জন্য।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×