
ইউক্রেনে মনোপলি(রাশিয়া`র) সরকার গঠনে রাশিয়ার [সামরিক শক্তি বিবেচনায় ও ইউক্রেনের জনসাধারণ বাঁচিয়ে ] ৫-৭ দিন প্রয়োজন। পশ্চিমা জোট আপাতত গত দুনি ইউক্রেনের সাথে মুখে মুখে ছিল ,আত্ত্বরক্ষা দেশটি একই সামলাচ্ছে।
৩য় দিন থেকে -
ইউক্রেনে অস্ত্র(সৈন্য নয় ) পাঠাতে সম্মত আমেরিকা-ব্রিটেনসহ ২৮ দেশ.
শিরোনামে যা বলেছি ,তার অর্থ হলো -
উক্রেন যদি ২-৪ সপ্তহা প্রতিরোধ গড়তে পারে তাহলে বিশ্বের অনেক দেশ ইউক্রেনকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিবে এবং যুদ্ধ চলতেই থাকবে (পশ্চিমারা যুদ্ধ শেষ চায় না তারা বুঝে নিজেদের অর্থনীতি)
এভাবে যদি ২-৪ মাস বা বছর খানিক চলে তবে রুশিয়া ফেডারেশনতো পরের কথা ,রাশিয়া নিজেই খন্ডঃ খন্ডঃ হয়ে যাবে
অতিরিক্ত কিছু -
রাশিয়ার হামলা ঠেকাতে ফ্রান্সের পর এবার জার্মানি অস্ত্র পাঠাচ্ছে ইউক্রেনে
রাশিয়ার হামলা মোকাবিলায় ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে জার্মানি। এ ঘোষণার অংশ হিসেবে ১ হাজার ট্যাংকবিধ্বংসী অস্ত্র ও ভূমি থেকে আকাশে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র পাঠাচ্ছে ইউরোপের অন্যতম প্রভাবশালী দেশটি। বিবিসির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আবার
এমন পরিস্থিতেতে ইউক্রেনে সামরিক সহায়তা হিসেবে ট্যাংকবিধ্বংসী অস্ত্র ও রকেট পাঠাচ্ছে নেদারল্যান্ডস। দেশটির প্রতিরক্ষমন্ত্রী জানিয়েছেন, রাশিয়ার আগ্রাসন মোকাবিলায় নেদারল্যান্ডস সরকার ইউক্রেনকে ৫০টি প্যানজারফাস্ট-৩ ট্যাংকবিধ্বংসী অস্ত্র এবং ৪০০ রকেট পাঠাবে।
যুক্ত হবে আমেরিকা ,ব্রিটেন। ......অনেকে
ডোনেটস্ক ও লুহানস্ককে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছে সাবেক সোভিয়েত ইউনিনের এই দেশ।
আরো অতিরিক্ত কিছু -
আড়াই হাজার বছরের পুরোনো সেই চীনা রণনীতি ইউক্রেনের
খ্রিষ্টপূর্ব পঞ্চম শতকে চীনা সমর বিশারদ সান ঝু তার ‘আর্ট অব ওয়ার’-এ লিখে গিয়েছিলেন প্রবলতর প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এমন কৌশলের কথা। ১৮৮২ সালে নোপোলিয়নের রাশিয়া আক্রমণের সময় জার (রুশ সম্রাট) প্রথম আলেকজান্ডারের সেনা প্রথম হাতেকলমে প্রয়োগ করেছিল সেই নীতি।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিটলার বাহিনীর আগ্রাসন প্রতিরোধে একই কৌশল নিয়েছিলেন সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট জোশেফ স্তালিন। এবার রুশ বাহিনীর ত্রিমুখী হানা ঠেকাতে আড়াই হাজার বছরের পুরোনো সেই ‘পোড়ামাটি’ যুদ্ধকৌশলই নিয়েছে ইউক্রেন সেনা।
‘শক্তিশালী শত্রুসেনার অগ্রগতি শ্লথ করাই ‘পোড়ামাটি নীতি’র মূল কথা। পিছু হঠার সময় রাস্তা, সেতু, সম্ভাব্য বাসস্থান এবং রসদের উত্স নষ্ট করে দেওয়া তার অন্যতম অঙ্গ। উদ্দেশ্য একটাই, বারবার বাধা পেয়ে শত্রুর আগ্রাসনের গতি কমলে পরবর্তী পর্যায়ের প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য সময় পাওয়া যায়। হানাদার বাহিনীর মনোবলও ধাক্কা খাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যুদ্ধের দ্বিতীয় এবং তৃতীয় দিনে সেই কৌশলই নিয়েছে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কির সেনা।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:২৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



