somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অমিত রায়হানের বিয়ে এবং কিছু স্মৃতিকথা

২৭ শে অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৬
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

দুই হাজার সালের কথা। আমি তখন একটি পত্রিকার প্রডাকশনের সেকশন চীফ। আমার বন্ধু অশিত কুমার পাল স্টোর ইনচার্জ। আমরা তাকে অশিত বাবু নামে ডাকতাম। বয়সে আমি কিছুটা বড় হওয়ায় অশিত বাবু আমাকে ভাই সম্বোধনে ডাকতো, তবে উভয়ের মাঝেই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল ।

একদিন সন্ধ্যার সময় অফিস শেষে অশিত বাবু আমাকে ডেকে বলল, প্রামানিক ভাই, আপনি আগামী কাল সকাল এগারোটায় মতিঝিল মেরিন কোর্টের তিন তলায় একটু হাজিরা দিবেন।

আমি তার কথা কিছুই বুঝতে পেলাম না। আমার চোখ কপালে উঠে গেল, কিছুটা আশ্চার্য হয়েই জিজ্ঞেস করলাম, মেরিন কোর্টে হাজিরা দিব মানে?
মেরিন কোর্টে হাজিরা দেয়ার কারণ জিজ্ঞেস করেও সঠিক উত্তর পেলাম না, হাসতে হাসতে শুধু বলল, গেলেই বুঝতে পারবেন। তবে কাউকে বলবেন না।

তার এই রহস্যময় প্রস্তাবে কৌতুহল জাগল। পরদিন ঠিক এগারোটায় গিয়ে মেরিন কোর্টে হাজির হলাম। মেরিন কোর্টে সাধারণত লঞ্চ, স্টীমার, জলযান সংক্রান্ত অপরাধের বিচার হয়। সেখানে কেন আমাকে আসতে বলল আমি কিছুই বুঝতে পেলাম না। কোর্টের তিন তলায় গিয়ে পরিচিত কাউকে খুঁজেও পেলাম না। আমাকে ধোকা দিল কিনা তা পরীক্ষা করার জন্য অশিত বাবুর মোবাইলে ফোন দিলাম, আমার ফোন পেয়ে বলল, আপনি তিন তলায় মেরিন কোর্টের পেশকারের সাথে দেখা করে আমার নাম বলেন।
পেশকারের সাথে দেখা করতে বলায় আমার মুখ শুকিয়ে গেল। কোর্টের পেশকারের সাথে তো কেউ বিনা কারণে দেখা করে না, হয় অপরাধী হয়ে দেখা করতে হয় নয়তো অপরাধের বিচার চাইতে বাদী হয়ে দেখা করতে হয়। তবে কি অশিত বাবু কোন অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে? মনের মধ্যে যেমন শঙ্কা শুরু হলো তেমনি কৌতুহলও জাগল।

আমি তার কথা মত দ্বিধাদ্বন্দ নিয়েই পেশকারের কাছে গেলাম। পেশকার সাহেব গায়ে গতরে শুকনা একজন মানুষ, একে তো কুচকুচে কালো তারোপর শরীরে তেমন মাংস চর্বি নেই বললেই চলে, হাড্ডিসার দেহে শরীরের মাংস শুকিয়ে চোয়ালের মাংস পর্যন্ত ভিতরে ডেবে গেছে, চক্ষু কোঠরোগত, স্বাস্থ্য যাই হোক তবে ক্লিন সেভ করা সাদা সার্ট আর কালো প্যান্ট পরিহিত পরিস্কার পরিচ্ছন্ন পরিপাটি একজন মানুষ। তার কাছে গিয়ে অশিত বাবুর নাম বলতেই চমকে উঠলেন। জিজ্ঞেস করলেন আপনি কে? পরিচয় দিলাম।
আপনাকে কে পাঠিয়েছে?
বললাম, অশিত কুমার পাল।
অশিত বাবুর নাম বলতেই পাল্টা প্রশ্ন করলেন, কেন আসতে বলেছে?
বললাম, তাতো বলে নাই।
কেন আসতে বলেছে সে কথার সদুত্তর না পেয়ে পেশকার সাহেব বললেন, দশ মিনিট পরে আসেন।
পুরো বিল্ডিংটাই মেরিন অফিস। ঐ বিল্ডিংয়েরই তিন তলায় কোর্ট। কোর্টে তেমন লোকজন নাই। নাজির পেশকার আরদালি ছাড়া উকিল মহুরিও তেমন একটা চোখে পড়ল না। দশ মিনিট পরে আবার গেলাম। তিনি আমার আপাদ মস্তক ভালো করে দেখে আবার প্রশ্ন করলেন, আপনাকে কে আসতে বলেছে?
বললাম, অশিত বাবু।
-- তাকে আপনি চেনেন?
-- চিনি, আমার অফিস কলিগ।
-- আপনার নাম কি?
-- প্রামানিক।
-- আপনাকে কেন আসতে বলেছে সেটা বলে নাই?
-- না, শুধু বলেছে গেলেই বুঝতে পারবেন।
-- বুঝতে পেরেছি, বলেই বলল, আপনি আমার সাথে আসেন। আমাকে তিনি একটি রুমে নিয়ে গেলেন। গিয়ে দেখি লাল গালিচা বিছানো বিশাল হল রুমের এক কোনায় অশিত বাবুসহ কয়েকজন সোফায় বসে গল্প করছেন। তার মধ্যে আমার অফিসের এডমিনের প্রদীপ দা, সার্কুলেশনের মোহাম্মদআলী খান অপু এবং অশিত বাবুর পরিচিত একটি মেয়ে বসে আছে যাকে আমি দুই তিনদিন অফিসে অসিত বাবুর টেবিলের সামনে বসা অবস্থায় দেখেছি কিন্তু পরিচিত নই।
আমাকে দেখেই অশিত বাবু বসা থেকে উঠে দাঁড়িয়ে বললেন, আমরা আপনার কথাই চিন্তা করতেছি।
-- কেন?
-- আপনাকে তো ডিটেইলস বলা হয় নাই, আপনি আসবেন কিনা সেই দ্বিধা দ্বন্দে ছিলাম।
-- দ্বিধা দ্বন্দের কারণ কি?
সে একটা মুচকি হাসি দিয়ে বলল, সময় হলেই বুঝতে পারবেন।
আমি আর তাকে পাল্টা প্রশ্ন না করে সোফায় বসে পড়লাম। কোর্ট বসার ঠিক দশ মিনিট আগে অশিত বাবু বলল, আপনাকে যে কারণে ডেকে এনেছি সেটা আপনাকে বলা দরকার।
-- বলেন
-- আপনাকে স্বাক্ষি হতে হবে।
স্বাক্ষি হওয়ার কথা শুনে চমকে উঠলাম, এটা আবার কোন বিপদ, না জেনে না শুনে আন্দাজি কিসের স্বাক্ষী হবো? তার কথা শুনে মুখ শুকিয়ে গেল। তারপরেও মুখে হাসি হাসি ভাব এনে বললাম, কিসের স্বাক্ষী?
পাশের মেয়েকে দেখিয়ে অশিত বাবু বলল, ওকে আমি কোর্ট ম্যারেজের মাধ্যমে বিয়ে করতে যাচ্ছি, আপনি বিয়ের স্বাক্ষী হবেন।
মেয়ের সম্পর্কে সামান্য ধারনা দিল, মেয়ে মাস্টার্স ফাইনাল ইয়ারে আছে, মেয়ে মুসলমান, বাবা ঘোড়াশাল সারকারখানার জিএম।
তার কথা শুনে বড়ই দুশ্চিন্তায় পড়ে গেলাম। একে তো হিন্দু ছেলে তারোপর ঘোড়াশাল সার কারখানার বিশাল এক কর্মকর্তার মুসলমান মেয়ে। উভয় পক্ষের গার্জিয়ানের অজান্তে বিয়ের স্বাক্ষী হয়ে না জানি কোন বিপদে পড়ি!
কিন্তু উপায় নাই, অনুরোধে ঢেঁকি গেলার মত অবস্থা হলো। প্রদীপ দা, মোহাম্মদ আলী খান অপু তারাও স্বাক্ষী হচ্ছে, অশিত বাবুর অনুরোধের সাথে তারাও অনুরোধ করতে লাগল। অবশেষে অনুরোধেই ঢেঁকি গেলার মত গিলে ফেললাম, অনিচ্ছা স্বত্বেও স্বাক্ষী হতে রাজী হলাম।

বেলা বারোটার সময় কোর্ট বসল, প্রথম কেসটাই অশিত বাবুর। হাকিম সাহেব মধ্য বয়সি। কোর্টে বসেই ফাইল হাতে নিয়ে কেসের ছেলে মেয়ে দুইজনকে কোর্টে উঠার জন্য তলব করলেন। ছেলে মেয়ে উভয়ই দুইজন দুই পাশে উঠে দাঁড়ালেন। ছেলেকে আসামীর গারদে মেয়েকে বাদীর গারদে। কোর্টে উঠার পরে তাদের পক্ষে কালো কোর্ট পড়া একজন উকিলও দাঁড়িয়ে গেল। উকিলের ভাষার উচ্চারণে বুঝতে পেলাম তিনি বরিশালের লোক। অশিত বাবুর পক্ষে কোর্টের যা কিছু ব্যাবস্থা করা দরকার তা সবই পেশকার সাহেব দায়িত্ব নিয়ে করছেন। পেশকার সাহেব হিন্দু হয়ে হিন্দু ছেলেকে মুসলিম হওয়ার ব্যাপারে সহযোগিতা করতে দেখে অভিভুত হলাম। তার এই কাজের জন্য আজও তাকে স্যালুট জানাই।

ছেলে মেয়ে দুইজন এজলাসে উঠার পর হাকিম সাহেব দুইজনকেই প্রচুর জেরা করতে লাগলেন। তার কারণও আছে। একজন হিন্দু ছেলে মুসলমান মেয়ের প্রেমে পড়ে ধর্ম ত্যাগ করে মুসলমান হচ্ছে বিষয়টি বড়ই স্পর্শ কাতর। সেই কারণে হাকিম সাহেব প্রায় এক ঘন্টার মত দুইজনকে নানা রকম জেরা করে বিষয়টি নিস্পত্তি করার চেষ্টা করছেন। কিন্তু জেরায় ছেলে মেয়ে কাউকেই পরাস্ত করতে পারলেন না, দুইজনের কারো ভিতরেই বিন্দু মাত্র নমনিয়তার লক্ষণ নাই, তারা পরস্পর প্রেমে অন্ধ, জীবনের যে কোন পরিস্থিতি মেনে নিয়েই তারা একজন আরেকজনকে বিয়ে করতে রাজী আছেন। তাদের এই অমর প্রেমে ধর্মীয় আইন কানুনের বাধ্যবাধকতা তো দূরের কথা উভয়ের গার্জিয়ানসহ স্বয়ং ভগবান এসে যদি নিষেধ করে তারপরের তারা মানবেন না। এমনই যখন অবস্থা তখন হাকিম সাহেব বিয়ের পক্ষে রায় দিতে বাধ্য হলেন। রায় দেয়ার সময় শুধু বললেন, আমি আপনাদের এই বিয়েতে অনুমতি দিতাম না, শুধু এই কারণে অনুমতি দিচ্ছি, আপনারা দুই জনই ম্যাচিউড, শুধু মেচিউড নন ওভার মেচিউড বলা যায়। তাছাড়া দুইজনই সুশিক্ষিত এবং মাস্টার্স ডিগ্রীধারী। এই জন্য আমি আপনাদের বিষয়টি বিবেচনায় নিলাম। তবে আমি শুধু আইনগত দিকটা অনুমোদন দিচ্ছি, কোর্টের অনুমোদন মানেই আপনি প্রকৃত মুসলমান নন, প্রকৃত মুসলমান হতে হলে প্রথমেই আপনাকে কালেমা পড়তে হবে এবং এর পরে ইসলামী নিয়ম অনুযায়ী বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা করতে হবে। বিয়ের কাজটা কিন্তু আপনাকে কাজী অফিসে গিয়ে করতে হবে। কাজী সাহেব ইসলামী শরাশরীয়ত মোতাবেক বিয়ে রেজিস্ট্রিসহ ইসলামের নিয়ম অনুযায়ী একজন উকিল ও দুইজন স্বাক্ষীর সরাসরি উপস্থিতে বিয়ের কাজটি সমাধা করার পরই আপনি প্রকৃত মুসলমান হিসাবে ইসলামী দাম্পত্য জীবন পালন করতে পারবেন। এই বিষয়গুলো পালন না করা পর্যন্ত আপনি কোর্টের অনুমতি পেলেও দাম্পত্য জীবন পালন করতে পারবেন না বা দাম্পত্য জীবন বৈধতা পাবে না। কথাগুলো বলার পরেই তিনি ধর্মান্তর হওয়া ও বিয়ের অনুমতির উপর লিখিত রায় দিয়ে দিলেন।

অশিত বাবুর হিন্দু নাম কোর্টের মাধ্যমেই পরিবর্তন হয়ে অমিত রায়হান হলো। নামটি তারা দুইজনে মিলেই নাকি ঠিক করেছিলেন। পরবর্তীতে এ নামেই তাকে ডাকা হতো।

কোর্ট চলাকালীন অবস্থায় বুঝতে পারি নাই। এক ঘন্টা জেরা চলাকালীন অবস্থায় হিন্দু মুসলিম বিয়ের খবর মেরিন কোর্টের পুরো বিল্ডিং ছড়িয়ে গেছে। হাকিমের জেরা চলাকালীন অবস্থায় আমরা অশিত বাবুর জন্য বড় টেনশনে ছিলাম। যে কারণে পুরোটা সময় হাকিমের দিকেই তাকিয়ে ছিলাম। হাকিম কি প্রশ্ন করে আর অশিত বাবু কি উত্তর দেয় সেগুলোই হাপিত্তেস হয়ে শুনতে ছিলাম। প্রশ্নোত্তর শেষে হাকিম কি রায় দেয় এটাই ছিল আমাদের জানার বড় আগ্রহ। যদি বিপক্ষে রায় দেয় তাহলে তো অশিত বাবুকে নিয়ে আমরা সবাই বিপদে পড়ে যাবো। তাই পুরো এজলাশের কোথায় কি হচ্ছে সেদিকে তাকানোর কথা মনেই ছিল না। প্রশ্নোত্তর শেষে অশিত বাবুর পক্ষে রায় হওয়ায় আমাদের ভিতরে খুশির জোয়ার চলে এলো। রায় শেষে তাকিয়ে দেখি আদালত কক্ষ লোকজনে ভরপুর। মেরিন অফিসের পুরো বিল্ডিংয়ের পুরুষ মহিলা সকল কর্মচারীই যেন তাদের কাজ কর্ম ফেলে বিষয়টি দেখতে এসেছে। পিয়ন থেকে কর্মকর্তা পর্যন্ত কেউই যেন বাদ নেই, সবাই আগ্রহ নিয়ে দেখতে এসেছে। অন্য কোন কেসে এতো লোকজনের সমাগম হয় কিনা জানি না তবে এই কেসের লোকের সমাগম দেখে কিছুটা ভয় পেয়ে গেলাম। মনে হলো হিন্দু মুসলিম বিয়ের বিষয়টি গোপনে আইনগত দিক পার করতে এসে গোপন বিষয়টি আর গোপন থাকল না। মেরিন কোর্টের কর্মচারী কর্মকর্তাদের মাধ্যমেই পুরো দেশে মুহুর্তেই ছিড়িয়ে পড়ল।

(চলবে--)
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৬
১০টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ছবিতে গণতন্ত্রের নামে মবতন্ত্র

লিখেছেন জ্যাক স্মিথ, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১০



তথাকথিত গণতন্ত্রকামীদের পীর আল্লামা পিনাকী এবং ছোট হুজুর ইলিয়াস মোল্লার উস্কানীতে দেশজুড়ে চলছে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার নামে মবতন্ত্র। আল্লামা পিংকুর যুক্তি হচ্ছে- যে বা যারাই তাদের (গণতন্ত্রকামীদের) সূরে কথা না... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় আগ্রাসনবিরোধী বিপ্লবীর মৃত্যু নেই

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৭



শরিফ ওসমান হাদি। তার হাদির অবশ্য মৃত্যুভয় ছিল না। তিনি বিভিন্ন সভা-সমাবেশ, আলোচনা ও সাক্ষাৎকারে বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি অনেকবার তার অস্বাভাবিক মৃত্যুর কথা বলেছেন। আওয়ামী ফ্যাসিবাদ ও ভারতবিরোধী... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ডায়েরী- ১৭৩

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪



গত কয়েকদিন আমি চিনি ছাড়া চা খাচ্ছি।
সারাদিনে মাত্র দুই কাপ চা। আগে চা খেতাম কমপক্ষে ৮ থেকে দশ কাপ। সবচেয়ে বড় কথা চা যেমন-তেমন, সিগারেট খাচ্ছি না।... ...বাকিটুকু পড়ুন

পাকিস্তান ও চীন কি ভারত-বাংলাদেশ যুদ্ধ বাধাতে চায়?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৩১



ভারত-বাংলাদেশ যুদ্ধে পাকিস্তান ও চীনের লাভ আছে। যুদ্ধে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্থ্য হলে ভারত বিরোধীতায় তারা সহজে বাংলাদেশীদের তাদের পাশে পাবে। বাংলাদেশের নিরাপত্তার অযুহাতে এখানে তারা সামরিক ঘাটি স্থাপনের সুবিধার... ...বাকিটুকু পড়ুন

প্রচুর ব্লগিং করুন, কিন্তু......

লিখেছেন জটিল ভাই, ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৫৯

♦أَعُوْذُ بِاللهِ مِنَ الشِّيْطَانِ الرَّجِيْمِ (বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহ্'র নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি)
♦بِسْمِ ٱللَّٰهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ (পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহ্'র নামে)
♦ٱلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ (আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক)


(ছবি নেট হতে)

তা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×